সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে নাব্যতা-সংকটে ইছামতী নদী এখন মরা খালে পরিণত হয়েছে। এতে এখন নদীটি সমতল ভূমিতে পরিণত হয়েছে। নদীর তীরে এখন কৃষকেরা বোরো ধান চাষ করেছেন। আবার কোথাও চলছে বীজতলা জন্য জমি প্রস্তুতি। এক সময়ের খরস্রোতা নদী এখন কেউ দেখলে এটা নদী বলে বিশ্বাস করতে চাইবে না। নদীটি এখন সবুজ হয়ে ফসলের মাঠে পরিণত হয়েছে।
সরেজমিন দেখা যায়, উপজেলার মালখানগর ইউনিয়নের তালতলা বাজারের উত্তর পাশ থেকে বয়রাগাদী, বালুচর, লতব্দী, রশুনিয়া বাসাইল পর্যন্ত ইছামতী নদীর বুক ও তীর ঘেঁষে বোরো ধান চাষ করেছেন কৃষকেরা।
জানা যায়, এক সময়ে ইছামতী নদীর বুকে লঞ্চ-স্টিমার চলাচল করত। কিন্তু ঠিকমতো নদী খনন না করায় এখন মৃতপ্রায় নদীটি। নাব্যতা-সংকট ও দখলের কবলে হারিয়ে যেতে বসেছে খরস্রোতা এই ইছামতী। এখন ইছামতীর বুকে লঞ্চ আর স্টিমারের হুইসেল বেজে ওঠে না। হাজারো মানুষ নৌযান চালিয়ে এখন আর জীবিকা নির্বাহ করে না। জেলেরা আদি পেশা ছেড়ে বিভিন্ন পেশায় চলে গেছেন।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এ উপজেলায় চলতি মৌসুমে কাল পানিতে ৭৫০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষ করা হয়েছে।
লতব্দী ইউনিয়নের কৃষক আমজাদ বলেন, ‘নদীর পাশে জমি থাকায় আমরা কাল পানিতে ধান রোপণ করেছি। এতে করে সেচ, কীটনাশক ও সার কম লাগে এবং ফলনও ভালো হয়।’
আরেকজন কৃষক ইব্রাহিম বলেন, ‘এ মৌসুম এলেই নদীর পানি অনেকটাই কমে যায়। তাই নদীর পাড় ধরে ধান রোপণ করছি।’
রাজদিয়া গ্রামের বাসিন্দা গবেষক ও লেখক ড. মো. সাইদুল ইসলাম খান বলেন, একসময়ের খরস্রোতা ইছামতী নদী এখন পানিশূন্য হয়ে মরা খালে পরিণত হয়েছে। এই মৌসুমে নদীতে পানি থাকে না, সে হিসেবে নদীর পাড়ে যাদের জমি আছে তারা ধান রোপণ করে থাকে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রোজিনা আক্তার বলেন, নদীর পাশে যাদের জমি আছে তারা এই মৌসুমে কাল পানিতে বোরো ধান রোপণ করে থাকেন। কাল পানিতে ধান রোপণ করলে কীটনাশক, সার ও সেচ কম লাগে। এতে ফলন ভালো হয় এবং কৃষক লাভবান হয় বেশি।
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে নাব্যতা-সংকটে ইছামতী নদী এখন মরা খালে পরিণত হয়েছে। এতে এখন নদীটি সমতল ভূমিতে পরিণত হয়েছে। নদীর তীরে এখন কৃষকেরা বোরো ধান চাষ করেছেন। আবার কোথাও চলছে বীজতলা জন্য জমি প্রস্তুতি। এক সময়ের খরস্রোতা নদী এখন কেউ দেখলে এটা নদী বলে বিশ্বাস করতে চাইবে না। নদীটি এখন সবুজ হয়ে ফসলের মাঠে পরিণত হয়েছে।
সরেজমিন দেখা যায়, উপজেলার মালখানগর ইউনিয়নের তালতলা বাজারের উত্তর পাশ থেকে বয়রাগাদী, বালুচর, লতব্দী, রশুনিয়া বাসাইল পর্যন্ত ইছামতী নদীর বুক ও তীর ঘেঁষে বোরো ধান চাষ করেছেন কৃষকেরা।
জানা যায়, এক সময়ে ইছামতী নদীর বুকে লঞ্চ-স্টিমার চলাচল করত। কিন্তু ঠিকমতো নদী খনন না করায় এখন মৃতপ্রায় নদীটি। নাব্যতা-সংকট ও দখলের কবলে হারিয়ে যেতে বসেছে খরস্রোতা এই ইছামতী। এখন ইছামতীর বুকে লঞ্চ আর স্টিমারের হুইসেল বেজে ওঠে না। হাজারো মানুষ নৌযান চালিয়ে এখন আর জীবিকা নির্বাহ করে না। জেলেরা আদি পেশা ছেড়ে বিভিন্ন পেশায় চলে গেছেন।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এ উপজেলায় চলতি মৌসুমে কাল পানিতে ৭৫০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষ করা হয়েছে।
লতব্দী ইউনিয়নের কৃষক আমজাদ বলেন, ‘নদীর পাশে জমি থাকায় আমরা কাল পানিতে ধান রোপণ করেছি। এতে করে সেচ, কীটনাশক ও সার কম লাগে এবং ফলনও ভালো হয়।’
আরেকজন কৃষক ইব্রাহিম বলেন, ‘এ মৌসুম এলেই নদীর পানি অনেকটাই কমে যায়। তাই নদীর পাড় ধরে ধান রোপণ করছি।’
রাজদিয়া গ্রামের বাসিন্দা গবেষক ও লেখক ড. মো. সাইদুল ইসলাম খান বলেন, একসময়ের খরস্রোতা ইছামতী নদী এখন পানিশূন্য হয়ে মরা খালে পরিণত হয়েছে। এই মৌসুমে নদীতে পানি থাকে না, সে হিসেবে নদীর পাড়ে যাদের জমি আছে তারা ধান রোপণ করে থাকে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রোজিনা আক্তার বলেন, নদীর পাশে যাদের জমি আছে তারা এই মৌসুমে কাল পানিতে বোরো ধান রোপণ করে থাকেন। কাল পানিতে ধান রোপণ করলে কীটনাশক, সার ও সেচ কম লাগে। এতে ফলন ভালো হয় এবং কৃষক লাভবান হয় বেশি।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
১ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
১ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
১ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
১ দিন আগে