ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহে ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে দুর্ভোগ বেড়েছে মানুষের। দিনের বেশির ভাগ সময়ই বিদ্যুৎ না থাকায় অতিষ্ঠ জনজীবন। একদিকে প্রচণ্ড গরম, অন্যদিকে রমজানের সাহ্রি, ইফতার ও তারাবিতে মাঝেমধ্যে বিদ্যুৎ মিললেও বেশির ভাগ সময় বিদ্যুৎ থাকে না। এমন পরিস্থিতিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও নানামুখী আলোচনা-সমালোচনা চলছে। লোডশেডিংয়ের কারণ হিসেবে উৎপাদন ঘাটতিকে দায়ী করছে ময়মনসিংহ বিদ্যুৎ বিভাগ।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গত বছর গরমের পুরোটা সময়েই ছিল ব্যাপক লোডশেডিং। এ বছর গরম পড়তে না-পড়তেই আগের বছরের মতোই লোডশেডিং শুরু হয়েছে। এতে মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছে। লোডশেডিংয়ের কারণে মানুষের স্বাভাবিক জীবন ও ব্যবসা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। বিশেষ করে শ্রমজীবীদের অবস্থা নাজুক হয়ে পড়েছে। অব্যাহত লোডশেডিংয়ের কারণে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখা চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নগরের ব্যস্ততম এলাকা গাঙ্গিনারপাড়, নতুন বাজার ও চরপাড়া এলাকায় রয়েছে অসংখ্য ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া ছোট বাজার ও বড় বাজার এলাকা ময়মনসিংহের পাইকারি ব্যবসার কেন্দ্রস্থল। এসব এলাকায় প্রতিদিনই লোডশেডিং চলছেই। এতে ব্যবসায়ীরা চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন বলে জানিয়েছেন। নগরীর প্রায় সব এলাকাতে সমানতালে চলছে লোডশেডিং। এ ছাড়া জেলার প্রত্যেকটি উপজেলায় অন্তত ২০ দিন ধরে মাত্রাতিরিক্ত লোডশেডিংয়ে নাজেহাল জনজীবন। বিশেষ করে পল্লী বিদ্যুতের অধীনে গ্রামগুলোতে এই লোডশেডিংয়ের মাত্র আরও বেশি।
শহরের গাঙ্গিনারপাড় এলাকার ইলেকট্রনিক ব্যবসায়ী বাবুল সরকার বলেন, ‘দিনের বেশির ভাগ সময় বিদ্যুৎ থাকে না। কিছুক্ষণের জন্য এলেও আবার চলে যায়। মাত্রাতিরিক্ত গরমের মধ্যে লোডশেডিংয়ের কারণে ঠিকমতো ব্যবসা করতে পারছি না।’
পয়লা বৈশাখের দিন বিকেলে নগরীর জয়নুল আবেদীন পার্কে বসে ছিলেন ফয়সাল, হাসিফ ও শাহীন নামে আনন্দ মোহন কলেজের কয়েক শিক্ষার্থী। তাঁরা জানান, মেসে থেকে পড়াশোনা করছেন। প্রচণ্ড গরমে ঠিকমতো পড়াশোনা করা যাচ্ছে না। কিছুক্ষণের জন্য আসলেও আবার চলে যাচ্ছে। ফ্যান চালাতে না পেরে কক্ষে দম বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা। পার্কে সার্বক্ষণিক বাতাস থাকার কারণে এসেছেন তাঁরা। এ সময় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের দাবি জানান শিক্ষার্থীরা।
সিটি করপোরেশনের ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মঞ্জুরুল ইসলাম জানান, এই ওয়ার্ডে বিদ্যুৎ নেই বললেই চলে। দিনে অন্তত ১০ বার বিদ্যুৎ যায়। সাহ্রি, ইফতার ও তারাবির সময়ও বিদ্যুৎ চলে যায়। মাঝেমধ্যে বিদ্যুৎ দিলেও ভোল্টেজ থাকে না। এতে ফ্রিজে রাখা জিনিসগুলো নষ্ট হচ্ছে।
ওই এলাকার হাসেম উদ্দিন বলেন, এই ওয়ার্ডের কয়েকটি এলাকায় বিদ্যুতের তারগুলো অনেক পুরোনো। সারা বছরই বিদ্যুতের সমস্যা দেখা দেয়। এ ছাড়া সামান্য বাতাস এলে তার ছিঁড়ে পড়ে যাবে, এমন অজুহাতে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। নতুন তার দেওয়ার দাবি দীর্ঘদিনের। পাশাপাশি এবার মাত্রাতিরিক্ত লোডশেডিংয়ে এই ওয়ার্ডের বাসিন্দারা চরম ক্ষিপ্ত। যেকোনো দিন বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাও করার আশঙ্কা রয়েছে।
ময়মনসিংহ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির জ্যৈষ্ঠ সহসভাপতি শংকর সাহা বলেন, ‘গত বছর লোডশেডিংয়ের কারণে ব্যবসায়ীরা চরম ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। আমরা চাই না, এবারও গত বছরের ধারাবাহিকতা বজায় থাকুক। সবার ভোগান্তির কথা চিন্তা করে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের দাবি জানাই।’
বিদ্যুৎ বিভাগের ভাষ্যমতে, ময়মনসিংহ বিভাগের চার জেলায় প্রতিদিন সর্বোচ্চ বিদ্যুতের চাহিদা ৭৮০ মেগাওয়াট। এর মধ্যে ময়মনসিংহ জেলার চাহিদা ৩৬০ মেগাওয়াট। এই চাহিদার বিপরীতে ময়মনসিংহ বিভাগের চার জেলায় সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ সরবরাহ রয়েছে ৬৪০ মেগাওয়াট। এতে ঘাটতি ১৪০ মেগাওয়াট। যে কারণে ময়মনসিংহ জেলাসহ বিভাগের বাকি নেত্রকোনা, জামালপুর ও শেরপুর জেলায় লোডশেডিং হচ্ছে।
ময়মনসিংহ বিতরণ কেন্দ্রীয় অঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ময়মনসিংহের রুরাল পাওয়ার কোম্পানি (আরপিসিএল) থেকে দৈনিক ২১০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহের কথা রয়েছে। কিন্তু গ্যাসের স্বল্পতার কারণে কিছুদিন আগেও ১০০ মেগাওয়াট দিতে পারলেও বর্তমানে ৬ থেকে ১০ মেগাওয়াট উৎপাদন করে দিতে পারছে। এ ছাড়া জামালপুর জেলার বেসরকারি মালিকানাধীন সিকদার গ্রুপের ৯৫ মেগাওয়াটের একটি পাওয়ার প্ল্যান্ট বন্ধ রয়েছে। ফলে সেখান থেকেও বিদ্যুৎ সরবরাহ হচ্ছে না। মূলত এই কারণে ময়মনসিংহে বিদ্যুতের ঘাটতি রয়েছে।
প্রধান প্রকৌশলী বলেন, ‘ময়মনসিংহের বিদ্যুৎ ঘাটতি নিয়ে আমরা মন্ত্রণালয়কে বলেছি যেন ময়মনসিংহের জন্য বিদ্যুতের সরবরাহ বাড়ানো হয়। তবে, কবে নাগাদ নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ দেওয়া যাবে তা সঠিকভাবে বলা সম্ভব না।’
জনদুর্ভোগ বিবেচনা করে এ সময় প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলাম জানান, অন্তত সাহ্রি, ইফতার ও তারাবির সময় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা হবে।
ময়মনসিংহে ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে দুর্ভোগ বেড়েছে মানুষের। দিনের বেশির ভাগ সময়ই বিদ্যুৎ না থাকায় অতিষ্ঠ জনজীবন। একদিকে প্রচণ্ড গরম, অন্যদিকে রমজানের সাহ্রি, ইফতার ও তারাবিতে মাঝেমধ্যে বিদ্যুৎ মিললেও বেশির ভাগ সময় বিদ্যুৎ থাকে না। এমন পরিস্থিতিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও নানামুখী আলোচনা-সমালোচনা চলছে। লোডশেডিংয়ের কারণ হিসেবে উৎপাদন ঘাটতিকে দায়ী করছে ময়মনসিংহ বিদ্যুৎ বিভাগ।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গত বছর গরমের পুরোটা সময়েই ছিল ব্যাপক লোডশেডিং। এ বছর গরম পড়তে না-পড়তেই আগের বছরের মতোই লোডশেডিং শুরু হয়েছে। এতে মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছে। লোডশেডিংয়ের কারণে মানুষের স্বাভাবিক জীবন ও ব্যবসা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। বিশেষ করে শ্রমজীবীদের অবস্থা নাজুক হয়ে পড়েছে। অব্যাহত লোডশেডিংয়ের কারণে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখা চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নগরের ব্যস্ততম এলাকা গাঙ্গিনারপাড়, নতুন বাজার ও চরপাড়া এলাকায় রয়েছে অসংখ্য ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া ছোট বাজার ও বড় বাজার এলাকা ময়মনসিংহের পাইকারি ব্যবসার কেন্দ্রস্থল। এসব এলাকায় প্রতিদিনই লোডশেডিং চলছেই। এতে ব্যবসায়ীরা চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন বলে জানিয়েছেন। নগরীর প্রায় সব এলাকাতে সমানতালে চলছে লোডশেডিং। এ ছাড়া জেলার প্রত্যেকটি উপজেলায় অন্তত ২০ দিন ধরে মাত্রাতিরিক্ত লোডশেডিংয়ে নাজেহাল জনজীবন। বিশেষ করে পল্লী বিদ্যুতের অধীনে গ্রামগুলোতে এই লোডশেডিংয়ের মাত্র আরও বেশি।
শহরের গাঙ্গিনারপাড় এলাকার ইলেকট্রনিক ব্যবসায়ী বাবুল সরকার বলেন, ‘দিনের বেশির ভাগ সময় বিদ্যুৎ থাকে না। কিছুক্ষণের জন্য এলেও আবার চলে যায়। মাত্রাতিরিক্ত গরমের মধ্যে লোডশেডিংয়ের কারণে ঠিকমতো ব্যবসা করতে পারছি না।’
পয়লা বৈশাখের দিন বিকেলে নগরীর জয়নুল আবেদীন পার্কে বসে ছিলেন ফয়সাল, হাসিফ ও শাহীন নামে আনন্দ মোহন কলেজের কয়েক শিক্ষার্থী। তাঁরা জানান, মেসে থেকে পড়াশোনা করছেন। প্রচণ্ড গরমে ঠিকমতো পড়াশোনা করা যাচ্ছে না। কিছুক্ষণের জন্য আসলেও আবার চলে যাচ্ছে। ফ্যান চালাতে না পেরে কক্ষে দম বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা। পার্কে সার্বক্ষণিক বাতাস থাকার কারণে এসেছেন তাঁরা। এ সময় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের দাবি জানান শিক্ষার্থীরা।
সিটি করপোরেশনের ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মঞ্জুরুল ইসলাম জানান, এই ওয়ার্ডে বিদ্যুৎ নেই বললেই চলে। দিনে অন্তত ১০ বার বিদ্যুৎ যায়। সাহ্রি, ইফতার ও তারাবির সময়ও বিদ্যুৎ চলে যায়। মাঝেমধ্যে বিদ্যুৎ দিলেও ভোল্টেজ থাকে না। এতে ফ্রিজে রাখা জিনিসগুলো নষ্ট হচ্ছে।
ওই এলাকার হাসেম উদ্দিন বলেন, এই ওয়ার্ডের কয়েকটি এলাকায় বিদ্যুতের তারগুলো অনেক পুরোনো। সারা বছরই বিদ্যুতের সমস্যা দেখা দেয়। এ ছাড়া সামান্য বাতাস এলে তার ছিঁড়ে পড়ে যাবে, এমন অজুহাতে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। নতুন তার দেওয়ার দাবি দীর্ঘদিনের। পাশাপাশি এবার মাত্রাতিরিক্ত লোডশেডিংয়ে এই ওয়ার্ডের বাসিন্দারা চরম ক্ষিপ্ত। যেকোনো দিন বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাও করার আশঙ্কা রয়েছে।
ময়মনসিংহ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির জ্যৈষ্ঠ সহসভাপতি শংকর সাহা বলেন, ‘গত বছর লোডশেডিংয়ের কারণে ব্যবসায়ীরা চরম ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। আমরা চাই না, এবারও গত বছরের ধারাবাহিকতা বজায় থাকুক। সবার ভোগান্তির কথা চিন্তা করে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের দাবি জানাই।’
বিদ্যুৎ বিভাগের ভাষ্যমতে, ময়মনসিংহ বিভাগের চার জেলায় প্রতিদিন সর্বোচ্চ বিদ্যুতের চাহিদা ৭৮০ মেগাওয়াট। এর মধ্যে ময়মনসিংহ জেলার চাহিদা ৩৬০ মেগাওয়াট। এই চাহিদার বিপরীতে ময়মনসিংহ বিভাগের চার জেলায় সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ সরবরাহ রয়েছে ৬৪০ মেগাওয়াট। এতে ঘাটতি ১৪০ মেগাওয়াট। যে কারণে ময়মনসিংহ জেলাসহ বিভাগের বাকি নেত্রকোনা, জামালপুর ও শেরপুর জেলায় লোডশেডিং হচ্ছে।
ময়মনসিংহ বিতরণ কেন্দ্রীয় অঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ময়মনসিংহের রুরাল পাওয়ার কোম্পানি (আরপিসিএল) থেকে দৈনিক ২১০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহের কথা রয়েছে। কিন্তু গ্যাসের স্বল্পতার কারণে কিছুদিন আগেও ১০০ মেগাওয়াট দিতে পারলেও বর্তমানে ৬ থেকে ১০ মেগাওয়াট উৎপাদন করে দিতে পারছে। এ ছাড়া জামালপুর জেলার বেসরকারি মালিকানাধীন সিকদার গ্রুপের ৯৫ মেগাওয়াটের একটি পাওয়ার প্ল্যান্ট বন্ধ রয়েছে। ফলে সেখান থেকেও বিদ্যুৎ সরবরাহ হচ্ছে না। মূলত এই কারণে ময়মনসিংহে বিদ্যুতের ঘাটতি রয়েছে।
প্রধান প্রকৌশলী বলেন, ‘ময়মনসিংহের বিদ্যুৎ ঘাটতি নিয়ে আমরা মন্ত্রণালয়কে বলেছি যেন ময়মনসিংহের জন্য বিদ্যুতের সরবরাহ বাড়ানো হয়। তবে, কবে নাগাদ নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ দেওয়া যাবে তা সঠিকভাবে বলা সম্ভব না।’
জনদুর্ভোগ বিবেচনা করে এ সময় প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলাম জানান, অন্তত সাহ্রি, ইফতার ও তারাবির সময় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৪ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে