বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার উপকূলীয় এলাকায় কয়েক দিন ধরে সুপেয় পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। রমজান মাসে সাহ্রি ও ইফতারির জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ পানির প্রয়োজন হলেও খাবার পানির সংকটে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন উপকূলবাসী। বিশেষ করে ইফতারের সময় ঘনিয়ে এলে সুপেয় পানির জন্য দিশেহারা হয়ে পড়েন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এলাকার নলকূপগুলোতে পানি না ওঠায় বাঁশখালী উপজেলার ছনুয়া, গন্ডামারা, শেখেরখিল, শিলকৃপ, সরল, বাহারছাড়া, খানখানাবাদসহ উপকূলীয় এলাকায় খাবার পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। এসব উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দারা সুপেয় পানির অভাবে চরম দুর্ভোগে দিন যাপন করছেন।
এর মধ্যে সাহ্রি ও ইফতারের সময় পল্লী বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের কারণে সুপের পানীয় সংগ্রহ করতে পারছেন না এলাকাবাসী। তাই খালি কলস নিয়ে অনেক জায়গায় অনশন করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ইফতারের সময় ঘনিয়ে এলে সুপেয় পানির জন্য হাহাকার করেন বাঁশখালী উপকূলের বাসিন্দারা।
খানখানাবাদ এলাকার সাবেক ইউপি সদস্য গাজী মো. সিরাজ বলেন, এ এলাকার নলকূপগুলোতে বর্তমানে পানি না ওঠায় রমজান মাসের শুরু থেকে উপকূলীয় এলাকায় খাওয়ার পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। সুপের পানির ওপর ভরসা করেন উপকূলবাসী। কিন্তু পল্লী বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের কারণে ঠিক সময়ে খাবার পানি না পেয়ে এলাকার মানুষকে কষ্ট পোহাতে হচ্ছে।
দক্ষিণ বড়ঘোনা এলাকার সমাজসেবক কলিমুল্লাহ মিজবাহ জানান, কয়েক সপ্তাহ ধরে গন্ডামারা ইউনিয়নে খাওয়ার পানির তীব্র সংকট চলছে। এ এলাকার মানুষ সাহ্রি ও ইফতারের সময় খাওয়ার পানি নিয়ে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
উপজেলা জনস্বাস্থ্য উপপ্রকৌশলী নাজিম উদ্দিন জানান, উপকূলীয় এলাকায় নলকূপের গভীরতা কম থাকায় শুকনো মৌসুমে খাওয়ার পানির কিছুটা সংকট দেখা দেয়। বর্ষা মৌসুম এলে নলকূপ থেকে পানি ওঠা স্বাভাবিক হয়। বর্তমানে যে নলকূপ বসানো হচ্ছে, আগের নলকূপে তুলনায় বর্তমানে নলকূপ বেশি গভীরতা দিয়ে বসানো হচ্ছে।
বাঁশখালী পল্লী বিদ্যুতের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) ঋষি কুমার ঘোষ বলেন, দোহাজারী গ্রিডে বিদ্যুৎ লাইনের সমস্যার কারণে বাঁশখালীতে পল্লী বিদ্যুৎ লাইনের কিছুটা সমস্যা দেখা দিয়েছে, লাইনের কাজ সম্পন্ন হলে পুরোদমে বিদ্যুৎ পাবেন গ্রাহকেরা।
চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার উপকূলীয় এলাকায় কয়েক দিন ধরে সুপেয় পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। রমজান মাসে সাহ্রি ও ইফতারির জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ পানির প্রয়োজন হলেও খাবার পানির সংকটে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন উপকূলবাসী। বিশেষ করে ইফতারের সময় ঘনিয়ে এলে সুপেয় পানির জন্য দিশেহারা হয়ে পড়েন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এলাকার নলকূপগুলোতে পানি না ওঠায় বাঁশখালী উপজেলার ছনুয়া, গন্ডামারা, শেখেরখিল, শিলকৃপ, সরল, বাহারছাড়া, খানখানাবাদসহ উপকূলীয় এলাকায় খাবার পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। এসব উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দারা সুপেয় পানির অভাবে চরম দুর্ভোগে দিন যাপন করছেন।
এর মধ্যে সাহ্রি ও ইফতারের সময় পল্লী বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের কারণে সুপের পানীয় সংগ্রহ করতে পারছেন না এলাকাবাসী। তাই খালি কলস নিয়ে অনেক জায়গায় অনশন করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ইফতারের সময় ঘনিয়ে এলে সুপেয় পানির জন্য হাহাকার করেন বাঁশখালী উপকূলের বাসিন্দারা।
খানখানাবাদ এলাকার সাবেক ইউপি সদস্য গাজী মো. সিরাজ বলেন, এ এলাকার নলকূপগুলোতে বর্তমানে পানি না ওঠায় রমজান মাসের শুরু থেকে উপকূলীয় এলাকায় খাওয়ার পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। সুপের পানির ওপর ভরসা করেন উপকূলবাসী। কিন্তু পল্লী বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের কারণে ঠিক সময়ে খাবার পানি না পেয়ে এলাকার মানুষকে কষ্ট পোহাতে হচ্ছে।
দক্ষিণ বড়ঘোনা এলাকার সমাজসেবক কলিমুল্লাহ মিজবাহ জানান, কয়েক সপ্তাহ ধরে গন্ডামারা ইউনিয়নে খাওয়ার পানির তীব্র সংকট চলছে। এ এলাকার মানুষ সাহ্রি ও ইফতারের সময় খাওয়ার পানি নিয়ে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
উপজেলা জনস্বাস্থ্য উপপ্রকৌশলী নাজিম উদ্দিন জানান, উপকূলীয় এলাকায় নলকূপের গভীরতা কম থাকায় শুকনো মৌসুমে খাওয়ার পানির কিছুটা সংকট দেখা দেয়। বর্ষা মৌসুম এলে নলকূপ থেকে পানি ওঠা স্বাভাবিক হয়। বর্তমানে যে নলকূপ বসানো হচ্ছে, আগের নলকূপে তুলনায় বর্তমানে নলকূপ বেশি গভীরতা দিয়ে বসানো হচ্ছে।
বাঁশখালী পল্লী বিদ্যুতের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) ঋষি কুমার ঘোষ বলেন, দোহাজারী গ্রিডে বিদ্যুৎ লাইনের সমস্যার কারণে বাঁশখালীতে পল্লী বিদ্যুৎ লাইনের কিছুটা সমস্যা দেখা দিয়েছে, লাইনের কাজ সম্পন্ন হলে পুরোদমে বিদ্যুৎ পাবেন গ্রাহকেরা।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে