বিভাবরী রায়
যেকোনো উৎসবেই পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে নখ সাজাতে ভালোবাসেন এখনকার তরুণীরা। চলতি ট্রেন্ডে নেইল আর্ট জানান দেয় বিশেষ উপলক্ষেরও। উৎসবের ধরন বুঝে এখন তরুণীরা পারলারে গিয়ে বা ঘরে বসে নিজেরাই নেইল আর্ট করে নিচ্ছেন। আসছে ২৫ ডিসেম্বরেও কিন্তু নখ সাজিয়ে নিতে পারেন ক্রিসমাসের আবহে।
সান্তা ক্লজের লাল রঙে
লাল রং বরাবরই মনকে রাঙিয়ে তোলে। সান্তা ক্লজের পোশাকের সঙ্গে মিল রেখে লাল রঙের নেইলপলিশ দিয়ে নখ সাজাতে পারেন। লাল, সাদা ও কটন ক্যান্ডি গোলাপি রং ব্যবহার করে ক্যান্ডি আদলের নকশায় আপনার নখ সাজিয়ে তুলতে পারেন এই ক্রিসমাসে। এই কয়েকটি রঙের সঙ্গে একটু গ্লিটারি লাল ব্যবহার করলে উৎসবের আমেজটা আরও ভালো বোঝা যাবে! যাঁরা একটু বোল্ড লুক চান, তাঁরা কয়েকটা নখে শুধু সাদা কোটিং ব্যবহার করে বাকিগুলো লাল রং করে ফেলুন। এ ছাড়া যাঁরা ম্যাট লুক চান, তাঁরা নখে লাল ও সাদা ম্যাট নেইলপলিশের একটা কোটিং দিয়ে নিতে পারেন।
ম্যাট সবুজ নেইলপলিশ
ম্যাট নেইলপলিশ বর্তমানে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ক্রিসমাসে নখের সাজে ম্যাট সবুজ নেইলপলিশ ব্যবহার করে দেখতে পারেন। থিম ক্রিসমাস ট্রি। নখের গোড়ার দিকে সোনালিরঙা নেইলপলিশ দিয়ে হাফ মুন শেপ তৈরি করুন। ওপরের অংশে ম্যাট সবুজ রঙের নেইলপলিশের কোট লাগান। ব্যস, হয়ে গেল ক্রিসমাস নেইল আর্ট।
ফ্রেঞ্চ ম্যানিকিওর
যাঁদের নখ ছোট, তাঁরা এই ক্ল্যাসিক নেইল আর্ট বেছে নিতে পারেন। যেহেতু উৎসবের সময়, তাই নখের মাথায় সাদা নেইল পেইন্ট না করে রুপালি বা সোনালি নেইলপলিশ ব্যবহার করলে দারুণ মানিয়ে যাবে। সঙ্গে নখে কিছু তারা এঁকে নিলে ক্রিসমাসের সাজে আর কী লাগে!
গ্লিটার নেইলপলিশ
ন্যুড রঙের নেইলপলিশের ওপর গ্লিটারের পরত যেকোনো সময়ের জন্য মানানসই। তবে ক্রিসমাসের জন্য সোনালি ও রুপালি—দুই ধরনের গ্লিটার একত্রে ব্যবহার করে দেখুন, নখে একটা উৎসব উৎসব আমেজ তৈরি হবে।
ক্রিসমাস ট্রি ও স্নো ফ্লেক্স
ক্রিসমাস নেইল আর্টে যোগ করতে পারেন ক্রিসমাস ট্রি ও স্নো ফ্লেক্স। তিনটি নখে সবুজ ও দুটি নখে লাল নেইল পেইন্ট লাগিয়ে এর ওপর সাদা নেইল পেইন্ট দিয়ে ক্রিসমাস ট্রি ও স্নো ফ্লেক্স এঁকে নিন।
সূত্র: স্টাইলক্রেজ
যেকোনো উৎসবেই পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে নখ সাজাতে ভালোবাসেন এখনকার তরুণীরা। চলতি ট্রেন্ডে নেইল আর্ট জানান দেয় বিশেষ উপলক্ষেরও। উৎসবের ধরন বুঝে এখন তরুণীরা পারলারে গিয়ে বা ঘরে বসে নিজেরাই নেইল আর্ট করে নিচ্ছেন। আসছে ২৫ ডিসেম্বরেও কিন্তু নখ সাজিয়ে নিতে পারেন ক্রিসমাসের আবহে।
সান্তা ক্লজের লাল রঙে
লাল রং বরাবরই মনকে রাঙিয়ে তোলে। সান্তা ক্লজের পোশাকের সঙ্গে মিল রেখে লাল রঙের নেইলপলিশ দিয়ে নখ সাজাতে পারেন। লাল, সাদা ও কটন ক্যান্ডি গোলাপি রং ব্যবহার করে ক্যান্ডি আদলের নকশায় আপনার নখ সাজিয়ে তুলতে পারেন এই ক্রিসমাসে। এই কয়েকটি রঙের সঙ্গে একটু গ্লিটারি লাল ব্যবহার করলে উৎসবের আমেজটা আরও ভালো বোঝা যাবে! যাঁরা একটু বোল্ড লুক চান, তাঁরা কয়েকটা নখে শুধু সাদা কোটিং ব্যবহার করে বাকিগুলো লাল রং করে ফেলুন। এ ছাড়া যাঁরা ম্যাট লুক চান, তাঁরা নখে লাল ও সাদা ম্যাট নেইলপলিশের একটা কোটিং দিয়ে নিতে পারেন।
ম্যাট সবুজ নেইলপলিশ
ম্যাট নেইলপলিশ বর্তমানে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ক্রিসমাসে নখের সাজে ম্যাট সবুজ নেইলপলিশ ব্যবহার করে দেখতে পারেন। থিম ক্রিসমাস ট্রি। নখের গোড়ার দিকে সোনালিরঙা নেইলপলিশ দিয়ে হাফ মুন শেপ তৈরি করুন। ওপরের অংশে ম্যাট সবুজ রঙের নেইলপলিশের কোট লাগান। ব্যস, হয়ে গেল ক্রিসমাস নেইল আর্ট।
ফ্রেঞ্চ ম্যানিকিওর
যাঁদের নখ ছোট, তাঁরা এই ক্ল্যাসিক নেইল আর্ট বেছে নিতে পারেন। যেহেতু উৎসবের সময়, তাই নখের মাথায় সাদা নেইল পেইন্ট না করে রুপালি বা সোনালি নেইলপলিশ ব্যবহার করলে দারুণ মানিয়ে যাবে। সঙ্গে নখে কিছু তারা এঁকে নিলে ক্রিসমাসের সাজে আর কী লাগে!
গ্লিটার নেইলপলিশ
ন্যুড রঙের নেইলপলিশের ওপর গ্লিটারের পরত যেকোনো সময়ের জন্য মানানসই। তবে ক্রিসমাসের জন্য সোনালি ও রুপালি—দুই ধরনের গ্লিটার একত্রে ব্যবহার করে দেখুন, নখে একটা উৎসব উৎসব আমেজ তৈরি হবে।
ক্রিসমাস ট্রি ও স্নো ফ্লেক্স
ক্রিসমাস নেইল আর্টে যোগ করতে পারেন ক্রিসমাস ট্রি ও স্নো ফ্লেক্স। তিনটি নখে সবুজ ও দুটি নখে লাল নেইল পেইন্ট লাগিয়ে এর ওপর সাদা নেইল পেইন্ট দিয়ে ক্রিসমাস ট্রি ও স্নো ফ্লেক্স এঁকে নিন।
সূত্র: স্টাইলক্রেজ
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
১ দিন আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
১ দিন আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
১ দিন আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
১ দিন আগে