সাইফুল মাসুম, ঢাকা
কৃষি মন্ত্রণালয়ের চলতি অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আওতাধীন প্রকল্প বাস্তবায়নের অগ্রগতি সন্তোষজনক নয়। অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) প্রকল্প বাস্তবায়নের জাতীয় গড় অগ্রগতি ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ। গত অর্থবছরের একই সময়ে এই মন্ত্রণালয়ের গড় অগ্রগতি ছিল ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ। মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা সংস্থাগুলো প্রকল্পের দরপত্র প্রক্রিয়াই এগোতে পারছে না। কৃষি মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, কৃষি মন্ত্রণালয়ে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এডিপির আওতায় মোট ৬৬টি প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন। এগুলোর মধ্যে ৬৩টি বিনিয়োগ এবং ৩টি কারিগরি প্রকল্প। এসব প্রকল্পের অনুকূলে মোট বরাদ্দ আছে ৪ হাজার ৪৫ কোটি ১০ লাখ টাকা। এই মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা ১৩টি সংস্থা ও ১টি সহযোগী সংস্থা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের দায়িত্বে আছে। নতুন অর্থবছরে এরই মধ্যে আরও ৭টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে।
এডিপিভুক্ত প্রকল্পে লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেকের কম দরপত্র ডাকা হয়েছে। যেসব দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে, তার বড় অংশেরই কার্যাদেশ দেওয়া হয়নি। ৪টি সংস্থা এখন পর্যন্ত কোনো দরপত্রই আহ্বান করতে পারেনি। সব মিলিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়নের অগ্রগতি হতাশাজনক। এডিপিভুক্ত প্রকল্প বাস্তবায়নের এমন চিত্র উঠে আসায় গত ২৯ অক্টোবর এক পর্যালোচনা সভায় কৃষিসচিব ওয়াহিদা আক্তার ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
জানতে চাইলে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. মাহবুবুল হক পাটওয়ারী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংস্থাগুলোর দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা প্রস্তুতি নিয়ে দরপত্র আহ্বানের কাজগুলো করেননি। বাজেট পাওয়ার পর কাজ করবেন–এমন মনোভাব ছিল তাঁদের। ফলে অধিকাংশ সংস্থার দরপত্রের অগ্রগতি সন্তোষজনক নয়।’ তাঁর মতে, সামনে অনেক সময় আছে। ফলে দরপত্র কার্যক্রমে পিছিয়ে পড়লেও প্রকল্প বাস্তবায়নে কোনো সমস্যা হবে না।
সভায় বলা হয়েছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এডিপিভুক্ত প্রকল্পগুলোর বিপরীতে মোট ৭৮৭টি দরপত্র ডাকার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। এর মধ্যে গত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩২২টি (৪১%) দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে এবং ৯৯টি দরপত্রের কার্যাদেশ (১৩%) দেওয়া হয়েছে। এ অর্থবছরে আরএফকিউ পদ্ধতিতে মোট ৩৮৫টি কোটেশন ডাকার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে ১০৭টি (২৮%) কোটেশন আহ্বান করা হয়েছে এবং ৭৮টি (২০%) কোটেশনের কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে।
সংস্থাগুলোর মধ্যে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) সবচেয়ে বেশি ২২৭টি দরপত্রের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। তবে দরপত্র ডাকা হয়েছে ৫৮টি। এর মধ্যে কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে মাত্র ১২টিতে। লক্ষ্যমাত্রার মাত্র ৫ শতাংশ কার্যাদেশ হওয়ায় ডিএইর দরপত্র অগ্রগতি সন্তোষজনক নয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে ডিএই মহাপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের প্রকল্পগুলোতে টাকা ছাড়করণে প্রথম দিকে দেরি হচ্ছিল। এখন টাকা ছাড় করা হয়েছে। ফলে দরপত্র আহ্বান করা হচ্ছে। তবে দরপত্র অনুপাতে কার্যাদেশ কম হয়েছে। এখন ধারাবাহিকভাবে কার্যাদেশ চলবে। আশা করি, সামনের সময়ে আমরা লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারব।’
বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) দরপত্রের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৬৮টি। দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে ৪২টিতে। কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে মাত্র ৩টিতে, যা মোট লক্ষ্যমাত্রার মাত্র ২ শতাংশ। কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের (ডিএএম) দরপত্রের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪৮টি।
দরপত্র আহ্বান করেছে মাত্র ৮টি। একটি দরপত্রেও কার্যাদেশ দেওয়া হয়নি। বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিনা) দরপত্রের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪১টি। দরপত্র ডাকা হয়েছে ১৯টি। কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে মাত্র ৩টিতে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা ১৩টি সংস্থা ও ১টি সহযোগী সংস্থার মধ্যে ৮টিরই দরপত্রের অগ্রগতি সন্তোষজনক নয়। এর মধ্যে ৪টি সংস্থা কোনো দরপত্রই আহ্বান করেনি। সেগুলো হচ্ছে মৃত্তিকাসম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট (এসআরডিআই), বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিডব্লিউএমআরআই), বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (বিআইআরটিএএন), বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএসআরআই)।
সাবেক কৃষিসচিব আনোয়ার ফারুক বলেন, ‘প্রথম তিন মাসে প্রকল্পসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা কাগজপত্র রেডি করা, দরপত্র আহ্বান ও ফার্ম ঠিক করতে দেরি করেন। ফলে প্রকল্পের লক্ষ্যমাত্রা ঠিকমতো অর্জিত হয় না। পরে দেখা যায়, অর্থবছরের শেষ দিকে বে-কাজে টাকা খরচ করা হয়। এতে প্রকল্পের উদ্দেশ্য অনেকাংশে ব্যাহত হয়।’ তিনি প্রথম থেকেই সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের এসব বিষয়ে সতর্ক থাকতে তাগিদ দেন।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের চলতি অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আওতাধীন প্রকল্প বাস্তবায়নের অগ্রগতি সন্তোষজনক নয়। অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) প্রকল্প বাস্তবায়নের জাতীয় গড় অগ্রগতি ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ। গত অর্থবছরের একই সময়ে এই মন্ত্রণালয়ের গড় অগ্রগতি ছিল ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ। মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা সংস্থাগুলো প্রকল্পের দরপত্র প্রক্রিয়াই এগোতে পারছে না। কৃষি মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, কৃষি মন্ত্রণালয়ে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এডিপির আওতায় মোট ৬৬টি প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন। এগুলোর মধ্যে ৬৩টি বিনিয়োগ এবং ৩টি কারিগরি প্রকল্প। এসব প্রকল্পের অনুকূলে মোট বরাদ্দ আছে ৪ হাজার ৪৫ কোটি ১০ লাখ টাকা। এই মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা ১৩টি সংস্থা ও ১টি সহযোগী সংস্থা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের দায়িত্বে আছে। নতুন অর্থবছরে এরই মধ্যে আরও ৭টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে।
এডিপিভুক্ত প্রকল্পে লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেকের কম দরপত্র ডাকা হয়েছে। যেসব দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে, তার বড় অংশেরই কার্যাদেশ দেওয়া হয়নি। ৪টি সংস্থা এখন পর্যন্ত কোনো দরপত্রই আহ্বান করতে পারেনি। সব মিলিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়নের অগ্রগতি হতাশাজনক। এডিপিভুক্ত প্রকল্প বাস্তবায়নের এমন চিত্র উঠে আসায় গত ২৯ অক্টোবর এক পর্যালোচনা সভায় কৃষিসচিব ওয়াহিদা আক্তার ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
জানতে চাইলে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. মাহবুবুল হক পাটওয়ারী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংস্থাগুলোর দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা প্রস্তুতি নিয়ে দরপত্র আহ্বানের কাজগুলো করেননি। বাজেট পাওয়ার পর কাজ করবেন–এমন মনোভাব ছিল তাঁদের। ফলে অধিকাংশ সংস্থার দরপত্রের অগ্রগতি সন্তোষজনক নয়।’ তাঁর মতে, সামনে অনেক সময় আছে। ফলে দরপত্র কার্যক্রমে পিছিয়ে পড়লেও প্রকল্প বাস্তবায়নে কোনো সমস্যা হবে না।
সভায় বলা হয়েছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এডিপিভুক্ত প্রকল্পগুলোর বিপরীতে মোট ৭৮৭টি দরপত্র ডাকার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। এর মধ্যে গত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩২২টি (৪১%) দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে এবং ৯৯টি দরপত্রের কার্যাদেশ (১৩%) দেওয়া হয়েছে। এ অর্থবছরে আরএফকিউ পদ্ধতিতে মোট ৩৮৫টি কোটেশন ডাকার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে ১০৭টি (২৮%) কোটেশন আহ্বান করা হয়েছে এবং ৭৮টি (২০%) কোটেশনের কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে।
সংস্থাগুলোর মধ্যে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) সবচেয়ে বেশি ২২৭টি দরপত্রের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। তবে দরপত্র ডাকা হয়েছে ৫৮টি। এর মধ্যে কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে মাত্র ১২টিতে। লক্ষ্যমাত্রার মাত্র ৫ শতাংশ কার্যাদেশ হওয়ায় ডিএইর দরপত্র অগ্রগতি সন্তোষজনক নয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে ডিএই মহাপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের প্রকল্পগুলোতে টাকা ছাড়করণে প্রথম দিকে দেরি হচ্ছিল। এখন টাকা ছাড় করা হয়েছে। ফলে দরপত্র আহ্বান করা হচ্ছে। তবে দরপত্র অনুপাতে কার্যাদেশ কম হয়েছে। এখন ধারাবাহিকভাবে কার্যাদেশ চলবে। আশা করি, সামনের সময়ে আমরা লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারব।’
বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) দরপত্রের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৬৮টি। দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে ৪২টিতে। কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে মাত্র ৩টিতে, যা মোট লক্ষ্যমাত্রার মাত্র ২ শতাংশ। কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের (ডিএএম) দরপত্রের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪৮টি।
দরপত্র আহ্বান করেছে মাত্র ৮টি। একটি দরপত্রেও কার্যাদেশ দেওয়া হয়নি। বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিনা) দরপত্রের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪১টি। দরপত্র ডাকা হয়েছে ১৯টি। কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে মাত্র ৩টিতে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা ১৩টি সংস্থা ও ১টি সহযোগী সংস্থার মধ্যে ৮টিরই দরপত্রের অগ্রগতি সন্তোষজনক নয়। এর মধ্যে ৪টি সংস্থা কোনো দরপত্রই আহ্বান করেনি। সেগুলো হচ্ছে মৃত্তিকাসম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট (এসআরডিআই), বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিডব্লিউএমআরআই), বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (বিআইআরটিএএন), বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএসআরআই)।
সাবেক কৃষিসচিব আনোয়ার ফারুক বলেন, ‘প্রথম তিন মাসে প্রকল্পসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা কাগজপত্র রেডি করা, দরপত্র আহ্বান ও ফার্ম ঠিক করতে দেরি করেন। ফলে প্রকল্পের লক্ষ্যমাত্রা ঠিকমতো অর্জিত হয় না। পরে দেখা যায়, অর্থবছরের শেষ দিকে বে-কাজে টাকা খরচ করা হয়। এতে প্রকল্পের উদ্দেশ্য অনেকাংশে ব্যাহত হয়।’ তিনি প্রথম থেকেই সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের এসব বিষয়ে সতর্ক থাকতে তাগিদ দেন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে