সম্পাদকীয়
পাঠকের কাছে শার্লক হোমস নামে গোয়েন্দাটিকে পৌঁছে দেওয়া খুব সহজ ছিল না। আর্থার কোনান ডয়েল এই গোয়েন্দাকে নিয়ে লিখলেন একটি উপন্যাস। তারপর যা হয়, ঘুরতে লাগলেন প্রকাশকদের দ্বারে দ্বারে। উপন্যাসটির নাম ছিল ‘এ স্টাডি ইন স্কারলেট’। প্রকাশকেরা উপন্যাসটি দেখলেন এবং বলে দিলেন, ‘এ উপন্যাস ছাপা যাবে না।’ গোয়েন্দা কাহিনিকে তো আর ‘অভিজাত’ সাহিত্য বলা যায় না—এ রকম একটা ভাব নিয়েই কথা বললেন প্রকাশকেরা।
১৮৮৬ সালে ‘ওয়ার্ড অ্যান্ড লক’ নামে একটি প্রকাশনা সংস্থা অবশ্য আর্থারকে ডেকে নিল। তাদের একজন কর্তাব্যক্তি বললেন, ‘এই বইয়ের স্বত্ব তাঁরা কিনে নেবেন ২৫ পাউন্ড-স্টারলিং দিয়ে। খুবই কম টাকা। কিন্তু আর্থার কোনান ডয়েল কী আর করতে পারেন। তিনি তাতেই রাজি হয়ে গেলেন। ছাপা হলো শার্লক হোমসের প্রথম কাহিনি।
এভাবেই যে শার্লক হোমসে বাঁধা পড়ে যাবেন, সে কথা তখন একবারের জন্যও ভাবেননি আর্থার। ‘স্ট্র্যান্ড’ বলে এক প্রকাশনা সংস্থার পক্ষ থেকে এরপর একজন এলেন আর্থার কোনান ডয়েলের কাছে। একেবারে অনুনয় করে বললেন, শার্লক হোমস যেন ধারাবাহিকভাবে তিনি লেখেন। উদ্ভট এই প্রস্তাব এড়ানোর জন্য ডয়েল বললেন, ‘প্রতিটি গল্পের জন্য ৫০ পাউন্ড-স্টারলিং দিতে হবে।’ ডয়েল নিশ্চিত ছিলেন, স্ট্র্যান্ড কর্তৃপক্ষ তাঁর দাবি শুনে পিছিয়ে যাবে। কিন্তু কী আশ্চর্য! তাতেই রাজি হয়ে গেল প্রকাশনা সংস্থাটি।
এরপর এমন সময়ও এসেছিল, যখন একটি গল্পের জন্য ১০০০ পাউন্ডও পেয়েছেন লেখক। এত চাপ নিতে না পারায় ডয়েল একসময় তাঁর নায়ক হোমসকে মেরেও ফেললেন। কিন্তু তাতে কি রক্ষা পাওয়া গেল? ইংল্যান্ডজুড়ে আলোড়ন উঠল—শার্লক হোমসের মতো জাতীয় বীরকে মেরে ফেলার সাহস কীভাবে পান লেখক? হ্যাঁ, শার্লক হোমসকে আবার বাঁচিয়ে তুলতে বাধ্য হয়েছিলেন আর্থার কোনান ডয়েল। সেটাও বহুল আলোচিত গল্প।
সূত্র: ই-ফাক্তি ডট রু
পাঠকের কাছে শার্লক হোমস নামে গোয়েন্দাটিকে পৌঁছে দেওয়া খুব সহজ ছিল না। আর্থার কোনান ডয়েল এই গোয়েন্দাকে নিয়ে লিখলেন একটি উপন্যাস। তারপর যা হয়, ঘুরতে লাগলেন প্রকাশকদের দ্বারে দ্বারে। উপন্যাসটির নাম ছিল ‘এ স্টাডি ইন স্কারলেট’। প্রকাশকেরা উপন্যাসটি দেখলেন এবং বলে দিলেন, ‘এ উপন্যাস ছাপা যাবে না।’ গোয়েন্দা কাহিনিকে তো আর ‘অভিজাত’ সাহিত্য বলা যায় না—এ রকম একটা ভাব নিয়েই কথা বললেন প্রকাশকেরা।
১৮৮৬ সালে ‘ওয়ার্ড অ্যান্ড লক’ নামে একটি প্রকাশনা সংস্থা অবশ্য আর্থারকে ডেকে নিল। তাদের একজন কর্তাব্যক্তি বললেন, ‘এই বইয়ের স্বত্ব তাঁরা কিনে নেবেন ২৫ পাউন্ড-স্টারলিং দিয়ে। খুবই কম টাকা। কিন্তু আর্থার কোনান ডয়েল কী আর করতে পারেন। তিনি তাতেই রাজি হয়ে গেলেন। ছাপা হলো শার্লক হোমসের প্রথম কাহিনি।
এভাবেই যে শার্লক হোমসে বাঁধা পড়ে যাবেন, সে কথা তখন একবারের জন্যও ভাবেননি আর্থার। ‘স্ট্র্যান্ড’ বলে এক প্রকাশনা সংস্থার পক্ষ থেকে এরপর একজন এলেন আর্থার কোনান ডয়েলের কাছে। একেবারে অনুনয় করে বললেন, শার্লক হোমস যেন ধারাবাহিকভাবে তিনি লেখেন। উদ্ভট এই প্রস্তাব এড়ানোর জন্য ডয়েল বললেন, ‘প্রতিটি গল্পের জন্য ৫০ পাউন্ড-স্টারলিং দিতে হবে।’ ডয়েল নিশ্চিত ছিলেন, স্ট্র্যান্ড কর্তৃপক্ষ তাঁর দাবি শুনে পিছিয়ে যাবে। কিন্তু কী আশ্চর্য! তাতেই রাজি হয়ে গেল প্রকাশনা সংস্থাটি।
এরপর এমন সময়ও এসেছিল, যখন একটি গল্পের জন্য ১০০০ পাউন্ডও পেয়েছেন লেখক। এত চাপ নিতে না পারায় ডয়েল একসময় তাঁর নায়ক হোমসকে মেরেও ফেললেন। কিন্তু তাতে কি রক্ষা পাওয়া গেল? ইংল্যান্ডজুড়ে আলোড়ন উঠল—শার্লক হোমসের মতো জাতীয় বীরকে মেরে ফেলার সাহস কীভাবে পান লেখক? হ্যাঁ, শার্লক হোমসকে আবার বাঁচিয়ে তুলতে বাধ্য হয়েছিলেন আর্থার কোনান ডয়েল। সেটাও বহুল আলোচিত গল্প।
সূত্র: ই-ফাক্তি ডট রু
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে