অনলাইন ডেস্ক
ডিজিটাল যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বিভিন্ন দেশে বায়োমেট্রিক পাসপোর্ট বা ই–পাসপোর্ট ব্যবহার করা হয়। এমআরপি বা যন্ত্রে পাঠযোগ্য পাসপোর্টের মতো বায়োমেট্রিক পাসপোর্টেরও একটি বই থাকে।
এই ধরনের পাসপোর্টের মূল উপাদান হলো—এতে একটি মাইক্রোপ্রসেসর চিপ (কম্পিউটার চিপ) ও অ্যানটেনা থাকে। এই চিপের মধ্যেই পাসপোর্টধারীর নাম, জন্মতারিখসহ পাসপোর্ট সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য থাকে। সেই সঙ্গে মুখ, আঙুলের ছাপ, চোখের আইরিশের মতো বিভিন্ন বায়োমেট্রিক ডেটাও থাকে। ফলে যেকোনো দেশের কর্তৃপক্ষ সহজেই ভ্রমণকারীর সম্পর্কে সব তথ্য জানতে পারে।
যখন ৪ সেন্টিমিটার ট্রান্সমিটিং অ্যানটেনার ওপর পাসপোর্টটি রাখা হয় তখন চিপের অ্যানটেনার মাধ্যমে বৈদ্যুতিক চার্জ সঞ্চালিত হয়। এর মাধ্যমে ডেটা আদান প্রদান হয়। ভ্রমণকারীর পাসপোর্ট স্ক্যান করলে পাসপোর্ট পরিদর্শন ব্যবস্থা কেন্দ্রীয় তথ্যাগারের (পাবলিক কি ডাইরেক্টরি বা পিকেডি) সঙ্গে ডেটা মিলিয়ে দেখে।
এ ছাড়া কোনো বন্দরে ভ্রমণকারীর পরিচয় যাচাইয়ের জন্য ই–গেটও থাকতে পারে। সেখানে নির্দিষ্ট স্থানে পাসপোর্ট রেখে দাঁড়ালে ক্যামেরা ছবি তুলে নেয় ও ফিঙ্গারপ্রিন্ট যাচাই করা হয়।
তথ্যাগার বা পিকেডির তথ্যের সঙ্গে পাসপোর্টধারীর ডেটা না মিললে লালবাতি জ্বলে উঠবে। তখন সেখানে দায়িত্বরত কর্মকর্তারা হস্তক্ষেপ করবেন।
ই–পাসপোর্টে ভ্রমণকারীর ডেটা বৈদ্যুতিকভাবে সংরক্ষিত থাকে। বলা হয়, এ কারণে এমআরপি পাসপোর্টের চেয়ে বায়োমেট্রিক পাসপোর্টের ডেটা নকল বা চুরি করা অনেক ব্যয়বহুল এবং কঠিন। এ ধরনের পাসপোর্টের মেয়াদ সাধারণত পাঁচ থেকে দশ বছর হয়ে থাকে।
বাংলাদেশে ই–পাসপোর্ট চালু হয়েছে ২০২০ সাল থেকে। উইকিপিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে প্রথম বায়োমেট্রিক পাসপোর্ট চালু করে মালয়েশিয়া, ১৯৯৮ সালে। ২০০৮ সালের ডিসেম্বর ৬০টি দেশে ই–পাসপোর্ট চালু হয়। আর ২০১৯ সালের মাঝামাঝিতে এ সংখ্যা দাঁড়ায় ১৫০–এ।
ডিজিটাল যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বিভিন্ন দেশে বায়োমেট্রিক পাসপোর্ট বা ই–পাসপোর্ট ব্যবহার করা হয়। এমআরপি বা যন্ত্রে পাঠযোগ্য পাসপোর্টের মতো বায়োমেট্রিক পাসপোর্টেরও একটি বই থাকে।
এই ধরনের পাসপোর্টের মূল উপাদান হলো—এতে একটি মাইক্রোপ্রসেসর চিপ (কম্পিউটার চিপ) ও অ্যানটেনা থাকে। এই চিপের মধ্যেই পাসপোর্টধারীর নাম, জন্মতারিখসহ পাসপোর্ট সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য থাকে। সেই সঙ্গে মুখ, আঙুলের ছাপ, চোখের আইরিশের মতো বিভিন্ন বায়োমেট্রিক ডেটাও থাকে। ফলে যেকোনো দেশের কর্তৃপক্ষ সহজেই ভ্রমণকারীর সম্পর্কে সব তথ্য জানতে পারে।
যখন ৪ সেন্টিমিটার ট্রান্সমিটিং অ্যানটেনার ওপর পাসপোর্টটি রাখা হয় তখন চিপের অ্যানটেনার মাধ্যমে বৈদ্যুতিক চার্জ সঞ্চালিত হয়। এর মাধ্যমে ডেটা আদান প্রদান হয়। ভ্রমণকারীর পাসপোর্ট স্ক্যান করলে পাসপোর্ট পরিদর্শন ব্যবস্থা কেন্দ্রীয় তথ্যাগারের (পাবলিক কি ডাইরেক্টরি বা পিকেডি) সঙ্গে ডেটা মিলিয়ে দেখে।
এ ছাড়া কোনো বন্দরে ভ্রমণকারীর পরিচয় যাচাইয়ের জন্য ই–গেটও থাকতে পারে। সেখানে নির্দিষ্ট স্থানে পাসপোর্ট রেখে দাঁড়ালে ক্যামেরা ছবি তুলে নেয় ও ফিঙ্গারপ্রিন্ট যাচাই করা হয়।
তথ্যাগার বা পিকেডির তথ্যের সঙ্গে পাসপোর্টধারীর ডেটা না মিললে লালবাতি জ্বলে উঠবে। তখন সেখানে দায়িত্বরত কর্মকর্তারা হস্তক্ষেপ করবেন।
ই–পাসপোর্টে ভ্রমণকারীর ডেটা বৈদ্যুতিকভাবে সংরক্ষিত থাকে। বলা হয়, এ কারণে এমআরপি পাসপোর্টের চেয়ে বায়োমেট্রিক পাসপোর্টের ডেটা নকল বা চুরি করা অনেক ব্যয়বহুল এবং কঠিন। এ ধরনের পাসপোর্টের মেয়াদ সাধারণত পাঁচ থেকে দশ বছর হয়ে থাকে।
বাংলাদেশে ই–পাসপোর্ট চালু হয়েছে ২০২০ সাল থেকে। উইকিপিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে প্রথম বায়োমেট্রিক পাসপোর্ট চালু করে মালয়েশিয়া, ১৯৯৮ সালে। ২০০৮ সালের ডিসেম্বর ৬০টি দেশে ই–পাসপোর্ট চালু হয়। আর ২০১৯ সালের মাঝামাঝিতে এ সংখ্যা দাঁড়ায় ১৫০–এ।
প্রথমবারের মতো নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান। গতকাল শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) উত্তর চীনের জিউকুয়ান স্যাটেলাইট লঞ্চ সেন্টার থেকে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়। এই স্যাটেলাইট পাকিস্তানের প্রাকৃতিক সম্পদ পর্যবেক্ষণ, দুর্যোগ মোকাবিলা, শহর পরিকল্পনা এবং কৃষি খাতকে আরও শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে।
১ দিন আগেপ্রথম পরীক্ষামূলক ফ্লাইটে ‘নিউ গ্লেন’ রকেট সফলভাবে পৃথিবীর কক্ষপথে উৎক্ষেপণে সমর্থ হয়েছে মার্কিন ধনকুবের জেফ বেজোসের মহাকাশবিষয়ক প্রতিষ্ঠান ব্লু অরিজিন। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার সকালে কেপ ক্যানাভেরাল থেকে রকেটটি উৎক্ষেপণ করা হয়।
১ দিন আগেএখন পর্যন্ত কেউ মৃত্যুর পর ক্রায়োপ্রিজারভেশনের মাধ্যমে আবারও বেঁচে উঠেছেন এমন নজির নেই। এমনকি এ রকম ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা পুরোপুরি রক্ষা করা সম্ভব হবে কিনা, তা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে। কিংস কলেজ লন্ডনের নিউরোসায়েন্সের অধ্যাপক ক্লাইভ কোয়েন এই ধারণাকে ‘অবাস্তব’ বলে মন্তব্য করেছেন।
২ দিন আগেজে-০৪১০-০১৩৯ নামের এই ব্ল্যাক হোলটির ভর সূর্যের ভরের প্রায় ৭০ কোটি গুণ। এটি এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত অন্যতম প্রাচীন ব্ল্যাক হোল। নাসার চন্দ্র অবজারভেটরি এবং চিলির ভেরি লার্জ টেলিস্কোপসহ বিভিন্ন টেলিস্কোপের মাধ্যমে এটি শনাক্ত করা হয়েছে। এটি শিশু মহাবিশ্ব সম্পর্কে নতুনভাবে জানার সুযোগ করে দিয়েছে।
২ দিন আগে