ড. বিভূতিভূষণ মিত্র
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বাংলাদেশের ওপর পড়বে—এটা দীর্ঘদিন ধরেই বলা হচ্ছিল। নানাভাবে এর ইঙ্গিতও পাওয়া যাচ্ছিল। সাম্প্রতিক সময়ে এর প্রভাব বোধকরি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এবার ঢাকাসহ ৪৫টি জেলার ওপর দিয়ে তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এটি নিছক তাপপ্রবাহ নয়। তীব্র তাপপ্রবাহ। রেড অ্যালার্ট জারি করতে হয়েছে। স্কুল-কলেজ বন্ধ করতে হয়েছে।
তিন দশকের চেয়ে বেশি তাপমাত্রা পাওয়া গেছে। সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সার্ভিসেস বা সংক্ষেপে সিইজিআইএসের হিসাব মতে, ১৯৯১ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত তাপমাত্রা প্রতিবছর গড়ে বেড়েছে শূন্য দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে ১৯৬১ থেকে ১৯৯০ সালে তাপমাত্রা বেড়েছে প্রতিবছর শূন্য দশমিক ০০৬৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ তথ্য তাপমাত্রা বৃদ্ধি সম্পর্কে ধারণা দিতে যথেষ্ট। প্রতিবছর এটি বেড়েই চলেছে।
১৯৯১ থেকে ২০০০—তাপমাত্রা বেড়েছে শূন্য দশমিক ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০০১ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত বেড়েছে শূন্য দশমিক ৫৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং ২০১১ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত গড়ে বেড়েছে ১ দশমিক ০৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই তাপমাত্রা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ গাছপালা কাটার সঙ্গে সঙ্গে জলাধার ভরাটও।
২০১৮ সালে ঢাকায় ১০০টি পুকুর থাকলেও এটি এখন কমতে কমতে দাঁড়িয়েছে ২৯টিতে। ৫ বছরে পুকুর কমেছে ৭১টি। বিআইপির তথ্যমতে, ২০১৯ সালে ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় ৩ হাজার ১৬২ একর জলাশয়ের মধ্যে ভরাট করা হয়েছে ২৭ শতাংশ। ফলে তাপমাত্রা ক্রমেই বেড়ে চলেছে।
মৎস্য বিভাগের জরিপ অনুযায়ী, ঢাকায় ১২০টি সরকারি পুকুর, ৩২টি বেসরকারি পুকুর এবং ৩১টি লেক আছে। অথচ ১৯৮৫
সালে এই পুকুরের সংখ্যা ছিল ২ হাজার। রিভার অ্যান্ড ডেলটা রিসার্চ সেন্টারের তথ্য অনুযায়ী, পুরান ঢাকায় ১৯২৪ সালে ১২০টি পুকুর ছিল। এখন আছে মাত্র ২৪টি, অর্থাৎ ৯৬টি পুকুরই ভরাট করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্স বা সংক্ষেপে বিআইপির তথ্য অনুযায়ী, ২০১৫ সালে ঢাকা শহরে সবুজ এলাকা ও ফাঁকা জায়গা ছিল ৫৩ দশমিক ১১ বর্গকিলোমিটার। ২০২৩ সালে তা কমে হয়েছে ২৯ দশমিক ৮৫ বর্গকিলোমিটার। ১৯৯৫ সালে ঢাকায় জলাভূমি ও জলাধার ছিল ৩০ দশমিক ২৪ বর্গকিলোমিটার। জলাভূমি ভরাট হতে হতে এখন তা হয়েছে মাত্র ৪ দশমিক ২৮ বর্গকিলোমিটার। জলাধার শুধু কমে যাওয়া নয়, এখানকার ভূগর্ভস্থ পানির স্তরও নিচে নেমে যাচ্ছে দিন দিন। বিশেষজ্ঞদের মতে, একটি শহরে কমপক্ষে ১৫ শতাংশ জলাধার থাকা দরকার, কিন্তু বাস্তবে এখন তা ৪-৫ শতাংশের কম।
ইনস্টিটিউট অব ওয়াটার মডেলিংয়ের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ঢাকায় ১৯৮৫ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ১ হাজার হেক্টরের বেশি জলাভূমি নাই হয়ে গেছে। তাদের মতে, এভাবে চলতে থাকলে ২০৩১ সালের মধ্যে জলাভূমির পরিমাণ ১০ ভাগেরও নিচে নেমে আসবে। ঢাকা জেলা প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী, সেখানে খালের সংখ্যা ৪৭টি। রিভার অ্যান্ড ডেলটা রিসার্চ সেন্টারের হিসাব মতে, ঢাকায় ৫৬টি খাল থাকার কথা থাকলেও সবগুলোই প্রায় মৃত। যদিও ২৬টি খাল উদ্ধারের পরিকল্পনা নিয়েছে দুই সিটি করপোরেশন।
রিভার অ্যান্ড ডেলটা রিসার্চের তথ্যমতে, ঢাকায় ২৪১টি পুকুর কোনোরকমে টিকে আছে। পুরান ঢাকায় টিকে আছে ২৪টি। ২৪১টি পুকুর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মসজিদ-মন্দিরসহ বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের আওতায় আছে। ফলে সেসব কেউ দখল করতে পারেনি। বাকি ৮৬টি পুকুরের ৭টি দখল করেছে সরকারি সংস্থা আর ৭৯টি দখল করেছে বেসরকারি সংস্থা। তাদের মতে, একটি শহরে ৫ শতাংশ জলাশয় থাকার প্রয়োজন থাকলেও আছে মাত্র ২ দশমিক ৯ শতাংশ।
শুধু ঢাকা শহর নয়, সারা দেশের বিভিন্ন পৌর এলাকায়ও এখন একই চিত্র। যেমন ২০২৩ সালে একটি পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্যমতে, সাতক্ষীরা পৌর এলাকায় দুই বছরে ২০টি পুকুর ভরাট হয়ে গেছে। এসব পুকুর ভরাট করে অধিকাংশই নির্মিত হয়েছে ভবন। এই চিত্র শুধু সাতক্ষীরা নয়, সার দেশেই পাওয়া যাবে। প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষণ আইন, ২০০০ অনুযায়ী, প্রাকৃতিক জলাধার হিসেবে চিহ্নিত জায়গার পরিবর্তন, ভাড়া, ইজারা বা হস্তান্তর বেআইনি। এই আইন ভঙ্গ করলে ৫ বছরের কারাদণ্ড অথবা অনধিক ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবে। তারপরও মহা উৎসবের সঙ্গে এসব জলাধার মানুষ ভরাট করছে। যার শাস্তি শুধু আমরা নই, আমাদের নতুন প্রজন্মকেও ভোগ করতে হচ্ছে।
এভাবে একে একে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য রেখে যাচ্ছি বিষাক্ত দেশ। এখনো আমরা সতর্ক না হলে তাপমাত্রা আরও বাড়বে। তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বেড়ে যাবে মানুষের রোগ-মৃত্যুও। এভাবে চলতে থাকলে একসময়ের সুজলা-সুফলা-শস্য-শ্যামলা বাংলাদেশ হয়ে উঠবে রুক্ষ, শুষ্ক মরুভূমি। এ জন্য এই মুহূর্তে স্থানীয় জাতের গাছপালা রোপণ যেমন দরকার, তেমনি দরকার প্রাকৃতিক জলাধারগুলো দখলমুক্ত করা। ভরাট হয়ে যাওয়া পুকুর-খাল খনন করা।
ড. বিভূতিভূষণ মিত্র, শিক্ষক ও গবেষক
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বাংলাদেশের ওপর পড়বে—এটা দীর্ঘদিন ধরেই বলা হচ্ছিল। নানাভাবে এর ইঙ্গিতও পাওয়া যাচ্ছিল। সাম্প্রতিক সময়ে এর প্রভাব বোধকরি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এবার ঢাকাসহ ৪৫টি জেলার ওপর দিয়ে তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এটি নিছক তাপপ্রবাহ নয়। তীব্র তাপপ্রবাহ। রেড অ্যালার্ট জারি করতে হয়েছে। স্কুল-কলেজ বন্ধ করতে হয়েছে।
তিন দশকের চেয়ে বেশি তাপমাত্রা পাওয়া গেছে। সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সার্ভিসেস বা সংক্ষেপে সিইজিআইএসের হিসাব মতে, ১৯৯১ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত তাপমাত্রা প্রতিবছর গড়ে বেড়েছে শূন্য দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে ১৯৬১ থেকে ১৯৯০ সালে তাপমাত্রা বেড়েছে প্রতিবছর শূন্য দশমিক ০০৬৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ তথ্য তাপমাত্রা বৃদ্ধি সম্পর্কে ধারণা দিতে যথেষ্ট। প্রতিবছর এটি বেড়েই চলেছে।
১৯৯১ থেকে ২০০০—তাপমাত্রা বেড়েছে শূন্য দশমিক ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০০১ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত বেড়েছে শূন্য দশমিক ৫৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং ২০১১ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত গড়ে বেড়েছে ১ দশমিক ০৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই তাপমাত্রা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ গাছপালা কাটার সঙ্গে সঙ্গে জলাধার ভরাটও।
২০১৮ সালে ঢাকায় ১০০টি পুকুর থাকলেও এটি এখন কমতে কমতে দাঁড়িয়েছে ২৯টিতে। ৫ বছরে পুকুর কমেছে ৭১টি। বিআইপির তথ্যমতে, ২০১৯ সালে ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় ৩ হাজার ১৬২ একর জলাশয়ের মধ্যে ভরাট করা হয়েছে ২৭ শতাংশ। ফলে তাপমাত্রা ক্রমেই বেড়ে চলেছে।
মৎস্য বিভাগের জরিপ অনুযায়ী, ঢাকায় ১২০টি সরকারি পুকুর, ৩২টি বেসরকারি পুকুর এবং ৩১টি লেক আছে। অথচ ১৯৮৫
সালে এই পুকুরের সংখ্যা ছিল ২ হাজার। রিভার অ্যান্ড ডেলটা রিসার্চ সেন্টারের তথ্য অনুযায়ী, পুরান ঢাকায় ১৯২৪ সালে ১২০টি পুকুর ছিল। এখন আছে মাত্র ২৪টি, অর্থাৎ ৯৬টি পুকুরই ভরাট করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্স বা সংক্ষেপে বিআইপির তথ্য অনুযায়ী, ২০১৫ সালে ঢাকা শহরে সবুজ এলাকা ও ফাঁকা জায়গা ছিল ৫৩ দশমিক ১১ বর্গকিলোমিটার। ২০২৩ সালে তা কমে হয়েছে ২৯ দশমিক ৮৫ বর্গকিলোমিটার। ১৯৯৫ সালে ঢাকায় জলাভূমি ও জলাধার ছিল ৩০ দশমিক ২৪ বর্গকিলোমিটার। জলাভূমি ভরাট হতে হতে এখন তা হয়েছে মাত্র ৪ দশমিক ২৮ বর্গকিলোমিটার। জলাধার শুধু কমে যাওয়া নয়, এখানকার ভূগর্ভস্থ পানির স্তরও নিচে নেমে যাচ্ছে দিন দিন। বিশেষজ্ঞদের মতে, একটি শহরে কমপক্ষে ১৫ শতাংশ জলাধার থাকা দরকার, কিন্তু বাস্তবে এখন তা ৪-৫ শতাংশের কম।
ইনস্টিটিউট অব ওয়াটার মডেলিংয়ের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ঢাকায় ১৯৮৫ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ১ হাজার হেক্টরের বেশি জলাভূমি নাই হয়ে গেছে। তাদের মতে, এভাবে চলতে থাকলে ২০৩১ সালের মধ্যে জলাভূমির পরিমাণ ১০ ভাগেরও নিচে নেমে আসবে। ঢাকা জেলা প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী, সেখানে খালের সংখ্যা ৪৭টি। রিভার অ্যান্ড ডেলটা রিসার্চ সেন্টারের হিসাব মতে, ঢাকায় ৫৬টি খাল থাকার কথা থাকলেও সবগুলোই প্রায় মৃত। যদিও ২৬টি খাল উদ্ধারের পরিকল্পনা নিয়েছে দুই সিটি করপোরেশন।
রিভার অ্যান্ড ডেলটা রিসার্চের তথ্যমতে, ঢাকায় ২৪১টি পুকুর কোনোরকমে টিকে আছে। পুরান ঢাকায় টিকে আছে ২৪টি। ২৪১টি পুকুর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মসজিদ-মন্দিরসহ বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের আওতায় আছে। ফলে সেসব কেউ দখল করতে পারেনি। বাকি ৮৬টি পুকুরের ৭টি দখল করেছে সরকারি সংস্থা আর ৭৯টি দখল করেছে বেসরকারি সংস্থা। তাদের মতে, একটি শহরে ৫ শতাংশ জলাশয় থাকার প্রয়োজন থাকলেও আছে মাত্র ২ দশমিক ৯ শতাংশ।
শুধু ঢাকা শহর নয়, সারা দেশের বিভিন্ন পৌর এলাকায়ও এখন একই চিত্র। যেমন ২০২৩ সালে একটি পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্যমতে, সাতক্ষীরা পৌর এলাকায় দুই বছরে ২০টি পুকুর ভরাট হয়ে গেছে। এসব পুকুর ভরাট করে অধিকাংশই নির্মিত হয়েছে ভবন। এই চিত্র শুধু সাতক্ষীরা নয়, সার দেশেই পাওয়া যাবে। প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষণ আইন, ২০০০ অনুযায়ী, প্রাকৃতিক জলাধার হিসেবে চিহ্নিত জায়গার পরিবর্তন, ভাড়া, ইজারা বা হস্তান্তর বেআইনি। এই আইন ভঙ্গ করলে ৫ বছরের কারাদণ্ড অথবা অনধিক ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবে। তারপরও মহা উৎসবের সঙ্গে এসব জলাধার মানুষ ভরাট করছে। যার শাস্তি শুধু আমরা নই, আমাদের নতুন প্রজন্মকেও ভোগ করতে হচ্ছে।
এভাবে একে একে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য রেখে যাচ্ছি বিষাক্ত দেশ। এখনো আমরা সতর্ক না হলে তাপমাত্রা আরও বাড়বে। তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বেড়ে যাবে মানুষের রোগ-মৃত্যুও। এভাবে চলতে থাকলে একসময়ের সুজলা-সুফলা-শস্য-শ্যামলা বাংলাদেশ হয়ে উঠবে রুক্ষ, শুষ্ক মরুভূমি। এ জন্য এই মুহূর্তে স্থানীয় জাতের গাছপালা রোপণ যেমন দরকার, তেমনি দরকার প্রাকৃতিক জলাধারগুলো দখলমুক্ত করা। ভরাট হয়ে যাওয়া পুকুর-খাল খনন করা।
ড. বিভূতিভূষণ মিত্র, শিক্ষক ও গবেষক
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৪ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৮ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৮ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৮ দিন আগে