কয়েক ছত্র
রুশা চৌধুরী, আবৃত্তিশিল্পী
‘খাঁচার পাখি ছিল সোনার খাঁচাটিতে
বনের পাখি ছিল বনে,
একদা কী করিয়া মিলন হোলো দোঁহে
কী ছিল বিধাতার মনে!’
আসলে কি কিছু থাকে বিধাতার মনে? আমাদের চলার পথের বাঁকে বাঁকে আমরা যাদের পাই, তারা সবাই কি আমাদের নিজের ইচ্ছেতে খুঁজে নেওয়া নাকি সেই বিধাতার মনের ইচ্ছের ফলে খুঁজে পাওয়া?
এসব কথা আজকাল প্রায়ই মাথায় আসে। এই তো কিছুদিন আগে এক জনাকীর্ণ জায়গায় হঠাৎ দেখি একটা ছোট বাচ্চা চার-পাঁচ বছর বা তার কম বয়সী, আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে। আমিও হাসলাম, শিশুটি হাসি ফিরিয়ে দিল। এমন অনেকক্ষণ হলো। এরপর আমি ওর দিকে তাকিয়ে একটু হাত নাড়লাম, বাচ্চাটাও হাত বাড়াল।
এর মাঝে আমি অন্য কাজে ব্যস্ত, বাচ্চাটার কথা মনে নেই। হঠাৎ দেখি একজন অচেনা মহিলা আমাকে ডাকছে, ‘আপা, আমার বাচ্চাটার সঙ্গে একটু কথা বলবেন? ও খুব চাচ্ছে।’ আমি অবাক হয়ে দেখি সেই বাচ্চাটা। দুষ্টুমি-মাখা ভেজা চোখ নিয়ে তাকিয়ে আছে। হাত বাড়াতেই কোলে চলে এল। আমি খুব অবাক হলাম!
শিশু শরীরের কোমল ঘ্রাণে মনটা ভরে গেল। সে আমার কপালের টিপটা তুলে নিল, নিয়ে আরও মিষ্টি করে হাসল। ওর মা মন খারাপ করে বলল, ‘আপা, আমার বাচ্চাটা কথা বলতে পারে না, কারও কোলেও তেমন একটা যায় না, আজ কেন যে আপনাকে দেখে এমন খুশি হলো!’
একটা অদ্ভুত ব্যথায় মনটা ভরে গেল! কতইবা বয়স শিশুটির? মায়ের হয়তো ত্রিশের একটু বেশি, কিন্তু বিধাতা কী ভীষণ কষ্টের ছকে তার জীবনটা ফেলে দিয়েছে! অনেকক্ষণ শিশুটি আমার কোলে থাকল, আমি মনে মনে ওর অপরূপ হাসি আর মুখখানা দেখে বলতে লাগলাম,
‘পুষ্পসম অন্ধ তুমি অন্ধ বালিকা,
দেখনি নিজে মোহন কী যে, তোমার মালিকা।’
সেই লাবণ্যময়ী মা আমার ফোন নম্বর নিয়ে গেলেন। বললেন, ফোন দেবেন। জীবনের সম্পর্কের খাতায় আরেকটি অযাচিত সম্পর্ক যুক্ত হলো, যার সূত্রপাত ‘এক টুকরো হাসি’ থেকে। এরপর সেই মা আমার সঙ্গে আর যোগাযোগ করেছিল কি না, আমরা বন্ধু হয়ে গেছিলাম কি না, বাচ্চাটিকে আমি কতটা আপন করে নিয়েছিলাম বা ফিরিয়ে দিয়েছিলাম সেই সব কথা তোলা থাকুক। প্রকাশিত থাকুক শুধু এই সুন্দর শুরুর কথাটুকু।
প্রতিটা সম্পর্কই শুরুতে এমন সুন্দর থাকে। অকারণ হাসি, উচ্ছ্বাস, চপলতা তাতে বিশ্বাসের প্রলেপ দেয়। একসময় সে বিশ্বাস কঠিন হয়। আবার উল্টোটাও ঘটে। একটু হেরফের বা তারতম্য সম্পর্কটাকে হয়তো আর দীর্ঘ হতে দেয় না। সেই যে বনের পাখি আর খাঁচার পাখির মনের ভেতরের চিরকালের দ্বিধা-দ্বন্দ্ব—
‘দুজনে কেহ কারে বুঝিতে নাহি পারে,
বুঝাতে নারে আপনায়।
দুজনে একা একা ঝাপটি মারে পাখা,
কাতরে ডাকে কাছে আয়!’
আমাদের চলার পথের প্রতিটি সম্পর্কও হয়তো তাই। একটা নির্দিষ্ট সময়ে বা নির্দিষ্ট ঘটনায় আমরা একেকটা সম্পর্ক তৈরি করে ফেলি। তারপর একসময় দেখা যায়, ঠিক যেন মিলছে না অথবা এতটাই মিলে গেল যে একদম হরিহর আত্মা! প্রকৃতির এই আশ্চর্য খেয়ালিপনার জন্যই এ পৃথিবীটা রহস্যময়, বেঁচে থাকা আনন্দের আর জীবনটা অদ্ভুত রোমাঞ্চকর। এ যেন চেনাশোনার বাইরের সেই পথ, যা খুঁজে না পেয়েও অকারণে ছুটে যাওয়া। সেখানে ‘বলরামের চ্যালা’ হয়ে মানুষ ছুটে বেড়ায় আর অকারণেই গান গায়—
‘তোমার মোহন রূপে কে রয় ভুলে
জানি না কি মরণ নাচে, নাচে গো ঐ চরণমূলে।।’
আসলেই তো! কার মোহন রূপের টানে মানুষ তার মনের ভেতর জীবনভর নিত্যনতুন খেলাঘর বাঁধতে লাগে? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে যাওয়াই জীবন। এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাওয়া বা না পাওয়াই বেঁচে থাকা। সবকিছুর ওপরে গুরুর সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে বারবার বলে যাই—
‘ভয় নেই ভাই মানবকে মহান বলে যেন!’
এই বিশ্বলোকে আমরা বিরাট শিশুর হাতের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ধূলিকণা, আমাদের হাতের লাগাম কার হাতে?
‘তোমার হাতে আমার ঘোড়া লাগাম পরানো...’
কে সেই তুমি? কার খোঁজ আমাদের শেষ হয় না? এই রহস্যময় জীবনের ভালোবাসা, অভিমান, আনন্দ বা বিষাদময় প্রতিটি প্রান্তে একলা আমি আমার নিজের মতো একটা মন্ত্র পড়ে যাই। কী সেই মন্ত্র? কঠিন কিছু না, তবে ভীষণ আলো ছড়ানো সেই বাণী—
‘শুনে তোমার মুখের বাণী আসবে ঘিরে বনের প্রাণী—
হয়ত তোমার আপন ঘরে পাষাণ হিয়া গলবে না।
বদ্ধ দুয়ার দেখবি ব’লে অমনি কি তুই আসবি চলে—
তোরে বারে বারে ঠেলতে হবে, হয়ত দুয়ার খুলবে না।’
এই যে বন্ধ দুয়ার খোলার চেষ্টা করে যাওয়া, এটাই জীবন! সত্যি সত্যি শুধু চেষ্টাটুকুই। আর কার কাছে কী জানি না, আমার কাছে প্রতিটি সৎ নিশ্বাস, সৎ ভালোবাসা, সৎ কাজের যে চিহ্ন পেছনে পড়ে আছে, তা-ই আমাদের ‘আমি’। এটুকুই জীবন দর্শন, এই দর্শন মেনে বারবার রক্তাক্ত হলেও আহত হই না। মানুষের সব মনের অসুখের দাওয়াই তার মনের মাঝেই থাকে। এ যেন সেই প্রাণের মানুষ, যে আমাদের প্রাণেই থাকে! চাইলেই সে আমাদের আত্মা পর্যন্ত স্বর্গের আলোয় ভরিয়ে দেয়। প্রতিটি মানুষের জন্যই এমন। আমরা কেউ বুঝি, কেউ বুঝি না।
‘খাঁচার পাখি ছিল সোনার খাঁচাটিতে
বনের পাখি ছিল বনে,
একদা কী করিয়া মিলন হোলো দোঁহে
কী ছিল বিধাতার মনে!’
আসলে কি কিছু থাকে বিধাতার মনে? আমাদের চলার পথের বাঁকে বাঁকে আমরা যাদের পাই, তারা সবাই কি আমাদের নিজের ইচ্ছেতে খুঁজে নেওয়া নাকি সেই বিধাতার মনের ইচ্ছের ফলে খুঁজে পাওয়া?
এসব কথা আজকাল প্রায়ই মাথায় আসে। এই তো কিছুদিন আগে এক জনাকীর্ণ জায়গায় হঠাৎ দেখি একটা ছোট বাচ্চা চার-পাঁচ বছর বা তার কম বয়সী, আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে। আমিও হাসলাম, শিশুটি হাসি ফিরিয়ে দিল। এমন অনেকক্ষণ হলো। এরপর আমি ওর দিকে তাকিয়ে একটু হাত নাড়লাম, বাচ্চাটাও হাত বাড়াল।
এর মাঝে আমি অন্য কাজে ব্যস্ত, বাচ্চাটার কথা মনে নেই। হঠাৎ দেখি একজন অচেনা মহিলা আমাকে ডাকছে, ‘আপা, আমার বাচ্চাটার সঙ্গে একটু কথা বলবেন? ও খুব চাচ্ছে।’ আমি অবাক হয়ে দেখি সেই বাচ্চাটা। দুষ্টুমি-মাখা ভেজা চোখ নিয়ে তাকিয়ে আছে। হাত বাড়াতেই কোলে চলে এল। আমি খুব অবাক হলাম!
শিশু শরীরের কোমল ঘ্রাণে মনটা ভরে গেল। সে আমার কপালের টিপটা তুলে নিল, নিয়ে আরও মিষ্টি করে হাসল। ওর মা মন খারাপ করে বলল, ‘আপা, আমার বাচ্চাটা কথা বলতে পারে না, কারও কোলেও তেমন একটা যায় না, আজ কেন যে আপনাকে দেখে এমন খুশি হলো!’
একটা অদ্ভুত ব্যথায় মনটা ভরে গেল! কতইবা বয়স শিশুটির? মায়ের হয়তো ত্রিশের একটু বেশি, কিন্তু বিধাতা কী ভীষণ কষ্টের ছকে তার জীবনটা ফেলে দিয়েছে! অনেকক্ষণ শিশুটি আমার কোলে থাকল, আমি মনে মনে ওর অপরূপ হাসি আর মুখখানা দেখে বলতে লাগলাম,
‘পুষ্পসম অন্ধ তুমি অন্ধ বালিকা,
দেখনি নিজে মোহন কী যে, তোমার মালিকা।’
সেই লাবণ্যময়ী মা আমার ফোন নম্বর নিয়ে গেলেন। বললেন, ফোন দেবেন। জীবনের সম্পর্কের খাতায় আরেকটি অযাচিত সম্পর্ক যুক্ত হলো, যার সূত্রপাত ‘এক টুকরো হাসি’ থেকে। এরপর সেই মা আমার সঙ্গে আর যোগাযোগ করেছিল কি না, আমরা বন্ধু হয়ে গেছিলাম কি না, বাচ্চাটিকে আমি কতটা আপন করে নিয়েছিলাম বা ফিরিয়ে দিয়েছিলাম সেই সব কথা তোলা থাকুক। প্রকাশিত থাকুক শুধু এই সুন্দর শুরুর কথাটুকু।
প্রতিটা সম্পর্কই শুরুতে এমন সুন্দর থাকে। অকারণ হাসি, উচ্ছ্বাস, চপলতা তাতে বিশ্বাসের প্রলেপ দেয়। একসময় সে বিশ্বাস কঠিন হয়। আবার উল্টোটাও ঘটে। একটু হেরফের বা তারতম্য সম্পর্কটাকে হয়তো আর দীর্ঘ হতে দেয় না। সেই যে বনের পাখি আর খাঁচার পাখির মনের ভেতরের চিরকালের দ্বিধা-দ্বন্দ্ব—
‘দুজনে কেহ কারে বুঝিতে নাহি পারে,
বুঝাতে নারে আপনায়।
দুজনে একা একা ঝাপটি মারে পাখা,
কাতরে ডাকে কাছে আয়!’
আমাদের চলার পথের প্রতিটি সম্পর্কও হয়তো তাই। একটা নির্দিষ্ট সময়ে বা নির্দিষ্ট ঘটনায় আমরা একেকটা সম্পর্ক তৈরি করে ফেলি। তারপর একসময় দেখা যায়, ঠিক যেন মিলছে না অথবা এতটাই মিলে গেল যে একদম হরিহর আত্মা! প্রকৃতির এই আশ্চর্য খেয়ালিপনার জন্যই এ পৃথিবীটা রহস্যময়, বেঁচে থাকা আনন্দের আর জীবনটা অদ্ভুত রোমাঞ্চকর। এ যেন চেনাশোনার বাইরের সেই পথ, যা খুঁজে না পেয়েও অকারণে ছুটে যাওয়া। সেখানে ‘বলরামের চ্যালা’ হয়ে মানুষ ছুটে বেড়ায় আর অকারণেই গান গায়—
‘তোমার মোহন রূপে কে রয় ভুলে
জানি না কি মরণ নাচে, নাচে গো ঐ চরণমূলে।।’
আসলেই তো! কার মোহন রূপের টানে মানুষ তার মনের ভেতর জীবনভর নিত্যনতুন খেলাঘর বাঁধতে লাগে? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে যাওয়াই জীবন। এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাওয়া বা না পাওয়াই বেঁচে থাকা। সবকিছুর ওপরে গুরুর সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে বারবার বলে যাই—
‘ভয় নেই ভাই মানবকে মহান বলে যেন!’
এই বিশ্বলোকে আমরা বিরাট শিশুর হাতের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ধূলিকণা, আমাদের হাতের লাগাম কার হাতে?
‘তোমার হাতে আমার ঘোড়া লাগাম পরানো...’
কে সেই তুমি? কার খোঁজ আমাদের শেষ হয় না? এই রহস্যময় জীবনের ভালোবাসা, অভিমান, আনন্দ বা বিষাদময় প্রতিটি প্রান্তে একলা আমি আমার নিজের মতো একটা মন্ত্র পড়ে যাই। কী সেই মন্ত্র? কঠিন কিছু না, তবে ভীষণ আলো ছড়ানো সেই বাণী—
‘শুনে তোমার মুখের বাণী আসবে ঘিরে বনের প্রাণী—
হয়ত তোমার আপন ঘরে পাষাণ হিয়া গলবে না।
বদ্ধ দুয়ার দেখবি ব’লে অমনি কি তুই আসবি চলে—
তোরে বারে বারে ঠেলতে হবে, হয়ত দুয়ার খুলবে না।’
এই যে বন্ধ দুয়ার খোলার চেষ্টা করে যাওয়া, এটাই জীবন! সত্যি সত্যি শুধু চেষ্টাটুকুই। আর কার কাছে কী জানি না, আমার কাছে প্রতিটি সৎ নিশ্বাস, সৎ ভালোবাসা, সৎ কাজের যে চিহ্ন পেছনে পড়ে আছে, তা-ই আমাদের ‘আমি’। এটুকুই জীবন দর্শন, এই দর্শন মেনে বারবার রক্তাক্ত হলেও আহত হই না। মানুষের সব মনের অসুখের দাওয়াই তার মনের মাঝেই থাকে। এ যেন সেই প্রাণের মানুষ, যে আমাদের প্রাণেই থাকে! চাইলেই সে আমাদের আত্মা পর্যন্ত স্বর্গের আলোয় ভরিয়ে দেয়। প্রতিটি মানুষের জন্যই এমন। আমরা কেউ বুঝি, কেউ বুঝি না।
গত সপ্তাহে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে আশাজাগানিয়া একটি খবর প্রচারিত হওয়ার পর দেশব্যাপী বেশ আলোচনা চলছে। ৫ এপ্রিল থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে মিয়ানমারের জান্তা সরকারের উপপ্রধানমন্ত্রী ইউ থান শিউ বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও রোহিঙ্গা...
২১ ঘণ্টা আগেসমগ্র বাংলাদেশ এখন স্বপ্ন দেখছে। আমূল বদলে যাওয়ার স্বপ্ন। বাংলাদেশকে এই স্বপ্ন দেখাচ্ছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার। আরও নির্দিষ্ট করে বললে, এই স্বপ্ন দেখাচ্ছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তাঁকে কেন্দ্র করেই স্বপ্নগুলো আবর্তিত হতে শুরু করেছে।
২১ ঘণ্টা আগেভারতবর্ষে শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে বিভিন্ন ধর্ম, বর্ণ ও জাতিগোষ্ঠীর মানুষ সহাবস্থান করলেও ঔপনিবেশিক শাসন এবং ব্রিটিশদের বিভেদমূলক রাজনৈতিক কৌশলের কারণে সাম্প্রদায়িক বিভাজন সময়ের সঙ্গে সঙ্গে গভীর হয়ে ওঠে। তারই চূড়ান্ত প্রকাশ ঘটে ১৯৪৭ সালে, যখন উপমহাদেশ দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে জন্ম নেয় ভারত ও পাকিস্তান।
২১ ঘণ্টা আগেকেন্দ্রীয় আকর্ষণ হিসেবে উঠে এসেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ আয়োজিত ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’। আশির দশকে শুরু হওয়া এই শোভাযাত্রা আজ জাতীয় পরিচয়ের এক জীবন্ত প্রতীক। ২০১৬ সালে ইউনেসকো একে অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়, যা আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও আমাদের সাংস্কৃতিক মর্যাদার প্রতীক হিসেবে...
২১ ঘণ্টা আগে