শেখ আবু হাসান, খুলনা
খুলনার পরিবেশ দূষণ নিয়ে পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো সোচ্চার রয়েছে। তারা খুলনা মহানগরীর সুপেয় পানি ও ময়ূর নদের দূষণ নিয়ে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে। সোচ্চার সংগঠনের মধ্যে রয়েছে ‘পরিবেশ সুরক্ষা মঞ্চ’ এবং ‘বৃহত্তর আমরা খুলনাবাসী’, ‘বেলা’ ও ‘জনউদ্যোগ’। গত এপ্রিল মাসে সংবাদ সম্মেলন, মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে খুলনার পরিবেশ উন্নয়নের বিষয়ে তারা জোর দিয়েছে।
সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে বলা হয়, নগরীতে ১৫ লাখ মানুষের জন্য প্রয়োজনীয় সুপেয় পানি প্রাপ্তির ঘাটতি রয়েছে। শুষ্ক মওসুমে বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত পানি সমস্যা ভয়ানকরূপে দেখা দেয়। যদি বৃষ্টি দেরিতে আসে, তবে সমস্যাকাল দীর্ঘায়িত হয়। ওয়াসা প্রতিষ্ঠিত হলে নগরবাসী স্বাভাবিকভাবে আশা করেছিল পানি সমস্যার সমাধান হবে।
বিশেষ করে মধুমতি থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে পানি এনে নগরবাসীকে সরবরাহ করার উদ্যোগ নিয়ে অনেক আশাবাদ প্রচার করা হয়েছিল। কিন্তু প্রকল্প বাস্তবায়ন শেষে দেখা গেল, ওই প্রকল্প নগরবাসীর প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেনি। উপরন্তু নগরবাসীকে নোনা ও ময়লা-দুর্গন্ধযুক্ত পানি ব্যবহার করতে হচ্ছে। অথচ ওই প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই প্রতিবেদনে এপ্রিল-মে মাসে পানিতে নোনা উপস্থিতির কথা বলা হয়েছিল। বছর দশকের ব্যবধানে ওই নোনার মাত্রা অনেক বেড়েছে। ওই প্রকল্পের আর একটি বড় উদ্দেশ্য ছিল ভূগর্ভস্থ পানির ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে আনা। কিন্তু আমরা সেই লক্ষ্য অর্জন করতে পারিনি।
তারা অভিযোগ করে, অতিরিক্ত ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলনের ফলে দিন দিন পানির স্তর নিচে নামছে। দুঃখজনক হলেও সত্যি, গভীর নলকূপের সঙ্গে সাব-মার্সিবল পাম্প বসানোর প্রক্রিয়া বেড়েই চলেছে। নিয়ন্ত্রণহীনভাবে ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন করা হচ্ছে। পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়া রোধ করতে ভূ-উপরিভাগে যথেষ্ট সংখ্যায় জলাধার সংরক্ষণ করা হয়নি। দুঃখজনকভাবে খুলনা শহরের ব্যক্তিগত এবং সামাজিক মালিকানায় পুকুরগুলো হাতে গোনা কয়েকটি মাত্র।
নগরীর পশ্চিম পাশে আছে প্রায় বদ্ধ ময়ূর নদ। এই নদটি দখল, দূষণ ও প্রবাহ না থাকায় শুকিয়ে মরতে বসেছে। নদের ওপর অপরিকল্পিত বাঁধ, সেতু ও কালভার্ট নির্মাণ, এর সংযোগ খালগুলো দখল করে আবাসন প্রকল্প গড়ে তোলার ফলে ময়ূর নদটি শেষ হওয়ার পথে। এই নদটিকে টিকিয়ে রেখে মিষ্টি পানির আধার গড়ে তোলার কথা অনেক দিন ধরে শোনা যাচ্ছে, একাধিকবার দখল উচ্ছেদ করা হয়েছে, কিন্তু আবারও সবকিছু দখলদারদের নিয়ন্ত্রণে যাচ্ছে। অবিলম্বে নদটি দূষণমুক্ত ও সংস্কারের দাবি জানিয়ে আসছে সংগঠনগুলো।
এদিকে খুলনার পরিবেশ উন্নয়নে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে কোনো সমন্বিত ও কার্যকর উদ্যোগ নেই, নেই কোনো কার্যকর পদক্ষেপ। এ অভিযোগ পরিবেশবাদীদের। পরিবেশগত বেশ কিছু ইস্যু থাকলেও সে বিষয়ে কারও মাথাব্যথা নেই বললেই চলে।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, শিল্প বর্জ্য, সলিড ওয়েস্ট, আর্সেনিক, হাসপাতালের বর্জ্য, বর্জ্য ডাম্পিং, বায়ু ও শব্দদূষণ, রাসায়নিক দূষণ, জলাবদ্ধতা, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, অপরিকল্পিতভাবে ভূমি ব্যবহার ইত্যাদি খুলনাঞ্চলের প্রধান পরিবেশগত সমস্যা।
পরিবেশগত সমস্যা সমাধানের জন্য সরকারের ও বেসরকারি পর্যায়ে বেশ কিছু সংস্থা কাজ করছে দীর্ঘদিন ধরে। আবার কিছু ইস্যুতে কেউ কাজ করতে এখনো আগ্রহ দেখায়নি। সরকারের পক্ষে পরিবেশ অধিদপ্তরের এসব বিষয়ে কাজ করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
খুলনা পরিবেশ অধিদপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে উপপরিচালক এমদাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, খুলনায় পরিবেশ উন্নয়নে পরিবেশ অধিদপ্তর নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তবে লোকবলের অভাবে কাজ করার ক্ষেত্রে অসুবিধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে।
তিনি জানান, বায়ুদূষণ রোধে তাঁরা খুলনা অঞ্চলের অবৈধ ইটভাটায় ব্যাপক অভিযান চালিয়েছেন। জিকজ্যাক ভাটা ছাড়া অন্য ইটভাটার অনুমোদন বন্ধ করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, খুলনায় পরিবেশ উন্নয়নে প্রতি মাসে বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ে প্রশাসনের সঙ্গে সভা করা হচ্ছে। এ ছাড়া পরিবেশ অধিদপ্তর নগরীর সব হোটেল, রেস্তোরাঁ, ইটভাটা, ফ্যাক্টরি, ডেইরি ফার্মসহ বিভিন্ন কলকারখানার ওপর কড়া নজরদারি রেখেছে। পরিবেশ রক্ষার্থে প্রতিনিয়ত আদালত বসানো হচ্ছে। কিন্তু লোকবলের অভাবে কাজের গতি কিছুটা ধীর বলে তিনি স্বীকার করেন।
তিনি আরও বলেন, গার্হস্থ্য ও পয়োনিষ্কাশন নালা মাধ্যমে সরাসরি নদীতে বিশেষ করে ময়ূর ও হাতিয়া নদী মারাত্মকভাবে দূষণ হয়েছে। শুধু পরিবেশ অধিদপ্তর একা কাজ করলে হবে না, সমন্বিতভাবে সব সংস্থা এবং জনগণকেও এগিয়ে আসতে হবে।
বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) খুলনা বিভাগীয় সমন্বয়কারী মাহফুজুর রহমান মুকুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রায় ১৫ লাখ জন-অধ্যুষিত এবং ৪১ বর্গকিলোমিটারের খুলনা সিটি করপোরেশন এলাকার পরিবেশ এখন যে পর্যায়ে আছে, তাতে মনে হয় না পরিবেশ অধিদপ্তর কোনো কাজ করছে। তিনি প্রশ্ন রাখেন, ‘পরিবেশ অধিদপ্তর আসলে করছেটা কী?’ তিনি বলেন, হাসপাতালের বর্জ্য (মেডিকেল ওয়েস্ট) সঠিকভাবে ট্রিটমেন্ট না করে বিভিন্ন জায়গায় ফেলা হচ্ছে। নগরীতে নিষিদ্ধ যানবাহনসহ বিভিন্ন যানবাহন বায়ুদূষণ করে চলেছে, হোটেল-রেস্তোরাঁয় দূষিত পানি, অপরিচ্ছন্ন-নোংরা পরিবেশ, মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহনের বিকট শব্দ ও বায়ুদূষণ, রাস্তাঘাটে যত্রতত্র বর্জ্য ডাম্পিং নগরীর পরিবেশ মারাত্মকভাবে দূষিত হচ্ছে।
খুলনার পরিবেশ দূষণ নিয়ে পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো সোচ্চার রয়েছে। তারা খুলনা মহানগরীর সুপেয় পানি ও ময়ূর নদের দূষণ নিয়ে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে। সোচ্চার সংগঠনের মধ্যে রয়েছে ‘পরিবেশ সুরক্ষা মঞ্চ’ এবং ‘বৃহত্তর আমরা খুলনাবাসী’, ‘বেলা’ ও ‘জনউদ্যোগ’। গত এপ্রিল মাসে সংবাদ সম্মেলন, মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে খুলনার পরিবেশ উন্নয়নের বিষয়ে তারা জোর দিয়েছে।
সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে বলা হয়, নগরীতে ১৫ লাখ মানুষের জন্য প্রয়োজনীয় সুপেয় পানি প্রাপ্তির ঘাটতি রয়েছে। শুষ্ক মওসুমে বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত পানি সমস্যা ভয়ানকরূপে দেখা দেয়। যদি বৃষ্টি দেরিতে আসে, তবে সমস্যাকাল দীর্ঘায়িত হয়। ওয়াসা প্রতিষ্ঠিত হলে নগরবাসী স্বাভাবিকভাবে আশা করেছিল পানি সমস্যার সমাধান হবে।
বিশেষ করে মধুমতি থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে পানি এনে নগরবাসীকে সরবরাহ করার উদ্যোগ নিয়ে অনেক আশাবাদ প্রচার করা হয়েছিল। কিন্তু প্রকল্প বাস্তবায়ন শেষে দেখা গেল, ওই প্রকল্প নগরবাসীর প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেনি। উপরন্তু নগরবাসীকে নোনা ও ময়লা-দুর্গন্ধযুক্ত পানি ব্যবহার করতে হচ্ছে। অথচ ওই প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই প্রতিবেদনে এপ্রিল-মে মাসে পানিতে নোনা উপস্থিতির কথা বলা হয়েছিল। বছর দশকের ব্যবধানে ওই নোনার মাত্রা অনেক বেড়েছে। ওই প্রকল্পের আর একটি বড় উদ্দেশ্য ছিল ভূগর্ভস্থ পানির ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে আনা। কিন্তু আমরা সেই লক্ষ্য অর্জন করতে পারিনি।
তারা অভিযোগ করে, অতিরিক্ত ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলনের ফলে দিন দিন পানির স্তর নিচে নামছে। দুঃখজনক হলেও সত্যি, গভীর নলকূপের সঙ্গে সাব-মার্সিবল পাম্প বসানোর প্রক্রিয়া বেড়েই চলেছে। নিয়ন্ত্রণহীনভাবে ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন করা হচ্ছে। পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়া রোধ করতে ভূ-উপরিভাগে যথেষ্ট সংখ্যায় জলাধার সংরক্ষণ করা হয়নি। দুঃখজনকভাবে খুলনা শহরের ব্যক্তিগত এবং সামাজিক মালিকানায় পুকুরগুলো হাতে গোনা কয়েকটি মাত্র।
নগরীর পশ্চিম পাশে আছে প্রায় বদ্ধ ময়ূর নদ। এই নদটি দখল, দূষণ ও প্রবাহ না থাকায় শুকিয়ে মরতে বসেছে। নদের ওপর অপরিকল্পিত বাঁধ, সেতু ও কালভার্ট নির্মাণ, এর সংযোগ খালগুলো দখল করে আবাসন প্রকল্প গড়ে তোলার ফলে ময়ূর নদটি শেষ হওয়ার পথে। এই নদটিকে টিকিয়ে রেখে মিষ্টি পানির আধার গড়ে তোলার কথা অনেক দিন ধরে শোনা যাচ্ছে, একাধিকবার দখল উচ্ছেদ করা হয়েছে, কিন্তু আবারও সবকিছু দখলদারদের নিয়ন্ত্রণে যাচ্ছে। অবিলম্বে নদটি দূষণমুক্ত ও সংস্কারের দাবি জানিয়ে আসছে সংগঠনগুলো।
এদিকে খুলনার পরিবেশ উন্নয়নে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে কোনো সমন্বিত ও কার্যকর উদ্যোগ নেই, নেই কোনো কার্যকর পদক্ষেপ। এ অভিযোগ পরিবেশবাদীদের। পরিবেশগত বেশ কিছু ইস্যু থাকলেও সে বিষয়ে কারও মাথাব্যথা নেই বললেই চলে।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, শিল্প বর্জ্য, সলিড ওয়েস্ট, আর্সেনিক, হাসপাতালের বর্জ্য, বর্জ্য ডাম্পিং, বায়ু ও শব্দদূষণ, রাসায়নিক দূষণ, জলাবদ্ধতা, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, অপরিকল্পিতভাবে ভূমি ব্যবহার ইত্যাদি খুলনাঞ্চলের প্রধান পরিবেশগত সমস্যা।
পরিবেশগত সমস্যা সমাধানের জন্য সরকারের ও বেসরকারি পর্যায়ে বেশ কিছু সংস্থা কাজ করছে দীর্ঘদিন ধরে। আবার কিছু ইস্যুতে কেউ কাজ করতে এখনো আগ্রহ দেখায়নি। সরকারের পক্ষে পরিবেশ অধিদপ্তরের এসব বিষয়ে কাজ করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
খুলনা পরিবেশ অধিদপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে উপপরিচালক এমদাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, খুলনায় পরিবেশ উন্নয়নে পরিবেশ অধিদপ্তর নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তবে লোকবলের অভাবে কাজ করার ক্ষেত্রে অসুবিধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে।
তিনি জানান, বায়ুদূষণ রোধে তাঁরা খুলনা অঞ্চলের অবৈধ ইটভাটায় ব্যাপক অভিযান চালিয়েছেন। জিকজ্যাক ভাটা ছাড়া অন্য ইটভাটার অনুমোদন বন্ধ করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, খুলনায় পরিবেশ উন্নয়নে প্রতি মাসে বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ে প্রশাসনের সঙ্গে সভা করা হচ্ছে। এ ছাড়া পরিবেশ অধিদপ্তর নগরীর সব হোটেল, রেস্তোরাঁ, ইটভাটা, ফ্যাক্টরি, ডেইরি ফার্মসহ বিভিন্ন কলকারখানার ওপর কড়া নজরদারি রেখেছে। পরিবেশ রক্ষার্থে প্রতিনিয়ত আদালত বসানো হচ্ছে। কিন্তু লোকবলের অভাবে কাজের গতি কিছুটা ধীর বলে তিনি স্বীকার করেন।
তিনি আরও বলেন, গার্হস্থ্য ও পয়োনিষ্কাশন নালা মাধ্যমে সরাসরি নদীতে বিশেষ করে ময়ূর ও হাতিয়া নদী মারাত্মকভাবে দূষণ হয়েছে। শুধু পরিবেশ অধিদপ্তর একা কাজ করলে হবে না, সমন্বিতভাবে সব সংস্থা এবং জনগণকেও এগিয়ে আসতে হবে।
বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) খুলনা বিভাগীয় সমন্বয়কারী মাহফুজুর রহমান মুকুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রায় ১৫ লাখ জন-অধ্যুষিত এবং ৪১ বর্গকিলোমিটারের খুলনা সিটি করপোরেশন এলাকার পরিবেশ এখন যে পর্যায়ে আছে, তাতে মনে হয় না পরিবেশ অধিদপ্তর কোনো কাজ করছে। তিনি প্রশ্ন রাখেন, ‘পরিবেশ অধিদপ্তর আসলে করছেটা কী?’ তিনি বলেন, হাসপাতালের বর্জ্য (মেডিকেল ওয়েস্ট) সঠিকভাবে ট্রিটমেন্ট না করে বিভিন্ন জায়গায় ফেলা হচ্ছে। নগরীতে নিষিদ্ধ যানবাহনসহ বিভিন্ন যানবাহন বায়ুদূষণ করে চলেছে, হোটেল-রেস্তোরাঁয় দূষিত পানি, অপরিচ্ছন্ন-নোংরা পরিবেশ, মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহনের বিকট শব্দ ও বায়ুদূষণ, রাস্তাঘাটে যত্রতত্র বর্জ্য ডাম্পিং নগরীর পরিবেশ মারাত্মকভাবে দূষিত হচ্ছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে