ক্রীড়া ডেস্ক
সময় যত গড়িয়েছে, হারারে স্পোর্টস ক্লাবে জিম্বাবুয়ে-আফগানিস্তান সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টি আরও বেশি উত্তেজনা ছড়িয়েছে। পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা ম্যাচে শেষ হাসি হেসেছে জিম্বাবুয়ে। শেষ বলের রোমাঞ্চে জিম্বাবুয়ে ৪ উইকেটে হারিয়েছে আফগানদের।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে টানা দুই ম্যাচ জিতেছে জিম্বাবুয়ে। দুটি ম্যাচ জিততেই ঘাম ছুটে গেছে তাদের। বুলাওয়েতে গত ৫ ডিসেম্বর সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ২ উইকেটে হারিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। ১৩৩ রানের লক্ষ্যে নেমে সেই জয় জিম্বাবুয়ে পেয়েছিল ১ বল হাতে রেখে। জিম্বাবুয়ের আরেক শহর হারারেতে স্বাগতিকেরা আজ আরেক এশিয়ান আফগানিস্তানকে হারিয়েছে শেষ বলে। ৪ উইকেটে জিতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল জিম্বাবুয়ে।
১৪৫ রানের লক্ষ্যে নেমে প্রথম থেকেই রানের জন্য হাঁসফাঁস করতে থাকে জিম্বাবুয়ে। চাপে থাকা জিম্বাবুয়ের ১১ রানেই ভেঙে যায় উদ্বোধনী জুটি। তৃতীয় ওভারের শেষ বলে স্বাগতিকদের ওপেনার তাদিওয়ানাশে মারুমানিকে ফেরান নাভিন-উল-হক। ৯ বলে ১ চারে করেন ৯ রান। শুরুতে চাপে পড়া জিম্বাবুয়ের হাল ধরেন দিওন মায়ার্স ও ব্রায়ান বেনেট। দ্বিতীয় উইকেটে তাঁরা (মায়ার্স-বেনেট) ৬২ বলে ৭৫ রানের জুটি গড়েন। ১৪তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মায়ার্সকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন মোহাম্মদ নবী।
২৯ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ৩২ রান করেন মায়ার্স। জিম্বাবুয়ের স্কোর হয়ে যায় ১৩.২ ওভারে ২ উইকেটে ৮০ রান। জেতার জন্য এই পরিস্থিতিতে স্বাগতিকদের ওভারপ্রতি প্রায় ১০ রান করে করতে হতো (৯.৭৫)। এই সুযোগটাই কাজে লাগায় আফগানিস্তান। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা ১৮.৪ ওভারে ৬ উইকেটে ১২৮ রানে পরিণত হয় জিম্বাবুয়ে। ৮ বলে ১৭ রানও তখন স্বাগতিকদের জন্য অনেক দূরের পথ মনে হয়। কারণ, নাভিন-উল-হকের দুই বল তখনো ছিল বাকি। এই সময়ে ১৯তম ওভারের পঞ্চম বলে নাভিনকে ৪ মারেন ওয়েলিংটন মাসাকাদজা। নিজের মুখোমুখি হওয়া প্রথম বলে মাসাকাদজা ৪ মেরে জিম্বাবুয়ের ওপর থেকে চাপ অনেকটা কমিয়ে দেন।
শেষ ওভারে যখন ১১ রান দরকার, তখন আজমতউল্লাহ ওমরজাইয়ের প্রথম দু্ই বল থেকে ৬ রান নেন তাশিঙ্গা মুসিকিউয়া। যার মধ্যে প্রথম বলে মুসিকিউয়া মারেন বাউন্ডারি। ইনিংসের শেষ বলে সিঙ্গেল নিয়ে জিম্বাবুয়েকে রুদ্ধশ্বাস জয় এনে মুসিকিউয়া। জিম্বাবুয়ের ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৯ রান করেন বেনেট। ৪৯ বলের ইনিংসে এই ওপেনার মেরেছেন ৫ চার। আফগানিস্তানের নাভিন ৪ ওভারে ৩৩ রানে নেন ৩ উইকেট। এক ওভার মেডেনও দিয়েছেন তিনি।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন আফগানিস্তান অধিনায়ক রশিদ খান। জিম্বাবুয়ের আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে চোখে সর্ষেফুল দেখতে থাকে আফগানরা। ১০.৪ ওভারে ৫ উইকেটে ৫৮ রানে পরিণত হয় আফগানিস্তান। এমন পরিস্থিতিতে আফগানরা দিশা খুঁজে পায় ষষ্ঠ উইকেটে করিম জানাত ও নবীর জুটিতে। ৪৯ বলে ৭৯ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন জানাত ও নবী। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৪৪ রান করেছে আফগানিস্তান। ইনিংস সর্বোচ্চ ৫৪ রান করে অপরাজিত থাকেন জানাত। ৪৯ বলের ইনিংসে মেরেছেন ৫ চার। জিম্বাবুয়ের রিচার্ড এনগারাভা নিয়েছেন ৩ উইকেট। ৪ ওভারে খরচ করেন ২৮ রান।
সময় যত গড়িয়েছে, হারারে স্পোর্টস ক্লাবে জিম্বাবুয়ে-আফগানিস্তান সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টি আরও বেশি উত্তেজনা ছড়িয়েছে। পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা ম্যাচে শেষ হাসি হেসেছে জিম্বাবুয়ে। শেষ বলের রোমাঞ্চে জিম্বাবুয়ে ৪ উইকেটে হারিয়েছে আফগানদের।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে টানা দুই ম্যাচ জিতেছে জিম্বাবুয়ে। দুটি ম্যাচ জিততেই ঘাম ছুটে গেছে তাদের। বুলাওয়েতে গত ৫ ডিসেম্বর সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ২ উইকেটে হারিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। ১৩৩ রানের লক্ষ্যে নেমে সেই জয় জিম্বাবুয়ে পেয়েছিল ১ বল হাতে রেখে। জিম্বাবুয়ের আরেক শহর হারারেতে স্বাগতিকেরা আজ আরেক এশিয়ান আফগানিস্তানকে হারিয়েছে শেষ বলে। ৪ উইকেটে জিতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল জিম্বাবুয়ে।
১৪৫ রানের লক্ষ্যে নেমে প্রথম থেকেই রানের জন্য হাঁসফাঁস করতে থাকে জিম্বাবুয়ে। চাপে থাকা জিম্বাবুয়ের ১১ রানেই ভেঙে যায় উদ্বোধনী জুটি। তৃতীয় ওভারের শেষ বলে স্বাগতিকদের ওপেনার তাদিওয়ানাশে মারুমানিকে ফেরান নাভিন-উল-হক। ৯ বলে ১ চারে করেন ৯ রান। শুরুতে চাপে পড়া জিম্বাবুয়ের হাল ধরেন দিওন মায়ার্স ও ব্রায়ান বেনেট। দ্বিতীয় উইকেটে তাঁরা (মায়ার্স-বেনেট) ৬২ বলে ৭৫ রানের জুটি গড়েন। ১৪তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মায়ার্সকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন মোহাম্মদ নবী।
২৯ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ৩২ রান করেন মায়ার্স। জিম্বাবুয়ের স্কোর হয়ে যায় ১৩.২ ওভারে ২ উইকেটে ৮০ রান। জেতার জন্য এই পরিস্থিতিতে স্বাগতিকদের ওভারপ্রতি প্রায় ১০ রান করে করতে হতো (৯.৭৫)। এই সুযোগটাই কাজে লাগায় আফগানিস্তান। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা ১৮.৪ ওভারে ৬ উইকেটে ১২৮ রানে পরিণত হয় জিম্বাবুয়ে। ৮ বলে ১৭ রানও তখন স্বাগতিকদের জন্য অনেক দূরের পথ মনে হয়। কারণ, নাভিন-উল-হকের দুই বল তখনো ছিল বাকি। এই সময়ে ১৯তম ওভারের পঞ্চম বলে নাভিনকে ৪ মারেন ওয়েলিংটন মাসাকাদজা। নিজের মুখোমুখি হওয়া প্রথম বলে মাসাকাদজা ৪ মেরে জিম্বাবুয়ের ওপর থেকে চাপ অনেকটা কমিয়ে দেন।
শেষ ওভারে যখন ১১ রান দরকার, তখন আজমতউল্লাহ ওমরজাইয়ের প্রথম দু্ই বল থেকে ৬ রান নেন তাশিঙ্গা মুসিকিউয়া। যার মধ্যে প্রথম বলে মুসিকিউয়া মারেন বাউন্ডারি। ইনিংসের শেষ বলে সিঙ্গেল নিয়ে জিম্বাবুয়েকে রুদ্ধশ্বাস জয় এনে মুসিকিউয়া। জিম্বাবুয়ের ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৯ রান করেন বেনেট। ৪৯ বলের ইনিংসে এই ওপেনার মেরেছেন ৫ চার। আফগানিস্তানের নাভিন ৪ ওভারে ৩৩ রানে নেন ৩ উইকেট। এক ওভার মেডেনও দিয়েছেন তিনি।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন আফগানিস্তান অধিনায়ক রশিদ খান। জিম্বাবুয়ের আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে চোখে সর্ষেফুল দেখতে থাকে আফগানরা। ১০.৪ ওভারে ৫ উইকেটে ৫৮ রানে পরিণত হয় আফগানিস্তান। এমন পরিস্থিতিতে আফগানরা দিশা খুঁজে পায় ষষ্ঠ উইকেটে করিম জানাত ও নবীর জুটিতে। ৪৯ বলে ৭৯ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন জানাত ও নবী। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৪৪ রান করেছে আফগানিস্তান। ইনিংস সর্বোচ্চ ৫৪ রান করে অপরাজিত থাকেন জানাত। ৪৯ বলের ইনিংসে মেরেছেন ৫ চার। জিম্বাবুয়ের রিচার্ড এনগারাভা নিয়েছেন ৩ উইকেট। ৪ ওভারে খরচ করেন ২৮ রান।
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) প্রভাব সম্পর্কে পাকিস্তানের ক্রিকেটাররাই সবচেয়ে বেশি বলাবলি করেন সাধারণত। তবে এবার এই বিতর্ক যুক্ত হলেন অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররাও। দুই দিন পরেই বক্সিং ডে টেস্ট—তার আগমুহূর্তে প্যাট কামিন্স-স্টিভেন স্মিথরা
১ ঘণ্টা আগেজোহানেসবার্গে সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৩৬ রানে হারিয়েছে পাকিস্তান। তবে অতিথিদের জয়ের পাশাপাশি ওয়ান্ডারার্স স্টেডিয়ামে আরও ‘ওয়ান্ডারফুল’ ঘটনাও ঘটেছে গতকাল। খেলা দেখতে আসা এক তরুণী সন্তানের মা হয়েছেন স্টেডিয়ামেই। আরেকজন বান্ধবীকে পরিয়ে দিয়েছেন বিয়ের আংটি।
৩ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়া-ভারত বোর্ডার গাভাস্কার ট্রফি নিয়ে আলোচনার কোনো শেষ নেই। মাঠের পারফরম্যান্স না যতটা, তার চেয়ে বেশি অন্যান্য ঘটনা নিয়ে তর্ক-বিতর্ক চলে।এবার অনুশীলন গ্রাউন্ডের পিচ নিয়ে শোনা গেছে রহস্যময় কথা।
৩ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের ম্যাচ থাকলে আহমেদ শেহজাদ তো ঘুমিয়ে থাকার পাত্র নন। কারও পছন্দ হোক বা না হোক, দলের পারফরম্যান্স নিয়ে মন্তব্য করেন সোজাসাপ্টা। সমালোচনা করতে গিয়ে খোঁচা মারতেও দ্বিধাবোধ করেন না পাকিস্তানি এই ক্রিকেটার। এবার আব্দুল্লাহ শফিককে নিয়ে বিদ্রুপ করেছেন শেহজাদ।
৪ ঘণ্টা আগে