
মৌলভীবাজারে গবাদিপশু নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছে বন্যাকবলিত এলাকার মানুষ। কমলগঞ্জ, কুলাউড়া, রাজনগর, জুড়ী, বড়লেখা ও সদর উপজেলায় মানুষের বসতঘর ও চারণভূমি ডুবে যাওয়ায় গোখাদ্যের চরম সংকট দেখা দিয়েছে। খাবারের অভাবে অনেক গবাদিপশু অসুস্থ হয়ে পড়েছে। এদিকে বন্যার কারণে অনেকে কম দামেও গরু বিক্রি করা সম্ভব হচ্ছে না

বাড়ির পাশে গবাদিপশু রাখার মাটির ঢিবি। তার ওপর মাচান করে পাতানো হয়েছে খাট। ওপরে জিও ব্যাগ আর পলিথিন দিয়ে তৈরি চালা। চারদিক পলিথিনে ঘেরা। এভাবেই তৈরি ঝুপড়িতে খাটের ওপর বসে বসে দিন কাটে রূপবানুর (৪৫)। প্রায় এক মাস ধরে এই ঝুপড়িতে রূপবানুর সংসার। খাটের পাশে বাঁশের মাচায় চুলা, হাঁড়ি-পাতিলসহ অন্যান্য জিনিস

বাড়ির পাশে গবাদিপশু রাখার মাটির ঢিবি। ঢিবির ওপর মাচান করে সেখানে পাতা হয়েছে খাট। ওপরে জিও ব্যাগ আর পলিথিন দিয়ে তৈরি চালা। চারদিকে পলিথিনে ঘেরা। এভাবেই তৈরি ঝুপড়িঘরে খাটের ওপর বসে রয়েছেন রূপবানু (৪৫)। খাটের পাশে বাঁশের মাচায় চুলা, হাঁড়ি-পাতিলসহ তৈজসপত্র। এক মাস ধরে এই ঝুপড়িতেই রূপবানুর সংসার। চারদিকে

সিরজগঞ্জে বন্যায় মানুষের মতো গবাদিপশুও পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। জেলার কাজীপুর, সদর, বেলকুচি, শাহজাদপুর ও চৌহালীতে প্রায় ৩০ হাজার গবাদিপশু এখন পানিবন্দী। এদের পলিথিন কিংবা কাপড়ের তৈরি ছাউনি তৈরি করে বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধ ও উঁচু স্থানে রাখা হয়েছে। এসব গবাদিপশুর খাদ্যসংকট দেখা দিয়েছে।