রফিকুল ইসলাম, তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ)
মৎস্যভান্ডার খ্যাত চলনবিল অধ্যুষিত সিরাজগঞ্জের তাড়াশে ভরা মৌসুমেও দেশীয় প্রজাতির মাছের সংকট দেখা দিয়েছে। সাধারণত বর্ষার শেষে আশ্বিন-কার্তিক মাসে প্রচুর দেশি জাতের মাছ ধরা পড়ে; কিন্তু এ বছর চাহিদা অনুযায়ী মাছ ধরা না পড়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন শুঁটকির চাতাল মালিকেরা।
শুঁটকি আড়ত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এলাকার কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি বর্ষার সময় পোনা মাছ ধরায় এই সংকট সৃষ্টি হয়েছে।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বলেছেন, এ বছর মাছের কিছুটা সংকট মনে হলেও শুঁটকি উৎপাদনে এর প্রভাব পড়বে না।
তাড়াশ মৎস্য কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, তাড়াশ উপজেলার বিল এলাকায় মহিষলুটি, মান্নাননগর, হামকুড়িয়া, কুন্দইল, ধামাইচ বাজার এলাকায় এ বছর ২০ থেকে ২৫টি শুঁটকির চাতাল গড়ে উঠেছে। যেখানে স্থানীয় মৎস্য আড়ত ও বাজার থেকে দেশি প্রজাতির মাছ সংগ্রহ করে শুঁটকি তৈরি করে থাকেন স্থানীয় শুঁটকি ব্যবসায়ীরা আর এই শুঁটকি চাতাল থেকে প্রতিবছর প্রায় ৫০ থেকে ৬০ টন তৈরিকৃত শুঁটকি দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করা হয়ে থাকে। তবে এ বছর মাছের কিছুটা সংকট মনে হলেও শুঁটকি উৎপাদনে তেমন প্রভাব পড়বে না জানান উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মশগুল আজাদ।
মহিষলুটি মৎস্য আড়তের শুঁটকি চাতালের মালিক আব্দুল গফুর বলেন, প্রতিবছর আশ্বিন-কার্তিক মাসে পানি নামার সময় প্রচুর পরিমাণে দেশি জাতের মাছ ট্যাংরা, পুঁটি, খলসে, বাতাসি, চ্যালা, টাকি, বাইম, শোল, বোয়াল, গজার, মাগুর, শিংসহ নানা প্রজাতির মাছ ধরা পড়ে। ওই সময় মাছের দামও কম থাকে। তখন ওইসব মাছ দিয়ে শুঁটকি তৈরি করা হয়। এ বছর বর্ষার পানি কম হওয়ায় এবং অল্প সময় থাকায় খাল-বিল ও ডোবা-নালায় মাছের উৎপাদন কমে গেছে। ফলে বেশ কিছুদিন ধরে শুঁটকি তৈরির জন্য পর্যাপ্ত মাছ পাওয়া যাচ্ছে না। এভাবে চললে চাতাল বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে তিনি জানান।
মহিষলুটি এলাকার শুঁটকি আড়ত সভাপতি মজনু সরকার জানান, এলাকায় প্রভাবশালী ব্যক্তিরা বর্ষার সময় খাল-বিলে বাঁদাই জাল দিয়ে পোনামাছ ধরায় এ সংকট দেখা দিয়েছে। খড়া মৌসুমে অনেকেই পানি সেচে মাছ ধরে। ফলে মাছ ও মাছের খাদ্য ধ্বংস হচ্ছে। তাই আড়তে মাছের সরবরাহ অনেকটাই কম। ফলে বেশি দামে মাছ কেনায় শুঁটকি তৈরির খরচও বেড়ে গেছে।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাড়াশ এলাকার চাতালগুলোতে দুই থেকে আড়াই মাস শুঁটকি মাছ উৎপাদন হয়ে থাকে। গত বছরের তুলনায় এ বছর বন্যার পানি কম সময় অবস্থান করায় শুঁটকি উৎপাদন কিছুটা কম হতে পরে। তবে তাঁদের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে বলে তিনি আশা করেন।
মৎস্যভান্ডার খ্যাত চলনবিল অধ্যুষিত সিরাজগঞ্জের তাড়াশে ভরা মৌসুমেও দেশীয় প্রজাতির মাছের সংকট দেখা দিয়েছে। সাধারণত বর্ষার শেষে আশ্বিন-কার্তিক মাসে প্রচুর দেশি জাতের মাছ ধরা পড়ে; কিন্তু এ বছর চাহিদা অনুযায়ী মাছ ধরা না পড়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন শুঁটকির চাতাল মালিকেরা।
শুঁটকি আড়ত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এলাকার কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি বর্ষার সময় পোনা মাছ ধরায় এই সংকট সৃষ্টি হয়েছে।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বলেছেন, এ বছর মাছের কিছুটা সংকট মনে হলেও শুঁটকি উৎপাদনে এর প্রভাব পড়বে না।
তাড়াশ মৎস্য কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, তাড়াশ উপজেলার বিল এলাকায় মহিষলুটি, মান্নাননগর, হামকুড়িয়া, কুন্দইল, ধামাইচ বাজার এলাকায় এ বছর ২০ থেকে ২৫টি শুঁটকির চাতাল গড়ে উঠেছে। যেখানে স্থানীয় মৎস্য আড়ত ও বাজার থেকে দেশি প্রজাতির মাছ সংগ্রহ করে শুঁটকি তৈরি করে থাকেন স্থানীয় শুঁটকি ব্যবসায়ীরা আর এই শুঁটকি চাতাল থেকে প্রতিবছর প্রায় ৫০ থেকে ৬০ টন তৈরিকৃত শুঁটকি দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করা হয়ে থাকে। তবে এ বছর মাছের কিছুটা সংকট মনে হলেও শুঁটকি উৎপাদনে তেমন প্রভাব পড়বে না জানান উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মশগুল আজাদ।
মহিষলুটি মৎস্য আড়তের শুঁটকি চাতালের মালিক আব্দুল গফুর বলেন, প্রতিবছর আশ্বিন-কার্তিক মাসে পানি নামার সময় প্রচুর পরিমাণে দেশি জাতের মাছ ট্যাংরা, পুঁটি, খলসে, বাতাসি, চ্যালা, টাকি, বাইম, শোল, বোয়াল, গজার, মাগুর, শিংসহ নানা প্রজাতির মাছ ধরা পড়ে। ওই সময় মাছের দামও কম থাকে। তখন ওইসব মাছ দিয়ে শুঁটকি তৈরি করা হয়। এ বছর বর্ষার পানি কম হওয়ায় এবং অল্প সময় থাকায় খাল-বিল ও ডোবা-নালায় মাছের উৎপাদন কমে গেছে। ফলে বেশ কিছুদিন ধরে শুঁটকি তৈরির জন্য পর্যাপ্ত মাছ পাওয়া যাচ্ছে না। এভাবে চললে চাতাল বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে তিনি জানান।
মহিষলুটি এলাকার শুঁটকি আড়ত সভাপতি মজনু সরকার জানান, এলাকায় প্রভাবশালী ব্যক্তিরা বর্ষার সময় খাল-বিলে বাঁদাই জাল দিয়ে পোনামাছ ধরায় এ সংকট দেখা দিয়েছে। খড়া মৌসুমে অনেকেই পানি সেচে মাছ ধরে। ফলে মাছ ও মাছের খাদ্য ধ্বংস হচ্ছে। তাই আড়তে মাছের সরবরাহ অনেকটাই কম। ফলে বেশি দামে মাছ কেনায় শুঁটকি তৈরির খরচও বেড়ে গেছে।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাড়াশ এলাকার চাতালগুলোতে দুই থেকে আড়াই মাস শুঁটকি মাছ উৎপাদন হয়ে থাকে। গত বছরের তুলনায় এ বছর বন্যার পানি কম সময় অবস্থান করায় শুঁটকি উৎপাদন কিছুটা কম হতে পরে। তবে তাঁদের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে বলে তিনি আশা করেন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে