সাবিত আল হাসান, নারায়ণগঞ্জ
নারায়ণগঞ্জ শহরের খানপুরে অবস্থিত ৩০০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল চলছে জনবল-সংকট নিয়ে। ৫০২টি পদের মধ্যে ১৪৯টি বর্তমানে খালি রয়েছে। জনবল-সংকটের কারণে সেবা দিতে হিমশিম খেতে হয় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে কর্মচারীরা পড়ছেন ভোগান্তিতে, তেমনি দুর্ভোগ পোহান রোগীরাও।
সরকারি চিকিৎসাসেবা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে এই হাসপাতালটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। করোনা মহামারির আগে ও পরে প্রতিদিন প্রায় দুই হাজার সেবাপ্রার্থী এই হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা নিতে আসেন। নারায়ণগঞ্জের নিম্ন ও মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য অন্যতম ভরসা এই হাসপাতাল। তবে জনবল-সংকট দেখা দেওয়ায় ভোগান্তি বেড়েছে। এই বিষয়ে একাধিকবার মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েও সুরাহা পায়নি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, ১৯৮৬ সালে জাপান সরকারের সহায়তায় ২০০ শয্যার হাসপাতাল স্থাপন করা হয়। পাঁচ বছর জাপান সরকার হাসপাতালটি পরিচালনা করে হস্তান্তর করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে। ২০১০ সালের পর থেকে বাড়তে থাকে জনবল-সংকট। ২০১৩ সালে হাসপাতালটিকে ২০০ শয্যা থেকে উন্নীত করে ৩০০ শয্যা করা হয়। নতুন নিয়োগ না হওয়ায় একেকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অন্তত পাঁচজনের কাজ সম্পন্ন করতে হয়। এই হাসপাতালকে ৫০০ শয্যা করতে নির্মাণযজ্ঞ চলছে।
জানা যায়, বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসক পদ রয়েছে মোট ৫০টি, এর মধ্যে কর্মরত ৪১ জন এবং শূন্য পদ রয়েছে ৯টি। নার্সদের মোট পদ রয়েছে ২৫১টি, এর মধ্যে কর্মরত ২৪৮ জন এবং শূন্য পদ রয়েছে ৩টি। তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারীদের জন্য পদ রয়েছে ৪৯টি, এর মধ্যে কর্মরত ৩২ জন এবং শূন্য পদ রয়েছে ১৭টি। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের জন্য পদ রয়েছে ১৪৩টি, এর মধ্যে কর্মরত ৬৮ জন এবং শূন্য পদ রয়েছে ৭৫টি। ৫০২টি পদের মধ্যে ১৪৯টি পদই বর্তমানে খালি রয়েছে।
হাসপাতালের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, পরিচ্ছন্নতাকর্মী, নিরাপত্তাকর্মী, আয়া, মেডিকেল টেকনোলজিস্টের মতো অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদে পর্যাপ্ত জনবল নেই। বিশেষ করে চতুর্থ শ্রেণির অনেক কাজ নার্সরা বাধ্য হয়ে করছেন। এটা তাঁদের দায়িত্বের মধ্যে নয়। ফলে অনেকেই নিজ নিজ দায়িত্ব ঠিকভাবে পালন করতে পারছেন না। এতে করে রোগীরা যেমন সেবা থেকে বঞ্চিত হন, তেমনি হাসপাতালকে ঘিরে অন্যান্য বেসরকারি মেডিকেল ব্যবসা করার সুযোগ পায়।
শুধু তাই নয়, যাঁরা এখনো কর্মস্থলে স্ব স্ব পদে আছেন তাঁদের দায়িত্ব পালন করতে হয় তিনটি শিফটে। ফলে প্রতি শিফটে পর্যাপ্ত লোকবল থাকছে না। মহামারি করোনা শুরু হলে এই খানপুর হাসপাতালকে করোনা হাসপাতাল হিসেবে ঘোষণা করা হয়। সে সময় প্রায় ৪০ জন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীকে আউটসোর্সিং হিসেবে ছয় মাসের জন্য যুক্ত করে ইউনিসেফ। নির্ধারিত সময় শেষে তাঁরা বিনা বেতনে কাজ করে যাচ্ছেন সরকারিভাবে তালিকাভুক্ত হওয়ার আশায়। তাঁদের বিষয়টি জানতে পেরে তিন মাসের বেতন নিজ উদ্যোগে পরিশোধ করেন সংসদ সদস্য সেলিম ওসমান। বর্তমানে প্রায় ৩৪ জন আউটসোর্সিং কর্মচারী বিনা বেতনে কাজ করে যাচ্ছেন।
এই বিষয়ে হাসপাতাল তত্ত্বাবধায়কের সহকারী সোহেল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কিছুদিন আগে আউটসোর্সিংয়ের ভিত্তিতে কর্মচারী নিয়োগের জন্য হাসপাতাল থেকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর চিঠি পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু তার কোনো জবাব এখনো আসেনি। কর্মচারীদের অভাবে হাসপাতাল অনেক বেশি নোংরা ও সেবাদানে দেরি হচ্ছে। এই সুযোগে বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালের দালালেরা রোগীদের প্রলুব্ধ করে অন্যত্র নিয়ে যান। রোগীরা নানা অভিযোগ করতে থাকেন, কিন্তু আমরাও এক্ষেত্রে অসহায়। আয়া বা পরিচ্ছন্নতার কাজ তো চিকিৎসকেরা এসে করতে পারবেন না। আউটসোর্সিং পদ্ধতিতে সহায়ক জনবল নিয়োগের প্রশাসনিক অনুমোদন না দেওয়ায় প্রদত্ত অর্থ ব্যয় করতে পারে না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।’
হাসপাতালের অন্য এক কর্মকর্তা নাম গোপন রাখার শর্তে বলেন, ৩০০ শয্যায় উন্নীত হওয়ার পরেও কয়েকটিতে পদসংখ্যার পরিবর্তন আনা হয়নি। এসব বিষয় সমাধানের জন্য তিন থেকে চারবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সেখান থেকে কার্যত কোনো সমাধান আসছে না। অন্যদিকে ২০১০ সাল থেকে সরকারি নিয়োগ অনেকটাই থমকে আছে। এই অবস্থায় আউটসোর্সিং পদ্ধতিতে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ দিয়ে কাজ চালাতে চাইলেও সেটাতে অনুমোদন দিচ্ছে না স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
এসব অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আবুল বাশার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের চিকিৎসক ও নার্স নিয়ে তেমন সমস্যা নেই। কিন্তু তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর অভাবে হাসপাতাল পরিচালনা করতে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। আমরা একাধিকবার এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে চিঠি পাঠিয়েছি। ৫০০ শয্যায় উন্নীত হতে চলছে এই হাসপাতাল। ফলে আমাদের আরও জনবল প্রয়োজন হবে। এসব বিষয় মাথায় রেখে শূন্য পদ পূরণ হওয়া খুবই জরুরি।’
নারায়ণগঞ্জ শহরের খানপুরে অবস্থিত ৩০০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল চলছে জনবল-সংকট নিয়ে। ৫০২টি পদের মধ্যে ১৪৯টি বর্তমানে খালি রয়েছে। জনবল-সংকটের কারণে সেবা দিতে হিমশিম খেতে হয় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে কর্মচারীরা পড়ছেন ভোগান্তিতে, তেমনি দুর্ভোগ পোহান রোগীরাও।
সরকারি চিকিৎসাসেবা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে এই হাসপাতালটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। করোনা মহামারির আগে ও পরে প্রতিদিন প্রায় দুই হাজার সেবাপ্রার্থী এই হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা নিতে আসেন। নারায়ণগঞ্জের নিম্ন ও মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য অন্যতম ভরসা এই হাসপাতাল। তবে জনবল-সংকট দেখা দেওয়ায় ভোগান্তি বেড়েছে। এই বিষয়ে একাধিকবার মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েও সুরাহা পায়নি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, ১৯৮৬ সালে জাপান সরকারের সহায়তায় ২০০ শয্যার হাসপাতাল স্থাপন করা হয়। পাঁচ বছর জাপান সরকার হাসপাতালটি পরিচালনা করে হস্তান্তর করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে। ২০১০ সালের পর থেকে বাড়তে থাকে জনবল-সংকট। ২০১৩ সালে হাসপাতালটিকে ২০০ শয্যা থেকে উন্নীত করে ৩০০ শয্যা করা হয়। নতুন নিয়োগ না হওয়ায় একেকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অন্তত পাঁচজনের কাজ সম্পন্ন করতে হয়। এই হাসপাতালকে ৫০০ শয্যা করতে নির্মাণযজ্ঞ চলছে।
জানা যায়, বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসক পদ রয়েছে মোট ৫০টি, এর মধ্যে কর্মরত ৪১ জন এবং শূন্য পদ রয়েছে ৯টি। নার্সদের মোট পদ রয়েছে ২৫১টি, এর মধ্যে কর্মরত ২৪৮ জন এবং শূন্য পদ রয়েছে ৩টি। তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারীদের জন্য পদ রয়েছে ৪৯টি, এর মধ্যে কর্মরত ৩২ জন এবং শূন্য পদ রয়েছে ১৭টি। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের জন্য পদ রয়েছে ১৪৩টি, এর মধ্যে কর্মরত ৬৮ জন এবং শূন্য পদ রয়েছে ৭৫টি। ৫০২টি পদের মধ্যে ১৪৯টি পদই বর্তমানে খালি রয়েছে।
হাসপাতালের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, পরিচ্ছন্নতাকর্মী, নিরাপত্তাকর্মী, আয়া, মেডিকেল টেকনোলজিস্টের মতো অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদে পর্যাপ্ত জনবল নেই। বিশেষ করে চতুর্থ শ্রেণির অনেক কাজ নার্সরা বাধ্য হয়ে করছেন। এটা তাঁদের দায়িত্বের মধ্যে নয়। ফলে অনেকেই নিজ নিজ দায়িত্ব ঠিকভাবে পালন করতে পারছেন না। এতে করে রোগীরা যেমন সেবা থেকে বঞ্চিত হন, তেমনি হাসপাতালকে ঘিরে অন্যান্য বেসরকারি মেডিকেল ব্যবসা করার সুযোগ পায়।
শুধু তাই নয়, যাঁরা এখনো কর্মস্থলে স্ব স্ব পদে আছেন তাঁদের দায়িত্ব পালন করতে হয় তিনটি শিফটে। ফলে প্রতি শিফটে পর্যাপ্ত লোকবল থাকছে না। মহামারি করোনা শুরু হলে এই খানপুর হাসপাতালকে করোনা হাসপাতাল হিসেবে ঘোষণা করা হয়। সে সময় প্রায় ৪০ জন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীকে আউটসোর্সিং হিসেবে ছয় মাসের জন্য যুক্ত করে ইউনিসেফ। নির্ধারিত সময় শেষে তাঁরা বিনা বেতনে কাজ করে যাচ্ছেন সরকারিভাবে তালিকাভুক্ত হওয়ার আশায়। তাঁদের বিষয়টি জানতে পেরে তিন মাসের বেতন নিজ উদ্যোগে পরিশোধ করেন সংসদ সদস্য সেলিম ওসমান। বর্তমানে প্রায় ৩৪ জন আউটসোর্সিং কর্মচারী বিনা বেতনে কাজ করে যাচ্ছেন।
এই বিষয়ে হাসপাতাল তত্ত্বাবধায়কের সহকারী সোহেল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কিছুদিন আগে আউটসোর্সিংয়ের ভিত্তিতে কর্মচারী নিয়োগের জন্য হাসপাতাল থেকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর চিঠি পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু তার কোনো জবাব এখনো আসেনি। কর্মচারীদের অভাবে হাসপাতাল অনেক বেশি নোংরা ও সেবাদানে দেরি হচ্ছে। এই সুযোগে বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালের দালালেরা রোগীদের প্রলুব্ধ করে অন্যত্র নিয়ে যান। রোগীরা নানা অভিযোগ করতে থাকেন, কিন্তু আমরাও এক্ষেত্রে অসহায়। আয়া বা পরিচ্ছন্নতার কাজ তো চিকিৎসকেরা এসে করতে পারবেন না। আউটসোর্সিং পদ্ধতিতে সহায়ক জনবল নিয়োগের প্রশাসনিক অনুমোদন না দেওয়ায় প্রদত্ত অর্থ ব্যয় করতে পারে না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।’
হাসপাতালের অন্য এক কর্মকর্তা নাম গোপন রাখার শর্তে বলেন, ৩০০ শয্যায় উন্নীত হওয়ার পরেও কয়েকটিতে পদসংখ্যার পরিবর্তন আনা হয়নি। এসব বিষয় সমাধানের জন্য তিন থেকে চারবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সেখান থেকে কার্যত কোনো সমাধান আসছে না। অন্যদিকে ২০১০ সাল থেকে সরকারি নিয়োগ অনেকটাই থমকে আছে। এই অবস্থায় আউটসোর্সিং পদ্ধতিতে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ দিয়ে কাজ চালাতে চাইলেও সেটাতে অনুমোদন দিচ্ছে না স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
এসব অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আবুল বাশার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের চিকিৎসক ও নার্স নিয়ে তেমন সমস্যা নেই। কিন্তু তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর অভাবে হাসপাতাল পরিচালনা করতে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। আমরা একাধিকবার এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে চিঠি পাঠিয়েছি। ৫০০ শয্যায় উন্নীত হতে চলছে এই হাসপাতাল। ফলে আমাদের আরও জনবল প্রয়োজন হবে। এসব বিষয় মাথায় রেখে শূন্য পদ পূরণ হওয়া খুবই জরুরি।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে