বিনোদন ডেস্ক
ভারতে এখন সবচেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে যে শোটি নিয়ে, তার নাম ‘শার্ক ট্যাংক ইন্ডিয়া’। সনি টিভির এই রিয়েলিটি শোতে আসেন উদ্যোক্তা হতে চাওয়া তরুণ-তরুণীরা। তাঁরা নিজেদের ব্যবসার পরিকল্পনা বিচারক বা শার্কের সামনে বলেন। কোনো পরিকল্পনা শার্কদের পছন্দ হলে, তাঁরা বিনিয়োগ করেন।
অনুষ্ঠানটি মূলত এবিসি চ্যানেলের ‘শার্ক ট্যাংক’ শোয়ের ভারতীয় সংস্করণ। ২০০৯ সালে এবিসি চ্যানেলে শুরু হয়েছিল মূল শোটি। তারপর নানা সময়ে নানা দেশে একই আইডিয়া নিয়ে কাজ হয়েছে। গত ২ জানুয়ারি থেকে অনুষ্ঠানটির দ্বিতীয় সিজন চলছে।
গতবারের তুলনায় এবার শার্ক ট্যাংকে একাধিক পরিবর্তন এসেছে। অশনির গ্রোভার অর্থাৎ আগের বারের অ্যাংরি ম্যান এই সিজনে শার্ক হিসেবে নেই। এই সিজনে শার্ক রয়েছেন ছয়জন—অমিত জৈন, আমন গুপ্তা, পীযূস বনসাল, অনুপম মিত্তাল, নমিতা থাপার ও বিনীতা সিং। প্রত্যেকেই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির কর্ণধার। তাঁদের কাজ বিচারের নয়। নতুন উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়িক আইডিয়ায় শার্করা আকৃষ্ট হলে তাঁরা তাঁদের ব্যবসায় বিনিয়োগ করেন। বদলে ব্যবসার কিছুটা শেয়ার নেন শার্করা।
কেন এই শো জরুরি?
আমাদের চারপাশের অর্থনৈতিক কাঠামো ভেঙে পড়েছে অনেকটাই। বহু মানুষ কাজ হারিয়েছেন। নিজেদের মতো করে উপার্জনের জন্য অনেকে ব্যবসা শুরু করেছেন। কিন্তু হয়তো পুঁজির সংকটে বেশি দূর এগোতে পারছেন না। সেই মানুষদের মধ্যেই বিজনেস রিয়েলিটি শো ‘শার্ক ট্যাংক ইন্ডিয়া’ ভীষণভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। টিভির পর্দায় যাঁরা দেখছেন শোটি, তাঁরাও বেশির ভাগ তরুণ। অভিনব অনেক ব্যবসায়িক আইডিয়া পাচ্ছেন তাঁরা, ব্যবসা নিয়ে অনেক রকম পরামর্শ পাওয়া যাচ্ছে । যেমন—ব্যবসার ঝুঁকি কীভাবে বোঝা যাবে বা খুচরা ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা কেমন হবে। সনি টেলিভিশনে ‘শার্ক ট্যাংক ইন্ডিয়া’ প্রচারিত হয় সোম থেকে শুক্রবার বাংলাদেশ সময় রাত ১০টা ৩০ মিনিটে।
ভারতে এখন সবচেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে যে শোটি নিয়ে, তার নাম ‘শার্ক ট্যাংক ইন্ডিয়া’। সনি টিভির এই রিয়েলিটি শোতে আসেন উদ্যোক্তা হতে চাওয়া তরুণ-তরুণীরা। তাঁরা নিজেদের ব্যবসার পরিকল্পনা বিচারক বা শার্কের সামনে বলেন। কোনো পরিকল্পনা শার্কদের পছন্দ হলে, তাঁরা বিনিয়োগ করেন।
অনুষ্ঠানটি মূলত এবিসি চ্যানেলের ‘শার্ক ট্যাংক’ শোয়ের ভারতীয় সংস্করণ। ২০০৯ সালে এবিসি চ্যানেলে শুরু হয়েছিল মূল শোটি। তারপর নানা সময়ে নানা দেশে একই আইডিয়া নিয়ে কাজ হয়েছে। গত ২ জানুয়ারি থেকে অনুষ্ঠানটির দ্বিতীয় সিজন চলছে।
গতবারের তুলনায় এবার শার্ক ট্যাংকে একাধিক পরিবর্তন এসেছে। অশনির গ্রোভার অর্থাৎ আগের বারের অ্যাংরি ম্যান এই সিজনে শার্ক হিসেবে নেই। এই সিজনে শার্ক রয়েছেন ছয়জন—অমিত জৈন, আমন গুপ্তা, পীযূস বনসাল, অনুপম মিত্তাল, নমিতা থাপার ও বিনীতা সিং। প্রত্যেকেই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির কর্ণধার। তাঁদের কাজ বিচারের নয়। নতুন উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়িক আইডিয়ায় শার্করা আকৃষ্ট হলে তাঁরা তাঁদের ব্যবসায় বিনিয়োগ করেন। বদলে ব্যবসার কিছুটা শেয়ার নেন শার্করা।
কেন এই শো জরুরি?
আমাদের চারপাশের অর্থনৈতিক কাঠামো ভেঙে পড়েছে অনেকটাই। বহু মানুষ কাজ হারিয়েছেন। নিজেদের মতো করে উপার্জনের জন্য অনেকে ব্যবসা শুরু করেছেন। কিন্তু হয়তো পুঁজির সংকটে বেশি দূর এগোতে পারছেন না। সেই মানুষদের মধ্যেই বিজনেস রিয়েলিটি শো ‘শার্ক ট্যাংক ইন্ডিয়া’ ভীষণভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। টিভির পর্দায় যাঁরা দেখছেন শোটি, তাঁরাও বেশির ভাগ তরুণ। অভিনব অনেক ব্যবসায়িক আইডিয়া পাচ্ছেন তাঁরা, ব্যবসা নিয়ে অনেক রকম পরামর্শ পাওয়া যাচ্ছে । যেমন—ব্যবসার ঝুঁকি কীভাবে বোঝা যাবে বা খুচরা ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা কেমন হবে। সনি টেলিভিশনে ‘শার্ক ট্যাংক ইন্ডিয়া’ প্রচারিত হয় সোম থেকে শুক্রবার বাংলাদেশ সময় রাত ১০টা ৩০ মিনিটে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪আলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪