আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের মৌলিক স্বাধীনতা, ধর্মীয় স্বাধীনতা ও মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গত মঙ্গলবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের সার্বিক পরিস্থিতি ও সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর গ্রেপ্তার ইস্যুতে প্রশ্নের জবাবে এই আহ্বান জানান দপ্তরের মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল।
পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে এই নিয়মিত ব্রিফিংটি প্রকাশ করা হয়েছে। এতে দেখা যায়, এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতনের ঘটনায় ব্রিটিশ পার্লামেন্টে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দুই ব্রিটিশ আইনপ্রণেতা প্রীতি প্যাটেল ও ব্যারি গার্ডিনার। পার্লামেন্টে ২ হাজার সহিংসতার ঘটনা তুলে ধরেছেন তাঁরা। সংখ্যালঘুরা যাতে স্বাধীনভাবে তাদের ধর্ম পালন করতে পারে, তাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা হয় এবং আইনের শাসন নিশ্চিত করা হয় এই লক্ষ্যে বাংলাদেশের সরকারের সঙ্গে ব্রিটিশ সরকারকে দ্রুত আলোচনার আহ্বান জানিয়েছেন এই আইনপ্রণেতা। যুক্তরাষ্ট্র সরকার কূটনৈতিক চ্যানেল ব্যবহার করে উদ্বেগের বিষয়টি বাংলাদেশকে জানাবে কি; এ বিষয়ে কোনো নীতি গ্রহণ করবে কি? এর জবাবে প্যাটেল বলেন, ‘যেসব দেশের সরকারের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আছে, তাদের প্রত্যেকের ক্ষেত্রে আমাদের অবস্থান একই রকম—মৌলিক স্বাধীনতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকা, ধর্মীয় স্বাধীনতা ও মৌলিক মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার গুরুত্ব সম্পর্কে আমরা স্পষ্ট করে বলি।’ তিনি আরও বলেন, যেকোনো ধরনের বিক্ষোভ শান্তিপূর্ণ হতে হবে। যেকোনো ধরনের ধরপাকড়ের ক্ষেত্রে সরকারকে আইনের শাসনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকতে হবে, মৌলিক মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকতে হবে। এসব ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র অব্যাহতভাবে দেশগুলোর প্রতি জোর দিয়ে যাবে বলে জানান প্যাটেল।
এদিকে চিন্ময় প্রসঙ্গে এক প্রশ্নে সাংবাদিক জানতে চান, চিন্ময়কে গ্রেপ্তারের পর তাঁকে জেলে নেওয়া হয়েছে। তাঁর হয়ে কোনো আইনজীবী আদালতে লড়তে চাইছেন না। কারণ তাঁর আইনজীবীকে পিটিয়ে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র কি এই ইস্যুতে কোনো ব্যবস্থা নেবে? এর জবাবে প্যাটেল বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার বিস্তারিত জানা নেই। তবে আবারও বলছি, আমরা এ ব্যাপারে বরাবরই জোর দিয়ে আসছি যে যাঁরা আটক থাকবেন, তাঁদের পক্ষ থেকেও যথাযথ প্রতিনিধিত্ব থাকতে হবে এবং তাঁদের মৌলিক স্বাধীনতা ও মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হবে।’
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের মৌলিক স্বাধীনতা, ধর্মীয় স্বাধীনতা ও মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গত মঙ্গলবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের সার্বিক পরিস্থিতি ও সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর গ্রেপ্তার ইস্যুতে প্রশ্নের জবাবে এই আহ্বান জানান দপ্তরের মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল।
পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে এই নিয়মিত ব্রিফিংটি প্রকাশ করা হয়েছে। এতে দেখা যায়, এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতনের ঘটনায় ব্রিটিশ পার্লামেন্টে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দুই ব্রিটিশ আইনপ্রণেতা প্রীতি প্যাটেল ও ব্যারি গার্ডিনার। পার্লামেন্টে ২ হাজার সহিংসতার ঘটনা তুলে ধরেছেন তাঁরা। সংখ্যালঘুরা যাতে স্বাধীনভাবে তাদের ধর্ম পালন করতে পারে, তাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা হয় এবং আইনের শাসন নিশ্চিত করা হয় এই লক্ষ্যে বাংলাদেশের সরকারের সঙ্গে ব্রিটিশ সরকারকে দ্রুত আলোচনার আহ্বান জানিয়েছেন এই আইনপ্রণেতা। যুক্তরাষ্ট্র সরকার কূটনৈতিক চ্যানেল ব্যবহার করে উদ্বেগের বিষয়টি বাংলাদেশকে জানাবে কি; এ বিষয়ে কোনো নীতি গ্রহণ করবে কি? এর জবাবে প্যাটেল বলেন, ‘যেসব দেশের সরকারের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আছে, তাদের প্রত্যেকের ক্ষেত্রে আমাদের অবস্থান একই রকম—মৌলিক স্বাধীনতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকা, ধর্মীয় স্বাধীনতা ও মৌলিক মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার গুরুত্ব সম্পর্কে আমরা স্পষ্ট করে বলি।’ তিনি আরও বলেন, যেকোনো ধরনের বিক্ষোভ শান্তিপূর্ণ হতে হবে। যেকোনো ধরনের ধরপাকড়ের ক্ষেত্রে সরকারকে আইনের শাসনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকতে হবে, মৌলিক মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকতে হবে। এসব ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র অব্যাহতভাবে দেশগুলোর প্রতি জোর দিয়ে যাবে বলে জানান প্যাটেল।
এদিকে চিন্ময় প্রসঙ্গে এক প্রশ্নে সাংবাদিক জানতে চান, চিন্ময়কে গ্রেপ্তারের পর তাঁকে জেলে নেওয়া হয়েছে। তাঁর হয়ে কোনো আইনজীবী আদালতে লড়তে চাইছেন না। কারণ তাঁর আইনজীবীকে পিটিয়ে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র কি এই ইস্যুতে কোনো ব্যবস্থা নেবে? এর জবাবে প্যাটেল বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার বিস্তারিত জানা নেই। তবে আবারও বলছি, আমরা এ ব্যাপারে বরাবরই জোর দিয়ে আসছি যে যাঁরা আটক থাকবেন, তাঁদের পক্ষ থেকেও যথাযথ প্রতিনিধিত্ব থাকতে হবে এবং তাঁদের মৌলিক স্বাধীনতা ও মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হবে।’
২০২৪ সালে বাংলাদেশে ৩১০ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। তাদের মাঝে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীও রয়েছেন। এর মধ্যে ৬৫ শতাংশের বেশি কৈশোর বয়সী।
১ ঘণ্টা আগেগত ৫ মাসে (৪ আগস্ট ২০২৪ থেকে) সারা দেশের ৪০টি মাজারে ৪৪টি হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি হামলার ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। আজ প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে...
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাসকে গ্রেপ্তার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ শনিবার পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) সহায়তায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। দুদকের ঊর্ধ্বতন একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে...
৪ ঘণ্টা আগেলেবাননে আটকে পড়া আরও ৪৭ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন। আজ শনিবার সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে তাদের বহনকারী কাতার এয়ারওয়েজের ফ্লাইট হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। সম্পূর্ণ সরকারি খরচে তাঁদের দেশে ফিরিয়ে আনা হয়...
৫ ঘণ্টা আগে