ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
অ্যান্টার্কটিকার ওয়েডেল সাগরে আটকে থাকা এ২৩এ নামের বিশাল এক আইসবার্গ গত ২৪ নভেম্বর সরে যেতে শুরু করে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ফেসবুকের আইডিয়াল ওভারসিজ এডুকেশন নামের ১৫ হাজার ফলোয়ারের এক গ্রুপে গত শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) এক পোস্ট দেওয়া হয়। এতে দাবি করা হয়, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আইসবার্গ ৬ হাজার বছর ধরে এক জায়গায় ছিল। এটি ঢাকার চেয়েও বড় এবং এর আকার বাংলাদেশের আয়তনের এক তৃতীয়াংশ। এখানে প্রায় ৮ রকমের প্রাণী বসবাস করতো। ধারণা করা হচ্ছে, প্রায় ১০ থেকে ১৫ হাজারের বেশি পোলার বিয়ার এবং লাখ এর চেয়েও বেশি পেঙ্গুইন ছিল। পোস্টটিতে সূত্র হিসেবে বিবিসি গ্লোবাল উল্লেখ করা হয়েছে। এতে আজ রোববার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ১ লাখ ৫ হাজার প্রতিক্রিয়া পড়েছে। পোস্টটি শেয়ার হয়েছে সাড়ে ৩ হাজার বার। পোস্টটিতে দুটি আইসবার্গের ছবি যুক্ত করে দেওয়া হয়েছে।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, ফেসবুকে প্রচারিত আইসবার্গের ছবি দুটি এ২৩এ আইসবার্গের না। এ২৩এ আইসবার্গটিও ৬ হাজার ধরে এক জায়গায় ছিল না এবং এর আয়তনও বাংলাদেশের আয়তনের তিন ভাগের এক ভাগ না। ভিন্ন ভিন্ন দুইটি আইসবার্গের ছবিকে এ২৩এ আইসবার্গ দাবিতে প্রচার করা হচ্ছে।
আইসবার্গের ছবি যাচাই ১:
ফেসবুকে প্রচারিত ছবিটি যাচাই করে এর ওপর এ৭৬ আইসবার্গ লেখা যায়। পরে এই সূত্রে অনুসন্ধানে আন্তদেশীয় মহাকাশ সংস্থা ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির ওয়েবসাইটে ২০২১ সালের ১৯ মে অনুরূপ ছবিটি খুঁজে পাওয়া যায়। ওয়েবসাইটটি থেকে জানা যায়, এই আইসবার্গের নাম এ৭৬। এর আয়তন প্রায় ৪ হাজার ৩২০ কিলোমিটার। ওই সময় এটি বিশ্বের বৃহত্তম আইসবার্গ ছিল। আইসবার্গটি অ্যান্টার্কটিকার ওয়েডেল সাগরের রনে আইস শেল্ফের পশ্চিম দিক থেকে সরে যায়। আইসবার্গটি সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস ন্যাশনাল আইস সেন্টার ওই বছরের ২৯ মে জানায়, আইসবার্গটি পরে আরও দুটি খণ্ডে ভেঙ্গে যায়। খণ্ড দুটিকে এ৭৬বি ও এ৭৬সি নামে নামকরণ করা হয় এবং মূল অংশটির নামকরণ করা হয় এ৭৬এ।
নাসার আর্থ অবজারভেটরির ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, ২০২৩ সালে এসে এই আইসবার্গের অল্প কিছু অংশই অবশিষ্ট ছিল। অর্থাৎ ছবিটি এ২৩এ আইসবার্গের না।
আইসবার্গের ছবি যাচাই ২:
রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানে ২০২০ সালের ১৮ ডিসেম্বর প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে অনুরূপ ছবিটি খুঁজে পাওয়া যায়। প্রতিবেদনটি থেকে জানা যায়, এই আইসবার্গটির নাম এ৬৮এ। এটির আয়তন ছিল ৪ হাজার ২০০ বর্গকিলোমিটার। এই আইসবার্গটিও ভেঙে যায়, এর খণ্ডিত অংশটির নামকরণ করা হয় এ৬৮ডি নামে।অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম খুঁজেও জানা যায়, এই আইসবার্গ সম্পর্কে একই তথ্য জানা যায়। অর্থাৎ আলোচিত ছবিটিও এ২৩এ আইসবার্গের না।
এ২৩এ আইসবার্গ সম্পর্কে যা জানা যায়
বিবিসিতে গত ২৪ নভেম্বর প্রকাশিত এক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, ১৯৮৬ সালে অ্যান্টার্কটিকা উপকূল থেকে আলাদা হয়ে পড়ে এ২৩এ আইসবার্গটি। পরে এটি ওয়েডেল সাগরে গিয়ে থেমে যায়। এর ৩৭ বছর ধরে সমুদ্রের তলদেশে আটকে থাকা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এই আইসবার্গ সরে যেতে শুরু করে। এর আয়তন প্রায় ৪ হাজার বর্গকিলোমিটার। এ হিসেবে এটির আয়তন বৃহত্তর লন্ডনের দ্বিগুণেরও বেশি। বিশাল বরফের এই খণ্ডটির পুরুত্ব প্রায় ৪০০ মিটার (১ হাজার ৩১২ ফুট)। সেই তুলনায় ইউরোপের সবচেয়ে উঁচু ভবনটি মাত্র ৩১০ মিটার দীর্ঘ। প্রতিবেদনে আইসবার্গটির ছবিও প্রচার করা হয়।
বিবিসির এ প্রতিবেদন থেকে আইসবার্গটি সম্পর্কে ফেসবুকে যেসব তথ্য প্রচার করা হয়েছে অর্থাৎ এটি ৬ হাজার বছর ধরে এক জায়গায় ছিল এবং এখানে ৮ ধরনের প্রাণী বসবাস করতো-এসব তথ্যের কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি। আইসবার্গটি সম্পর্কে বিবিসির অন্যান্য প্রতিবেদন ও একাধিক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন খুঁজেও ফেসবুকে প্রচারিত তথ্যগুলোর কোনো নির্ভরযোগ্য সূত্র খুঁজে পাওয়া যায়নি।
এ২৩এ আইসবার্গ বাংলাদেশের আয়তনের এক তৃতীয়াংশ নয়
বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়নের ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, ঢাকা জেলার আয়তন ১ হাজার ৪৬৩ দশমিক ৬০ বর্গ কিলোমিটার। যেহেতু এ২৩এ আইসবার্গের আয়তন প্রায় ৪ হাজার বর্গকিলোমিটার, এ হিসেবে এটি ঢাকার আয়তনের প্রায় তিন গুন। তবে বাংলাদেশের আয়তন যেহেতু ১ লক্ষ ৪৭ হাজার ৫৭০ বর্গকিলোমিটার, এ হিসেবে বাংলাদেশের আয়তনের তিন ভাগের এক ভাগ হয় ৪৯ হাজার ১৯০ বর্গকিলোমিটার। ফলে এ২৩এ আইসবার্গটি বাংলাদেশের আয়তনের তিন ভাগের এক ভাগ হওয়ার তথ্যটি ভুল।
সিদ্ধান্ত
মূলত গত ২৪ নভেম্বর থেকে অ্যান্টার্কটিকার ওয়েডেল সাগরে আটকে থাকা এ২৩এ নামের বিশাল এক আইসবার্গ সরে যেতে শুরু করে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভিন্ন দুটি আইসবার্গের ছবি ফেসবুকে প্রচার করে দাবি করা হচ্ছে, আইসবার্গটি ৬ হাজার বছর ধরে এক জায়গায় আটকে ছিল, যা মিথ্যা।
আরও পড়ুন:
অ্যান্টার্কটিকার ওয়েডেল সাগরে আটকে থাকা এ২৩এ নামের বিশাল এক আইসবার্গ গত ২৪ নভেম্বর সরে যেতে শুরু করে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ফেসবুকের আইডিয়াল ওভারসিজ এডুকেশন নামের ১৫ হাজার ফলোয়ারের এক গ্রুপে গত শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) এক পোস্ট দেওয়া হয়। এতে দাবি করা হয়, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আইসবার্গ ৬ হাজার বছর ধরে এক জায়গায় ছিল। এটি ঢাকার চেয়েও বড় এবং এর আকার বাংলাদেশের আয়তনের এক তৃতীয়াংশ। এখানে প্রায় ৮ রকমের প্রাণী বসবাস করতো। ধারণা করা হচ্ছে, প্রায় ১০ থেকে ১৫ হাজারের বেশি পোলার বিয়ার এবং লাখ এর চেয়েও বেশি পেঙ্গুইন ছিল। পোস্টটিতে সূত্র হিসেবে বিবিসি গ্লোবাল উল্লেখ করা হয়েছে। এতে আজ রোববার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ১ লাখ ৫ হাজার প্রতিক্রিয়া পড়েছে। পোস্টটি শেয়ার হয়েছে সাড়ে ৩ হাজার বার। পোস্টটিতে দুটি আইসবার্গের ছবি যুক্ত করে দেওয়া হয়েছে।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, ফেসবুকে প্রচারিত আইসবার্গের ছবি দুটি এ২৩এ আইসবার্গের না। এ২৩এ আইসবার্গটিও ৬ হাজার ধরে এক জায়গায় ছিল না এবং এর আয়তনও বাংলাদেশের আয়তনের তিন ভাগের এক ভাগ না। ভিন্ন ভিন্ন দুইটি আইসবার্গের ছবিকে এ২৩এ আইসবার্গ দাবিতে প্রচার করা হচ্ছে।
আইসবার্গের ছবি যাচাই ১:
ফেসবুকে প্রচারিত ছবিটি যাচাই করে এর ওপর এ৭৬ আইসবার্গ লেখা যায়। পরে এই সূত্রে অনুসন্ধানে আন্তদেশীয় মহাকাশ সংস্থা ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির ওয়েবসাইটে ২০২১ সালের ১৯ মে অনুরূপ ছবিটি খুঁজে পাওয়া যায়। ওয়েবসাইটটি থেকে জানা যায়, এই আইসবার্গের নাম এ৭৬। এর আয়তন প্রায় ৪ হাজার ৩২০ কিলোমিটার। ওই সময় এটি বিশ্বের বৃহত্তম আইসবার্গ ছিল। আইসবার্গটি অ্যান্টার্কটিকার ওয়েডেল সাগরের রনে আইস শেল্ফের পশ্চিম দিক থেকে সরে যায়। আইসবার্গটি সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস ন্যাশনাল আইস সেন্টার ওই বছরের ২৯ মে জানায়, আইসবার্গটি পরে আরও দুটি খণ্ডে ভেঙ্গে যায়। খণ্ড দুটিকে এ৭৬বি ও এ৭৬সি নামে নামকরণ করা হয় এবং মূল অংশটির নামকরণ করা হয় এ৭৬এ।
নাসার আর্থ অবজারভেটরির ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, ২০২৩ সালে এসে এই আইসবার্গের অল্প কিছু অংশই অবশিষ্ট ছিল। অর্থাৎ ছবিটি এ২৩এ আইসবার্গের না।
আইসবার্গের ছবি যাচাই ২:
রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানে ২০২০ সালের ১৮ ডিসেম্বর প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে অনুরূপ ছবিটি খুঁজে পাওয়া যায়। প্রতিবেদনটি থেকে জানা যায়, এই আইসবার্গটির নাম এ৬৮এ। এটির আয়তন ছিল ৪ হাজার ২০০ বর্গকিলোমিটার। এই আইসবার্গটিও ভেঙে যায়, এর খণ্ডিত অংশটির নামকরণ করা হয় এ৬৮ডি নামে।অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম খুঁজেও জানা যায়, এই আইসবার্গ সম্পর্কে একই তথ্য জানা যায়। অর্থাৎ আলোচিত ছবিটিও এ২৩এ আইসবার্গের না।
এ২৩এ আইসবার্গ সম্পর্কে যা জানা যায়
বিবিসিতে গত ২৪ নভেম্বর প্রকাশিত এক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, ১৯৮৬ সালে অ্যান্টার্কটিকা উপকূল থেকে আলাদা হয়ে পড়ে এ২৩এ আইসবার্গটি। পরে এটি ওয়েডেল সাগরে গিয়ে থেমে যায়। এর ৩৭ বছর ধরে সমুদ্রের তলদেশে আটকে থাকা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এই আইসবার্গ সরে যেতে শুরু করে। এর আয়তন প্রায় ৪ হাজার বর্গকিলোমিটার। এ হিসেবে এটির আয়তন বৃহত্তর লন্ডনের দ্বিগুণেরও বেশি। বিশাল বরফের এই খণ্ডটির পুরুত্ব প্রায় ৪০০ মিটার (১ হাজার ৩১২ ফুট)। সেই তুলনায় ইউরোপের সবচেয়ে উঁচু ভবনটি মাত্র ৩১০ মিটার দীর্ঘ। প্রতিবেদনে আইসবার্গটির ছবিও প্রচার করা হয়।
বিবিসির এ প্রতিবেদন থেকে আইসবার্গটি সম্পর্কে ফেসবুকে যেসব তথ্য প্রচার করা হয়েছে অর্থাৎ এটি ৬ হাজার বছর ধরে এক জায়গায় ছিল এবং এখানে ৮ ধরনের প্রাণী বসবাস করতো-এসব তথ্যের কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি। আইসবার্গটি সম্পর্কে বিবিসির অন্যান্য প্রতিবেদন ও একাধিক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন খুঁজেও ফেসবুকে প্রচারিত তথ্যগুলোর কোনো নির্ভরযোগ্য সূত্র খুঁজে পাওয়া যায়নি।
এ২৩এ আইসবার্গ বাংলাদেশের আয়তনের এক তৃতীয়াংশ নয়
বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়নের ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, ঢাকা জেলার আয়তন ১ হাজার ৪৬৩ দশমিক ৬০ বর্গ কিলোমিটার। যেহেতু এ২৩এ আইসবার্গের আয়তন প্রায় ৪ হাজার বর্গকিলোমিটার, এ হিসেবে এটি ঢাকার আয়তনের প্রায় তিন গুন। তবে বাংলাদেশের আয়তন যেহেতু ১ লক্ষ ৪৭ হাজার ৫৭০ বর্গকিলোমিটার, এ হিসেবে বাংলাদেশের আয়তনের তিন ভাগের এক ভাগ হয় ৪৯ হাজার ১৯০ বর্গকিলোমিটার। ফলে এ২৩এ আইসবার্গটি বাংলাদেশের আয়তনের তিন ভাগের এক ভাগ হওয়ার তথ্যটি ভুল।
সিদ্ধান্ত
মূলত গত ২৪ নভেম্বর থেকে অ্যান্টার্কটিকার ওয়েডেল সাগরে আটকে থাকা এ২৩এ নামের বিশাল এক আইসবার্গ সরে যেতে শুরু করে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভিন্ন দুটি আইসবার্গের ছবি ফেসবুকে প্রচার করে দাবি করা হচ্ছে, আইসবার্গটি ৬ হাজার বছর ধরে এক জায়গায় আটকে ছিল, যা মিথ্যা।
আরও পড়ুন:
ময়মনসিংহের ‘ফুলবাড়ীয়ায় ক্যানসার প্রতিরোধক করোসল গাছের পাতা সংগ্রহে ভিড়’ শিরোনামে ২০২৩ সালের ৫ জুলাই একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে একটি দৈনিক। তাতে দাবি করা হয়, ক্যানসার প্রতিরোধক হিসেবে পরিচিত করোসল ফলের গাছের পাতা সংগ্রহে ভিড় করছেন রোগীদের স্বজনেরা।
৬ ঘণ্টা আগেভোলার বোরহানউদ্দিনে এইচপিভি টিকাদান কর্মসূচি চলাকালে অর্ধশত স্কুলছাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করে দাবি করা হচ্ছে, এ শিক্ষার্থীদের দেওয়া টিকাগুলো ‘বিষাক্ত’ ছিল। এর প্রভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে শিক্ষার্থীরা।
১১ ঘণ্টা আগেদাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে ভয়েস অব আমেরিকার ওয়েবসাইটে গত শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) ‘ক্ষমতাচ্যুত বাংলাদেশি প্রধানমন্ত্রী হাসিনার দল বিক্ষোভের পরিকল্পনা করছে’ শিরোনামে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়।
১ দিন আগেসোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল একটি মন্তব্যে দাবি করা হচ্ছে, সেনাপ্রধান ওয়াকার–উজ–জামান এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, শেখ হাসিনা জনগণের লাশের বন্যা ও মৃত্যু চাননি। তাই তিনি পদত্যাগ না করেই ভারতে চলে যান।
৩ দিন আগে