বিভুরঞ্জন সরকার
২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি সন্ধ্যায় হঠাৎ খবর পাই হবিগঞ্জে নিজ নির্বাচনী এলাকায় এক সমাবেশে বক্তৃতা শেষে গ্রেনেড হামলায় আহত হয়েছেন সাবেক অর্থমন্ত্রী ও সংসদ সদস্য শাহ এ এম এস কিবরিয়া। খবরটি শুনে তাৎক্ষণিকভাবে বিপন্নবোধ করেছিলাম, সে অবস্থা এখনও কাটেনি।
তিনি তখন সাপ্তাহিক মৃদুভাষণ পত্রিকার সম্পাদক। আমাকে নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব দিয়েছিলেন। গুরুতর আহত কিবরিয়া সাহেবকে ঢাকায় আনার জন্য হেলিকপ্টার চেয়েও পাওয়া যায়নি। একটি সাধারণ অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকায় আনার পর বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
সেসময় ক্ষমতায় ছিল বিএনপি-জামায়াত জোট। হত্যাকাণ্ডের তদন্তে, অপরাধীদের ধরতে, শনাক্ত করতে তৎকালীন সরকারের অনীহা ছিল, গাফিলতি ছিল। কিন্তু তারপর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলেও এবং টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় থাকলেও এখন পর্যন্ত হত্যাকাণ্ডের বিচারকাজ শেষ হয়নি। কারা তাঁকে কেন হত্যা করল, তার কারণও আমাদের জানা হয়নি। তাঁর মতো একজন প্রতিভাবান গুণী মানুষের এমন মৃত্যু যেমন প্রত্যাশিত ছিল না, তেমনি হত্যাকাণ্ডের বিচার প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতাও অনাকাঙ্ক্ষিত ও দুঃখজনক।
শাহ এ এম এস কিবরিয়াকে কোন পরিচয়ে পাঠকদের সামনে তুলে ধরলে সেটা যথার্থ হবে বুঝতে পারছি না। কর্মজীবন কাটিয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে, কূটনৈতিক দায়িত্ব পালন করে। কখনো দেশে, কখনো বিদেশে। ঝানু কূটনীতিক হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন। জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেলের দায়িত্বও পালন করেছেন। চাকরি থেকে অবসর নিয়ে যোগ দিলেন আওয়ামী লীগে, রাজনীতিতে। রাজনীতিতে সাফল্যও পেয়েছেন। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ একুশ বছর পর ক্ষমতায় এলে কিবরিয়া সাহেব মন্ত্রী হলেন। অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব তিনি বেশ দক্ষতার সঙ্গেই সামলেছেন। তিনি সংসদ সদস্য ছিলেন না। মন্ত্রী হয়েছিলেন টেকনোক্র্যাট হিসেবে। মনের মধ্যে অস্বস্তি নিশ্চয়ই কাজ করত।
জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধি আর টেকনোক্র্যাট কোটা যে এক নয়, সে কি আর তিনি বুঝতেন না! ২০০১ সালের নির্বাচনে তিনি হবিগঞ্জ সদর আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন, কিন্তু আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন না পাওয়ায় সরকার গঠন করতে পারল না। ক্ষমতায় এল বিএনপি-জামায়াত জোট। সংখ্যালঘু সম্প্রদায় ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ দলনের এক ঘৃণ্য অধ্যায় রচিত হয় সে সময়। কিবরিয়া সাহেব তখন সাপ্তাহিক ‘মৃদুভাষণ’ বের করলে অনেকেই বলেছিলেন, দেশে চলছে চণ্ড শাসন। এখন মৃদুভাষণ কেন, এখন লাগবে কড়া ভাষণ, কঠিন ভাষণ। মৃদুভাষণে কাজ হবে না। কিন্তু কিবরিয়া সাহেব নিজে সজ্জন এবং মৃদুভাষী। তাঁর শিক্ষা-রুচি-সংস্কৃতির সঙ্গে মৃদুভাষণই ছিল মানানসই।
মৃদুভাষণে নির্বাহী সম্পাদক হয়ে তাঁর সহকর্মী হিসেবে আমার কাজ করার সুযোগ হয়েছে। প্রায় চার বছর তাঁর সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার সুযোগে তাঁর পছন্দ-অপছন্দ সম্পর্কে যতটুকু জেনেছি, তাতে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা বেড়েছে। তাঁর জীবন-কর্ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে পাঠক পড়তে পারেন তাঁর নিজের লেখা স্মৃতিচারণমূলক গ্রন্থ ‘চিত্ত যেথা ভয়শূন্য’। বইটি ইউপিএল থেকে প্রকাশিত।
পুরো নাম শাহ আবু মোহাম্মদ শামসুল কিবরিয়া। লিখতেন এস এ এম এস কিবরিয়া। আজীবন ছিলেন একজন সুশৃঙ্খল মানুষ। সবকিছু গোছানো এবং পরিকল্পিত। রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার পর তাঁর জীবনযাত্রায় কিছুটা পরিবর্তন এলেও তা কোনোভাবেই এলোমেলো ছিল না। সে সময় রাজনৈতিক সহকর্মীদের মধ্যে বেশি সময় কাটলেও তিনি তাঁর পুরোনো অভ্যাস খুব বদলাননি। সৃজনশীলতার প্রতি তাঁর আকর্ষণ বরাবরের। দেশের অনেক কবি-সাহিত্যিক-সাংবাদিক-শিল্পীর সঙ্গে ছিল সখ্য ও যোগাযোগ। তাঁদের কারও কারও সঙ্গে কিছু সময় কাটাতে পারলে তিনি খুশি হতেন। আনন্দ অনুভব করতেন। কবি শামসুর রাহমানকে শ্রদ্ধা করতেন, তাঁর কবিতা পড়তেন। মৃদুভাষণের বিশেষ সংখ্যায় শামসুর রাহমানের কবিতা অবশ্যই ছাপা হতো।
দেশের জন্য যিনি ছিলেন নিবেদিত, তাঁকে হত্যা করে যে শূন্যতা তৈরি করা হয়েছে, তা সহজে পূরণ হবে না। আমাদের রাজনীতিতে যে মেধার শূন্যতা, তা কাটানোর কোনো আগ্রহ কারও মধ্যে দেখা যায় না।
কিবরিয়া সাহেবকে হত্যার পর তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শামসুর রাহমান যে কবিতাটি লিখেছিলেন তার কিছু অংশ উদ্ধৃত করেই মৃত্যুদিনে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করছি।
‘তোমার কবর থেকে উঠে আসে স্বদেশের মৃত্তিকায়
দাঁড়িয়ে প্রশান্ত কণ্ঠস্বরে
সুস্পষ্ট সওয়াল করো এ দেশের অনন্য সন্তান,
বলো, বলে দাও আজ কী ছিলো আমার অপরাধ?
এখন স্বীকার করি গোধূলি বেলায়
আমি ঘোর অপরাধী! স্বদেশকে শর্তহীন এক
মজনুর মতো দিনরাত্রি শুধু ভালোবেসে যাওয়া
অপরাধ সেই অস্ত্রবাহী ঘাতক এবং তার কর্তার নিকট’।
লেখক: বিভুরঞ্জন সরকার,সহকারী সম্পাদক, আজকের পত্রিকা
২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি সন্ধ্যায় হঠাৎ খবর পাই হবিগঞ্জে নিজ নির্বাচনী এলাকায় এক সমাবেশে বক্তৃতা শেষে গ্রেনেড হামলায় আহত হয়েছেন সাবেক অর্থমন্ত্রী ও সংসদ সদস্য শাহ এ এম এস কিবরিয়া। খবরটি শুনে তাৎক্ষণিকভাবে বিপন্নবোধ করেছিলাম, সে অবস্থা এখনও কাটেনি।
তিনি তখন সাপ্তাহিক মৃদুভাষণ পত্রিকার সম্পাদক। আমাকে নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব দিয়েছিলেন। গুরুতর আহত কিবরিয়া সাহেবকে ঢাকায় আনার জন্য হেলিকপ্টার চেয়েও পাওয়া যায়নি। একটি সাধারণ অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকায় আনার পর বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
সেসময় ক্ষমতায় ছিল বিএনপি-জামায়াত জোট। হত্যাকাণ্ডের তদন্তে, অপরাধীদের ধরতে, শনাক্ত করতে তৎকালীন সরকারের অনীহা ছিল, গাফিলতি ছিল। কিন্তু তারপর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলেও এবং টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় থাকলেও এখন পর্যন্ত হত্যাকাণ্ডের বিচারকাজ শেষ হয়নি। কারা তাঁকে কেন হত্যা করল, তার কারণও আমাদের জানা হয়নি। তাঁর মতো একজন প্রতিভাবান গুণী মানুষের এমন মৃত্যু যেমন প্রত্যাশিত ছিল না, তেমনি হত্যাকাণ্ডের বিচার প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতাও অনাকাঙ্ক্ষিত ও দুঃখজনক।
শাহ এ এম এস কিবরিয়াকে কোন পরিচয়ে পাঠকদের সামনে তুলে ধরলে সেটা যথার্থ হবে বুঝতে পারছি না। কর্মজীবন কাটিয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে, কূটনৈতিক দায়িত্ব পালন করে। কখনো দেশে, কখনো বিদেশে। ঝানু কূটনীতিক হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন। জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেলের দায়িত্বও পালন করেছেন। চাকরি থেকে অবসর নিয়ে যোগ দিলেন আওয়ামী লীগে, রাজনীতিতে। রাজনীতিতে সাফল্যও পেয়েছেন। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ একুশ বছর পর ক্ষমতায় এলে কিবরিয়া সাহেব মন্ত্রী হলেন। অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব তিনি বেশ দক্ষতার সঙ্গেই সামলেছেন। তিনি সংসদ সদস্য ছিলেন না। মন্ত্রী হয়েছিলেন টেকনোক্র্যাট হিসেবে। মনের মধ্যে অস্বস্তি নিশ্চয়ই কাজ করত।
জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধি আর টেকনোক্র্যাট কোটা যে এক নয়, সে কি আর তিনি বুঝতেন না! ২০০১ সালের নির্বাচনে তিনি হবিগঞ্জ সদর আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন, কিন্তু আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন না পাওয়ায় সরকার গঠন করতে পারল না। ক্ষমতায় এল বিএনপি-জামায়াত জোট। সংখ্যালঘু সম্প্রদায় ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ দলনের এক ঘৃণ্য অধ্যায় রচিত হয় সে সময়। কিবরিয়া সাহেব তখন সাপ্তাহিক ‘মৃদুভাষণ’ বের করলে অনেকেই বলেছিলেন, দেশে চলছে চণ্ড শাসন। এখন মৃদুভাষণ কেন, এখন লাগবে কড়া ভাষণ, কঠিন ভাষণ। মৃদুভাষণে কাজ হবে না। কিন্তু কিবরিয়া সাহেব নিজে সজ্জন এবং মৃদুভাষী। তাঁর শিক্ষা-রুচি-সংস্কৃতির সঙ্গে মৃদুভাষণই ছিল মানানসই।
মৃদুভাষণে নির্বাহী সম্পাদক হয়ে তাঁর সহকর্মী হিসেবে আমার কাজ করার সুযোগ হয়েছে। প্রায় চার বছর তাঁর সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার সুযোগে তাঁর পছন্দ-অপছন্দ সম্পর্কে যতটুকু জেনেছি, তাতে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা বেড়েছে। তাঁর জীবন-কর্ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে পাঠক পড়তে পারেন তাঁর নিজের লেখা স্মৃতিচারণমূলক গ্রন্থ ‘চিত্ত যেথা ভয়শূন্য’। বইটি ইউপিএল থেকে প্রকাশিত।
পুরো নাম শাহ আবু মোহাম্মদ শামসুল কিবরিয়া। লিখতেন এস এ এম এস কিবরিয়া। আজীবন ছিলেন একজন সুশৃঙ্খল মানুষ। সবকিছু গোছানো এবং পরিকল্পিত। রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার পর তাঁর জীবনযাত্রায় কিছুটা পরিবর্তন এলেও তা কোনোভাবেই এলোমেলো ছিল না। সে সময় রাজনৈতিক সহকর্মীদের মধ্যে বেশি সময় কাটলেও তিনি তাঁর পুরোনো অভ্যাস খুব বদলাননি। সৃজনশীলতার প্রতি তাঁর আকর্ষণ বরাবরের। দেশের অনেক কবি-সাহিত্যিক-সাংবাদিক-শিল্পীর সঙ্গে ছিল সখ্য ও যোগাযোগ। তাঁদের কারও কারও সঙ্গে কিছু সময় কাটাতে পারলে তিনি খুশি হতেন। আনন্দ অনুভব করতেন। কবি শামসুর রাহমানকে শ্রদ্ধা করতেন, তাঁর কবিতা পড়তেন। মৃদুভাষণের বিশেষ সংখ্যায় শামসুর রাহমানের কবিতা অবশ্যই ছাপা হতো।
দেশের জন্য যিনি ছিলেন নিবেদিত, তাঁকে হত্যা করে যে শূন্যতা তৈরি করা হয়েছে, তা সহজে পূরণ হবে না। আমাদের রাজনীতিতে যে মেধার শূন্যতা, তা কাটানোর কোনো আগ্রহ কারও মধ্যে দেখা যায় না।
কিবরিয়া সাহেবকে হত্যার পর তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শামসুর রাহমান যে কবিতাটি লিখেছিলেন তার কিছু অংশ উদ্ধৃত করেই মৃত্যুদিনে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করছি।
‘তোমার কবর থেকে উঠে আসে স্বদেশের মৃত্তিকায়
দাঁড়িয়ে প্রশান্ত কণ্ঠস্বরে
সুস্পষ্ট সওয়াল করো এ দেশের অনন্য সন্তান,
বলো, বলে দাও আজ কী ছিলো আমার অপরাধ?
এখন স্বীকার করি গোধূলি বেলায়
আমি ঘোর অপরাধী! স্বদেশকে শর্তহীন এক
মজনুর মতো দিনরাত্রি শুধু ভালোবেসে যাওয়া
অপরাধ সেই অস্ত্রবাহী ঘাতক এবং তার কর্তার নিকট’।
লেখক: বিভুরঞ্জন সরকার,সহকারী সম্পাদক, আজকের পত্রিকা
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২০ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে