অফিসে দীর্ঘ সময় কাজের চাপে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা ধরে রাখা কঠিন হয়ে যায়। এমন সময় স্বাস্থ্যকর স্ন্যাক্স হতে পারে আপনার সেরা সঙ্গী। এগুলো শুধু ক্ষুধা মেটাবে না, বরং মস্তিষ্ককে উদ্দীপিত করে মনোযোগ ধরে রাখতে সাহায্য করবে। সঠিক খাবার নির্বাচন করে আপনি কর্মক্ষমতা ও মনোযোগ আরও বাড়িয়ে তুলতে পারেন। জেনে নিন স্বাস্থ্যকর ১০টি স্ন্যাক্স সম্পর্কে
আপেল এবং পিনাট বাটার
আপেল আর পিনাট বাটার মিলে এমন এক অসাধারণ স্ন্যাক্স তৈরি করে যা পুষ্টিতে ভরপুর ও স্বাস্থ্যকর। আপেলে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আপনাকে শক্তি দেয়। আর পিনাট বাটার যোগ করে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও প্রোটিন যা দীর্ঘ সময় ক্ষুধা দূর রাখে।
ফাইবার ও প্রোটিন একসঙ্গে কাজ করে শক্তি স্থিতিশীল রাখতে, রক্তে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং হঠাৎ শক্তির অভাব থেকে বাঁচায়। ফলে আপনার মনোযোগ ধরে রাখা সহজ হয়।
প্রণালি
১টি তাজা আপেল প্রথমে ভালোভাবে ধুয়ে নিন। আপেলটি দুই বা তিন টুকরো করে কেটে নিন, অথবা স্লাইস করে কাটুন। চামচের সাহায্যে আপেলের স্লাইসে পিনাট বাটার (প্রাকৃতিক, চিনিহীন হলে ভালো) লাগান। চাইলে আপেলের ওপর পিনাট বাটার ছড়িয়ে দিতে পারেন, অথবা আপেলের টুকরো পিনাট বাটারে ডুবিয়ে খেতে পারেন। পরিবেশনের জন্য সামান্য ক্যানেল বা দারুচিনি গুঁড়ো ছড়িয়ে আরও মজাদার করে তুলতে পারেন।
গ্রিক দই ও মধু
গ্রিক দইয়ের ঘন ও প্রোটিন সমৃদ্ধ গুণ আপনাকে দীর্ঘ সময় উদ্যমী রাখে। মধুর প্রাকৃতিক চিনি তাৎক্ষণিক শক্তি জোগায়। কাজের ফাঁকে এটি হতে পারে আদর্শ স্ন্যাক্স। সঙ্গে যদি একটু গ্রানোলা যোগ করেন, তবে মজাদার ক্রাঞ্চের পাশাপাশি ফাইবারও পাবেন।
প্রণালি
একটি ছোট বাটিতে ১ কাপ গ্রিক দই নিন। দইয়ের ওপরে ১-২ টেবিল চামচ মধু ঢালুন। চাইলে এর মধ্যে কিছু গ্রানোলা, বেরিস বা কলা দিয়ে আরও সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর করতে পারেন।
হুমাস ও সবজির স্টিক
গাজরের স্টিক ও হুমাস এক চমৎকার স্ন্যাক্স। বা আরও ভালো কিছু চাইলে, হুমাসের সঙ্গে রঙিন বেল পেপার, শসার স্লাইস যোগ করতে পারেন। এগুলো ফাইবারে ভরপুর, যা দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখে।
প্রণালি
ছোলা ঘণ্টা খানিক পানিতে ভিজিয়ে রাখুন, পরে সেদ্ধ করে নিন। ব্লেন্ডারে ছোলা, তিলের পেস্ট, লেবুর রস, রসুন, জিরা গুঁড়া এবং লবণ দিন। সঙ্গে জলপাইয়ের তেল মিশিয়ে নিন, যাতে হুমাসটি মসৃণ ও ক্রিমি হয়। এতে সুস্বাদু গন্ধও থাকবে। মিশ্রণটি ঘন হলে সামান্য পানি মিশিয়ে নিন। একটি পাত্রে রেখে এর ওপর কিছু জলপাই তেল ছড়িয়ে দিন। চাইলে পাপরিকা বা মরিচ গুঁড়া ছড়িয়ে সাজাতে পারেন।
এডামামে
সবুজ সয়াবিন এডামামে প্রোটিন সমৃদ্ধ এবং ক্ষুধা দূর করার জন্য আদর্শ। এতে থাকা আইসোফ্ল্যাভোনস মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়, যা আপনার স্মৃতি এবং মনোযোগ উন্নত করে।
প্রণালি
সয়াবিন কাঁচা হলে পানিতে লবণ দিয়ে ৫-৭ মিনিট সেদ্ধ করুন। পানি ঝরিয়ে ফেলুন। ১ চা চামচ জলপায় তেল এবং স্বাদ অনুযায়ী মরিচ বা অন্য মসলা যোগ করুন। সবকিছু একসঙ্গে মিশিয়ে নিন।
ফলের স্ন্যাক্স
আপেল, কলা বা বেরি (স্ট্রবেরিও হতে পারে) রাখুন হাতের কাছে। আপেলের টুকরোয় পিনাট বাটার বা কলার ওপর একটু দারুচিনি গুঁড়ো ছিটিয়ে খেলে সাধারণ ফলও অসাধারণ হয়ে উঠবে।
প্রণালি
আপেল বা পছন্দ মতো অন্যান্য ফল নিন। সেগুলো ভালোভাবে ধুয়ে ছোট ছোট টুকরো বা স্লাইস করে কেটে নিন। এক চামচ আমন্ড বাটার বা পিনাট বাটার মেশান। চাইলে স্বাদের জন্য এক চা চামচ মধু দিতে পারেন। ক্রাঞ্চি এবং লোভনীয় টেক্সচার যোগ করতে ফলের ওপর বাদাম বা গ্রানোলা ছড়িয়ে দিন। এরপর দারুচিনি গুঁড়ো ছড়িয়ে দিন। দারুচিনি কেবল স্বাদই বাড়ায় না, এটি স্বাস্থ্যকরও।
এনার্জি বলস
নানা ধরনের বাদাম, বীজ (কুমড়া বা চিয়া) এবং ড্রাই ফ্রুট দিয়ে তৈরি এনার্জি বলস আপনাকে দীর্ঘ সময় সক্রিয় রাখতে পারে। মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়াতে ও উদ্যমী করতে এই স্ন্যাকসগুলো আপনার টেবিলে মজুত রাখুন।
প্রণালি
একটি বড় মিক্সিং বাটিতে ওটস, পিনাট বাটার, মধু, চকলেট চিপস এবং চিয়া বীজ নিন। ভ্যানিলা এক্সট্র্যাক্ট যোগ করলে এটি সুগন্ধ বাড়াবে। সমস্ত উপকরণ একসঙ্গে ভালোভাবে মিশিয়ে একটি আঠালো মিশ্রণ তৈরি করুন। মিশ্রণটি শুষ্ক মনে হলে পিনাট বাটার বা মধু যোগ করুন। মিশ্রণটি থেকে ছোট ছোট অংশ নিয়ে হাতে বল তৈরি করুন। প্রতিটি বল সাধারণত ১–২ ইঞ্চি আকারের হতে পারে। বলগুলো একটি প্লেটে বা ট্রেতে সাজিয়ে ২০–৩০ মিনিটের জন্য ফ্রিজে রেখে দিন, যাতে এগুলো ভালোভাবে জমে যায়।
সি–উইড স্ন্যাক্স
আয়োডিনে ভরপুর এবং কম ক্যালরিযুক্ত সি–উইড স্ন্যাক্স হতে পারে আপনার কাজের ফাঁকের শান্তিদায়ক সঙ্গী।
প্রণালি
শুকনো সি–উইড শিটগুলো বের করে একটি সমতল জায়গায় রাখুন। একটি ছোট বাটিতে তিলের তেল, লবণ এবং চাইলে চিলি ফ্লেক্স মিশিয়ে নিন। ব্রাশের সাহায্যে সি–উইড শিটের ওপরে হালকা তেল লাগিয়ে নিন। উভয় পাশেই তেল লাগান যেন ভালোভাবে ভাজা যায়। বড়, শুকনো প্যানে একটি একটি করে ভাজুন। মাঝারি আঁচে ১০–১৫ সেকেন্ড ধরে প্রতিটি পাশ ভাজুন। এটি মুচমুচে হয়ে এলে প্যান থেকে নামিয়ে নিন। ভাজা সি–উইড শিটগুলোর ওপর সাদা বা কালো তিল ছড়িয়ে দিন। এটি স্ন্যাক্সের স্বাদ ও টেক্সচার আরও আকর্ষণীয় করবে।
সেদ্ধ ডিম
উচ্চ প্রোটিনযুক্ত সেদ্ধ ডিম ক্ষুধা নিবারণে সহায়ক। ওপরে এক চিমটি বিট লবণ বা পেপরিকার গুঁড়া দিয়ে আরও সুস্বাদু করুন।
ডার্ক চকলেট যুক্ত এসপ্রেসো বিন
ক্যাফেইন আর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মিশ্রণে এটি একটি শক্তিদায়ক স্ন্যাক্স। কাজের ফাঁকে এটি আপনাকে দ্রুত শক্তি দেবে। তবে পরিমাণ মতো খেতে হবে।
পপকর্ন
মাখন ছাড়া তৈরি এয়ার–পপড পপকর্ন কম ক্যালরিযুক্ত এবং ফাইবার সমৃদ্ধ। এর সঙ্গে যোগ করুন চিলি পাউডার বা নিউট্রিশনাল ইস্ট, এটি খাবারের স্বাদ আরও বাড়িয়ে তুলবে।
অফিসে দীর্ঘ সময় কাজের চাপে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা ধরে রাখা কঠিন হয়ে যায়। এমন সময় স্বাস্থ্যকর স্ন্যাক্স হতে পারে আপনার সেরা সঙ্গী। এগুলো শুধু ক্ষুধা মেটাবে না, বরং মস্তিষ্ককে উদ্দীপিত করে মনোযোগ ধরে রাখতে সাহায্য করবে। সঠিক খাবার নির্বাচন করে আপনি কর্মক্ষমতা ও মনোযোগ আরও বাড়িয়ে তুলতে পারেন। জেনে নিন স্বাস্থ্যকর ১০টি স্ন্যাক্স সম্পর্কে
আপেল এবং পিনাট বাটার
আপেল আর পিনাট বাটার মিলে এমন এক অসাধারণ স্ন্যাক্স তৈরি করে যা পুষ্টিতে ভরপুর ও স্বাস্থ্যকর। আপেলে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আপনাকে শক্তি দেয়। আর পিনাট বাটার যোগ করে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও প্রোটিন যা দীর্ঘ সময় ক্ষুধা দূর রাখে।
ফাইবার ও প্রোটিন একসঙ্গে কাজ করে শক্তি স্থিতিশীল রাখতে, রক্তে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং হঠাৎ শক্তির অভাব থেকে বাঁচায়। ফলে আপনার মনোযোগ ধরে রাখা সহজ হয়।
প্রণালি
১টি তাজা আপেল প্রথমে ভালোভাবে ধুয়ে নিন। আপেলটি দুই বা তিন টুকরো করে কেটে নিন, অথবা স্লাইস করে কাটুন। চামচের সাহায্যে আপেলের স্লাইসে পিনাট বাটার (প্রাকৃতিক, চিনিহীন হলে ভালো) লাগান। চাইলে আপেলের ওপর পিনাট বাটার ছড়িয়ে দিতে পারেন, অথবা আপেলের টুকরো পিনাট বাটারে ডুবিয়ে খেতে পারেন। পরিবেশনের জন্য সামান্য ক্যানেল বা দারুচিনি গুঁড়ো ছড়িয়ে আরও মজাদার করে তুলতে পারেন।
গ্রিক দই ও মধু
গ্রিক দইয়ের ঘন ও প্রোটিন সমৃদ্ধ গুণ আপনাকে দীর্ঘ সময় উদ্যমী রাখে। মধুর প্রাকৃতিক চিনি তাৎক্ষণিক শক্তি জোগায়। কাজের ফাঁকে এটি হতে পারে আদর্শ স্ন্যাক্স। সঙ্গে যদি একটু গ্রানোলা যোগ করেন, তবে মজাদার ক্রাঞ্চের পাশাপাশি ফাইবারও পাবেন।
প্রণালি
একটি ছোট বাটিতে ১ কাপ গ্রিক দই নিন। দইয়ের ওপরে ১-২ টেবিল চামচ মধু ঢালুন। চাইলে এর মধ্যে কিছু গ্রানোলা, বেরিস বা কলা দিয়ে আরও সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর করতে পারেন।
হুমাস ও সবজির স্টিক
গাজরের স্টিক ও হুমাস এক চমৎকার স্ন্যাক্স। বা আরও ভালো কিছু চাইলে, হুমাসের সঙ্গে রঙিন বেল পেপার, শসার স্লাইস যোগ করতে পারেন। এগুলো ফাইবারে ভরপুর, যা দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখে।
প্রণালি
ছোলা ঘণ্টা খানিক পানিতে ভিজিয়ে রাখুন, পরে সেদ্ধ করে নিন। ব্লেন্ডারে ছোলা, তিলের পেস্ট, লেবুর রস, রসুন, জিরা গুঁড়া এবং লবণ দিন। সঙ্গে জলপাইয়ের তেল মিশিয়ে নিন, যাতে হুমাসটি মসৃণ ও ক্রিমি হয়। এতে সুস্বাদু গন্ধও থাকবে। মিশ্রণটি ঘন হলে সামান্য পানি মিশিয়ে নিন। একটি পাত্রে রেখে এর ওপর কিছু জলপাই তেল ছড়িয়ে দিন। চাইলে পাপরিকা বা মরিচ গুঁড়া ছড়িয়ে সাজাতে পারেন।
এডামামে
সবুজ সয়াবিন এডামামে প্রোটিন সমৃদ্ধ এবং ক্ষুধা দূর করার জন্য আদর্শ। এতে থাকা আইসোফ্ল্যাভোনস মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়, যা আপনার স্মৃতি এবং মনোযোগ উন্নত করে।
প্রণালি
সয়াবিন কাঁচা হলে পানিতে লবণ দিয়ে ৫-৭ মিনিট সেদ্ধ করুন। পানি ঝরিয়ে ফেলুন। ১ চা চামচ জলপায় তেল এবং স্বাদ অনুযায়ী মরিচ বা অন্য মসলা যোগ করুন। সবকিছু একসঙ্গে মিশিয়ে নিন।
ফলের স্ন্যাক্স
আপেল, কলা বা বেরি (স্ট্রবেরিও হতে পারে) রাখুন হাতের কাছে। আপেলের টুকরোয় পিনাট বাটার বা কলার ওপর একটু দারুচিনি গুঁড়ো ছিটিয়ে খেলে সাধারণ ফলও অসাধারণ হয়ে উঠবে।
প্রণালি
আপেল বা পছন্দ মতো অন্যান্য ফল নিন। সেগুলো ভালোভাবে ধুয়ে ছোট ছোট টুকরো বা স্লাইস করে কেটে নিন। এক চামচ আমন্ড বাটার বা পিনাট বাটার মেশান। চাইলে স্বাদের জন্য এক চা চামচ মধু দিতে পারেন। ক্রাঞ্চি এবং লোভনীয় টেক্সচার যোগ করতে ফলের ওপর বাদাম বা গ্রানোলা ছড়িয়ে দিন। এরপর দারুচিনি গুঁড়ো ছড়িয়ে দিন। দারুচিনি কেবল স্বাদই বাড়ায় না, এটি স্বাস্থ্যকরও।
এনার্জি বলস
নানা ধরনের বাদাম, বীজ (কুমড়া বা চিয়া) এবং ড্রাই ফ্রুট দিয়ে তৈরি এনার্জি বলস আপনাকে দীর্ঘ সময় সক্রিয় রাখতে পারে। মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়াতে ও উদ্যমী করতে এই স্ন্যাকসগুলো আপনার টেবিলে মজুত রাখুন।
প্রণালি
একটি বড় মিক্সিং বাটিতে ওটস, পিনাট বাটার, মধু, চকলেট চিপস এবং চিয়া বীজ নিন। ভ্যানিলা এক্সট্র্যাক্ট যোগ করলে এটি সুগন্ধ বাড়াবে। সমস্ত উপকরণ একসঙ্গে ভালোভাবে মিশিয়ে একটি আঠালো মিশ্রণ তৈরি করুন। মিশ্রণটি শুষ্ক মনে হলে পিনাট বাটার বা মধু যোগ করুন। মিশ্রণটি থেকে ছোট ছোট অংশ নিয়ে হাতে বল তৈরি করুন। প্রতিটি বল সাধারণত ১–২ ইঞ্চি আকারের হতে পারে। বলগুলো একটি প্লেটে বা ট্রেতে সাজিয়ে ২০–৩০ মিনিটের জন্য ফ্রিজে রেখে দিন, যাতে এগুলো ভালোভাবে জমে যায়।
সি–উইড স্ন্যাক্স
আয়োডিনে ভরপুর এবং কম ক্যালরিযুক্ত সি–উইড স্ন্যাক্স হতে পারে আপনার কাজের ফাঁকের শান্তিদায়ক সঙ্গী।
প্রণালি
শুকনো সি–উইড শিটগুলো বের করে একটি সমতল জায়গায় রাখুন। একটি ছোট বাটিতে তিলের তেল, লবণ এবং চাইলে চিলি ফ্লেক্স মিশিয়ে নিন। ব্রাশের সাহায্যে সি–উইড শিটের ওপরে হালকা তেল লাগিয়ে নিন। উভয় পাশেই তেল লাগান যেন ভালোভাবে ভাজা যায়। বড়, শুকনো প্যানে একটি একটি করে ভাজুন। মাঝারি আঁচে ১০–১৫ সেকেন্ড ধরে প্রতিটি পাশ ভাজুন। এটি মুচমুচে হয়ে এলে প্যান থেকে নামিয়ে নিন। ভাজা সি–উইড শিটগুলোর ওপর সাদা বা কালো তিল ছড়িয়ে দিন। এটি স্ন্যাক্সের স্বাদ ও টেক্সচার আরও আকর্ষণীয় করবে।
সেদ্ধ ডিম
উচ্চ প্রোটিনযুক্ত সেদ্ধ ডিম ক্ষুধা নিবারণে সহায়ক। ওপরে এক চিমটি বিট লবণ বা পেপরিকার গুঁড়া দিয়ে আরও সুস্বাদু করুন।
ডার্ক চকলেট যুক্ত এসপ্রেসো বিন
ক্যাফেইন আর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মিশ্রণে এটি একটি শক্তিদায়ক স্ন্যাক্স। কাজের ফাঁকে এটি আপনাকে দ্রুত শক্তি দেবে। তবে পরিমাণ মতো খেতে হবে।
পপকর্ন
মাখন ছাড়া তৈরি এয়ার–পপড পপকর্ন কম ক্যালরিযুক্ত এবং ফাইবার সমৃদ্ধ। এর সঙ্গে যোগ করুন চিলি পাউডার বা নিউট্রিশনাল ইস্ট, এটি খাবারের স্বাদ আরও বাড়িয়ে তুলবে।
দীর্ঘ কয়েক দশক গবেষণা ও বিতর্কের পর এবার একটি নতুন ধরনের ডায়াবেটিসকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিস ফেডারেশন (আইডিএফ)। ‘টাইপ ৫ ডায়াবেটিস’ হিসেবে চিহ্নিত এই রোগ মূলত অপুষ্টিজনিত এবং সাধারণত কমবয়সী, হালকা-গড়নের ও অপুষ্টিতে ভোগা তরুণ-তরুণীদের মধ্যে দেখা যায়।
১৭ ঘণ্টা আগেদুই মাস বয়সী ছেলেকে নিয়ে ঢাকার মহাখালীতে সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে আছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের এক ব্যক্তি। জলবসন্তে (চিকেনপক্স) আক্রান্ত ছেলেকে হাসপাতালে ভর্তি করান ৯ এপ্রিল। সংক্রামক এ রোগ শিশুটির শরীরে মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি করেছে। এখন পরিস্থিতি কিছুটা স্থিতিশীল বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন।
১ দিন আগেক্যাম্পিউটেড টোমোগ্রাফি। এই খটমটে নামে না চিনলেও ‘সিটি স্ক্যান’ বললে সহজে চিনে ফেলি আমরা। চিকিৎসাক্ষেত্রে রোগ শনাক্ত ও পর্যবেক্ষণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা এটি। অনেক সময় জীবন রক্ষাকারী প্রযুক্তি হিসেবে কাজ করে এটি। সাধারণত রোগনির্ণয়ে বা কোনো দুর্ঘটনার শিকার হলে কতটা ক্ষতি হয়েছে...
৩ দিন আগেখুবই কমদামি দুটি ওষুধের সমন্বিত ব্যবহার প্রতিরোধ করতে পারে হাজার হাজার স্ট্রোক ও হৃদ্রোগ। সাম্প্রতিক এক গবেষণার বরাত দিয়ে এমনটাই জানিয়েছেন ব্রিটিশ ও সুইডিশ একদল গবেষক। তাঁরা বলেছেন, দুটি সস্তা ওষুধ একসঙ্গে ব্যবহার করলে হাজার হাজার হৃদ্রোগ বা স্ট্রোক প্রতিরোধ করা যেতে পারে এবং বহু মানুষের জীবন...
৩ দিন আগে