মোস্তাফিজ মিঠু, ঢাকা
সাদা মেঘ, নীল আকাশ, কাশফুল আর শিউলির সুবাসে শারদীয়া উৎসব আসে। বইতে শুরু করেছে পূজার বাতাস। পাড়া-মহল্লার মণ্ডপগুলোতে বেড়েছে ব্যস্ততা। সেই সঙ্গে লেগেছে কেনাকাটার ধুম। শপিং মল আর ফ্যাশন হাউসগুলোর আউটলেটে শোভা পাচ্ছে পূজার বিভিন্ন পোশাক।
শরতের শেষভাগে দুর্গাপূজার আয়োজন হলেও উষ্ণ আবহাওয়া থেকে মুক্তি পাওয়া যাচ্ছে না। তাই দেশের ফ্যাশন হাউসগুলো লাল-সাদা আবহের সঙ্গে হালকা বা ভারী নকশার পোশাকে স্বস্তির বিষয়টিও বিবেচনায় রেখেছে। পূজার কেনাকাটায় শাড়ির প্রতি নারীদের বাড়তি আকর্ষণ থাকে। সঙ্গে আরামদায়ক বিভিন্ন পোশাক জায়গা পায় ব্যাগে। আর ছোটদের জন্য আছে চিরাচরিত পোশাকের বিশাল সম্ভার। পুরুষদের জন্য? তা-ও আছে বরাবরের মতো।
শাড়িতে স্বস্তি
ফ্যাশন ডিজাইনাররা ১২ হাতের শাড়িতে নকশার পাশাপাশি বিবেচনায় রাখেন কাপড়ের ধরনের বিষয়টি। যেহেতু পূজায় মণ্ডপ ছাড়াও বাইরে ঘোরাঘুরি হয় ব্যাপক, তাই অনেকে খোঁজেন সাদাসিধে পোশাক। এ কারণে জমকালো শাড়ি থেকে শুরু করে অপেক্ষাকৃত সরল, ছিমছাম নকশার শাড়ি বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। ষষ্ঠী ও সপ্তমী—এ দুই দিন সাধারণত সবাই হালকা স্নিগ্ধ সাজপোশাক বেছে নিতে ভালোবাসেন। অষ্টমীর সকালে মণ্ডপে অঞ্জলি দিতে যাওয়ার সময় পরতে পারেন হালকা কোনো শাড়ি। সন্ধ্যায় ভালো লাগবে সিল্কের নকশা করা মিষ্টিরঙা পোশাক। অষ্টমী ও নবমীর অঞ্জলিতে পরতে পারেন বেনারসি, কাতানের মতো ভারী শাড়ি। আর দশমীতে সবাই মেতে ওঠে সিঁদুর খেলায়। এদিন বেছে নিতে পারেন গাঢ় রঙের কোনো শাড়ি। ঐতিহ্য অনুযায়ী সাদা শাড়ি লাল পাড়ই বেছে নিতে দেখা যায় নারীদের। এর সঙ্গে জমিনে হালকা কাজ, ভারী আঁচলের কাতান বা বেনারসি।
শাড়িতে পূজার আবহ
পূজার শাড়ি নকশা মানে শারদ রঙের আভা। ঐতিহ্যগত ভাবে সে রং নীল, সাদা ও লাল। সাদা জমিনে লাল পাড় ছাড়াও ভিন্নতা আনতে পূজার শাড়িতে এখন ডিজাইনাররা সবুজ, লাল, কমলাসহ বিভিন্ন রং ব্যবহার করছেন। শাড়ির জমিনের মোটিফে পূজার আবহ আনতে যোগ হয় শঙ্খ, পদ্ম, ওম কিংবা স্বস্তিকা আর বিভিন্ন অস্ত্রের মোটিফ। কোনো কোনো শাড়িতে দেখা মিলবে দেবীর নানা রূপ।
এসব মোটিফ ছাড়াও নকশায় উঠে আসছে বাঙালির শত বছরের ইতিহাস-ঐতিহ্য অথবা রূপকথার হাজার বছরের গল্প। এসবের জন্য ব্যবহার করা হয় স্ক্রিনপ্রিন্ট এবং হ্যান্ড এমব্রয়ডারিসহ বিভিন্ন মিডিয়াম। এর বাইরেও পূজার শাড়িতে জনপ্রিয় পূজার নির্দিষ্ট কিছু নকশা থাকে। এবারও তার ব্যতিক্রম নেই।
ম্যাচিং বিউটি
এখন চলছে ম্যাচিং বিউটির দিন। কাপল তো বটেই, পুরো পরিবার একই রকম পোশাক পরতে ভালোবাসেন এখনকার উৎসবগুলোতে। ফ্যাশন হাউসগুলো বিষয়টি নিয়ে গত কয়েক বছর বেশ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে পোশাক তৈরি করছে। প্রতিবছরই এমন পোশাকের নকশা ও কাটে আলাদা আলাদা ধরন দেখা যায়। পূজার যেকোনো একদিন ম্যাচিং পোশাক পরতে পারেন পরিবারের সবাই মিলে। পাঞ্জাবির সঙ্গে শাড়ি, সালোয়ার কামিজের সঙ্গে পাঞ্জাবি বা শার্ট, কুর্তির সঙ্গে পাঞ্জাবি ইত্যাদি বহু রকমের ম্যাচিং পোশাক পাওয়া যায় উৎসবে। যেকোনো বয়সের মানুষই বেছে নিতে পারেন এসব পোশাক।
উৎসবের সঙ্গে পোশাকের যোগ আমাদের ঐতিহ্য। তার রয়েছে ভিন্নতাও। তবে পোশাকের ক্ষেত্রে ট্রেন্ডের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে স্বচ্ছন্দের বিষয়টি। প্রচুর ঘোরাঘুরিতে আরামের পোশাকটি বেছে নিন পূজায়।
সাদা মেঘ, নীল আকাশ, কাশফুল আর শিউলির সুবাসে শারদীয়া উৎসব আসে। বইতে শুরু করেছে পূজার বাতাস। পাড়া-মহল্লার মণ্ডপগুলোতে বেড়েছে ব্যস্ততা। সেই সঙ্গে লেগেছে কেনাকাটার ধুম। শপিং মল আর ফ্যাশন হাউসগুলোর আউটলেটে শোভা পাচ্ছে পূজার বিভিন্ন পোশাক।
শরতের শেষভাগে দুর্গাপূজার আয়োজন হলেও উষ্ণ আবহাওয়া থেকে মুক্তি পাওয়া যাচ্ছে না। তাই দেশের ফ্যাশন হাউসগুলো লাল-সাদা আবহের সঙ্গে হালকা বা ভারী নকশার পোশাকে স্বস্তির বিষয়টিও বিবেচনায় রেখেছে। পূজার কেনাকাটায় শাড়ির প্রতি নারীদের বাড়তি আকর্ষণ থাকে। সঙ্গে আরামদায়ক বিভিন্ন পোশাক জায়গা পায় ব্যাগে। আর ছোটদের জন্য আছে চিরাচরিত পোশাকের বিশাল সম্ভার। পুরুষদের জন্য? তা-ও আছে বরাবরের মতো।
শাড়িতে স্বস্তি
ফ্যাশন ডিজাইনাররা ১২ হাতের শাড়িতে নকশার পাশাপাশি বিবেচনায় রাখেন কাপড়ের ধরনের বিষয়টি। যেহেতু পূজায় মণ্ডপ ছাড়াও বাইরে ঘোরাঘুরি হয় ব্যাপক, তাই অনেকে খোঁজেন সাদাসিধে পোশাক। এ কারণে জমকালো শাড়ি থেকে শুরু করে অপেক্ষাকৃত সরল, ছিমছাম নকশার শাড়ি বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। ষষ্ঠী ও সপ্তমী—এ দুই দিন সাধারণত সবাই হালকা স্নিগ্ধ সাজপোশাক বেছে নিতে ভালোবাসেন। অষ্টমীর সকালে মণ্ডপে অঞ্জলি দিতে যাওয়ার সময় পরতে পারেন হালকা কোনো শাড়ি। সন্ধ্যায় ভালো লাগবে সিল্কের নকশা করা মিষ্টিরঙা পোশাক। অষ্টমী ও নবমীর অঞ্জলিতে পরতে পারেন বেনারসি, কাতানের মতো ভারী শাড়ি। আর দশমীতে সবাই মেতে ওঠে সিঁদুর খেলায়। এদিন বেছে নিতে পারেন গাঢ় রঙের কোনো শাড়ি। ঐতিহ্য অনুযায়ী সাদা শাড়ি লাল পাড়ই বেছে নিতে দেখা যায় নারীদের। এর সঙ্গে জমিনে হালকা কাজ, ভারী আঁচলের কাতান বা বেনারসি।
শাড়িতে পূজার আবহ
পূজার শাড়ি নকশা মানে শারদ রঙের আভা। ঐতিহ্যগত ভাবে সে রং নীল, সাদা ও লাল। সাদা জমিনে লাল পাড় ছাড়াও ভিন্নতা আনতে পূজার শাড়িতে এখন ডিজাইনাররা সবুজ, লাল, কমলাসহ বিভিন্ন রং ব্যবহার করছেন। শাড়ির জমিনের মোটিফে পূজার আবহ আনতে যোগ হয় শঙ্খ, পদ্ম, ওম কিংবা স্বস্তিকা আর বিভিন্ন অস্ত্রের মোটিফ। কোনো কোনো শাড়িতে দেখা মিলবে দেবীর নানা রূপ।
এসব মোটিফ ছাড়াও নকশায় উঠে আসছে বাঙালির শত বছরের ইতিহাস-ঐতিহ্য অথবা রূপকথার হাজার বছরের গল্প। এসবের জন্য ব্যবহার করা হয় স্ক্রিনপ্রিন্ট এবং হ্যান্ড এমব্রয়ডারিসহ বিভিন্ন মিডিয়াম। এর বাইরেও পূজার শাড়িতে জনপ্রিয় পূজার নির্দিষ্ট কিছু নকশা থাকে। এবারও তার ব্যতিক্রম নেই।
ম্যাচিং বিউটি
এখন চলছে ম্যাচিং বিউটির দিন। কাপল তো বটেই, পুরো পরিবার একই রকম পোশাক পরতে ভালোবাসেন এখনকার উৎসবগুলোতে। ফ্যাশন হাউসগুলো বিষয়টি নিয়ে গত কয়েক বছর বেশ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে পোশাক তৈরি করছে। প্রতিবছরই এমন পোশাকের নকশা ও কাটে আলাদা আলাদা ধরন দেখা যায়। পূজার যেকোনো একদিন ম্যাচিং পোশাক পরতে পারেন পরিবারের সবাই মিলে। পাঞ্জাবির সঙ্গে শাড়ি, সালোয়ার কামিজের সঙ্গে পাঞ্জাবি বা শার্ট, কুর্তির সঙ্গে পাঞ্জাবি ইত্যাদি বহু রকমের ম্যাচিং পোশাক পাওয়া যায় উৎসবে। যেকোনো বয়সের মানুষই বেছে নিতে পারেন এসব পোশাক।
উৎসবের সঙ্গে পোশাকের যোগ আমাদের ঐতিহ্য। তার রয়েছে ভিন্নতাও। তবে পোশাকের ক্ষেত্রে ট্রেন্ডের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে স্বচ্ছন্দের বিষয়টি। প্রচুর ঘোরাঘুরিতে আরামের পোশাকটি বেছে নিন পূজায়।
১৯৬০ সালের দিকে স্যাম পানাপুলোস এবং তাঁর ভাই ঐতিহ্যবাহী পিৎজায় এক নতুন উপাদান যোগ করার সিদ্ধান্ত নেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী পিৎজার উপাদানের সঙ্গে যুক্ত হলো প্যাকেটজাত আনারস। এর নাম রাখা হয় হাওয়াইয়ান পিৎজা। মাসখানেকের...
২ দিন আগেঅ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীদের জন্য নেপাল উপযুক্ত জায়গা। উঁচু পাহাড়ে ট্রেকিং থেকে শুরু করে প্যারাগ্লাইডিং কিংবা বাঞ্জি জাম্পিংয়ের মতো দুর্দান্ত সব কর্মকাণ্ডের জন্য এক নামে পরিচিত দেশটি। তবে এসব অ্যাকটিভিটি ছাড়াও সব ধরনের ভ্রমণপিয়াসির জন্য নেপালে কিছু না কিছু কর্মকাণ্ড রয়েছে।
২ দিন আগেপাহাড় বলতে বান্দরবানই আমাকে বেশি মুগ্ধ করে। এর নৈসর্গিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মুখে বলে কিংবা ছবিতে দেখিয়ে শেষ করা যাবে না।
২ দিন আগেপঞ্চাশ হাজার ফুলের বীজ থেকে তৈরি হয়েছে ৩৬০ বর্গমিটার দীর্ঘ একটি কার্পেট। এতে আরও যোগ হয়েছে ঐতিহ্যবাহী জ্যামিতিক নকশা ও মার্বেল পাথর। সেটি দেখতে ভিড় জমেছে পর্যটকের।
২ দিন আগে