অনলাইন ডেস্ক
প্রযুক্তি ও মানবপ্রেম নিয়ে সমানতালে কাজ করে যাওয়া বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী বিল গেটস সমাজের নানা গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাও সমাধানের চেষ্টা করেন। তিনি মনে করেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) প্রয়োগের ফলে শিগগিরই অতিরিক্ত শ্রম থেকে মুক্ত হবে বিশ্ব। ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এআই প্রযুক্তিসহ নানা বিষয়ে কথা বলেন তিনি।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রসারের কারণে কর্মক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বলেন, শিগগিরই বিশ্বে অতিরিক্ত শ্রম থাকছে না। উৎপাদনশীলতা বেড়ে যাওয়ায় দলে দলে মানুষ এমনসব সুবিধা পাবেন যা এখন মিলছে না। যেমন— তখন বাবা–মার সন্তানের জন্য আলাদা টিউশন ব্যবস্থা করতে পারবেন। এখন মুষ্টিমেয় মানুষের পক্ষে সেটা সম্ভব।
তিনি বলেন, ১০০ বছর আগের তুলনায় এখন চাকরির পরিসর অনেক বেড়েছে। আগে কেবল পর্যাপ্ত খাবারের জন্যই হাড়ভাঙা খাটুনি হতো। একসময় ৮০ শতাংশ মানুষ ছিল কৃষক। প্রযুক্তিগত উন্নয়ন আমাদের অনেক উন্নত করেছে। আমরা কর্মদিবস কমিয়ে এনেছি। কিন্তু এটাই মূল বিষয় নয়। মূল বিষয় হলো আমাদের খাবার ও বিনোদন ব্যবস্থা— এগুলো এতই সমৃদ্ধ যা আমাদের আগের প্রজন্ম শুধু কল্পনাই করতে পারত।’
সংবেদনশীলতার দিক থেকে এআই মানুষের মতোই আচরণ করছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে বিল গেটস বলেন, বিশেষ করে গত দুই বছরে এই খাতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। তবে মেশিনের দৃষ্টিভঙ্গি মানুষের চেয়ে আলাদা।
তিনি বলেন, ‘গণনার মতো বিষয়ে কম্পিউটার সব সময়ই অতিমানবীয় ছিল। আমরা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছি যেখানে দাবায় মানুষের চেয়েও এগিয়ে কম্পিউটার। এখন যদি কবিতা লেখার বা গান রচনার কোনো প্রতিযোগিতা হয় কম্পিউটার ৯৯ শতাংশ মানুষের মতোই আচরণ করবে।’
প্রযুক্তির ভিন্নতার বিষয়ে বিল গেটস বলেন, ‘কম্পিউটার কী কী করতে পারে তার সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। আর এটা আমাদের জন্য ভালোই। কম্পিউটার স্পষ্টতই আমাদের চেয়ে ভিন্ন। এটির ভুলও আমাদের চেয়ে ভিন্ন।’
প্রযুক্তি ও মানবপ্রেম নিয়ে সমানতালে কাজ করে যাওয়া বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী বিল গেটস সমাজের নানা গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাও সমাধানের চেষ্টা করেন। তিনি মনে করেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) প্রয়োগের ফলে শিগগিরই অতিরিক্ত শ্রম থেকে মুক্ত হবে বিশ্ব। ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এআই প্রযুক্তিসহ নানা বিষয়ে কথা বলেন তিনি।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রসারের কারণে কর্মক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বলেন, শিগগিরই বিশ্বে অতিরিক্ত শ্রম থাকছে না। উৎপাদনশীলতা বেড়ে যাওয়ায় দলে দলে মানুষ এমনসব সুবিধা পাবেন যা এখন মিলছে না। যেমন— তখন বাবা–মার সন্তানের জন্য আলাদা টিউশন ব্যবস্থা করতে পারবেন। এখন মুষ্টিমেয় মানুষের পক্ষে সেটা সম্ভব।
তিনি বলেন, ১০০ বছর আগের তুলনায় এখন চাকরির পরিসর অনেক বেড়েছে। আগে কেবল পর্যাপ্ত খাবারের জন্যই হাড়ভাঙা খাটুনি হতো। একসময় ৮০ শতাংশ মানুষ ছিল কৃষক। প্রযুক্তিগত উন্নয়ন আমাদের অনেক উন্নত করেছে। আমরা কর্মদিবস কমিয়ে এনেছি। কিন্তু এটাই মূল বিষয় নয়। মূল বিষয় হলো আমাদের খাবার ও বিনোদন ব্যবস্থা— এগুলো এতই সমৃদ্ধ যা আমাদের আগের প্রজন্ম শুধু কল্পনাই করতে পারত।’
সংবেদনশীলতার দিক থেকে এআই মানুষের মতোই আচরণ করছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে বিল গেটস বলেন, বিশেষ করে গত দুই বছরে এই খাতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। তবে মেশিনের দৃষ্টিভঙ্গি মানুষের চেয়ে আলাদা।
তিনি বলেন, ‘গণনার মতো বিষয়ে কম্পিউটার সব সময়ই অতিমানবীয় ছিল। আমরা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছি যেখানে দাবায় মানুষের চেয়েও এগিয়ে কম্পিউটার। এখন যদি কবিতা লেখার বা গান রচনার কোনো প্রতিযোগিতা হয় কম্পিউটার ৯৯ শতাংশ মানুষের মতোই আচরণ করবে।’
প্রযুক্তির ভিন্নতার বিষয়ে বিল গেটস বলেন, ‘কম্পিউটার কী কী করতে পারে তার সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। আর এটা আমাদের জন্য ভালোই। কম্পিউটার স্পষ্টতই আমাদের চেয়ে ভিন্ন। এটির ভুলও আমাদের চেয়ে ভিন্ন।’
এক্সের (সাবেক টুইটার) প্রতিদ্বন্দ্বী মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম থ্রেডসের অ্যালগরিদম পরিবর্তন করল মেটা। এর ফলে যেসব অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ফলো করেন সেগুলোর কনটেন্টই বেশি দেখানো হবে। গত বৃহস্পতিবার থেকে ফিচারটি চালু হয়।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা টাইম ম্যাগাজিন–এর কভারে ধনকুবের ইলন মাস্কের ‘টু ডু লিস্ট’ বা দিনের কাজের তালিকা প্রকাশ করেছে। তবে এটি মাস্কের ব্যক্তিগত চেকলিস্ট নয় বলে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন মাস্ক।
২ ঘণ্টা আগেটাইপ করার চেয়ে ভয়েস মেসেজ পাঠানো বেশ সহজ। তবে অনেক সময় ভয়েস মেসেজ সবার সামনে শোনা যায় না। সে ক্ষেত্রে মেসেজ না শুনে রিপ্লাই–ও দেওয়া যায়না। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মেসেজ ট্রান্সক্রাইব ফিচার যুক্ত করল হোয়াটসঅ্যাপ। এই ফিচারের মাধ্যমে ভয়েস মেসেজগুলো সহজে টেক্সটে রূপান্তর করা যাবে।
৩ ঘণ্টা আগেনিয়মিত নতুন উদ্ভাবনী ধারণা ও প্রযুক্তি দিয়ে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার জন্য পরিচিত জাপান। এবার ‘মানুষ ধোয়ার মেশিন’ তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিল দেশটি। এটি মানুষ গোসলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে। যন্ত্রটির কার্যকারিতা ও ডিজাইন দেখে একে ‘মানুষ ধোয়ার ওয়াশিং মেশিন’ বলে আখ্যা দিয়েছে অনেকই।
৪ ঘণ্টা আগে