কলকাতা প্রতিনিধি
বিহার মডেলেই ভারতজুড়ে কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপি বিরোধী ঐক্যের ডাক দিয়েছেন রাষ্ট্রীয় জনতা দল–আরজেডি নেতা ও বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদব। দিল্লিতে কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে গতকাল শুক্রবার সৌজন্য সাক্ষাতের পর তেজস্বী বলেন, ‘দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার এবং দলিত ও পিছিয়ে পড়া মানুষদের স্বার্থেই বিজেপি বিরোধী দলগুলোকে এক জোট হতে হবে।’ বিজেপি জোট ছেড়ে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমারের বেরিয়ে আসাকে ‘বিজেপির গালে জবর থাপ্পড়’—বলেও মন্তব্য করেন।
সম্প্রতি বিহারে বিজেপি জোট ছেড়ে জনতা দল ইউনাইটেড (জেডিইউ) আরজেডি, বাম ও কংগ্রেসের সমর্থন নিয়ে নতুন সরকার গঠন করে। নতুন সরকারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন নিতীশ কুমার। এটি তাঁর অষ্টম দফা মুখ্যমন্ত্রিত্ব।
ভারতীয় রাজনীতিতে মাত্র ৩২ বছর বয়সেই খবরের শিরোনাম বিহারের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদবের ছেলে তেজস্বী যাদব। বিহারে বিজেপি বিরোধী সব দলকে এক ছাতার নিচে আনার পর এখন তিনি সর্বভারতীয় রাজনীতিতেও একই চেষ্টা শুরু করেছেন। সেই উদ্দেশ্যেই সোনিয়ার সঙ্গে তাঁর সৌজন্য সাক্ষাৎ।
তেজস্বী যাদবের দিল্লি যাত্রার আগেই নিতীশ জানিয়ে দিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে তিনি নেই। আর তাই ফলে খোলা মনে বিরোধী ঐক্যের চেষ্টা চালাচ্ছেন তেজস্বী। কংগ্রেস সভানেত্রী ছাড়াও অন্যান্য দলগুলোর নেতাদের সঙ্গেও বৈঠক করবেন তিনি। তৃণমূল নেত্রী ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী ও আম আদমি পার্টির নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়ালকেও বিরোধী ঐক্যে শামিল করতে চান তিনি। তেজস্বীর অভিযোগ, আঞ্চলিক দলগুলোকে ধ্বংস করতে চায় বিজেপি। তবে আঞ্চলিক দলগুলো ধ্বংস হলে গোটা দেশেই গণতন্ত্র বিপন্ন হবে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
তবে বিরোধীরা ঐক্যবদ্ধ হলেও বিজেপিই ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হবে বলে মনে করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহসভাপতি দিলীপ ঘোষ। শনিবার কলকাতায় তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কোনো বিকল্প নেই।’
বিহার মডেলেই ভারতজুড়ে কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপি বিরোধী ঐক্যের ডাক দিয়েছেন রাষ্ট্রীয় জনতা দল–আরজেডি নেতা ও বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদব। দিল্লিতে কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে গতকাল শুক্রবার সৌজন্য সাক্ষাতের পর তেজস্বী বলেন, ‘দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার এবং দলিত ও পিছিয়ে পড়া মানুষদের স্বার্থেই বিজেপি বিরোধী দলগুলোকে এক জোট হতে হবে।’ বিজেপি জোট ছেড়ে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমারের বেরিয়ে আসাকে ‘বিজেপির গালে জবর থাপ্পড়’—বলেও মন্তব্য করেন।
সম্প্রতি বিহারে বিজেপি জোট ছেড়ে জনতা দল ইউনাইটেড (জেডিইউ) আরজেডি, বাম ও কংগ্রেসের সমর্থন নিয়ে নতুন সরকার গঠন করে। নতুন সরকারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন নিতীশ কুমার। এটি তাঁর অষ্টম দফা মুখ্যমন্ত্রিত্ব।
ভারতীয় রাজনীতিতে মাত্র ৩২ বছর বয়সেই খবরের শিরোনাম বিহারের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদবের ছেলে তেজস্বী যাদব। বিহারে বিজেপি বিরোধী সব দলকে এক ছাতার নিচে আনার পর এখন তিনি সর্বভারতীয় রাজনীতিতেও একই চেষ্টা শুরু করেছেন। সেই উদ্দেশ্যেই সোনিয়ার সঙ্গে তাঁর সৌজন্য সাক্ষাৎ।
তেজস্বী যাদবের দিল্লি যাত্রার আগেই নিতীশ জানিয়ে দিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে তিনি নেই। আর তাই ফলে খোলা মনে বিরোধী ঐক্যের চেষ্টা চালাচ্ছেন তেজস্বী। কংগ্রেস সভানেত্রী ছাড়াও অন্যান্য দলগুলোর নেতাদের সঙ্গেও বৈঠক করবেন তিনি। তৃণমূল নেত্রী ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী ও আম আদমি পার্টির নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়ালকেও বিরোধী ঐক্যে শামিল করতে চান তিনি। তেজস্বীর অভিযোগ, আঞ্চলিক দলগুলোকে ধ্বংস করতে চায় বিজেপি। তবে আঞ্চলিক দলগুলো ধ্বংস হলে গোটা দেশেই গণতন্ত্র বিপন্ন হবে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
তবে বিরোধীরা ঐক্যবদ্ধ হলেও বিজেপিই ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হবে বলে মনে করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহসভাপতি দিলীপ ঘোষ। শনিবার কলকাতায় তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কোনো বিকল্প নেই।’
একজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
৪৩ মিনিট আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
২ ঘণ্টা আগেভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
২ ঘণ্টা আগে