ড. কাবেরী গায়েন,অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
আবরার হত্যাকাণ্ডের যে রায় হলো, সেটা নিঃসন্দেহে ইতিবাচক একটি ঘটনা। বিচারাধীন মামলার একটি রায় দেওয়া হয়েছে এবং ২০ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও ৫ জনকে যাবজ্জীবন দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে আমি আদালত অবমাননা করতে চাই না। কিন্তু বলতে চাই, আবরারকে নৃশংসভাবে হত্যা করার ঘটনা একটি অভাবনীয় বিষয়। নিন্দা জানানোর ভাষা আমার নেই। হত্যার পর থেকে আমরা প্রতিবাদ করেছি, দাবি করে আসছি যেন বিচারিক প্রক্রিয়ায় যথাযথ বিচার ও শাস্তি হয়। এখন ২০ জনের মেধাবী ছাত্রকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এটা উচ্চ আদালতে কী হবে, সেটা আইনের ব্যাপার। সে বিষয়ে কথা বলতে চাই না। তার মানে আবরারসহ ২১ জন মেধাবী ছাত্রকে আমরা হারাচ্ছি!
একটি জায়গায় তাঁরা সবাই একই। তাঁরা সবাই বুয়েটের ছাত্র। সবাই মেধাবী। বাংলাদেশে বুয়েটে পড়ার সুযোগ পাওয়া বিশাল ঘটনা। কোনো নষ্ট রাজনীতির জন্য এ ঘটনা ঘটেছে, যা নৃশংস। সেই নষ্ট রাজনীতিকে যদি মূলোৎপাটন করা না যায়, তাহলে মৃত্যুদণ্ড দিয়ে কোনো কাজ হবে না। একমাত্র যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সময় মৃত্যুদণ্ডকে উপযুক্ত মনে করেছিলাম। কারণ এটা জেনোসাইড ছিল। এ ছাড়া সভ্য দেশে আমি মৃত্যুদণ্ডের পক্ষে না। মৃত্যুদণ্ড না দিয়ে যাবজ্জীবন বা অন্য কোনো শাস্তি কিংবা সংশোধনের সুযোগ দেওয়া যেত। মৃত্যুদণ্ড দেওয়াটা সমাধান নয়, যদি না এ নষ্ট রাজনীতিটা বন্ধ করা না যায়। পাশাপাশি বিচারিক প্রক্রিয়ার বাইরে যেন অপরাধীরা যেতে না পারে, সেদিকে নজর দেওয়া উচিত।
সম্মানিত বিচারকদের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলতে চাই, এই মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে কত দূর এগোনো যাবে! বাস্তবসম্মত রায় দিলে এবং সেটা বাস্তবায়ন করা বরং অনেক বেশি কার্যকর হতো। ২০ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়াটা আমার অস্বস্তি লাগছে। উচ্চ আদালত কী রায় দেয়, সেটার অপেক্ষায় রইলাম। উচ্চ আদালতের যে রায় হবে, সেটা যেন বাস্তবায়ন হয়। এটাই রইল আমার প্রত্যাশা।
আবরার হত্যাকাণ্ডের যে রায় হলো, সেটা নিঃসন্দেহে ইতিবাচক একটি ঘটনা। বিচারাধীন মামলার একটি রায় দেওয়া হয়েছে এবং ২০ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও ৫ জনকে যাবজ্জীবন দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে আমি আদালত অবমাননা করতে চাই না। কিন্তু বলতে চাই, আবরারকে নৃশংসভাবে হত্যা করার ঘটনা একটি অভাবনীয় বিষয়। নিন্দা জানানোর ভাষা আমার নেই। হত্যার পর থেকে আমরা প্রতিবাদ করেছি, দাবি করে আসছি যেন বিচারিক প্রক্রিয়ায় যথাযথ বিচার ও শাস্তি হয়। এখন ২০ জনের মেধাবী ছাত্রকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এটা উচ্চ আদালতে কী হবে, সেটা আইনের ব্যাপার। সে বিষয়ে কথা বলতে চাই না। তার মানে আবরারসহ ২১ জন মেধাবী ছাত্রকে আমরা হারাচ্ছি!
একটি জায়গায় তাঁরা সবাই একই। তাঁরা সবাই বুয়েটের ছাত্র। সবাই মেধাবী। বাংলাদেশে বুয়েটে পড়ার সুযোগ পাওয়া বিশাল ঘটনা। কোনো নষ্ট রাজনীতির জন্য এ ঘটনা ঘটেছে, যা নৃশংস। সেই নষ্ট রাজনীতিকে যদি মূলোৎপাটন করা না যায়, তাহলে মৃত্যুদণ্ড দিয়ে কোনো কাজ হবে না। একমাত্র যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সময় মৃত্যুদণ্ডকে উপযুক্ত মনে করেছিলাম। কারণ এটা জেনোসাইড ছিল। এ ছাড়া সভ্য দেশে আমি মৃত্যুদণ্ডের পক্ষে না। মৃত্যুদণ্ড না দিয়ে যাবজ্জীবন বা অন্য কোনো শাস্তি কিংবা সংশোধনের সুযোগ দেওয়া যেত। মৃত্যুদণ্ড দেওয়াটা সমাধান নয়, যদি না এ নষ্ট রাজনীতিটা বন্ধ করা না যায়। পাশাপাশি বিচারিক প্রক্রিয়ার বাইরে যেন অপরাধীরা যেতে না পারে, সেদিকে নজর দেওয়া উচিত।
সম্মানিত বিচারকদের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলতে চাই, এই মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে কত দূর এগোনো যাবে! বাস্তবসম্মত রায় দিলে এবং সেটা বাস্তবায়ন করা বরং অনেক বেশি কার্যকর হতো। ২০ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়াটা আমার অস্বস্তি লাগছে। উচ্চ আদালত কী রায় দেয়, সেটার অপেক্ষায় রইলাম। উচ্চ আদালতের যে রায় হবে, সেটা যেন বাস্তবায়ন হয়। এটাই রইল আমার প্রত্যাশা।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪