অনলাইন ডেস্ক
২০০৮ সালে ভারতের পাঠানো চন্দ্রযান-১ থেকে পাওয়া ডেটা বিশ্লেষণ করে যুক্তরাষ্ট্রের মানোয়ার হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষকে দাবি করছেন, পৃথিবীর ইলেকট্রন চাঁদের আবহাওয়ায় অবদান রাখছে। এমনকি এই ইলেকট্রন চাঁদে পানিও সৃষ্টি করছে। এ বিষয়ে একটি গবেষণা প্রতিবেদন নেচার অ্যাস্ট্রোনমি জার্নালে সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে।
আজ শুক্রবার নিউজউইকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ম্যাগনেটোস্ফিয়ার নামে একটি বল বা চৌম্বকক্ষেত্র পৃথিবীকে বেষ্টন করে আছে। এটি সূর্যের ক্ষতিকারক বিকিরণ থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করে। এই চৌম্বকক্ষেত্রটি পৃথিবীর রাতের অংশে একটি লম্বা লেজ তৈরি করে। লেজটি উচ্চ-শক্তির ইলেকট্রন এবং আয়ন দ্বারা গঠিত, যা মূলত পৃথিবী ও সৌরবায়ু থেকে উৎসারিত হয়।
এই সৌরবায়ু পরে চন্দ্রপৃষ্ঠে ভ্রমণ করে এবং এটিকে ঘিরে ফেলে। বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন, সৌরবায়ুর দ্বারা বহন করা ইলেকট্রনগুলো চাঁদে জল সৃষ্টির প্রাথমিক উপায়গুলোর মধ্যে একটি। ইলেকট্রন চন্দ্রপৃষ্ঠে শিলা বা খনিজগুলো ভেঙে ফেলছে বা দ্রবীভূত করছে।
গবেষকেরা বলছেন, চাঁদে জলের ঘনত্ব জানা, তার গঠন এবং বিবর্তন বোঝার জন্য এবং ভবিষ্যতের মানব অনুসন্ধানে পানি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
নতুন অনুসন্ধানটি চাঁদের স্থায়ীভাবে ছায়াযুক্ত অঞ্চলে পূর্বে আবিষ্কৃত জলের বরফের উৎস ব্যাখ্যা করতেও সাহায্য করতে পারে বলে জানিয়েছেন গবেষকেরা।
চাঁদে পানির অণু আবিষ্কারে চন্দ্রযান-১ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। ২০০৮ সালে চালু হওয়া মিশনটি ছিল চন্দ্রযান কর্মসূচির অধীনে প্রথম ভারতীয় চন্দ্র অনুসন্ধান।
২০০৮ সালে ভারতের পাঠানো চন্দ্রযান-১ থেকে পাওয়া ডেটা বিশ্লেষণ করে যুক্তরাষ্ট্রের মানোয়ার হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষকে দাবি করছেন, পৃথিবীর ইলেকট্রন চাঁদের আবহাওয়ায় অবদান রাখছে। এমনকি এই ইলেকট্রন চাঁদে পানিও সৃষ্টি করছে। এ বিষয়ে একটি গবেষণা প্রতিবেদন নেচার অ্যাস্ট্রোনমি জার্নালে সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে।
আজ শুক্রবার নিউজউইকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ম্যাগনেটোস্ফিয়ার নামে একটি বল বা চৌম্বকক্ষেত্র পৃথিবীকে বেষ্টন করে আছে। এটি সূর্যের ক্ষতিকারক বিকিরণ থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করে। এই চৌম্বকক্ষেত্রটি পৃথিবীর রাতের অংশে একটি লম্বা লেজ তৈরি করে। লেজটি উচ্চ-শক্তির ইলেকট্রন এবং আয়ন দ্বারা গঠিত, যা মূলত পৃথিবী ও সৌরবায়ু থেকে উৎসারিত হয়।
এই সৌরবায়ু পরে চন্দ্রপৃষ্ঠে ভ্রমণ করে এবং এটিকে ঘিরে ফেলে। বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন, সৌরবায়ুর দ্বারা বহন করা ইলেকট্রনগুলো চাঁদে জল সৃষ্টির প্রাথমিক উপায়গুলোর মধ্যে একটি। ইলেকট্রন চন্দ্রপৃষ্ঠে শিলা বা খনিজগুলো ভেঙে ফেলছে বা দ্রবীভূত করছে।
গবেষকেরা বলছেন, চাঁদে জলের ঘনত্ব জানা, তার গঠন এবং বিবর্তন বোঝার জন্য এবং ভবিষ্যতের মানব অনুসন্ধানে পানি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
নতুন অনুসন্ধানটি চাঁদের স্থায়ীভাবে ছায়াযুক্ত অঞ্চলে পূর্বে আবিষ্কৃত জলের বরফের উৎস ব্যাখ্যা করতেও সাহায্য করতে পারে বলে জানিয়েছেন গবেষকেরা।
চাঁদে পানির অণু আবিষ্কারে চন্দ্রযান-১ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। ২০০৮ সালে চালু হওয়া মিশনটি ছিল চন্দ্রযান কর্মসূচির অধীনে প্রথম ভারতীয় চন্দ্র অনুসন্ধান।
প্রথমবারের মতো নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান। গতকাল শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) উত্তর চীনের জিউকুয়ান স্যাটেলাইট লঞ্চ সেন্টার থেকে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়। এই স্যাটেলাইট পাকিস্তানের প্রাকৃতিক সম্পদ পর্যবেক্ষণ, দুর্যোগ মোকাবিলা, শহর পরিকল্পনা এবং কৃষি খাতকে আরও শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে।
১১ ঘণ্টা আগেপ্রথম পরীক্ষামূলক ফ্লাইটে ‘নিউ গ্লেন’ রকেট সফলভাবে পৃথিবীর কক্ষপথে উৎক্ষেপণে সমর্থ হয়েছে মার্কিন ধনকুবের জেফ বেজোসের মহাকাশবিষয়ক প্রতিষ্ঠান ব্লু অরিজিন। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার সকালে কেপ ক্যানাভেরাল থেকে রকেটটি উৎক্ষেপণ করা হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেএখন পর্যন্ত কেউ মৃত্যুর পর ক্রায়োপ্রিজারভেশনের মাধ্যমে আবারও বেঁচে উঠেছেন এমন নজির নেই। এমনকি এ রকম ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা পুরোপুরি রক্ষা করা সম্ভব হবে কিনা, তা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে। কিংস কলেজ লন্ডনের নিউরোসায়েন্সের অধ্যাপক ক্লাইভ কোয়েন এই ধারণাকে ‘অবাস্তব’ বলে মন্তব্য করেছেন।
১ দিন আগেজে-০৪১০-০১৩৯ নামের এই ব্ল্যাক হোলটির ভর সূর্যের ভরের প্রায় ৭০ কোটি গুণ। এটি এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত অন্যতম প্রাচীন ব্ল্যাক হোল। নাসার চন্দ্র অবজারভেটরি এবং চিলির ভেরি লার্জ টেলিস্কোপসহ বিভিন্ন টেলিস্কোপের মাধ্যমে এটি শনাক্ত করা হয়েছে। এটি শিশু মহাবিশ্ব সম্পর্কে নতুনভাবে জানার সুযোগ করে দিয়েছে।
১ দিন আগে