সাজিদ মোহন
কয়েক দিন ধরে একটি খবর বারবার চোখের সামনে ভাসছে। চট্টগ্রামে পুলিশি হেফাজতে দুদকের সাবেক কর্মকর্তা মারা গেছেন। বিস্তারিত খোঁজ নিয়ে জানলাম, দীর্ঘদিন ধরে জায়গা জমি নিয়ে দুদকের সাবেক ওই কর্মকর্তা ছৈয়দ মো. শহীদুল্লার সঙ্গে এলাকার আওয়ামী লীগ নেতা আসাদুজ্জামান আসাদের বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে কয়েকটি মামলা চলমান থাকলেও ছৈয়দ মো. শহীদুল্লা গ্রেপ্তার হয়েছিলেন অন্য এক মামলায়।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কাজী শরিফুল ইসলামের আদালতে ৩২৩ (মারধর) ও ৫০৫ (২) (ভয়ভীতি প্রদর্শন) ধারায় আসামি করে মামলা করেন রনি আক্তার তানিয়া। মামলার এজাহারে বাদী দাবি করেন, তিনি শহীদুল্লার বাড়িতে গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করতেন। বকেয়া বেতন চাইতে গেলে শহীদুল্লা তাঁকে চড়-থাপ্পড় মারেন এবং ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেন।
ছৈয়দ মো. শহীদুল্লার মৃত্যুর পর ঘটনাটি আলোচনায় এলে বাদী সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, মামলায় কী লেখা হয়েছে, তিনি জানেন না। শুধু স্বাক্ষর করেছেন। তিনি কখনো শহীদুল্লার বাসায় কাজ করেননি। ওই বাসা চেনেন না। মামলাটি সাজানো ছিল।
আদালত থেকে পরোয়ানা তামিলের আদেশ এলে তলব করা পুলিশের দায়িত্ব। মামলা ও বাদী সম্পর্কে জানার সুযোগ থাকে না। ওয়ারেন্টে মামলার ধারা ছাড়া অন্য কোনো তথ্য থাকে না।
শহীদুল্লাকে গ্রেপ্তারে কোনো বিধিবহির্ভূত কাজ করা হয়েছে কি না এবং থানায় নিয়ে আসার পর তাঁর সঙ্গে নিয়মবহির্ভূত কোনো আচরণ করা হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে একটি অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হলেও, যে মামলাটি আদালতে করা হয়েছিল এবং গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও জারি হয়েছিল, সেটির সত্যতা যাচাইয়ের সুযোগ কতটুকু?
কোনো মামলা করা হলে তার বিষয়বস্তু সাক্ষ্য দ্বারা আদালতে প্রমাণ করতে হয়। পর্যাপ্ত সাক্ষ্যপ্রমাণ না পেলে মামলাটি আদালত কর্তৃক খারিজ হয়ে যায়, এটিই আইনের বিধান। সাক্ষ্য আইন ১৮৭২-এর ১০১ ধারা অনুযায়ী, মামলা প্রমাণ করার দায়িত্ব সর্বদা বাদীপক্ষের ওপর থাকবে। এর মানে হলো, যিনি আদালতকে কোনো বিষয়ের সত্যতা আছে বলে বিশ্বাস করাতে চান, তিনিই তা প্রমাণ করবেন। সুতরাং বিবাদীর প্রতি আনা অভিযোগ বাদীকেই প্রমাণ করতে হবে। মামলা চলাকালে আইনে বলা আছে, অভিযুক্ত ব্যক্তি দোষী প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত নির্দোষ বলে গণ্য হবেন। তবে বাদী যদি মামলা প্রমাণের জন্য সাক্ষ্য উপস্থাপন করতে সক্ষম হন, তখন বাদীর দেওয়া তথ্য-প্রমাণ খণ্ডনের জন্য বিবাদীকে সাক্ষ্যপ্রমাণ দিতে হবে।
বাদীর স্বীকারোক্তির পর বোঝা যায় মামলাটি মিথ্যা। পাশাপাশি আদালতের পেশকার (বেঞ্চ সহকারী) সমন গোপন করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করিয়েছিলেন। এমন তথ্য বেরিয়ে এসেছে নেজারত শাখার প্রতিবেদনে। উঠে এসেছে সমন গায়েবের মাধ্যমে ওয়ারেন্ট-বাণিজ্যের চিত্র।
মামলা হয় এবং আসামি ধরা পড়েন। কখনো জামিন মেলে, কখনো মেলে না। বিচারে নির্দোষ প্রমাণিত হলে আদালত বেকসুর খালাস দেন। কিন্তু ততক্ষণে নির্দোষ ব্যক্তির সর্বনাশ যা হওয়ার হয়ে যায়। বিনা অপরাধে গ্রেপ্তার হওয়া আসামির সামাজিক মর্যাদা ক্ষুণ্ন হয়।
নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ার আগপর্যন্ত বয়ে বেড়াতে হয় অপরাধের গ্লানি। বিচারের দীর্ঘসূত্রতায় দিনগুলো জীবন থেকে হারিয়ে যায়। সন্তান, পরিবার, স্বজন থেকে বিচ্ছিন্ন থাকা; কর্মক্ষমদের কারাজীবনে উপার্জনহীন থাকা; মামলা পরিচালনায় অর্থ জোগান; সহায়-সম্বল বিক্রি—এমন আরও বহুমাত্রিক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হতে হয় একতরফাভাবে শুধু ‘আসামির’।
বিচারে ‘নির্দোষ’ প্রমাণিত হলেও এর দায়দায়িত্ব কাউকেই নিতে হয় না। অথচ যে বাদী নিরপরাধ ব্যক্তিটিকে ‘আসামি’ করলেন, যিনি মামলা রেকর্ড করলেন, যিনি মামলা তদন্ত করলেন, যে আইনজীবী নিরপরাধ ব্যক্তিটিকে ‘অপরাধী’ প্রমাণে মরিয়া হলেন—তাঁদের যেন কোনো দায় নেই; কিংবা যে ব্যবস্থাপনাগত দুর্বলতার কারণে শান্তিপ্রিয় নিরীহ নাগরিককে ‘আসামি’ হতে হলো, সেই ব্যবস্থাপনার দায়িত্বশীল ব্যক্তিদেরও কার্যকর কোনো জবাবদিহি নেই।
গত ২৯ আগস্ট আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে দাখিল করা প্রতিবেদনে আইন কমিশন বলেছে, দেশের অধিকাংশ আদালতে মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও হয়রানিমূলক মামলা দায়ের ‘মহামারি’ আকার ধারণ করেছে। এ কারণে কারাভোগ, হয়রানি ও ক্ষতির শিকার হচ্ছেন অনেক নিরপরাধ মানুষ, বিশেষ করে ফৌজদারি মামলায়। আমাদের আশপাশে তাকালেই তো মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও হয়রানিমূলক মামলায় কারাভোগ, হয়রানি ও ক্ষতির শিকার অসংখ্য মানুষের দেখা পাওয়া যায়।
আইন কমিশনের ওই প্রতিবেদনে মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা কমাতে কিছু সুপারিশ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে হয়রানিমূলক মামলা নিরুৎসাহিত করা (যদিও চোরা না শোনে ধর্মের কাহিনি), নালিশি মামলার ক্ষেত্রে ২০০ ধারায় মামলার আবেদনকারীর (ফরিয়াদি) অভিযোগ যাচাই নিশ্চিত করা, ফৌজদারির ক্ষেত্রে মিথ্যা মামলা হলে বাদীর বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ২১১ ধারার বাধ্যবাধকতা আনা এবং মামলা নিষ্পত্তি দ্রুত করা।
আইন কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়, হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা রোধে প্রচলিত আইন, বিশেষ করে পেনাল কোড ও কোড অব সিভিল প্রসিডিউরে ক্ষতিপূরণসংক্রান্ত ধারায় সংস্কার জরুরি। তা ছাড়া, মিথ্যা মামলার কারণে যেসব নিরপরাধ মানুষকে কারাগারে থাকতে হয়েছে, তাদের ক্ষতিপূরণ বিষয়ে আইনি কাঠামো করা আবশ্যক।
কয়েক দিন ধরে একটি খবর বারবার চোখের সামনে ভাসছে। চট্টগ্রামে পুলিশি হেফাজতে দুদকের সাবেক কর্মকর্তা মারা গেছেন। বিস্তারিত খোঁজ নিয়ে জানলাম, দীর্ঘদিন ধরে জায়গা জমি নিয়ে দুদকের সাবেক ওই কর্মকর্তা ছৈয়দ মো. শহীদুল্লার সঙ্গে এলাকার আওয়ামী লীগ নেতা আসাদুজ্জামান আসাদের বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে কয়েকটি মামলা চলমান থাকলেও ছৈয়দ মো. শহীদুল্লা গ্রেপ্তার হয়েছিলেন অন্য এক মামলায়।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কাজী শরিফুল ইসলামের আদালতে ৩২৩ (মারধর) ও ৫০৫ (২) (ভয়ভীতি প্রদর্শন) ধারায় আসামি করে মামলা করেন রনি আক্তার তানিয়া। মামলার এজাহারে বাদী দাবি করেন, তিনি শহীদুল্লার বাড়িতে গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করতেন। বকেয়া বেতন চাইতে গেলে শহীদুল্লা তাঁকে চড়-থাপ্পড় মারেন এবং ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেন।
ছৈয়দ মো. শহীদুল্লার মৃত্যুর পর ঘটনাটি আলোচনায় এলে বাদী সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, মামলায় কী লেখা হয়েছে, তিনি জানেন না। শুধু স্বাক্ষর করেছেন। তিনি কখনো শহীদুল্লার বাসায় কাজ করেননি। ওই বাসা চেনেন না। মামলাটি সাজানো ছিল।
আদালত থেকে পরোয়ানা তামিলের আদেশ এলে তলব করা পুলিশের দায়িত্ব। মামলা ও বাদী সম্পর্কে জানার সুযোগ থাকে না। ওয়ারেন্টে মামলার ধারা ছাড়া অন্য কোনো তথ্য থাকে না।
শহীদুল্লাকে গ্রেপ্তারে কোনো বিধিবহির্ভূত কাজ করা হয়েছে কি না এবং থানায় নিয়ে আসার পর তাঁর সঙ্গে নিয়মবহির্ভূত কোনো আচরণ করা হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে একটি অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হলেও, যে মামলাটি আদালতে করা হয়েছিল এবং গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও জারি হয়েছিল, সেটির সত্যতা যাচাইয়ের সুযোগ কতটুকু?
কোনো মামলা করা হলে তার বিষয়বস্তু সাক্ষ্য দ্বারা আদালতে প্রমাণ করতে হয়। পর্যাপ্ত সাক্ষ্যপ্রমাণ না পেলে মামলাটি আদালত কর্তৃক খারিজ হয়ে যায়, এটিই আইনের বিধান। সাক্ষ্য আইন ১৮৭২-এর ১০১ ধারা অনুযায়ী, মামলা প্রমাণ করার দায়িত্ব সর্বদা বাদীপক্ষের ওপর থাকবে। এর মানে হলো, যিনি আদালতকে কোনো বিষয়ের সত্যতা আছে বলে বিশ্বাস করাতে চান, তিনিই তা প্রমাণ করবেন। সুতরাং বিবাদীর প্রতি আনা অভিযোগ বাদীকেই প্রমাণ করতে হবে। মামলা চলাকালে আইনে বলা আছে, অভিযুক্ত ব্যক্তি দোষী প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত নির্দোষ বলে গণ্য হবেন। তবে বাদী যদি মামলা প্রমাণের জন্য সাক্ষ্য উপস্থাপন করতে সক্ষম হন, তখন বাদীর দেওয়া তথ্য-প্রমাণ খণ্ডনের জন্য বিবাদীকে সাক্ষ্যপ্রমাণ দিতে হবে।
বাদীর স্বীকারোক্তির পর বোঝা যায় মামলাটি মিথ্যা। পাশাপাশি আদালতের পেশকার (বেঞ্চ সহকারী) সমন গোপন করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করিয়েছিলেন। এমন তথ্য বেরিয়ে এসেছে নেজারত শাখার প্রতিবেদনে। উঠে এসেছে সমন গায়েবের মাধ্যমে ওয়ারেন্ট-বাণিজ্যের চিত্র।
মামলা হয় এবং আসামি ধরা পড়েন। কখনো জামিন মেলে, কখনো মেলে না। বিচারে নির্দোষ প্রমাণিত হলে আদালত বেকসুর খালাস দেন। কিন্তু ততক্ষণে নির্দোষ ব্যক্তির সর্বনাশ যা হওয়ার হয়ে যায়। বিনা অপরাধে গ্রেপ্তার হওয়া আসামির সামাজিক মর্যাদা ক্ষুণ্ন হয়।
নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ার আগপর্যন্ত বয়ে বেড়াতে হয় অপরাধের গ্লানি। বিচারের দীর্ঘসূত্রতায় দিনগুলো জীবন থেকে হারিয়ে যায়। সন্তান, পরিবার, স্বজন থেকে বিচ্ছিন্ন থাকা; কর্মক্ষমদের কারাজীবনে উপার্জনহীন থাকা; মামলা পরিচালনায় অর্থ জোগান; সহায়-সম্বল বিক্রি—এমন আরও বহুমাত্রিক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হতে হয় একতরফাভাবে শুধু ‘আসামির’।
বিচারে ‘নির্দোষ’ প্রমাণিত হলেও এর দায়দায়িত্ব কাউকেই নিতে হয় না। অথচ যে বাদী নিরপরাধ ব্যক্তিটিকে ‘আসামি’ করলেন, যিনি মামলা রেকর্ড করলেন, যিনি মামলা তদন্ত করলেন, যে আইনজীবী নিরপরাধ ব্যক্তিটিকে ‘অপরাধী’ প্রমাণে মরিয়া হলেন—তাঁদের যেন কোনো দায় নেই; কিংবা যে ব্যবস্থাপনাগত দুর্বলতার কারণে শান্তিপ্রিয় নিরীহ নাগরিককে ‘আসামি’ হতে হলো, সেই ব্যবস্থাপনার দায়িত্বশীল ব্যক্তিদেরও কার্যকর কোনো জবাবদিহি নেই।
গত ২৯ আগস্ট আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে দাখিল করা প্রতিবেদনে আইন কমিশন বলেছে, দেশের অধিকাংশ আদালতে মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও হয়রানিমূলক মামলা দায়ের ‘মহামারি’ আকার ধারণ করেছে। এ কারণে কারাভোগ, হয়রানি ও ক্ষতির শিকার হচ্ছেন অনেক নিরপরাধ মানুষ, বিশেষ করে ফৌজদারি মামলায়। আমাদের আশপাশে তাকালেই তো মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও হয়রানিমূলক মামলায় কারাভোগ, হয়রানি ও ক্ষতির শিকার অসংখ্য মানুষের দেখা পাওয়া যায়।
আইন কমিশনের ওই প্রতিবেদনে মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা কমাতে কিছু সুপারিশ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে হয়রানিমূলক মামলা নিরুৎসাহিত করা (যদিও চোরা না শোনে ধর্মের কাহিনি), নালিশি মামলার ক্ষেত্রে ২০০ ধারায় মামলার আবেদনকারীর (ফরিয়াদি) অভিযোগ যাচাই নিশ্চিত করা, ফৌজদারির ক্ষেত্রে মিথ্যা মামলা হলে বাদীর বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ২১১ ধারার বাধ্যবাধকতা আনা এবং মামলা নিষ্পত্তি দ্রুত করা।
আইন কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়, হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা রোধে প্রচলিত আইন, বিশেষ করে পেনাল কোড ও কোড অব সিভিল প্রসিডিউরে ক্ষতিপূরণসংক্রান্ত ধারায় সংস্কার জরুরি। তা ছাড়া, মিথ্যা মামলার কারণে যেসব নিরপরাধ মানুষকে কারাগারে থাকতে হয়েছে, তাদের ক্ষতিপূরণ বিষয়ে আইনি কাঠামো করা আবশ্যক।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে