অনলাইন ডেস্ক
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কলকাতায় বুধবার তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সমাবেশ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেছেন, পশ্চিমবঙ্গ অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়লে ভারতের অন্যান্য রাজ্যেও এই অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়বে। এ সময় অন্যান্য রাজ্যের কথা বলতে গিয়ে তিনি ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামের কথাও উল্লেখ করেন।
আসামকে নিয়ে মন্তব্য করায় মমতার প্রতি ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা হিমন্ত বিশ্বশর্মা। মমতার মন্তব্যকে ‘ব্যর্থতার রাজনীতি’ আখ্যা দিয়ে তিনি পাল্টা আঘাত করেছেন।
ভারতীয় একাধিক গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, কলকাতার মেয়ো রোডের অনুষ্ঠিত সভায় মমতা বলেছেন, ‘কেউ-কেউ মনে করছেন, এটা বাংলাদেশ। আমি বাংলাদেশকে ভালোবাসি। ওরা আমাদের মতো কথা বলে। ওদের সংস্কৃতি, আমাদের সংস্কৃতি এক। কিন্তু মনে রাখবেন, বাংলাদেশ একটা আলাদা রাষ্ট্র। ভারতবর্ষ একটা আলাদা রাষ্ট্র।’
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘মোদি বাবু, আপনার পার্টিকে দিয়ে আগুন লাগাচ্ছেন? মনে রাখবেন, বাংলায় যদি আগুন লাগান, অসমও থেমে থাকবে না। উত্তর-পূর্বও থেমে থাকবে না। উত্তরপ্রদেশও থেমে থাকবে না। বিহারও থেমে থাকবে না। ঝাড়খণ্ডও থেমে থাকবে না। ওডিশাও থেমে থাকবে না। আর দিল্লিও থেমে থাকবে না। আপনার চেয়ারটা আমরা টলমল করে দেব।’
এই মন্তব্যের পরপরই এক টুইটে মমতাকে পালটা আক্রমণ করে আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বলেন, ‘দিদি, আপনার এত সাহস কীভাবে হলো যে, আপনি অসমকে হুমকি দিচ্ছেন? আমাদের রক্তচক্ষু দেখাবেন না। আপনি ব্যর্থতার রাজনীতির মাধ্যমে ভারতকে একদম অগ্নিগর্ভ করে তোলার চেষ্টা করবেন না। বিভাজনকারী ভাষা আপনার মুখে শোভা পায় না।’
শুধু হিমন্তই নন, মমতার ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করেন মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বিরেন সিংও। তিনি বলেন, ‘উত্তর-পূর্বকে হুমকি দেওয়ার সাহস কী করে হয়? আমি এ ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্যের তীব্র নিন্দা জানাই। তাঁকে প্রকাশ্যে উত্তর-পূর্ব এবং বাকিদের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।’
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কলকাতায় বুধবার তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সমাবেশ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেছেন, পশ্চিমবঙ্গ অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়লে ভারতের অন্যান্য রাজ্যেও এই অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়বে। এ সময় অন্যান্য রাজ্যের কথা বলতে গিয়ে তিনি ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামের কথাও উল্লেখ করেন।
আসামকে নিয়ে মন্তব্য করায় মমতার প্রতি ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা হিমন্ত বিশ্বশর্মা। মমতার মন্তব্যকে ‘ব্যর্থতার রাজনীতি’ আখ্যা দিয়ে তিনি পাল্টা আঘাত করেছেন।
ভারতীয় একাধিক গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, কলকাতার মেয়ো রোডের অনুষ্ঠিত সভায় মমতা বলেছেন, ‘কেউ-কেউ মনে করছেন, এটা বাংলাদেশ। আমি বাংলাদেশকে ভালোবাসি। ওরা আমাদের মতো কথা বলে। ওদের সংস্কৃতি, আমাদের সংস্কৃতি এক। কিন্তু মনে রাখবেন, বাংলাদেশ একটা আলাদা রাষ্ট্র। ভারতবর্ষ একটা আলাদা রাষ্ট্র।’
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘মোদি বাবু, আপনার পার্টিকে দিয়ে আগুন লাগাচ্ছেন? মনে রাখবেন, বাংলায় যদি আগুন লাগান, অসমও থেমে থাকবে না। উত্তর-পূর্বও থেমে থাকবে না। উত্তরপ্রদেশও থেমে থাকবে না। বিহারও থেমে থাকবে না। ঝাড়খণ্ডও থেমে থাকবে না। ওডিশাও থেমে থাকবে না। আর দিল্লিও থেমে থাকবে না। আপনার চেয়ারটা আমরা টলমল করে দেব।’
এই মন্তব্যের পরপরই এক টুইটে মমতাকে পালটা আক্রমণ করে আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বলেন, ‘দিদি, আপনার এত সাহস কীভাবে হলো যে, আপনি অসমকে হুমকি দিচ্ছেন? আমাদের রক্তচক্ষু দেখাবেন না। আপনি ব্যর্থতার রাজনীতির মাধ্যমে ভারতকে একদম অগ্নিগর্ভ করে তোলার চেষ্টা করবেন না। বিভাজনকারী ভাষা আপনার মুখে শোভা পায় না।’
শুধু হিমন্তই নন, মমতার ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করেন মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বিরেন সিংও। তিনি বলেন, ‘উত্তর-পূর্বকে হুমকি দেওয়ার সাহস কী করে হয়? আমি এ ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্যের তীব্র নিন্দা জানাই। তাঁকে প্রকাশ্যে উত্তর-পূর্ব এবং বাকিদের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।’
গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার লক্ষ্যে কাতারে কয়েকটি দেশের মধ্যস্থতায় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। ইসরায়েলি মন্ত্রিসভাও চুক্তির অনুমোদন দিয়েছে। কিন্তু তবুও গাজায় ইসরায়েলি হামলা থামেনি। গতকাল শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছেন ২৩ জন। আর এতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে প্রায়...
৬ মিনিট আগেদীর্ঘ ১৫ মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা আগ্রাসন অবশেষে শেষ হতে যাচ্ছে। ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধ হবে আজ স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে আটটায় অর্থাৎ বাংলাদেশ সময় বেলা সাড়ে ১২টায়। কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘোষণা করেছে, গাজায় যুদ্ধবিরতি আজ রোববার স্থানীয় সময় সকাল
২৩ মিনিট আগেযুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী, মুক্তির অন্তত ২৪ ঘণ্টা আগে হামাসকে জিম্মিদের নামের তালিকা সরবরাহ করতে হবে। তবে এখনো হামাস এই তালিকা প্রকাশ করেনি। রোববার (১৯ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা পর্যন্ত জিম্মিদের মুক্তির সময়সীমা...
৮ ঘণ্টা আগেএকজন বন্দুকধারী সুপ্রিম কোর্টে প্রবেশ করে এলোপাতাড়ি গুলি চালায়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই বিচারক নিহত হন। এ সময় আদালতের একজন নিরাপত্তা কর্মী আহত হন। বন্দুকধারী পালানোর সময় আত্মহত্যা করেছে বলে জানিয়েছে মিজান।
৮ ঘণ্টা আগে