উত্তর ভারতের অমৃতসরে একটি সামরিক বিমানে ১০৪ জন অবৈধ অভিবাসীকে ফেরত পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। স্থানীয় বিমানবন্দরের কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন, আজ বুধবার যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী অবৈধ ভারতীয় অভিবাসীদের ফেরত পাঠানো হয়েছে। জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসনবিরোধী নীতির অংশ হিসেবে এই প্রথম ভারতীয়দের ফেরত পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
ফেরত আসা ভারতীয়রা বিভিন্ন সময়ে অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করেছিলেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এসব অবৈধ অভিবাসী মূলত উত্তর ও পশ্চিম ভারতের পাঞ্জাব, হরিয়ানা ও গুজরাট রাজ্য থেকে এসেছেন।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলেছেন, নয়াদিল্লি অবৈধ অভিবাসনের বিরোধী। যুক্তরাষ্ট্রসহ যেকোনো দেশে অবৈধভাবে বসবাসকারী ভারতীয় নাগরিকদের ফেরত নেওয়ার জন্য ভারত প্রস্তুত। কারণ, এই অবৈধ অভিবাসীরা বিভিন্ন ধরনের সংগঠিত অপরাধে জড়িত। তাই যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী অবৈধ ভারতীয় নাগরিকদের ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্তে তাদের কোনো আপত্তি নেই।
আগামী সপ্তাহে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ওয়াশিংটন সফরের কথা আছে। এর মধ্যেই অবৈধ অভিবাসীদের ফেরত পাঠানোর ঘটনা ঘটেছে। তাই ধারণা করা হচ্ছে, বিষয়টি মোদির সফরে প্রভাব ফেলতে পারে।
এর আগে টেলিফোন আলোচনায় মোদি ও ট্রাম্প অভিবাসনসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেছেন। এই আলোচনায় ট্রাম্প ভারতকে আমেরিকার তৈরি নিরাপত্তা সরঞ্জাম কিনতে এবং দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে ন্যায্যতা নিশ্চিত করার গুরুত্বের কথাও বলেন। ধারণা করা হচ্ছে, আগামী সপ্তাহে তাঁদের নির্ধারিত বৈঠকে অভিবাসনের বিষয়টি আলোচনায় আসবে।
পিউ রিসার্চ সেন্টারের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সাল থেকে প্রায় ৭ লাখ ২৫ হাজার ভারতীয় নাগরিক অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন। তাই আরও অনেককে ফেরত পাঠানো হতে পারে।
যদিও মোদি ও ট্রাম্পের মধ্যে সুসম্পর্ক রয়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ ভারতীয় অভিবাসীদের ফেরত পাঠানোর এই ঘটনা দুই দেশের মধ্যে অভিবাসন নীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরেছে।
উত্তর ভারতের অমৃতসরে একটি সামরিক বিমানে ১০৪ জন অবৈধ অভিবাসীকে ফেরত পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। স্থানীয় বিমানবন্দরের কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন, আজ বুধবার যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী অবৈধ ভারতীয় অভিবাসীদের ফেরত পাঠানো হয়েছে। জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসনবিরোধী নীতির অংশ হিসেবে এই প্রথম ভারতীয়দের ফেরত পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
ফেরত আসা ভারতীয়রা বিভিন্ন সময়ে অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করেছিলেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এসব অবৈধ অভিবাসী মূলত উত্তর ও পশ্চিম ভারতের পাঞ্জাব, হরিয়ানা ও গুজরাট রাজ্য থেকে এসেছেন।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলেছেন, নয়াদিল্লি অবৈধ অভিবাসনের বিরোধী। যুক্তরাষ্ট্রসহ যেকোনো দেশে অবৈধভাবে বসবাসকারী ভারতীয় নাগরিকদের ফেরত নেওয়ার জন্য ভারত প্রস্তুত। কারণ, এই অবৈধ অভিবাসীরা বিভিন্ন ধরনের সংগঠিত অপরাধে জড়িত। তাই যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী অবৈধ ভারতীয় নাগরিকদের ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্তে তাদের কোনো আপত্তি নেই।
আগামী সপ্তাহে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ওয়াশিংটন সফরের কথা আছে। এর মধ্যেই অবৈধ অভিবাসীদের ফেরত পাঠানোর ঘটনা ঘটেছে। তাই ধারণা করা হচ্ছে, বিষয়টি মোদির সফরে প্রভাব ফেলতে পারে।
এর আগে টেলিফোন আলোচনায় মোদি ও ট্রাম্প অভিবাসনসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেছেন। এই আলোচনায় ট্রাম্প ভারতকে আমেরিকার তৈরি নিরাপত্তা সরঞ্জাম কিনতে এবং দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে ন্যায্যতা নিশ্চিত করার গুরুত্বের কথাও বলেন। ধারণা করা হচ্ছে, আগামী সপ্তাহে তাঁদের নির্ধারিত বৈঠকে অভিবাসনের বিষয়টি আলোচনায় আসবে।
পিউ রিসার্চ সেন্টারের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সাল থেকে প্রায় ৭ লাখ ২৫ হাজার ভারতীয় নাগরিক অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন। তাই আরও অনেককে ফেরত পাঠানো হতে পারে।
যদিও মোদি ও ট্রাম্পের মধ্যে সুসম্পর্ক রয়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ ভারতীয় অভিবাসীদের ফেরত পাঠানোর এই ঘটনা দুই দেশের মধ্যে অভিবাসন নীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরেছে।
দিল্লির জাহাঙ্গিরপুরী মেট্রোস্টেশনের কাছে থেকে পাঁচজন বাংলাদেশি নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছে দিল্লি পুলিশ। পুলিশের দাবি, তাঁরা সবাই ট্রান্সজেন্ডার এবং অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করে দীর্ঘদিন ধরে নাম পাল্টে সেখানে বসবাস করছিলেন।
৬ ঘণ্টা আগেঅভিনয় থেকে রাজনীতিতে পা রাখা বিজেপি সাংসদ কঙ্গনা রনৌত তাঁর একের পর এক মন্তব্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি অটল শ্রদ্ধা প্রকাশ করে চলেছেন। আজ বুধবার এক সমাবেশে তিনি বলেছেন, ‘চাঁদেরও কলঙ্ক আছে, কিন্তু মোদিজির কোনো কলঙ্ক নেই।’
৬ ঘণ্টা আগেএসব দেশের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর সবচেয়ে বেশি নির্ভরশীল ছিল ভিয়েতনাম। দেশটির মোট জিডিপির প্রায় ৩০ শতাংশ আসে মার্কিন রপ্তানি থেকে। কিন্তু এই প্রবৃদ্ধির গল্প এখন ওয়াশিংটনের শাস্তিমূলক শুল্কের কারণে হুমকির মুখে পড়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেবর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর দেশ যুক্তরাষ্ট্র। বর্তমান প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্র কোনো যুদ্ধে হেরে যেতে পারে বলে মনে না হলেও ইতিহাসে এমন নজির বিরল নয়। ১৯৪২ সালের আজকের এই দিনে (৯ এপ্রিল) ‘বাতানের যুদ্ধে’ জাপানের কাছে শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয় মার্কিন সেনাবাহিনী।
১৩ ঘণ্টা আগে