ড. মো. গোলাম রহমান
মুক্তিযুদ্ধের মহান ঐতিহ্যে লালিত একটি উন্নয়নশীল দেশ আমাদের এই বাংলাদেশ। দেশে প্রায় ১১০০ আইন বলবৎ রয়েছে। দেশের বেশির ভাগ আইনই তৈরি করা হয়েছে জনগণের ওপর প্রয়োগ করার জন্য, কিন্তু তথ্য অধিকার আইন হলো এমন একটি আইন, যা জনগণের দ্বারা কর্তৃপক্ষের ওপর প্রয়োগ করা হয়ে থাকে।
প্রকৃত অর্থে দেশের জনগণ হচ্ছে প্রগতিশীল, সমাজসচেতন ও শান্তিপ্রিয়। সময়ের বিবর্তনে দেশে যে আইনকানুন প্রচলিত আছে প্রগতির ধারায় তার অনেক সংস্কার হচ্ছে, তৈরি হচ্ছে নতুন আইন। জবাবদিহি ও সুশাসনের লক্ষ্যে এবং জনগণের ক্ষমতায়ন নিশ্চিতকরণের উদ্দেশ্যে দেশে তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ প্রণীত হয়েছে। তথ্য অধিকার আইন চালু হওয়ার পর জনগণের সাংবিধানিক অধিকার স্বীকৃত হয়েছে। সংবিধানের ৭ (১)-এ রয়েছে ‘প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ’। তথ্য অধিকার আইন সংবিধানের এই ধারাকে সুসংহত করেছে।
কেউ কেউ প্রশ্ন করে থাকেন, কী ধরনের তথ্য পাওয়া যেতে পারে এবং কোন কোন প্রতিষ্ঠান থেকে তথ্য পাওয়া যায়? মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্র, ধারা ১৯ অনুযায়ী প্রত্যেকেরই মতামত পোষণ ও প্রকাশ করার অধিকার রয়েছে। বিনা হস্তক্ষেপে মতামত পোষণ করা ও যেকোনো উপায়ে রাষ্ট্রীয় সীমানা-নির্বিশেষে তথ্য ও মতামত সন্ধান করা, গ্রহণ করা ও জানবার স্বাধীনতা এই অধিকারের অন্তর্ভুক্ত।
যেকোনো সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, প্রতিষ্ঠান, কার্যালয়, অধিদপ্তর, পরিদপ্তর, বিভাগ এবং মন্ত্রণালয়ের কর্মকাণ্ড, পরিকল্পনা, সেবা ইত্যাদি সম্পর্কে যদি কোনো নাগরিক কোনো বিষয়ে তথ্য জানতে চান, তাহলে তথ্য অধিকার আইনের আওতায় তিনি তাঁর চাহিত তথ্য নামমাত্র মূল্য পরিশোধের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পেতে পারেন। তাতে করে পুরো প্রশাসনযন্ত্র জবাবদিহির মধ্যে চলে আসছে। তথ্য লুকানোর সংস্কৃতি থেকে আমরা বেরিয়ে আসতে পেরে গর্ববোধ করছি। তথ্যের অংশীদারত্বে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করে নতুন সংস্কৃতি গড়ে তুলতে পারছি।
বিশ্বের তথ্যপ্রবাহের অসমতা ও ভারসাম্যহীনতা লক্ষ করা গেছে গত শতকের সত্তরের দশক থেকে। তাই নাইরোবিতে অনুষ্ঠিত ইউনেসকো ১৯তম সাধারণ অধিবেশনে (অক্টোবর-নভেম্বর ১৯৭৬) সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়, ‘... it was generally agreed that the highest priority should be given to measure aiming at reducing the communication gap existing between the developed and the developing countries and at achieving a freer and more balanced international flow of information’ (Many Voices, One World, ইউনেসকো কর্তৃক প্রকাশিত গ্রন্থে উল্লেখিত।) অতঃপর ১৯৭৪ সালে সম্মানিত নোবেল বিজয়ী সোঁ মাকব্রাইডের নেতৃত্বে ১৬ সদস্যের একটি কমিশন গঠিত হয় ১৯৭৭ সালে। কমিশনের রিপোর্টে বলা হয় যে প্রযুক্তির উদ্ভাবনের কারণেই শুধু উন্নয়ন ঘটে না, বরং সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও আধ্যাত্মিক সচেতনতা ও প্রয়োজনীতার কারণে তা ঘটে থাকে। সংখ্যালঘিষ্ঠ গোষ্ঠী, যারা যোগাযোগব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করে এবং জনগণ, যাদের ওপর যোগাযোগের প্রভাব পড়ে—এই দুই শ্রেণির মধ্যে দূরত্ব বেড়েই চলছে। যে কারণে ক্রমান্বয়ে রাষ্ট্র এবং সমাজের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক বিঘ্নিত হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে জনজীবনেও সরকারি সংস্থা ও গণমাধ্যমের হস্তক্ষেপ বৃদ্ধি পেতে থাকে। এই প্রেক্ষাপটে শুধু আন্তর্জাতিক তথ্যপ্রবাহই বিঘ্নিত হয়নি, বরং অঞ্চল থেকে অঞ্চলে, প্রতিষ্ঠান থেকে জনগণের তথ্যপ্রবাহ এবং জনগণের তথ্য অভিগম্যতায় অন্তরায় হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
আশির দশক থেকে নতুন বিশ্বে তথ্য ও যোগাযোগব্যবস্থা নতুন দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বিশ্ব অর্থব্যবস্থায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে। বাংলাদেশসহ বেশির ভাগ উন্নয়নশীল দেশেই এই অবস্থা বিদ্যমান ছিল। কোনো কোনো ক্ষেত্রে জনগণকে ক্ষমতায়িত করার খুব বেশি প্রচেষ্টা নেওয়া হয়নি এবং রাষ্ট্রযন্ত্র ও জনগণের পারস্পরিক অবস্থান দুই মেরুতে অবস্থান করেছে। বিশ্ব তথ্যব্যবস্থার এই পরিস্থিতিতে বিভিন্ন দেশে পর্যায়ক্রমে নানাবিধ কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। বাংলাদেশে ২০১৯ সালের ৬ মার্চ অনলাইন ট্র্যাকিং সিস্টেম চালু করা হয়, যাতে তথ্যের আবেদনকারী তথ্য প্রাপ্তির গৃহীত অবস্থা জানতে পারেন।
দেশের একজন নাগরিক সরকারি বা বেসরকারি কর্তৃপক্ষ থেকে তথ্য পেতে পারেন। প্রায় সব রকম তথ্যই পেতে পারেন, শুধু অল্প কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া। আইন অনুযায়ী যেসব কর্তৃপক্ষ তথ্য প্রদান করতে বাধ্য, তারা সাধারণ নাগরিকদের কাছ থেকে তথ্যের আবেদন গ্রহণ ও তথ্য সরবরাহের জন্য একজন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিয়োগ করবে। এই হচ্ছে সহজ-সরল নিয়ম। এ ছাড়া তথ্য প্রদানকারী সংস্থাগুলো স্বপ্রণোদিত হয়ে তথ্য প্রদান করে থাকে। এই ব্যবস্থাটি জনগণের উদ্দেশ্যে একটি অত্যন্ত আধুনিক ব্যবস্থা, যা নাকি অনেক দেশের তথ্য অধিকার আইনে সুস্পষ্ট নেই। স্বপ্রণোদিতভাবে পরিবেশিত তথ্য যেকোনো প্রতিষ্ঠান তাদের ওয়েবসাইটে বা অফিসের আঙিনায় বোর্ডে সর্বসাধারণের জন্য উল্লেখ করে রাখতে পারে, তাতে করে প্রশাসনে জনগণের অধিকার নিশ্চিত হয়। রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে সরকার কোনো ‘আইভরি টাওয়ার’ নয় যে জনগণ তার নাগাল পাবে না। জনগণের সেবাই সরকারের অন্যতম লক্ষ্য। আধুনিক তথ্যব্যবস্থা এবং ডিজিটাল তথ্যনির্ভরতা দেশের তথ্য দ্রুত সরবরাহকে গতিশীল ও নিশ্চয়তা দিতে পারে।
লেখক: সম্পাদক, আজকের পত্রিকা
মুক্তিযুদ্ধের মহান ঐতিহ্যে লালিত একটি উন্নয়নশীল দেশ আমাদের এই বাংলাদেশ। দেশে প্রায় ১১০০ আইন বলবৎ রয়েছে। দেশের বেশির ভাগ আইনই তৈরি করা হয়েছে জনগণের ওপর প্রয়োগ করার জন্য, কিন্তু তথ্য অধিকার আইন হলো এমন একটি আইন, যা জনগণের দ্বারা কর্তৃপক্ষের ওপর প্রয়োগ করা হয়ে থাকে।
প্রকৃত অর্থে দেশের জনগণ হচ্ছে প্রগতিশীল, সমাজসচেতন ও শান্তিপ্রিয়। সময়ের বিবর্তনে দেশে যে আইনকানুন প্রচলিত আছে প্রগতির ধারায় তার অনেক সংস্কার হচ্ছে, তৈরি হচ্ছে নতুন আইন। জবাবদিহি ও সুশাসনের লক্ষ্যে এবং জনগণের ক্ষমতায়ন নিশ্চিতকরণের উদ্দেশ্যে দেশে তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ প্রণীত হয়েছে। তথ্য অধিকার আইন চালু হওয়ার পর জনগণের সাংবিধানিক অধিকার স্বীকৃত হয়েছে। সংবিধানের ৭ (১)-এ রয়েছে ‘প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ’। তথ্য অধিকার আইন সংবিধানের এই ধারাকে সুসংহত করেছে।
কেউ কেউ প্রশ্ন করে থাকেন, কী ধরনের তথ্য পাওয়া যেতে পারে এবং কোন কোন প্রতিষ্ঠান থেকে তথ্য পাওয়া যায়? মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্র, ধারা ১৯ অনুযায়ী প্রত্যেকেরই মতামত পোষণ ও প্রকাশ করার অধিকার রয়েছে। বিনা হস্তক্ষেপে মতামত পোষণ করা ও যেকোনো উপায়ে রাষ্ট্রীয় সীমানা-নির্বিশেষে তথ্য ও মতামত সন্ধান করা, গ্রহণ করা ও জানবার স্বাধীনতা এই অধিকারের অন্তর্ভুক্ত।
যেকোনো সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, প্রতিষ্ঠান, কার্যালয়, অধিদপ্তর, পরিদপ্তর, বিভাগ এবং মন্ত্রণালয়ের কর্মকাণ্ড, পরিকল্পনা, সেবা ইত্যাদি সম্পর্কে যদি কোনো নাগরিক কোনো বিষয়ে তথ্য জানতে চান, তাহলে তথ্য অধিকার আইনের আওতায় তিনি তাঁর চাহিত তথ্য নামমাত্র মূল্য পরিশোধের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পেতে পারেন। তাতে করে পুরো প্রশাসনযন্ত্র জবাবদিহির মধ্যে চলে আসছে। তথ্য লুকানোর সংস্কৃতি থেকে আমরা বেরিয়ে আসতে পেরে গর্ববোধ করছি। তথ্যের অংশীদারত্বে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করে নতুন সংস্কৃতি গড়ে তুলতে পারছি।
বিশ্বের তথ্যপ্রবাহের অসমতা ও ভারসাম্যহীনতা লক্ষ করা গেছে গত শতকের সত্তরের দশক থেকে। তাই নাইরোবিতে অনুষ্ঠিত ইউনেসকো ১৯তম সাধারণ অধিবেশনে (অক্টোবর-নভেম্বর ১৯৭৬) সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়, ‘... it was generally agreed that the highest priority should be given to measure aiming at reducing the communication gap existing between the developed and the developing countries and at achieving a freer and more balanced international flow of information’ (Many Voices, One World, ইউনেসকো কর্তৃক প্রকাশিত গ্রন্থে উল্লেখিত।) অতঃপর ১৯৭৪ সালে সম্মানিত নোবেল বিজয়ী সোঁ মাকব্রাইডের নেতৃত্বে ১৬ সদস্যের একটি কমিশন গঠিত হয় ১৯৭৭ সালে। কমিশনের রিপোর্টে বলা হয় যে প্রযুক্তির উদ্ভাবনের কারণেই শুধু উন্নয়ন ঘটে না, বরং সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও আধ্যাত্মিক সচেতনতা ও প্রয়োজনীতার কারণে তা ঘটে থাকে। সংখ্যালঘিষ্ঠ গোষ্ঠী, যারা যোগাযোগব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করে এবং জনগণ, যাদের ওপর যোগাযোগের প্রভাব পড়ে—এই দুই শ্রেণির মধ্যে দূরত্ব বেড়েই চলছে। যে কারণে ক্রমান্বয়ে রাষ্ট্র এবং সমাজের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক বিঘ্নিত হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে জনজীবনেও সরকারি সংস্থা ও গণমাধ্যমের হস্তক্ষেপ বৃদ্ধি পেতে থাকে। এই প্রেক্ষাপটে শুধু আন্তর্জাতিক তথ্যপ্রবাহই বিঘ্নিত হয়নি, বরং অঞ্চল থেকে অঞ্চলে, প্রতিষ্ঠান থেকে জনগণের তথ্যপ্রবাহ এবং জনগণের তথ্য অভিগম্যতায় অন্তরায় হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
আশির দশক থেকে নতুন বিশ্বে তথ্য ও যোগাযোগব্যবস্থা নতুন দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বিশ্ব অর্থব্যবস্থায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে। বাংলাদেশসহ বেশির ভাগ উন্নয়নশীল দেশেই এই অবস্থা বিদ্যমান ছিল। কোনো কোনো ক্ষেত্রে জনগণকে ক্ষমতায়িত করার খুব বেশি প্রচেষ্টা নেওয়া হয়নি এবং রাষ্ট্রযন্ত্র ও জনগণের পারস্পরিক অবস্থান দুই মেরুতে অবস্থান করেছে। বিশ্ব তথ্যব্যবস্থার এই পরিস্থিতিতে বিভিন্ন দেশে পর্যায়ক্রমে নানাবিধ কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। বাংলাদেশে ২০১৯ সালের ৬ মার্চ অনলাইন ট্র্যাকিং সিস্টেম চালু করা হয়, যাতে তথ্যের আবেদনকারী তথ্য প্রাপ্তির গৃহীত অবস্থা জানতে পারেন।
দেশের একজন নাগরিক সরকারি বা বেসরকারি কর্তৃপক্ষ থেকে তথ্য পেতে পারেন। প্রায় সব রকম তথ্যই পেতে পারেন, শুধু অল্প কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া। আইন অনুযায়ী যেসব কর্তৃপক্ষ তথ্য প্রদান করতে বাধ্য, তারা সাধারণ নাগরিকদের কাছ থেকে তথ্যের আবেদন গ্রহণ ও তথ্য সরবরাহের জন্য একজন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিয়োগ করবে। এই হচ্ছে সহজ-সরল নিয়ম। এ ছাড়া তথ্য প্রদানকারী সংস্থাগুলো স্বপ্রণোদিত হয়ে তথ্য প্রদান করে থাকে। এই ব্যবস্থাটি জনগণের উদ্দেশ্যে একটি অত্যন্ত আধুনিক ব্যবস্থা, যা নাকি অনেক দেশের তথ্য অধিকার আইনে সুস্পষ্ট নেই। স্বপ্রণোদিতভাবে পরিবেশিত তথ্য যেকোনো প্রতিষ্ঠান তাদের ওয়েবসাইটে বা অফিসের আঙিনায় বোর্ডে সর্বসাধারণের জন্য উল্লেখ করে রাখতে পারে, তাতে করে প্রশাসনে জনগণের অধিকার নিশ্চিত হয়। রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে সরকার কোনো ‘আইভরি টাওয়ার’ নয় যে জনগণ তার নাগাল পাবে না। জনগণের সেবাই সরকারের অন্যতম লক্ষ্য। আধুনিক তথ্যব্যবস্থা এবং ডিজিটাল তথ্যনির্ভরতা দেশের তথ্য দ্রুত সরবরাহকে গতিশীল ও নিশ্চয়তা দিতে পারে।
লেখক: সম্পাদক, আজকের পত্রিকা
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে