সিলেট প্রতিনিধি
জোহরের নামাজের পরই হজরত শাহজালালের (রহ.) মাজার প্রাঙ্গণে ঢল নামে মানুষের। মাথায় লাল কাপড় বেঁধে দলে দলে নারী-পুরুষ দরগাহে প্রবেশ করেন। নাকাড়া বেজে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে ‘লালে লাল বাবা শাহজালাল’ ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে ওঠে দরগাহ প্রাঙ্গণ।
‘শাহজালাল বাবা কী জয়’, ‘৩৬০ আউলিয়াকি জয়’, ‘লালে লাল বাবা শাহজালাল’ স্লোগান দিয়ে শাহজালালের ভক্তরা লাক্কাতুড়া বাগানের দাকে রওনা দেন। তলোয়ার, দা-কুড়াল ও লাল-ঝান্ডা হাতে ভক্তদের মিছিলে গোলাপজল ছিটানো হয়।
গতকাল শনিবার সকাল থেকেই সিলেট শহর ও শহরতলি এবং বিভিন্ন উপজেলা থেকে বাদ্য বাজিয়ে দরগাহ প্রাঙ্গণে আসতে থাকে মানুষ। শুধুমাত্র সিলেট শহর নয় অন্যান্য জেলা, মাজার-খানকা শরিফ, বাউল সংগঠন ও গ্রাম থেকেও মানুষ আসে এই লাকড়ি তোড়া উৎসবে যোগ দিতে।
বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে গানের তালে তালে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে লাক্কাতুড়া ও মালনীছড়া বাগানের মধ্যবর্তী টিলায় যান ভক্তরা। সেখানে গিয়ে টিলায় মিলাদ পড়ে শিরনি বিতরণের পর লাকড়ি সংগ্রহ শুরু হয়। সংগ্রহ করা লাকড়ি নিয়ে আবার দরগায় ফেরেন সবাই। সেই লাকড়ি দরগাহের পুকুরের পানিতে ধুয়ে ওরসের শিরনিতে ব্যবহারের জন্য স্তূপ করে রাখা হয়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে হাজার হাজার মানুষ লাকড়ি তোড়া উৎসবে অংশগ্রহণ করেন। বাদ যায়নি শিশুরাও। বড়দের মতো তারাও মাথায় লাল কাপড় বেঁধে ‘লালে লাল বাবা শাহজালাল’ স্লোগান দিয়ে লাকড়ি তোড়া উৎসবে যোগ দেয়। বিভিন্ন মাজার-খানকা শরিফ, বাউল সংগঠনের সদস্যরা পিকআপ গাড়িতে সাজসজ্জা করে বিভিন্ন ধর্মীয় গান, গজল পরিবেশন করে লাকড়ি তোড়া উৎসবে অংশগ্রহণ করেন।
নগরীর মদীনামার্কেট এলাকার জ্যোৎস্না বেগম বলেন, ‘আমি বাবার ভক্ত। শাহজালাল বাবার সব অনুষ্ঠানে আমি অংশগ্রহণ করি। আজ লাকড়ি তোড়া উৎসবে এসেছি।’
জোহরের নামাজের পরই হজরত শাহজালালের (রহ.) মাজার প্রাঙ্গণে ঢল নামে মানুষের। মাথায় লাল কাপড় বেঁধে দলে দলে নারী-পুরুষ দরগাহে প্রবেশ করেন। নাকাড়া বেজে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে ‘লালে লাল বাবা শাহজালাল’ ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে ওঠে দরগাহ প্রাঙ্গণ।
‘শাহজালাল বাবা কী জয়’, ‘৩৬০ আউলিয়াকি জয়’, ‘লালে লাল বাবা শাহজালাল’ স্লোগান দিয়ে শাহজালালের ভক্তরা লাক্কাতুড়া বাগানের দাকে রওনা দেন। তলোয়ার, দা-কুড়াল ও লাল-ঝান্ডা হাতে ভক্তদের মিছিলে গোলাপজল ছিটানো হয়।
গতকাল শনিবার সকাল থেকেই সিলেট শহর ও শহরতলি এবং বিভিন্ন উপজেলা থেকে বাদ্য বাজিয়ে দরগাহ প্রাঙ্গণে আসতে থাকে মানুষ। শুধুমাত্র সিলেট শহর নয় অন্যান্য জেলা, মাজার-খানকা শরিফ, বাউল সংগঠন ও গ্রাম থেকেও মানুষ আসে এই লাকড়ি তোড়া উৎসবে যোগ দিতে।
বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে গানের তালে তালে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে লাক্কাতুড়া ও মালনীছড়া বাগানের মধ্যবর্তী টিলায় যান ভক্তরা। সেখানে গিয়ে টিলায় মিলাদ পড়ে শিরনি বিতরণের পর লাকড়ি সংগ্রহ শুরু হয়। সংগ্রহ করা লাকড়ি নিয়ে আবার দরগায় ফেরেন সবাই। সেই লাকড়ি দরগাহের পুকুরের পানিতে ধুয়ে ওরসের শিরনিতে ব্যবহারের জন্য স্তূপ করে রাখা হয়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে হাজার হাজার মানুষ লাকড়ি তোড়া উৎসবে অংশগ্রহণ করেন। বাদ যায়নি শিশুরাও। বড়দের মতো তারাও মাথায় লাল কাপড় বেঁধে ‘লালে লাল বাবা শাহজালাল’ স্লোগান দিয়ে লাকড়ি তোড়া উৎসবে যোগ দেয়। বিভিন্ন মাজার-খানকা শরিফ, বাউল সংগঠনের সদস্যরা পিকআপ গাড়িতে সাজসজ্জা করে বিভিন্ন ধর্মীয় গান, গজল পরিবেশন করে লাকড়ি তোড়া উৎসবে অংশগ্রহণ করেন।
নগরীর মদীনামার্কেট এলাকার জ্যোৎস্না বেগম বলেন, ‘আমি বাবার ভক্ত। শাহজালাল বাবার সব অনুষ্ঠানে আমি অংশগ্রহণ করি। আজ লাকড়ি তোড়া উৎসবে এসেছি।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৫ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪