অনলাইন ডেস্ক
বেশির ভাগ পুরোনো প্রজন্মের কম্পিউটার আধুনিক যুগের অপারেটিং সিস্টেমগুলো কাজ করে না। তবে ছোট সাইজের অপারেটিং সিস্টেম কলিব্রিওএস ইনস্টল করে পুরোনো পিসি নির্বিঘ্নে চালানো যাবে। এই অপারেটিং সিস্টেম এক্স ৮৬ অ্যাসেম্বলি কোডে লেখা হয়েছে, ফলে এটি কয়েক দশক পুরোনো কম্পিউটারেও চালানো সম্ভব। এমনকি এটি ফ্লপি ডিস্ক থেকেই ইনস্টল করা যাবে।
২০০৪ সালে ‘মিনিটওএস’ প্রকল্পের আওতায় কলিব্রিওএস অপারেটিং সিস্টেমটি তৈরি হয়। এই অপারেটিং সিস্টেম ৩২ বিট সংস্করণে পাওয়া যায়। কিন্তু যেসব সিস্টেমে এটি ব্যবহার হয় সেগুলোর জন্য এই ৩২ বিটের সংস্করণই যথেষ্ট।
এই অপারেটিং সিস্টেম চালানোর জন্য কম্পিউটারের একটি আই ৫৮৬ সিপিইউ, ভিইএসএ ভিডিও কার্ড প্রয়োজন। আশ্চর্যজনকভাবে পুরোনো পিসিতে এই সিস্টেমটি ভালো কাজ করে ও অ্যাপলিকশনগুলো লোড করতে খুবই সময় নেয়। বুট করতেও এটি কম সময় নেয়।
সাম্প্রতিক এক ভিডিওতে ইউটিউবার মাইকেল এমজেড কলিব্রিওএস–কে একটি ৩ দশমিক ৫ ইঞ্চি ফ্লপি ডিস্ক থেকে কয়েক মিনিটের মধ্যে এবং পুরোনো হার্ডওয়্যারের সিডি রোম থেকে প্রায় পাঁচ সেকেন্ডে বুট করেন।
অবশ্য ফ্লপি ডিস্ক থেকে চালানো হলে সফটওয়্যারের সংখ্যা সীমিত থাকে। সিডি সংস্করণে ৫০ টিরও বেশি গেম রয়েছে। এতে ক্ল্যাসিক ২ডি জেমস গেম থেকে শুরু করে ৩ডি শুটার গেম যেমন উলফস্টাইন ৩ ডি, ডুম ও কোয়াক গেম অন্তর্ভুক্ত।
গেম ছাড়াও প্রয়োজনীয় অ্যাপ এতে রয়েছে। যেমন: নেটসার্ফ ওয়েব ব্রাউজার টেক্সট এডিটর, ডিওএসবক্স এমুলেটরস। তবে সেই ব্রাউজারটিতে সাধারণ ওয়েবসাইট রেন্ডারিং ছাড়া কিছুই পরিচালনা করতে পারবে না। এটি আধুনিক এইচিএমএল ৫ সমর্থন করে না, ভিডিও স্ট্রিমিং তো দূরের কথা।
তবে ওয়েবসাইট ব্রাউজারের জন্য কলিব্রিওএস–কে ডিজাইন করা হয়নি। এটি পুরোনো পিসিকে চালিয়ে সাধারণ প্রোডাকটিভিটি কাজের জন্য তৈরি করা হয়েছে। আর কিছু পুরোনো গেমিংয়ের জন্য এটি ব্যবহার করা যাবে।
তবে এই অপারেটিং সিস্টেম অনেক কাস্টমাইজেশন ফিচার রয়েছে যদিও অপারেটিং সিস্টেমটি নিজস্ব ওয়ালপেপার আপলোড করা না গেলেও অনেক রং এবং টেক্সচার বেছে নেওয়া যাবে। বিভিন্ন থিমিং নির্ধারণ করা যাবে, যেখানে বিভিন্ন বাটন এবং টাইটেল বারের মতো বিভিন্ন উপাদানের জন্য রং নির্বাচন করা যাবে। একে উইন্ডোজের মতো টাস্ক বারের পরিবর্তে মাকওএসের মতো ডক রয়েছে।
তবে অপারেটিং সিস্টেমটি অনেক সাধারণ ইন্টেল, ৩ কম ও রিয়েলটেক এর ড্রাইভারগুলো পাওয়া যাবে।
তথ্যসূত্র: টেক স্পট
বেশির ভাগ পুরোনো প্রজন্মের কম্পিউটার আধুনিক যুগের অপারেটিং সিস্টেমগুলো কাজ করে না। তবে ছোট সাইজের অপারেটিং সিস্টেম কলিব্রিওএস ইনস্টল করে পুরোনো পিসি নির্বিঘ্নে চালানো যাবে। এই অপারেটিং সিস্টেম এক্স ৮৬ অ্যাসেম্বলি কোডে লেখা হয়েছে, ফলে এটি কয়েক দশক পুরোনো কম্পিউটারেও চালানো সম্ভব। এমনকি এটি ফ্লপি ডিস্ক থেকেই ইনস্টল করা যাবে।
২০০৪ সালে ‘মিনিটওএস’ প্রকল্পের আওতায় কলিব্রিওএস অপারেটিং সিস্টেমটি তৈরি হয়। এই অপারেটিং সিস্টেম ৩২ বিট সংস্করণে পাওয়া যায়। কিন্তু যেসব সিস্টেমে এটি ব্যবহার হয় সেগুলোর জন্য এই ৩২ বিটের সংস্করণই যথেষ্ট।
এই অপারেটিং সিস্টেম চালানোর জন্য কম্পিউটারের একটি আই ৫৮৬ সিপিইউ, ভিইএসএ ভিডিও কার্ড প্রয়োজন। আশ্চর্যজনকভাবে পুরোনো পিসিতে এই সিস্টেমটি ভালো কাজ করে ও অ্যাপলিকশনগুলো লোড করতে খুবই সময় নেয়। বুট করতেও এটি কম সময় নেয়।
সাম্প্রতিক এক ভিডিওতে ইউটিউবার মাইকেল এমজেড কলিব্রিওএস–কে একটি ৩ দশমিক ৫ ইঞ্চি ফ্লপি ডিস্ক থেকে কয়েক মিনিটের মধ্যে এবং পুরোনো হার্ডওয়্যারের সিডি রোম থেকে প্রায় পাঁচ সেকেন্ডে বুট করেন।
অবশ্য ফ্লপি ডিস্ক থেকে চালানো হলে সফটওয়্যারের সংখ্যা সীমিত থাকে। সিডি সংস্করণে ৫০ টিরও বেশি গেম রয়েছে। এতে ক্ল্যাসিক ২ডি জেমস গেম থেকে শুরু করে ৩ডি শুটার গেম যেমন উলফস্টাইন ৩ ডি, ডুম ও কোয়াক গেম অন্তর্ভুক্ত।
গেম ছাড়াও প্রয়োজনীয় অ্যাপ এতে রয়েছে। যেমন: নেটসার্ফ ওয়েব ব্রাউজার টেক্সট এডিটর, ডিওএসবক্স এমুলেটরস। তবে সেই ব্রাউজারটিতে সাধারণ ওয়েবসাইট রেন্ডারিং ছাড়া কিছুই পরিচালনা করতে পারবে না। এটি আধুনিক এইচিএমএল ৫ সমর্থন করে না, ভিডিও স্ট্রিমিং তো দূরের কথা।
তবে ওয়েবসাইট ব্রাউজারের জন্য কলিব্রিওএস–কে ডিজাইন করা হয়নি। এটি পুরোনো পিসিকে চালিয়ে সাধারণ প্রোডাকটিভিটি কাজের জন্য তৈরি করা হয়েছে। আর কিছু পুরোনো গেমিংয়ের জন্য এটি ব্যবহার করা যাবে।
তবে এই অপারেটিং সিস্টেম অনেক কাস্টমাইজেশন ফিচার রয়েছে যদিও অপারেটিং সিস্টেমটি নিজস্ব ওয়ালপেপার আপলোড করা না গেলেও অনেক রং এবং টেক্সচার বেছে নেওয়া যাবে। বিভিন্ন থিমিং নির্ধারণ করা যাবে, যেখানে বিভিন্ন বাটন এবং টাইটেল বারের মতো বিভিন্ন উপাদানের জন্য রং নির্বাচন করা যাবে। একে উইন্ডোজের মতো টাস্ক বারের পরিবর্তে মাকওএসের মতো ডক রয়েছে।
তবে অপারেটিং সিস্টেমটি অনেক সাধারণ ইন্টেল, ৩ কম ও রিয়েলটেক এর ড্রাইভারগুলো পাওয়া যাবে।
তথ্যসূত্র: টেক স্পট
বিশ্বব্যাপী নতুন সিরিজ ফাইন্ড এক্স ৮ উন্মোচন করল চীনের স্মার্টফোন নির্মাতা অপো। এই সিরিজে অপো ফাইন্ড এক্স ও অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেল দুটি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মডেল দুটিতেই ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা রয়েছে। তবে অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেলে আইফোনের মতো ক্যামেরা বাটন যুক্ত করা হয়েছে। সিরিজটিতে মিডিয়াটেক
১৩ ঘণ্টা আগেবৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য সলিড স্টেট ব্যাটারি ব্যাপক পরিমাণে তৈরি করবে হোন্ডা। এ জন্য জাপানে একটি উৎপাদন কেন্দ্র তৈরি করেছে কোম্পানিটি। এখানে ব্যাটারিটি তৈরি পরিকল্পনাটি পরীক্ষা–নিরীক্ষা করা হবে। এই পরিকল্পনা কম খরচে ও টেকসই ব্যাটারি তৈরিতে সহায়ক হবে।
১৫ ঘণ্টা আগেম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম মেসেঞ্জারে একযোগে বেশ কিছু ফিচার যুক্ত করেছে মেটা। ফিচারগুলো ভিডিও কল ও অডিও কলের অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত করবে। নতুন আপডেটের মাধ্যমে মেসেঞ্জারে নয়েজ সারপ্রেশন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক ব্যাকগ্রাউন্ড, এইচডি ভিডিও কল এবং হ্যান্ডস ফ্রি কলিংয়ের মতো ফিচার পাওয়া যাবে। এক ব্লগ প
১৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সরকার যেন অ্যাপলের বিরুদ্ধে দায়ের করা অ্যান্টিট্রাস্ট বা প্রতিযোগিতা মামলা খারিজ করে, এ জন্য ফেডারেল বিচারককে অনুরোধ করেছে কোম্পানিটি। টেক জায়ান্টটি বলছে, তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাটি কাল্পনিক এবং অ্যাপল একচেটিয়া আধিপত্য বিস্তার করে তা প্রমাণ করতে পারেনি যুক্তরাষ্ট্রের সরকার।
১৭ ঘণ্টা আগে