আজকের পত্রিকা ডেস্ক
একটা সময় দাপ্তরিক কাজ কিংবা কোনো সরকারি সেবা নেওয়ার সময় দেখাতে হতো অনেক কাগজ। কোনো একটি কাগজ না থাকলেই কাজ হতো না।
প্রযুক্তির অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে এ সংকট কেটে গেছে। পরিচয়পত্রের ক্ষেত্রে আধুনিক বায়োমেট্রিক সিস্টেম এখন সব কাজ সহজ করে দিয়েছে। স্বাস্থ্য ও অন্যান্য সেবায় এ সিস্টেম ব্যবহার করছে অনেক দেশ। কিন্তু আসলেই কি আধুনিক পরিচয়পত্র পদ্ধতি মানুষের সংকট কমিয়ে দিচ্ছে নাকি বঞ্চিতরা আরও বঞ্চিত হচ্ছেন?
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার মতামত বিভাগের এক প্রতিবেদনে বেশ কয়েকজন প্রযুক্তি বিশারদ এ পদ্ধতি নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তাঁরা ভারতসহ বিভিন্ন দেশের উদাহরণ টেনেছেন। বায়োমেট্রিক সিস্টেম নিয়ে করোনা মহামারিকালে সংকটে পড়েন ভারতের বেশির ভাগ মানুষ। আধার কার্ড (পরিচয়পত্র) নিয়ে সমস্যা দেখা দেয় তাঁদের। এ কারণে খাদ্য ও স্বাস্থ্য খাতে সহায়তা পাননি তাঁরা।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এভাবে কারও তথ্য এক জায়গায় রাখা অপরাধীদের কাছে উপহারস্বরূপ। তবে অপরাধীর হাতে পড়ার আগে আরেকটি বড় শঙ্কা রয়ে গেছে—সরকারি গোয়েন্দা সংস্থা। এসব তথ্য ব্যবহার করে মানুষের ব্যক্তিগত কার্যক্রম সহজেই জেনে নিচ্ছেন গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন। এরপর সরকারবিরোধী মনে হলেই নেওয়া হচ্ছে গোপন ব্যবস্থা। আফগানিস্তানের তালেবান প্রশাসন এভাবেই বিরোধীদের দমন করছে। বলা যেতে পারে ইসরায়েলের কথাও। দখল কর নেওয়া ফিলিস্তিনের এলাকায় ব্যাপক নজরদারি চালাচ্ছেন ইসরায়েলি গোয়েন্দারা।
যেসব দেশ এমন প্রযুক্তি ব্যবহার করছে, তারা জনগণকে বলছে, এতে সরকারি সুযোগ-সুবিধা পেতে সহজ হবে। এতে অভিবাসীরাও সহজে পাবেন সব ধরনের সুবিধা। এমনকি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াও বলবৎ রাখা যাবে। এ প্রক্রিয়া বেশ সহজ ও কার্যকর, এটি অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। তবে কীভাবে ব্যবহার করা হবে, তা জনগণ ঠিক করে দিলেই বরং ভালো হয়।
তবে ডিজিটাল পরিচয়পত্রের এ প্রক্রিয়া নিয়ে ব্যাপক পরিসরে তর্ক-বিতর্ক হতে পারে বলে মনে করেন বিশ্লেষকেরা। এ খাতে যারা যুক্ত থাকবেন তাঁদের কার্যক্রম নিয়ে সবাইকে সুস্পষ্ট ধারণা দিতে হবে। পাশাপাশি এসব তথ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সবচেয়ে কার্যকর পথটাই বেছে নিতে হবে সরকারকে। তা না হলে বঞ্চিতরা আগের চেয়ে আরও বেশি সংকটে পড়বেন।
একটা সময় দাপ্তরিক কাজ কিংবা কোনো সরকারি সেবা নেওয়ার সময় দেখাতে হতো অনেক কাগজ। কোনো একটি কাগজ না থাকলেই কাজ হতো না।
প্রযুক্তির অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে এ সংকট কেটে গেছে। পরিচয়পত্রের ক্ষেত্রে আধুনিক বায়োমেট্রিক সিস্টেম এখন সব কাজ সহজ করে দিয়েছে। স্বাস্থ্য ও অন্যান্য সেবায় এ সিস্টেম ব্যবহার করছে অনেক দেশ। কিন্তু আসলেই কি আধুনিক পরিচয়পত্র পদ্ধতি মানুষের সংকট কমিয়ে দিচ্ছে নাকি বঞ্চিতরা আরও বঞ্চিত হচ্ছেন?
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার মতামত বিভাগের এক প্রতিবেদনে বেশ কয়েকজন প্রযুক্তি বিশারদ এ পদ্ধতি নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তাঁরা ভারতসহ বিভিন্ন দেশের উদাহরণ টেনেছেন। বায়োমেট্রিক সিস্টেম নিয়ে করোনা মহামারিকালে সংকটে পড়েন ভারতের বেশির ভাগ মানুষ। আধার কার্ড (পরিচয়পত্র) নিয়ে সমস্যা দেখা দেয় তাঁদের। এ কারণে খাদ্য ও স্বাস্থ্য খাতে সহায়তা পাননি তাঁরা।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এভাবে কারও তথ্য এক জায়গায় রাখা অপরাধীদের কাছে উপহারস্বরূপ। তবে অপরাধীর হাতে পড়ার আগে আরেকটি বড় শঙ্কা রয়ে গেছে—সরকারি গোয়েন্দা সংস্থা। এসব তথ্য ব্যবহার করে মানুষের ব্যক্তিগত কার্যক্রম সহজেই জেনে নিচ্ছেন গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন। এরপর সরকারবিরোধী মনে হলেই নেওয়া হচ্ছে গোপন ব্যবস্থা। আফগানিস্তানের তালেবান প্রশাসন এভাবেই বিরোধীদের দমন করছে। বলা যেতে পারে ইসরায়েলের কথাও। দখল কর নেওয়া ফিলিস্তিনের এলাকায় ব্যাপক নজরদারি চালাচ্ছেন ইসরায়েলি গোয়েন্দারা।
যেসব দেশ এমন প্রযুক্তি ব্যবহার করছে, তারা জনগণকে বলছে, এতে সরকারি সুযোগ-সুবিধা পেতে সহজ হবে। এতে অভিবাসীরাও সহজে পাবেন সব ধরনের সুবিধা। এমনকি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াও বলবৎ রাখা যাবে। এ প্রক্রিয়া বেশ সহজ ও কার্যকর, এটি অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। তবে কীভাবে ব্যবহার করা হবে, তা জনগণ ঠিক করে দিলেই বরং ভালো হয়।
তবে ডিজিটাল পরিচয়পত্রের এ প্রক্রিয়া নিয়ে ব্যাপক পরিসরে তর্ক-বিতর্ক হতে পারে বলে মনে করেন বিশ্লেষকেরা। এ খাতে যারা যুক্ত থাকবেন তাঁদের কার্যক্রম নিয়ে সবাইকে সুস্পষ্ট ধারণা দিতে হবে। পাশাপাশি এসব তথ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সবচেয়ে কার্যকর পথটাই বেছে নিতে হবে সরকারকে। তা না হলে বঞ্চিতরা আগের চেয়ে আরও বেশি সংকটে পড়বেন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে