নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সৌম্য সরকারের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ার অনেকটা হ্যালির ধূমকেতুর মতো। এক ম্যাচে রান পান তো এরপর তিনি নিজেকে হারিয়ে খুঁজতে থাকেন। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে চলমান সিরিজের প্রথম চার ম্যাচে সেভাবে মেলে ধরতে পারেননি সৌম্য। অবশেষে আজ বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটার করেছেন দুর্দান্ত এক ফিফটি।
ওয়ানডে সিরিজের দুই ম্যাচেই টস জেতেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক কুশল মেন্ডিস। পার্থক্য শুধু সফরকারীদের সিদ্ধান্ত নেওয়ায়। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আজ দ্বিতীয় ওয়ানডেতে টস জিতে নিলেন ফিল্ডিং। কুশল একই সঙ্গে দলটির উইকেটরক্ষকও। বরাবরের মতো আজও ওপেনিং করেছেন লিটন দাস ও সৌম্য সরকার। লিটনও আউট হয়েছেন ইনিংসের প্রথম ওভারে রানের খাতা খোলার আগেই। ইনিংসের তৃতীয় বলে দিলশান মাদুশঙ্কাকে আলতো করে ফ্লিক করেন লিটন। ডিপ স্কয়ার লেগে শুধুই ক্যাচিং অনুশীলনের মতো বল তালুবন্দী করেছেন দুনিথ ভেল্লালাগে।
লিটনের আউটের পর ব্যাটিংয়ে নামেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। শান্তর সঙ্গে জুটি বেঁধে পাল্টা আক্রমণ করেন সৌম্য। শান্ত কয়েকবার আউট হতে হতে বেঁচে গেলেও সৌম্য খেলেছেন সাবলীলভাবে। প্রথম দশ ওভারে বাংলাদেশ করে ফেলে ১ উইকেটে ৬৪ রান। যার মধ্যে সৌম্য ২৬ বলে ৫ চারে করেন ২৭ রান। দ্বিতীয় উইকেটে ৭২ বলে ৭৫ রানের জুটি গড়েন শান্ত ও সৌম্য। ১৩তম ওভারের দ্বিতীয় বলে শান্তকে কুশলের ক্যাচে পরিণত করেন মাদুশঙ্কা। ৩৯ বলে ৬ চারে শান্ত করেন ৪০ রান।
শান্তর বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ১২.২ ওভারে ২ উইকেটে ৭৫ রান। এরপর ব্যাটিংয়ে নামেন তাওহীদ হৃদয়। হৃদয় কিছুটা ধীরে সুস্থে ব্যাটিং করলেও সৌম্য তাঁর আক্রমণাত্মক ব্যাটিংটা চালিয়ে যান। একের পর এক বাউন্ডারিতে লঙ্কানদের ছন্নছাড়া করতে থাকেন সৌম্য। যার মধ্যে ১৫তম ওভারের চতুর্থ ও পঞ্চম বলে দিলশান মাদুশঙ্ককে টানা দুটি চার মারেন সৌম্য। ১৮তম ওভারের শেষ বলে বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটার তুলে নিয়েছেন ১২তম ফিফটি। ফিফটি সৌম্য তুলে নিয়েছেন ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে স্লগ সুইপ করে চার মেরে। এই হাসারাঙ্গাকেই ২০তম ওভারের চতুর্থ বলে চার মেরে সৌম্য ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ২০০০ রানের মাইলফলক পেরিয়েছেন। এই চারটি মেরেছেন এক্সট্রা কাভার দিয়ে। ঠিক তার পরের বলে পয়েন্ট দিয়ে চার মারেন সৌম্য। তবে বেশি আক্রমণাত্মক হতে গিয়েই বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটার নিজের উইকেট খুইয়েছেন। ২২তম ওভারের দ্বিতীয় বলে হাসারাঙ্গাকে রিভার্স সুইপ করেন সৌম্য। ছক্কার পথে থাকা বলটি ডিপ ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্ট থেকে দৌড়ে এসে তালুবন্দী করেন মাদুশঙ্কা। ৬৬ বলে ১১ চার ও ২ ছক্কায় ৬৮ রান করেন সৌম্য।
সৌম্যর ফেরার পর পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন মাহমুদউল্লাহ। নিজের দ্বিতীয় বলেই হাসারাঙ্গাকে ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে যান মাহমুদউল্লাহ। বলের লাইন মিস করার পর লঙ্কান উইকেটরক্ষক কুশল স্টাম্পিং করেন। ২ বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি মাহমুদউল্লাহ। হাসারাঙ্গার জোড়া আঘাতে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ২১.৪ ওভারে ৪ উইকেটে ১৩০ রান।
সৌম্য সরকারের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ার অনেকটা হ্যালির ধূমকেতুর মতো। এক ম্যাচে রান পান তো এরপর তিনি নিজেকে হারিয়ে খুঁজতে থাকেন। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে চলমান সিরিজের প্রথম চার ম্যাচে সেভাবে মেলে ধরতে পারেননি সৌম্য। অবশেষে আজ বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটার করেছেন দুর্দান্ত এক ফিফটি।
ওয়ানডে সিরিজের দুই ম্যাচেই টস জেতেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক কুশল মেন্ডিস। পার্থক্য শুধু সফরকারীদের সিদ্ধান্ত নেওয়ায়। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আজ দ্বিতীয় ওয়ানডেতে টস জিতে নিলেন ফিল্ডিং। কুশল একই সঙ্গে দলটির উইকেটরক্ষকও। বরাবরের মতো আজও ওপেনিং করেছেন লিটন দাস ও সৌম্য সরকার। লিটনও আউট হয়েছেন ইনিংসের প্রথম ওভারে রানের খাতা খোলার আগেই। ইনিংসের তৃতীয় বলে দিলশান মাদুশঙ্কাকে আলতো করে ফ্লিক করেন লিটন। ডিপ স্কয়ার লেগে শুধুই ক্যাচিং অনুশীলনের মতো বল তালুবন্দী করেছেন দুনিথ ভেল্লালাগে।
লিটনের আউটের পর ব্যাটিংয়ে নামেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। শান্তর সঙ্গে জুটি বেঁধে পাল্টা আক্রমণ করেন সৌম্য। শান্ত কয়েকবার আউট হতে হতে বেঁচে গেলেও সৌম্য খেলেছেন সাবলীলভাবে। প্রথম দশ ওভারে বাংলাদেশ করে ফেলে ১ উইকেটে ৬৪ রান। যার মধ্যে সৌম্য ২৬ বলে ৫ চারে করেন ২৭ রান। দ্বিতীয় উইকেটে ৭২ বলে ৭৫ রানের জুটি গড়েন শান্ত ও সৌম্য। ১৩তম ওভারের দ্বিতীয় বলে শান্তকে কুশলের ক্যাচে পরিণত করেন মাদুশঙ্কা। ৩৯ বলে ৬ চারে শান্ত করেন ৪০ রান।
শান্তর বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ১২.২ ওভারে ২ উইকেটে ৭৫ রান। এরপর ব্যাটিংয়ে নামেন তাওহীদ হৃদয়। হৃদয় কিছুটা ধীরে সুস্থে ব্যাটিং করলেও সৌম্য তাঁর আক্রমণাত্মক ব্যাটিংটা চালিয়ে যান। একের পর এক বাউন্ডারিতে লঙ্কানদের ছন্নছাড়া করতে থাকেন সৌম্য। যার মধ্যে ১৫তম ওভারের চতুর্থ ও পঞ্চম বলে দিলশান মাদুশঙ্ককে টানা দুটি চার মারেন সৌম্য। ১৮তম ওভারের শেষ বলে বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটার তুলে নিয়েছেন ১২তম ফিফটি। ফিফটি সৌম্য তুলে নিয়েছেন ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে স্লগ সুইপ করে চার মেরে। এই হাসারাঙ্গাকেই ২০তম ওভারের চতুর্থ বলে চার মেরে সৌম্য ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ২০০০ রানের মাইলফলক পেরিয়েছেন। এই চারটি মেরেছেন এক্সট্রা কাভার দিয়ে। ঠিক তার পরের বলে পয়েন্ট দিয়ে চার মারেন সৌম্য। তবে বেশি আক্রমণাত্মক হতে গিয়েই বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটার নিজের উইকেট খুইয়েছেন। ২২তম ওভারের দ্বিতীয় বলে হাসারাঙ্গাকে রিভার্স সুইপ করেন সৌম্য। ছক্কার পথে থাকা বলটি ডিপ ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্ট থেকে দৌড়ে এসে তালুবন্দী করেন মাদুশঙ্কা। ৬৬ বলে ১১ চার ও ২ ছক্কায় ৬৮ রান করেন সৌম্য।
সৌম্যর ফেরার পর পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন মাহমুদউল্লাহ। নিজের দ্বিতীয় বলেই হাসারাঙ্গাকে ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে যান মাহমুদউল্লাহ। বলের লাইন মিস করার পর লঙ্কান উইকেটরক্ষক কুশল স্টাম্পিং করেন। ২ বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি মাহমুদউল্লাহ। হাসারাঙ্গার জোড়া আঘাতে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ২১.৪ ওভারে ৪ উইকেটে ১৩০ রান।
হারতেই যেন ভুলে গেছে বার্সেলোনা। সব ধরনের প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল মিলে টানা ২৪ ম্যাচ অপরাজিত বার্সা। লা লিগা, চ্যাম্পিয়নস লিগ, স্প্যানিশ সুপার কাপ—সব জায়গাতেই দুর্দান্ত খেলছে বার্সা।
১১ মিনিট আগেমুড়ি-মুড়কির মতো গোল করে চলেছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। যখনই গোলের দরকার, তখনই তিনি আবির্ভূত হন স্বমহিমায়। সৌদি প্রো লিগে গতকাল তাঁর ভেলকিতে আল নাসর পেল অবিশ্বাস্য এক জয়।
১ ঘণ্টা আগেমৌসুম শেষে ম্যানচেস্টার সিটি ছাড়বেন কেভিন ডি ব্রুইনা। সেই ঘোষণা তিনি আগেই দিয়েছেন। হতাশার এই মৌসুমে সিটিরও লিগ জেতার তেমন সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। তবে বিদায়ের আগে সিটিকে আগামী মৌসুমের চ্যাম্পিয়নস লিগে খেলাতে চান ডি ব্রুইনা। তাঁর দুর্দান্ত ঝলকে দুই গোলে পিছিয়ে পড়েও আজ ক্রিস্টাল প্যালেসকে ৫-২ ব্যবধানে
১৩ ঘণ্টা আগেম্যাচ চলাকালীন আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ এবং অসদাচরণের দায়ে শাস্তির মুখে পড়েছেন মোহামেডান অধিনায়ক তাওহীদ হৃদয় ও পেসার ইবাদত হোসেন। ঘটনাটি ঘটেছে আজ ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে আবাহনী ও মোহামেডান ম্যাচে। এক ম্যাচ নিষিদ্ধ হয়েছেন হৃদয়। ৪০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডের পাশাপাশি ৩টি ডিমেরিট পয়েন্ট পেয়েছেন এবাদত।
১৪ ঘণ্টা আগে