ঐশানী মোদক
বিয়ের কেনাকাটা হিসাব করে হয় না—এ কথা যাঁরা বলেন, তাঁদের বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বলা যায়, চাইলে সবই সম্ভব। উদাহরণ হিসেবে বলিউড তারকা দিয়া মির্জার কথা বলা যেতে পারে। পোশাক থেকে শুরু করে বিয়েতে ব্যবহৃত প্রতিটি উপকরণই যাতে পরিবেশবান্ধব হয় এবং সম্পদের অপচয় না হয় তা নিশ্চিত করে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন তিনি। এত দূরে না গেলেও শুধু যদি বিয়ের পোশাকের কথাতেই আসা যায় তাহলে বলা যায়, বেশির ভাগের ক্ষেত্রে বিয়ের জন্য কেনা পোশাকটি জীবনে সাধারণত একবারের বেশি কাউকে পরতে দেখা যায় না। ফলে অর্থ ও আলমারিতে জায়গা দুটোই নষ্ট হয়। সময় বদলেছে। ২০২৩ সালে এসে বিয়ের কেনাকাটায় লোকে কী বলবে, সে কথা না ভেবে বরং উপযোগিতা বুঝে কেনাকাটা করার কথা ভাবা যেতেই পারে।
যেসব বিষয় মনে রাখবেন
ভবিষ্যৎ ব্যবহারযোগ্যতা
বিয়ের পোশাক সবচেয়ে আলাদা আর অনন্যতায় মাখা হতে হবে। পাশাপাশি যাচাই করে নিন, এটি বিয়ের পরেও বিশেষ অনুষ্ঠানগুলোতে পরার মতো পোশাক কি না। এই প্রিয় পোশাকটি এক দিন ব্যবহারের পর একেবারে বাক্সবন্দী করার চেয়ে বেশ কয়েকবার পরার ছুতো বের করা গেলে সব দিক থেকে ভালো হয়।
টেকসই কাপড়ে তৈরি
পছন্দের পোশাকটির ব্যবহারযোগ্যতা বাড়ানো অথবা সংরক্ষণ—উদ্দেশ্য যা-ই হোক না কেন, এর জন্য যেটা জরুরি বিষয় হলো টেকসই তন্তু দিয়ে তৈরি কাপড় বাছাই করা। যেমন সুতি, সিল্ক, জামদানি বা স্থানীয় তাঁতিদের হাতের যত্নে বিশেষভাবে বোনা যেকোনো তন্তুর শাড়ি। তাতে থাকতে পারে সূক্ষ্ম সুতা বা পুঁতির কাজ। এটি যেমন পরিবেশবান্ধব ভাবনা, তেমনি এই কাপড়গুলোর আমেজ বছরের পর বছর একই রকম থেকে যায়।
পরিমাণের চেয়ে গুণমান যাচাই
বিয়ের জন্য মানসম্পন্ন কাপড়ে তৈরি পোশাক কেনা মোটেই কোনো অপ্রয়োজনীয় চিন্তা নয়। জম্পেশ একটা শপিং করে নানা ধরনের কাপড়ের বিশাল সংগ্রহ জমা করার চেয়ে ভালো মানের প্রয়োজনীয় কাপড়চোপড় বাছাই করাই ভালো। এই কাপড়গুলোই পরে একাধিক অনুষ্ঠানে পরা যেতে পারে। আবার ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য রেখেও দেওয়া যায়। মূল্যমান ও আবেগ—দুটোকে ধারণ করতে এই পোশাকগুলোর জুড়ি নেই।
সহজে সংরক্ষণযোগ্য
প্রিয় পোশাকটি কীভাবে সংরক্ষণ করে রাখবেন, সেটা ভেবে রাখা জরুরি। কিছুটা বাতাস চলাচল করতে পারে এমন একটা আবরণে মুড়িয়ে সহজে আপনার ওয়ার্ডরোবে সংরক্ষণ করতে পারবেন, এমন কাপড়ই কিনুন। সঙ্গে কাপড়ের রং টেকসই হওয়াও জরুরি। এতে যত দিনই সংরক্ষণ করা হোক না কেন, পোশাকের আবেদন বাড়বে বই কমবে না।
দাম ও মান দুইয়েই সেরা
সাধ্যের মধ্যেই সেরা পোশাকটি নির্বাচনের একটি ভালো উপায়, দেশজ কোনো তন্তুতে বোনা পোশাক বাছাই করা।
এতে যেমন থাকে ঐতিহ্যের ছাপ, তেমনি বাড়তি খরচও এড়িয়ে যাওয়া যায়। যে দামেই কেনা হোক, তুলনামূলক ভালো মানের পোশাকটি কেনার এটা
একটা দারুণ উপায়।
বিয়ের পরে দুজন মানুষের একটা নতুন ভুবন তৈরি হয়, তৈরি হয় নতুন জীবনধারা। তাই সচেতন হয়ে সুচিন্তিত ভবিষ্যতে পা দেওয়ার সূচনাটি বিয়ের পোশাক বাছাই দিয়েও শুরু হতে পারে।
সূত্র: ট্রি হাগার ও অন্যান্য
বিয়ের কেনাকাটা হিসাব করে হয় না—এ কথা যাঁরা বলেন, তাঁদের বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বলা যায়, চাইলে সবই সম্ভব। উদাহরণ হিসেবে বলিউড তারকা দিয়া মির্জার কথা বলা যেতে পারে। পোশাক থেকে শুরু করে বিয়েতে ব্যবহৃত প্রতিটি উপকরণই যাতে পরিবেশবান্ধব হয় এবং সম্পদের অপচয় না হয় তা নিশ্চিত করে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন তিনি। এত দূরে না গেলেও শুধু যদি বিয়ের পোশাকের কথাতেই আসা যায় তাহলে বলা যায়, বেশির ভাগের ক্ষেত্রে বিয়ের জন্য কেনা পোশাকটি জীবনে সাধারণত একবারের বেশি কাউকে পরতে দেখা যায় না। ফলে অর্থ ও আলমারিতে জায়গা দুটোই নষ্ট হয়। সময় বদলেছে। ২০২৩ সালে এসে বিয়ের কেনাকাটায় লোকে কী বলবে, সে কথা না ভেবে বরং উপযোগিতা বুঝে কেনাকাটা করার কথা ভাবা যেতেই পারে।
যেসব বিষয় মনে রাখবেন
ভবিষ্যৎ ব্যবহারযোগ্যতা
বিয়ের পোশাক সবচেয়ে আলাদা আর অনন্যতায় মাখা হতে হবে। পাশাপাশি যাচাই করে নিন, এটি বিয়ের পরেও বিশেষ অনুষ্ঠানগুলোতে পরার মতো পোশাক কি না। এই প্রিয় পোশাকটি এক দিন ব্যবহারের পর একেবারে বাক্সবন্দী করার চেয়ে বেশ কয়েকবার পরার ছুতো বের করা গেলে সব দিক থেকে ভালো হয়।
টেকসই কাপড়ে তৈরি
পছন্দের পোশাকটির ব্যবহারযোগ্যতা বাড়ানো অথবা সংরক্ষণ—উদ্দেশ্য যা-ই হোক না কেন, এর জন্য যেটা জরুরি বিষয় হলো টেকসই তন্তু দিয়ে তৈরি কাপড় বাছাই করা। যেমন সুতি, সিল্ক, জামদানি বা স্থানীয় তাঁতিদের হাতের যত্নে বিশেষভাবে বোনা যেকোনো তন্তুর শাড়ি। তাতে থাকতে পারে সূক্ষ্ম সুতা বা পুঁতির কাজ। এটি যেমন পরিবেশবান্ধব ভাবনা, তেমনি এই কাপড়গুলোর আমেজ বছরের পর বছর একই রকম থেকে যায়।
পরিমাণের চেয়ে গুণমান যাচাই
বিয়ের জন্য মানসম্পন্ন কাপড়ে তৈরি পোশাক কেনা মোটেই কোনো অপ্রয়োজনীয় চিন্তা নয়। জম্পেশ একটা শপিং করে নানা ধরনের কাপড়ের বিশাল সংগ্রহ জমা করার চেয়ে ভালো মানের প্রয়োজনীয় কাপড়চোপড় বাছাই করাই ভালো। এই কাপড়গুলোই পরে একাধিক অনুষ্ঠানে পরা যেতে পারে। আবার ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য রেখেও দেওয়া যায়। মূল্যমান ও আবেগ—দুটোকে ধারণ করতে এই পোশাকগুলোর জুড়ি নেই।
সহজে সংরক্ষণযোগ্য
প্রিয় পোশাকটি কীভাবে সংরক্ষণ করে রাখবেন, সেটা ভেবে রাখা জরুরি। কিছুটা বাতাস চলাচল করতে পারে এমন একটা আবরণে মুড়িয়ে সহজে আপনার ওয়ার্ডরোবে সংরক্ষণ করতে পারবেন, এমন কাপড়ই কিনুন। সঙ্গে কাপড়ের রং টেকসই হওয়াও জরুরি। এতে যত দিনই সংরক্ষণ করা হোক না কেন, পোশাকের আবেদন বাড়বে বই কমবে না।
দাম ও মান দুইয়েই সেরা
সাধ্যের মধ্যেই সেরা পোশাকটি নির্বাচনের একটি ভালো উপায়, দেশজ কোনো তন্তুতে বোনা পোশাক বাছাই করা।
এতে যেমন থাকে ঐতিহ্যের ছাপ, তেমনি বাড়তি খরচও এড়িয়ে যাওয়া যায়। যে দামেই কেনা হোক, তুলনামূলক ভালো মানের পোশাকটি কেনার এটা
একটা দারুণ উপায়।
বিয়ের পরে দুজন মানুষের একটা নতুন ভুবন তৈরি হয়, তৈরি হয় নতুন জীবনধারা। তাই সচেতন হয়ে সুচিন্তিত ভবিষ্যতে পা দেওয়ার সূচনাটি বিয়ের পোশাক বাছাই দিয়েও শুরু হতে পারে।
সূত্র: ট্রি হাগার ও অন্যান্য
তরুণদের মধ্যে যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে তাদের বলা হচ্ছে জেন জি বা জেনারেশন জেড। একাডেমিক পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে করোনা চলাকালীন কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ শুরু করে এই প্রজন্ম। কিন্তু তাদের নিয়ে সবার যে প্রত্যাশা এরই মধ্যে তাতে ধুলো পড়তে শুরু করেছে।
১ দিন আগেআমন্ত্রণ নয়, রাজশাহী আপনাকে নিমন্ত্রণ জানাচ্ছে। ছাতিমের সুগন্ধ ছাড়িয়ে রাজশাহী এখন ম-ম করছে হাঁসের মাংস ভুনার সুগন্ধে। সাদা ভাত আর গরম-গরম মাংস ভুনা। বিকেলে বাটার মোড়ের জিলাপির সঙ্গে নিমকি দিয়ে হালকা নাশতা। আলোর শহর রাজশাহী ঘুরে দেখার পর সন্ধ্যায় সিঅ্যান্ডবি মোড়ে গরম-গরম রসগোল্লার সঙ্গে পুরি।
৩ দিন আগেশুধু কলাপাড়া বললে অনেকে হয়তো জায়গাটা চিনবেন না। কিন্তু কুয়াকাটার কথা বললে চিনবেন প্রায় সবাই। কুয়াকাটা সৈকতের জন্য কলাপাড়া এখন সুপরিচিত। এখানে আছে এক বিখ্যাত খাবার। জগার মিষ্টি।
৩ দিন আগেঢাকা শহরের গলিগুলো এখন খাবারের ঘ্রাণে উতলা থাকে। এদিক-ওদিক তাকালেই দেখবেন, কোথাও না কোথাও একটি লাইভ বেকারি। এতে বেক করা হচ্ছে পাউরুটি, বিভিন্ন ধরনের কেক-বিস্কুট কিংবা বাটার বান। কৌতূহল নিয়ে এক পিস কিনে মুখে পুরে দিতে পারেন। এগুলোর দামও যে খুব আহামরি, তা কিন্তু নয়।
৩ দিন আগে