আজকের পত্রিকা ডেস্ক
পাহাড়ে মারমা জনগোষ্ঠীর বাংলা নববর্ষ বরণ উৎসব ‘সাংগ্রাই’ গতকাল বুধবার মঙ্গল শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে। গত দুই বছর করোনার কারণে উৎসব না হওয়ায় এবার বাড়তি উদ্দীপনা তৈরি হয়েছে।
পাহাড়ের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীগুলো বৈসু, সাংগ্রাই, বিজু, বিষু নামে বাংলা নববর্ষ উদ্যাপন করে। আড়ম্বর আয়োজনের কারণে ‘সাংগ্রাই’ আলাদা মর্যাদা পায়।
প্রশাসনিকভাবে পয়লা বৈশাখ ‘বাংলা নববর্ষ’ উদ্যাপন করা হয়। তবে বছরের শেষ দিন ‘চৈত্রসংক্রান্তি’ থেকে আনুষ্ঠানিক শুরু হয় সাংগ্রাই উৎসব। সে অনুযায়ী গতকাল বুধবার সকাল থেকে মেতে ওঠে পাহাড়ের মারমা, তঞ্চঙ্গ্যা, ম্রো, ত্রিপুরা, খুমিসহ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্যরা।
বান্দরবানে সাংগ্রাই উৎসবের মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেন, ‘নববর্ষ পাহাড়ের সবচেয়ে বড় উৎসব। এর মাধ্যমে আমাদের নিজস্ব রীতি ও বাঙালিদের নববর্ষ উৎসব পাহাড়কে একত্র করে। এ উৎসব একটি সুখী-সমৃদ্ধিশালী বাংলাদেশ নির্মাণ আর পার্বত্য এলাকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় অবদান রাখে।’
এদিকে সাংগ্রাইসহ ‘বৈসাবি’ দেখতে পাহাড়ে ভিড় করেছেন পর্যটকেরা। ঐতিহ্যবাহী উৎসব দেখে মুগ্ধ তাঁরা। খাগড়াছড়িতে আসা পর্যটক শান্তা পাল বলেন, ‘পাহাড়ে এবার উৎসব দেখার জন্য এসেছি। আজকে মারমাদের সাংগ্রাই উৎসবে অংশ নিয়েছি। অসাধারণ অনুভূতি। এত বর্ণাঢ্য আয়োজন।’
প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
বান্দরবান প্রতিনিধি জানান, বান্দরবানে ১১টি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বাস করলেও মারমা জনগোষ্ঠীই প্রধান। ফলে গতকাল বুধবার মারমাদের ‘সাংগ্রাই’ হয়ে ওঠে জেলার প্রধান উৎসব। নববর্ষ উদ্যাপন উপলক্ষে বান্দরবানে সাংগ্রাই উৎসব উদ্যাপন কমিটি ও উপজাতীয় সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট (কেএসআই) যৌথভাবে এই অনুষ্ঠানমালা আয়োজন করে।
গতকাল বান্দরবান শহরের রাজার মাঠে রঙিন পোশাকে সমবেত হয় শিশু-কিশোরী, তরুণ-তরুণীসহ নানা বয়সের মানুষ। সকালে বেলুন উড়িয়ে চার দিনব্যাপী সাংগ্রাই উৎসবের উদ্বোধন করেন পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রী ও বান্দরবানের সাংসদ বীর বাহাদুর উশৈসিং। পরে পার্বত্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি মঙ্গল শোভাযাত্রা শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে কেএসআই প্রাঙ্গণে শেষ হয়।
শোভাযাত্রায় উপস্থিত ছিলেন উৎসব উদ্যাপন কমিটির সভাপতি মেওয়াং (হ্লাএমং), সাধারণ সম্পাদক শৈটং ওয়াই, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ সদস্য লক্ষ্মীপদ দাস ও সিংইয়ং ম্রো, বান্দরবান প্রেসক্লাব সভাপতি মনিরুল ইসলাম মনু, কেএসআই পরিচালক মংনুচিং, প্রবীণ শিক্ষক দীপ্তি কুমার বড়ুয়া, সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান রাজু মং মারমা, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি পাইহ্লাঅং মারমা, বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানসহ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বিপুলসংখ্যক নারী-পুরুষ অংশ নেন।
বান্দরবান কেএসআই পরিচালক মংনুচিং বলেন, ‘সাংগ্রাই উৎসব ঘিরে বান্দরবানে এখন উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোকজন এ উৎসবে মিলেমিশে একাকার। পাহাড়ে বাংলা নববর্ষ হয়ে ওঠে সর্বজনীন উৎসব।’
রোয়াংছড়ি প্রতিনিধি জানান, বান্দরবানের রোয়াংছড়িতে গতকাল সকালে সাংগ্রাই মঙ্গল শোভাযাত্রা দিয়ে নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়া হয়েছে। মাহা: সাংগ্রাই পোয়ে উপলক্ষে পাঁচ দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে সাংগ্রাই উৎসব উদ্যাপন পরিষদ। গতকাল শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা হয়েছে। রোয়াংছড়ি কেন্দ্রীয় জেতবন বৌদ্ধবিহার প্রাঙ্গণ থেকে শুরু হওয়া শোভাযাত্রা রোয়াংছড়ি বাজার, রোয়াংছড়িপাড়া প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে এসে শেষ হয়। এ সময় ত্রিপুরা স্টুডেন্ট ফোরামসহ নিজেদের ঐতিহ্যবাহী পোশাকে দেড় শতাধিক মানুষ অংশ নেয় এতে।
উদ্যাপন পরিষদের আহ্বায়ক মংখিসাই মারমা সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন রোয়াংছড়ি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান চহাইমং মারমা। এ ছাড়া বিশেষ অতিথি ছিলেন সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ক্যসাইনু মারমা, ইউপি চেয়ারম্যান মেহ্লাঅং মারমা, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সাহ্লামং
মারমা, ইউপি সদস্য অংশৈচিং, মংহাইনু মারমা।
এদিকে খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি আজকের পত্রিকাকে জানান, খাগড়াছড়িতে গতকাল সকালে মঙ্গল শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে শুরু হয় সাংগ্রাই উৎসব। সকালে শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন স্থানীয় সাংসদ কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা। খাগড়াছড়ি পানখাইয়া উন্নয়ন সংসদ মাঠ থেকে শুরু হওয়া শোভাযাত্রাটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
এদিকে ‘সকল দুঃখ-গ্লানি মুছে যাক, সবখানে নবপ্রাণ ফিরে পাক’ স্লোগানে উদ্যাপিত হয় রি-আকাজা বা ‘মৈত্রী পানি বর্ষণ’। এ সময় তরুণ-তরুণীরা আগামীর দিনগুলোতে অনাবিল সুখ আর শান্তি কামনা করেন। মারমা ভাষার কবি চিংলামং চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘মারমা জনগোষ্ঠীর বিশ্বাস, এই পানি উৎসবের মধ্য দিয়ে অতীতের সব দুঃখ-গ্লানি ও পাপ ধুয়ে যাবে। সাংগ্রাই মারমাদের প্রধান সামাজিক তবে এতে ধর্মীয় সংশ্লেষও রয়েছে।’
পাহাড়ে মারমা জনগোষ্ঠীর বাংলা নববর্ষ বরণ উৎসব ‘সাংগ্রাই’ গতকাল বুধবার মঙ্গল শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে। গত দুই বছর করোনার কারণে উৎসব না হওয়ায় এবার বাড়তি উদ্দীপনা তৈরি হয়েছে।
পাহাড়ের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীগুলো বৈসু, সাংগ্রাই, বিজু, বিষু নামে বাংলা নববর্ষ উদ্যাপন করে। আড়ম্বর আয়োজনের কারণে ‘সাংগ্রাই’ আলাদা মর্যাদা পায়।
প্রশাসনিকভাবে পয়লা বৈশাখ ‘বাংলা নববর্ষ’ উদ্যাপন করা হয়। তবে বছরের শেষ দিন ‘চৈত্রসংক্রান্তি’ থেকে আনুষ্ঠানিক শুরু হয় সাংগ্রাই উৎসব। সে অনুযায়ী গতকাল বুধবার সকাল থেকে মেতে ওঠে পাহাড়ের মারমা, তঞ্চঙ্গ্যা, ম্রো, ত্রিপুরা, খুমিসহ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্যরা।
বান্দরবানে সাংগ্রাই উৎসবের মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেন, ‘নববর্ষ পাহাড়ের সবচেয়ে বড় উৎসব। এর মাধ্যমে আমাদের নিজস্ব রীতি ও বাঙালিদের নববর্ষ উৎসব পাহাড়কে একত্র করে। এ উৎসব একটি সুখী-সমৃদ্ধিশালী বাংলাদেশ নির্মাণ আর পার্বত্য এলাকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় অবদান রাখে।’
এদিকে সাংগ্রাইসহ ‘বৈসাবি’ দেখতে পাহাড়ে ভিড় করেছেন পর্যটকেরা। ঐতিহ্যবাহী উৎসব দেখে মুগ্ধ তাঁরা। খাগড়াছড়িতে আসা পর্যটক শান্তা পাল বলেন, ‘পাহাড়ে এবার উৎসব দেখার জন্য এসেছি। আজকে মারমাদের সাংগ্রাই উৎসবে অংশ নিয়েছি। অসাধারণ অনুভূতি। এত বর্ণাঢ্য আয়োজন।’
প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
বান্দরবান প্রতিনিধি জানান, বান্দরবানে ১১টি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বাস করলেও মারমা জনগোষ্ঠীই প্রধান। ফলে গতকাল বুধবার মারমাদের ‘সাংগ্রাই’ হয়ে ওঠে জেলার প্রধান উৎসব। নববর্ষ উদ্যাপন উপলক্ষে বান্দরবানে সাংগ্রাই উৎসব উদ্যাপন কমিটি ও উপজাতীয় সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট (কেএসআই) যৌথভাবে এই অনুষ্ঠানমালা আয়োজন করে।
গতকাল বান্দরবান শহরের রাজার মাঠে রঙিন পোশাকে সমবেত হয় শিশু-কিশোরী, তরুণ-তরুণীসহ নানা বয়সের মানুষ। সকালে বেলুন উড়িয়ে চার দিনব্যাপী সাংগ্রাই উৎসবের উদ্বোধন করেন পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রী ও বান্দরবানের সাংসদ বীর বাহাদুর উশৈসিং। পরে পার্বত্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি মঙ্গল শোভাযাত্রা শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে কেএসআই প্রাঙ্গণে শেষ হয়।
শোভাযাত্রায় উপস্থিত ছিলেন উৎসব উদ্যাপন কমিটির সভাপতি মেওয়াং (হ্লাএমং), সাধারণ সম্পাদক শৈটং ওয়াই, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ সদস্য লক্ষ্মীপদ দাস ও সিংইয়ং ম্রো, বান্দরবান প্রেসক্লাব সভাপতি মনিরুল ইসলাম মনু, কেএসআই পরিচালক মংনুচিং, প্রবীণ শিক্ষক দীপ্তি কুমার বড়ুয়া, সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান রাজু মং মারমা, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি পাইহ্লাঅং মারমা, বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানসহ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বিপুলসংখ্যক নারী-পুরুষ অংশ নেন।
বান্দরবান কেএসআই পরিচালক মংনুচিং বলেন, ‘সাংগ্রাই উৎসব ঘিরে বান্দরবানে এখন উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোকজন এ উৎসবে মিলেমিশে একাকার। পাহাড়ে বাংলা নববর্ষ হয়ে ওঠে সর্বজনীন উৎসব।’
রোয়াংছড়ি প্রতিনিধি জানান, বান্দরবানের রোয়াংছড়িতে গতকাল সকালে সাংগ্রাই মঙ্গল শোভাযাত্রা দিয়ে নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়া হয়েছে। মাহা: সাংগ্রাই পোয়ে উপলক্ষে পাঁচ দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে সাংগ্রাই উৎসব উদ্যাপন পরিষদ। গতকাল শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা হয়েছে। রোয়াংছড়ি কেন্দ্রীয় জেতবন বৌদ্ধবিহার প্রাঙ্গণ থেকে শুরু হওয়া শোভাযাত্রা রোয়াংছড়ি বাজার, রোয়াংছড়িপাড়া প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে এসে শেষ হয়। এ সময় ত্রিপুরা স্টুডেন্ট ফোরামসহ নিজেদের ঐতিহ্যবাহী পোশাকে দেড় শতাধিক মানুষ অংশ নেয় এতে।
উদ্যাপন পরিষদের আহ্বায়ক মংখিসাই মারমা সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন রোয়াংছড়ি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান চহাইমং মারমা। এ ছাড়া বিশেষ অতিথি ছিলেন সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ক্যসাইনু মারমা, ইউপি চেয়ারম্যান মেহ্লাঅং মারমা, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সাহ্লামং
মারমা, ইউপি সদস্য অংশৈচিং, মংহাইনু মারমা।
এদিকে খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি আজকের পত্রিকাকে জানান, খাগড়াছড়িতে গতকাল সকালে মঙ্গল শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে শুরু হয় সাংগ্রাই উৎসব। সকালে শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন স্থানীয় সাংসদ কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা। খাগড়াছড়ি পানখাইয়া উন্নয়ন সংসদ মাঠ থেকে শুরু হওয়া শোভাযাত্রাটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
এদিকে ‘সকল দুঃখ-গ্লানি মুছে যাক, সবখানে নবপ্রাণ ফিরে পাক’ স্লোগানে উদ্যাপিত হয় রি-আকাজা বা ‘মৈত্রী পানি বর্ষণ’। এ সময় তরুণ-তরুণীরা আগামীর দিনগুলোতে অনাবিল সুখ আর শান্তি কামনা করেন। মারমা ভাষার কবি চিংলামং চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘মারমা জনগোষ্ঠীর বিশ্বাস, এই পানি উৎসবের মধ্য দিয়ে অতীতের সব দুঃখ-গ্লানি ও পাপ ধুয়ে যাবে। সাংগ্রাই মারমাদের প্রধান সামাজিক তবে এতে ধর্মীয় সংশ্লেষও রয়েছে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে