শামিম রেজা, রাজবাড়ী
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের দৌলতদিয়া অংশের তিন কিলোমিটার এলাকা এখন কৃষ্ণচূড়ার দখলে। দুই ধারে গাছগুলো জানান দিচ্ছে সৌন্দর্যের বার্তা। রোদের তীব্রতাকে ছাপিয়ে চোখ ধাঁধানো এই সৌন্দর্য উপভোগ করেন স্থানীয়রাসহ পথচারী ও যানবাহনের যাত্রীরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, প্রখর রোদের মধ্যে মাঝে মাঝে মিলছে শীতল হাওয়া। এর মধ্যেই সবুজের মাঝে টুকটুকে লাল কৃষ্ণচূড়ায় সেজেছে প্রকৃতি। ঠিক একইভাবে কৃষ্ণচূড়ায় ছেয়ে গেছে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া বাইপাস সড়ক ও ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ফেরিঘাট এলাকা থেকে তিন কিলোমিটার অংশ।
দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকার প্রবেশপথেই দেখা মিলবে কৃষ্ণচূড়ার। দেখে মনে হবে লাল-সবুজের অভ্যর্থনা দিতে দাঁড়িয়ে আছে। যা দেখে কিছুক্ষণের জন্য হলেও প্রকৃতিপ্রেমীদের চোখ আটকে যায়।
পথচারী রাকিবুল ইসলাম বলেন, তিনি যতবার ঢাকা থেকে বাড়িতে ফেরেন। ততবারই ফেরি থেকে নেমে হাটতে হাটতে এদিকে আসেন। সাধারণত তিনি লঞ্চঘাট দিয়ে পার হন। কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে ফেরি পার হয়ে এই পথে হেঁটে কৃষ্ণচূড়া দেখতে দেখতে যান। অনেক সুন্দর একটা জায়গা। খুবই ভালো লাগে এখানে এসে।
আরেক পথচারী কামরুল ইসলাম বলেন, ‘ঈদে বাড়িতে ফিরছি। ফেরি থেকে নেমে দেখি, এই পথে যেতে দুই পাশে কৃষ্ণচূড়া ফুটে আছে। প্রচণ্ড গরমে অস্বস্তি লাগছিল। এখানে কিছুক্ষণের জন্য দাঁড়িয়ে গেলাম। ফোন থেকে কয়েকটি ছবিও তুলেছি। অনেক ভালো একটা জায়গা। যাঁরা রাস্তার দুই ধারে এই কৃষ্ণচূড়া লাগিয়েছেন, তাঁদের স্বাদুবাদ জানাই।’
স্থানীয় বাচ্চু বলেন, ‘জায়গাটা অনেক ভালো লাগে। যখনই মন খারাপ থাকে ছুটে চলে আসি এই সড়কে। দক্ষিণা বাসাতে রক্তিম কৃষ্ণচূড়া দোল খায়। গাছগুলোতে পাখি কিচিরমিচির করতে থাকতে। অনেক ভালো লাগে তখন।’
তিনি আরও বলেন, এই সড়ক দিয়ে অনেক পথচারী যাতায়াতের সময় কিছু সময় দাঁড়িয়ে ছবি তোলেন, হাঁটাহাঁটি করেন। এ ছাড়াও জেলা ও জেলার বাইরে থেকে অনেকেই আসেন এই সড়কে।
ফরিদপুর থেকে ঘুরতে আসা শরিফুল ইসলাম বলেন, গত বছর এই সড়কে কৃষ্ণচূড়ার ছবি সামাজিক মাধ্যমে দেখেন। পরে এখানে বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে এসেছিলেন। ফেসবুকে যাতটা সুন্দর দেখেছিলেন তার থেকেও অনেক বেশি সুন্দর এই সড়ক। এবারও এখানে ঘুরতে এসেছেন। এই জায়গাটা আরও দৃষ্টিনন্দন করতে পথচারীদের একটু বসার ব্যবস্থা করতে পারলে অনেক মানুষের সমাগম হবে।
শামীম শেখ বলেন, দৌলতদিয়া ঘাট দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করেন। এই সময়টা দৌলতদিয়া বাইপাস সড়কের দুই পাশে কৃষ্ণচূড়া ফুটেছে। যা অত্যন্ত মনোরম পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। দূর-দুরন্ত থেকে নানা বয়সী মানুষ এখানে ঘুরতে আসেন। পাশাপাশি এই পথ ব্যবহারকারীরা অনেকই একটু প্রশান্তির জন্য গাড়ি থামিয়ে দাঁড়ান, ছবি তোলেন, ভিডিও করেন।
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের দৌলতদিয়া অংশের তিন কিলোমিটার এলাকা এখন কৃষ্ণচূড়ার দখলে। দুই ধারে গাছগুলো জানান দিচ্ছে সৌন্দর্যের বার্তা। রোদের তীব্রতাকে ছাপিয়ে চোখ ধাঁধানো এই সৌন্দর্য উপভোগ করেন স্থানীয়রাসহ পথচারী ও যানবাহনের যাত্রীরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, প্রখর রোদের মধ্যে মাঝে মাঝে মিলছে শীতল হাওয়া। এর মধ্যেই সবুজের মাঝে টুকটুকে লাল কৃষ্ণচূড়ায় সেজেছে প্রকৃতি। ঠিক একইভাবে কৃষ্ণচূড়ায় ছেয়ে গেছে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া বাইপাস সড়ক ও ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ফেরিঘাট এলাকা থেকে তিন কিলোমিটার অংশ।
দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকার প্রবেশপথেই দেখা মিলবে কৃষ্ণচূড়ার। দেখে মনে হবে লাল-সবুজের অভ্যর্থনা দিতে দাঁড়িয়ে আছে। যা দেখে কিছুক্ষণের জন্য হলেও প্রকৃতিপ্রেমীদের চোখ আটকে যায়।
পথচারী রাকিবুল ইসলাম বলেন, তিনি যতবার ঢাকা থেকে বাড়িতে ফেরেন। ততবারই ফেরি থেকে নেমে হাটতে হাটতে এদিকে আসেন। সাধারণত তিনি লঞ্চঘাট দিয়ে পার হন। কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে ফেরি পার হয়ে এই পথে হেঁটে কৃষ্ণচূড়া দেখতে দেখতে যান। অনেক সুন্দর একটা জায়গা। খুবই ভালো লাগে এখানে এসে।
আরেক পথচারী কামরুল ইসলাম বলেন, ‘ঈদে বাড়িতে ফিরছি। ফেরি থেকে নেমে দেখি, এই পথে যেতে দুই পাশে কৃষ্ণচূড়া ফুটে আছে। প্রচণ্ড গরমে অস্বস্তি লাগছিল। এখানে কিছুক্ষণের জন্য দাঁড়িয়ে গেলাম। ফোন থেকে কয়েকটি ছবিও তুলেছি। অনেক ভালো একটা জায়গা। যাঁরা রাস্তার দুই ধারে এই কৃষ্ণচূড়া লাগিয়েছেন, তাঁদের স্বাদুবাদ জানাই।’
স্থানীয় বাচ্চু বলেন, ‘জায়গাটা অনেক ভালো লাগে। যখনই মন খারাপ থাকে ছুটে চলে আসি এই সড়কে। দক্ষিণা বাসাতে রক্তিম কৃষ্ণচূড়া দোল খায়। গাছগুলোতে পাখি কিচিরমিচির করতে থাকতে। অনেক ভালো লাগে তখন।’
তিনি আরও বলেন, এই সড়ক দিয়ে অনেক পথচারী যাতায়াতের সময় কিছু সময় দাঁড়িয়ে ছবি তোলেন, হাঁটাহাঁটি করেন। এ ছাড়াও জেলা ও জেলার বাইরে থেকে অনেকেই আসেন এই সড়কে।
ফরিদপুর থেকে ঘুরতে আসা শরিফুল ইসলাম বলেন, গত বছর এই সড়কে কৃষ্ণচূড়ার ছবি সামাজিক মাধ্যমে দেখেন। পরে এখানে বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে এসেছিলেন। ফেসবুকে যাতটা সুন্দর দেখেছিলেন তার থেকেও অনেক বেশি সুন্দর এই সড়ক। এবারও এখানে ঘুরতে এসেছেন। এই জায়গাটা আরও দৃষ্টিনন্দন করতে পথচারীদের একটু বসার ব্যবস্থা করতে পারলে অনেক মানুষের সমাগম হবে।
শামীম শেখ বলেন, দৌলতদিয়া ঘাট দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করেন। এই সময়টা দৌলতদিয়া বাইপাস সড়কের দুই পাশে কৃষ্ণচূড়া ফুটেছে। যা অত্যন্ত মনোরম পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। দূর-দুরন্ত থেকে নানা বয়সী মানুষ এখানে ঘুরতে আসেন। পাশাপাশি এই পথ ব্যবহারকারীরা অনেকই একটু প্রশান্তির জন্য গাড়ি থামিয়ে দাঁড়ান, ছবি তোলেন, ভিডিও করেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৪ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪