ফিচার ডেস্ক
ইদানীং কম বয়সী মানুষদের ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বাড়ছে। অনেকের ক্ষেত্রে এটি পারিবারিক কারণ; আবার কেউ অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাসের কারণে এই রোগে ভোগেন। তবে চিকিৎসকেরা বলছেন, শুধু খাদ্যাভ্যাসের কারণেই নয়, অতিরিক্ত মানসিক বা কাজের চাপ রক্তে শর্করা বৃদ্ধির কারণ হতে পারে। যার ফল ডায়াবেটিস।
ঘরে-বাইরে সব দায়িত্ব সামলাতে গিয়ে অনেক সময় পেশা এবং ব্যক্তিগত জীবনের ছন্দপতন হয়। আর বাড়তে থাকে মানসিক চাপ। ডায়াবেটিসের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলো ইনসুলিন হরমোন। এই হরমোন সঠিকভাবে কাজ না করলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা মুশকিল হয়ে পড়ে।
এর ওপর বাড়তে থাকা মানসিক চাপ কর্টিসল হরমোন ক্ষরণের পরিমাণও বাড়িয়ে দেয়। এই দুই হরমোনের চাপে ডায়াবেটিসও বাড়তে থাকে; পাশাপাশি শরীরে বাড়তে থাকে প্রদাহ; যা রোগ প্রতিরোধক্ষমতা দুর্বল করে দেয়।
কোনো ডায়াবেটিস রোগী যদি হতাশা বা উদ্বেগে ভোগেন, তখন তাঁর শরীরে যেসব হরমোনের ক্ষরণ হয়, তা রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।
মানসিক চাপে থাকলে শরীর রক্তে অ্যাড্রেনালিন এবং কর্টিসল নামে দুটি হরমোন নিঃসরণ করে। এ সময় শ্বাসপ্রশ্বাসের হার বাড়ে। এমন পরিস্থিতিতে শরীর যখন তা বুঝতে পারে না, তখন ব্লাড সুগার বাড়তে শুরু করে। ক্রমাগত চাপ শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য প্রভাবিত করে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করতে শিখতে হবে।
মানসিক চাপ ডায়াবেটিসের জন্য বিপজ্জনক
মানসিক চাপ বিভিন্ন উপায়ে মানুষকে প্রভাবিত করতে পারে। মানসিকভাবে চাপ অনুভব করলে শরীর প্রতিক্রিয়া জানায়। টাইপ-২ ডায়াবেটিসে ভোগা মানুষেরা মানসিক চাপ অনুভব করলে তাদের রক্তে শর্করার মাত্রা সাধারণত বাড়ে। তবে এ কারণে কখনো কখনো শর্করা কমেও যেতে পারে। শর্করার মাত্রা বাড়া বা কমা—দুটিই টাইপ-১ ও টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীকে প্রভাবিত করতে পারে।
মানসিক চাপ কমানোর উপায়
সূত্র: মেডিকেল নিউজ টুডে
ইদানীং কম বয়সী মানুষদের ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বাড়ছে। অনেকের ক্ষেত্রে এটি পারিবারিক কারণ; আবার কেউ অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাসের কারণে এই রোগে ভোগেন। তবে চিকিৎসকেরা বলছেন, শুধু খাদ্যাভ্যাসের কারণেই নয়, অতিরিক্ত মানসিক বা কাজের চাপ রক্তে শর্করা বৃদ্ধির কারণ হতে পারে। যার ফল ডায়াবেটিস।
ঘরে-বাইরে সব দায়িত্ব সামলাতে গিয়ে অনেক সময় পেশা এবং ব্যক্তিগত জীবনের ছন্দপতন হয়। আর বাড়তে থাকে মানসিক চাপ। ডায়াবেটিসের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলো ইনসুলিন হরমোন। এই হরমোন সঠিকভাবে কাজ না করলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা মুশকিল হয়ে পড়ে।
এর ওপর বাড়তে থাকা মানসিক চাপ কর্টিসল হরমোন ক্ষরণের পরিমাণও বাড়িয়ে দেয়। এই দুই হরমোনের চাপে ডায়াবেটিসও বাড়তে থাকে; পাশাপাশি শরীরে বাড়তে থাকে প্রদাহ; যা রোগ প্রতিরোধক্ষমতা দুর্বল করে দেয়।
কোনো ডায়াবেটিস রোগী যদি হতাশা বা উদ্বেগে ভোগেন, তখন তাঁর শরীরে যেসব হরমোনের ক্ষরণ হয়, তা রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।
মানসিক চাপে থাকলে শরীর রক্তে অ্যাড্রেনালিন এবং কর্টিসল নামে দুটি হরমোন নিঃসরণ করে। এ সময় শ্বাসপ্রশ্বাসের হার বাড়ে। এমন পরিস্থিতিতে শরীর যখন তা বুঝতে পারে না, তখন ব্লাড সুগার বাড়তে শুরু করে। ক্রমাগত চাপ শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য প্রভাবিত করে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করতে শিখতে হবে।
মানসিক চাপ ডায়াবেটিসের জন্য বিপজ্জনক
মানসিক চাপ বিভিন্ন উপায়ে মানুষকে প্রভাবিত করতে পারে। মানসিকভাবে চাপ অনুভব করলে শরীর প্রতিক্রিয়া জানায়। টাইপ-২ ডায়াবেটিসে ভোগা মানুষেরা মানসিক চাপ অনুভব করলে তাদের রক্তে শর্করার মাত্রা সাধারণত বাড়ে। তবে এ কারণে কখনো কখনো শর্করা কমেও যেতে পারে। শর্করার মাত্রা বাড়া বা কমা—দুটিই টাইপ-১ ও টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীকে প্রভাবিত করতে পারে।
মানসিক চাপ কমানোর উপায়
সূত্র: মেডিকেল নিউজ টুডে
যুক্তরাষ্ট্রে কলেজের ছাত্রদের মধ্যে যৌনশক্তি বৃদ্ধির ওষুধের কদর বাড়ছে। ‘হানি প্যাকেট’ নামে এক ধরনের যৌনশক্তিবর্ধক ওষুধ সেবনের প্রবণতা কলেজ ক্যাম্পাসগুলোতে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে বলে নিউইয়র্ক পোস্টের এক প্রতিবেদন বলছে। এধরনের পণ্য ‘প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি’ বলে বিক্রেতারা দাবি করলেও বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন,
৫ ঘণ্টা আগেখাবার কি আমাদের ক্লান্ত করে ফেলে? উত্তর হলো, হ্যাঁ। কিছু খাবার আছে, যেগুলোতে পুষ্টি থাকে খুবই কম। কিন্তু হজম হতে শক্তি ব্যয় হয় অনেক বেশি। এতে ক্লান্তি অনুভব করতে পারেন যে কেউ। দীর্ঘ মেয়াদে এমন ঘটতে থাকলে সেটা যে খুব আরামের অনুভূতি দেবে না, তা বলাই বাহুল্য।
৫ ঘণ্টা আগেশীত যখন দরজায় কড়া নাড়ে, সবার আগে টের পায় কান ও পা। প্রথমে কান শীতল হয়। আর পায়ে ঠান্ডা লাগার কারণে মানুষের গতি কমতে থাকে ধীরে ধীরে। যাঁদের বয়স বেড়েছে, তাঁরা শীত এলে নানা শারীরিক সমস্যায় ভোগেন; বিশেষ করে শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে ব্যথা হতে থাকে বিভিন্ন জায়গায়।
৫ ঘণ্টা আগেমেছতা নিয়ে নারী, পুরুষ—সবাই উদ্বিগ্ন। এ জন্য অনেকে বিব্রত বোধ করেন। ফলে এটি শুধু একটি ত্বকের রোগ নয়, তার চেয়েও বেশি কিছু। নারী বা পুরুষের মুখমণ্ডলের দুই পাশের উঁচু জায়গায় বা কপালে ছোপ ছোপ বাদামি রঙের দাগ দেখা যায়। এটিই মেছতা বা মেলাসমা।
৫ ঘণ্টা আগে