ফয়সাল পারভেজ, মাগুরা
মাগুরায় চলতি মাসের ৩০ তারিখ পর্যন্ত মোট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেককে করোনার টিকা দিতে কার্যক্রম চালাচ্ছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় ডিসেম্বরের ৩০ তারিখের মধ্যে নির্দিষ্ট জনসংখ্যার ৪০ শতাংশ কে টিকার আওতায় আনার কাজ জেলায় এগিয়ে যাচ্ছে। তবে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন কোনো প্রভাব জেলায় নেই বলে স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে জানিয়েছে।
মাগুরা সিভিল সাজন কার্যালয় থেকে জানা গেছে, করোনার ভ্যাকসিন মাগুরাতে এখন প্রতিটি ইউনিয়নের স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র থেকে শুরু করে নানা রকম ক্যাম্প করে দেওয়া হচ্ছে। শুরুতে জেলায় করোনার টিকা সিনোফার্ম ও অ্যাস্ট্রাজেনিকা দেওয়া হয়েছে। ডিসেম্বর থেকে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের করোনার ভ্যাকসিন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লুউ এইচও) অনুমোদিত ফাইজারের টিকা দেওয়া শুরু হয়। এতে জেলায় মোট ১১০১৫ জন পরীক্ষার্থীকে টিকার আওতায় আনে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ও জেলা শিক্ষা অফিস।
বর্তমান মাগুরাতে ১২ বছর থেকে যে কোনো শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়া শুরু হয়েছে। এতে জেলার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে জানানো হয়েছে জেলা শিক্ষা অফিস থেকে। জানা গেছে এতে প্রাপ্ত বয়স্ক থেকে শুরু করে জেলার ১২ বছরে যে কোনো শিক্ষার্থীকে টিকার আওতায় আনতে জেলা সিভিল সাজন কার্যালয় চার উপজেলায় কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে তাদের টিকা দান কর্মসূচি পরিচালনা করছে। জেলায় সিনোফার্ম ২২৫২৪৪ ও অ্যাস্ট্রাজেনিকা ১০৫১৯৭ জনকে টিকা দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া সম্পন্ন হয়েছে। যার মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ৫৭ হাজার ৪০৩ জন ও মহিলা ১ লাখ ৬৯ হাজার ৯৩৮ রয়েছে।
তবে মাগুরা স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে জানা গেছে, সম্প্রতি ফাইজারের টিকা দেওয়া হচ্ছে শুধুমাত্র ১২ বছরের যে কোনো শিক্ষার্থী ও বিদেশগামীদের। যারা জরুরি ভাবে বিদেশে যাচ্ছেন তাদের ফাইজারের টিকা অনুমোদিত করা হয়েছে। এ সংখ্যা ২০ হাজার ছাড়িয়ে যাবে বলে সিভিল সাজন কার্যালয় থেকে জানা যায়।
শিক্ষার্থীদের টিকা নেওয়া বিষয়ে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আলমগীর কবীর জানান, প্রথমত আমরা এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের মাত্র দুই দিনে ১১ হাজার টিকা দিয়েছি। তাঁরা পরীক্ষা দিচ্ছে।
প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আমরা চিঠি পাঠিয়েছি যে ১২ বছরের শিক্ষার্থীরা ও টিকা নিতে পারবে। টিকা দেওয়ার দায়িত্ব জেলা সিভিল সাজন কার্যালয়ের বলে আমরা সমন্বয় করে কাজ করে যাচ্ছি।
মাগুরা সিভিল সাজন চিকিৎসক শহীদুল্লাহ দেওয়ান আজকের পত্রিকাকে জানান, ডিসেম্বরে ৯ তারিখ পর্যন্ত আমরা জেলার ৩৭ শতাংশ মানুষকে করোনার টিকার দ্বিতীয় ডোজের আওতায় আনতে পেরেছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা দিয়েছেন চলতি ডিসেম্বরের ৩০ তারিখের মধ্যে প্রতিটি জেলার ৪০ শতাংশ মানুষ যেন টিকার দ্বিতীয় ডোজ সম্পন্ন করে।
সিভিল সার্জন বলেন, শিক্ষার্থীরা টিকা নিচ্ছে। ১২ বছর থেকে আমরা অনুমতি পেয়েছি। জেলার ৩৬টি ইউনিয়নে কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে এটা আমরা সহজে করতে পারছি। আশা করা যায় ৩০ তারিখে ভেতরে মাগুরার প্রায় অর্ধেক জনগোষ্ঠীকে টিকার দ্বিতীয় ডোজ সম্পন্ন করতে পারব। সেই সঙ্গে দেশে যেহেতু এখনো ওমিক্রন নতুন ভ্যারিয়েন্ট দেখা দেয়নি তাই মাগুরাতেও শঙ্কামুক্ত রয়েছে। আমরা সতর্ক রয়েছি যদি কেউ আফ্রিকার কোনো দেশ থেকে আসে সে বিষয়ে। এখন পর্যন্ত এমন কাকে পাওয়া যায়নি মাগুরাতে।
মাগুরায় চলতি মাসের ৩০ তারিখ পর্যন্ত মোট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেককে করোনার টিকা দিতে কার্যক্রম চালাচ্ছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় ডিসেম্বরের ৩০ তারিখের মধ্যে নির্দিষ্ট জনসংখ্যার ৪০ শতাংশ কে টিকার আওতায় আনার কাজ জেলায় এগিয়ে যাচ্ছে। তবে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন কোনো প্রভাব জেলায় নেই বলে স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে জানিয়েছে।
মাগুরা সিভিল সাজন কার্যালয় থেকে জানা গেছে, করোনার ভ্যাকসিন মাগুরাতে এখন প্রতিটি ইউনিয়নের স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র থেকে শুরু করে নানা রকম ক্যাম্প করে দেওয়া হচ্ছে। শুরুতে জেলায় করোনার টিকা সিনোফার্ম ও অ্যাস্ট্রাজেনিকা দেওয়া হয়েছে। ডিসেম্বর থেকে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের করোনার ভ্যাকসিন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লুউ এইচও) অনুমোদিত ফাইজারের টিকা দেওয়া শুরু হয়। এতে জেলায় মোট ১১০১৫ জন পরীক্ষার্থীকে টিকার আওতায় আনে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ও জেলা শিক্ষা অফিস।
বর্তমান মাগুরাতে ১২ বছর থেকে যে কোনো শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়া শুরু হয়েছে। এতে জেলার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে জানানো হয়েছে জেলা শিক্ষা অফিস থেকে। জানা গেছে এতে প্রাপ্ত বয়স্ক থেকে শুরু করে জেলার ১২ বছরে যে কোনো শিক্ষার্থীকে টিকার আওতায় আনতে জেলা সিভিল সাজন কার্যালয় চার উপজেলায় কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে তাদের টিকা দান কর্মসূচি পরিচালনা করছে। জেলায় সিনোফার্ম ২২৫২৪৪ ও অ্যাস্ট্রাজেনিকা ১০৫১৯৭ জনকে টিকা দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া সম্পন্ন হয়েছে। যার মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ৫৭ হাজার ৪০৩ জন ও মহিলা ১ লাখ ৬৯ হাজার ৯৩৮ রয়েছে।
তবে মাগুরা স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে জানা গেছে, সম্প্রতি ফাইজারের টিকা দেওয়া হচ্ছে শুধুমাত্র ১২ বছরের যে কোনো শিক্ষার্থী ও বিদেশগামীদের। যারা জরুরি ভাবে বিদেশে যাচ্ছেন তাদের ফাইজারের টিকা অনুমোদিত করা হয়েছে। এ সংখ্যা ২০ হাজার ছাড়িয়ে যাবে বলে সিভিল সাজন কার্যালয় থেকে জানা যায়।
শিক্ষার্থীদের টিকা নেওয়া বিষয়ে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আলমগীর কবীর জানান, প্রথমত আমরা এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের মাত্র দুই দিনে ১১ হাজার টিকা দিয়েছি। তাঁরা পরীক্ষা দিচ্ছে।
প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আমরা চিঠি পাঠিয়েছি যে ১২ বছরের শিক্ষার্থীরা ও টিকা নিতে পারবে। টিকা দেওয়ার দায়িত্ব জেলা সিভিল সাজন কার্যালয়ের বলে আমরা সমন্বয় করে কাজ করে যাচ্ছি।
মাগুরা সিভিল সাজন চিকিৎসক শহীদুল্লাহ দেওয়ান আজকের পত্রিকাকে জানান, ডিসেম্বরে ৯ তারিখ পর্যন্ত আমরা জেলার ৩৭ শতাংশ মানুষকে করোনার টিকার দ্বিতীয় ডোজের আওতায় আনতে পেরেছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা দিয়েছেন চলতি ডিসেম্বরের ৩০ তারিখের মধ্যে প্রতিটি জেলার ৪০ শতাংশ মানুষ যেন টিকার দ্বিতীয় ডোজ সম্পন্ন করে।
সিভিল সার্জন বলেন, শিক্ষার্থীরা টিকা নিচ্ছে। ১২ বছর থেকে আমরা অনুমতি পেয়েছি। জেলার ৩৬টি ইউনিয়নে কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে এটা আমরা সহজে করতে পারছি। আশা করা যায় ৩০ তারিখে ভেতরে মাগুরার প্রায় অর্ধেক জনগোষ্ঠীকে টিকার দ্বিতীয় ডোজ সম্পন্ন করতে পারব। সেই সঙ্গে দেশে যেহেতু এখনো ওমিক্রন নতুন ভ্যারিয়েন্ট দেখা দেয়নি তাই মাগুরাতেও শঙ্কামুক্ত রয়েছে। আমরা সতর্ক রয়েছি যদি কেউ আফ্রিকার কোনো দেশ থেকে আসে সে বিষয়ে। এখন পর্যন্ত এমন কাকে পাওয়া যায়নি মাগুরাতে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে