বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
জীবন অগাধ
বায়োস্কোপ
সুকুমার রায় আর তাঁর ভাই সুবিনয় রায় ভর্তি হয়েছিলেন সিটি স্কুলে। সেখানে এক শিক্ষক ছিলেন, যিনি ‘পাগলা মাস্টার’ নামে পরিচিত। চেহারা ছিল বিভীষণের মতো, কিন্তু আদতে তিনি ছিলেন একেবারে মাটির মানুষ।
কাপড় কাচা
১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার শপথ গ্রহণের পর অস্থায়ী রাষ্ট্রপতিসহ মন্ত্রিপরিষদের চার সদস্য প্রতিজ্ঞা করেছিলেন দেশ স্বাধীন না হওয়া পর্যন্ত কেউ পারিবারিক জীবনযাপন করবেন না। তাজউদ্দীন আহমদ সেই প্রতিজ্ঞা রেখেছিলেন।
রবীন্দ্রনাথের পূর্ববঙ্গ
রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে একটু আগ্রহ আছে যাঁর, তিনি জানেন ১৮৯১ থেকে ১৯০০ সাল পর্যন্ত সময়টিতে রবীন্দ্রনাথ স্থায়ীভাবে পূর্ববঙ্গে বাস করেছিলেন। অনেকেই খেয়াল করে দেখেছেন, দীর্ঘ ৮০ বছরের জীবনে রবীন্দ্রনাথের এই পূর্ববঙ্গ বসবাসের সময়টাই সবচেয়ে বেশি সৃষ্টিশীল।
আসাদুজ্জামান নূর
টিভি নাটকের ক্ষেত্রে হুমায়ূন আহমেদের সঙ্গে আসাদুজ্জামান নূরের এক অদ্ভুত বন্ধন ছিল। অনেক সময় পরিচালক যে নির্দেশ দিতেন, তা থেকে বাড়তি কিছু করতেন নূর। প্রেমের গল্প, রোমান্টিক চরিত্রে অভিনয় তত দিনে একঘেয়ে হয়ে উঠেছে নূরের কাছে।
ফান কিংবা গিমিক নয়
মুর্তজা বশীর নিজেকে বলতেন সিরিয়াস আর্টিস্ট। তাঁর কাজে ফান কিংবা গিমিক নেই। একবার বলেছিলেন, ‘আমি যদি একটা ব্ল্যাঙ্ক ক্যানভাসে সই করে দিই, জানো, সেটা বিক্রি হয়ে যাবে। লোকে ভাববে এখানে নিশ্চয়ই এমন কিছু আছে যা আমরা বুঝি না।’
বাঁচার মানে
কত রকমভাবেই তো দেখা যায় জীবন। বেশ আগের কথা। একবার আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ বেড়াতে গেছেন কক্সবাজারে। সেখানে তখন মুক্তধারার বইমেলা চলছে। অনেকের মনে পড়ে যাবে নিশ্চয়ই, সে সময় মুক্তধারার নানা পোস্টার-ফেস্টুনে লেখা থাকত ‘বই পড়ুন’, ‘বই কিনুন’, ‘বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয় না’—এ ধরনের অনেক কিছু।
দেশপ্রেম
আশির দশকে কোনো এক সভায় উপস্থিত হয়েছিলেন সৈয়দ শামসুল হক। সভায় আলোচনার বিষয়বস্তু ছিল ‘মুক্তিযুদ্ধ এবং বর্তমান প্রজন্ম’। যাঁরা বক্তা ছিলেন, তাঁদের প্রায় সবাই এ কথাই বলতে লাগলেন যে ‘মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস আমরা ভুলে গেছি।
ছবিগুলো নেই
শিল্পী সুলতানের প্রথম প্রদর্শনী হয় সিমলায়। সেটা হয়েছিল এক বিদেশি মহিলার উদ্যোগে। ছোটখাটো যেসব ছবি আঁকতেন, সেগুলো বিক্রির জন্য একটা স্টুডিওতে দিয়ে আসতেন সুলতান। বিক্রি হলে টাকা নিয়ে আসতেন। একদিন এক ইংরেজ মহিলা একটা চিরকুট রেখে গেছেন। লিখেছেন তাঁর সঙ্গে যেন সুলতান দেখা করেন।
লেডি ম্যাকবেথ
ঢাকার দুই স্বনামধন্য নাট্যদল থিয়েটার আর নাগরিক মিলে একটা নাটক করেছিল একদা। সেই নাটকের প্রথম মঞ্চায়ন হয়েছিল ১৯৮৩ সালের ৮ সেপ্টেম্বর। নাটকটি নির্দেশনা দিয়েছিলেন ব্রিটিশ পরিচালক ক্রিস্টোফার স্যান্ডফোর্ড। নাটকটি ছিল শেক্সপিয়ারের ‘ম্যাকবেথ’।
হারমোনিয়াম
২৫ মার্চ বোঝা যাচ্ছিল, ইয়াহিয়া সরকার বাঙালিদের হাতে ক্ষমতা দেবে না। অস্বাভাবিক কিছু ঘটতে পারে, সেটা বোঝা যাচ্ছিল। তাজউদ্দীন আহমদের বাড়িতে উত্তেজনা। মিমি আর সোহেলকে নিয়ে জোহরা তাজউদ্দীনের চলে যাওয়ার কথা জিঞ্জিরায় তাজউদ্দীন আহমদের...
আমরা সবাই চোর হাহ হাহ হা
মৃত্যুর কিছুদিন আগে চাষী নজরুল ইসলামের ইচ্ছে হলো কিছু কথা বলে যাবেন। স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তখন। চিকিৎসকেরা জানালেন, এখন আর ওষুধে কাজ হবে না। যে কদিন বাঁচেন, এভাবেই বেঁচে থাকতে হবে।
শান্তিনিকেতনের শৈল, কালিম্পংয়ের শৈল
১৯৩৭-৩৮ সালের দিকের কথা। রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে মন-কষাকষি হয়েছে শৈলজারঞ্জন মজুমদারের। রবীন্দ্রনাথের কাছে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন তিনি। কদিন অপেক্ষার পর রবীন্দ্রনাথ ডেকে পাঠিয়েছেন শৈলজারঞ্জনকে। না গিয়ে উপায় নেই।
ছুটিতে লাইব্রেরি বন্ধ!
অধ্যাপক মো. আনিসুর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেওয়ার কয়েক মাস পরেই বিপদে পড়লেন। রমজান মাসের ছুটি চলছে। এ সময়টাকে কাজে লাগালে পড়াশোনাটা ভালো হয়। নিরবচ্ছিন্ন গবেষণার জন্য ছুটির সময় লাইব্রেরি ওয়ার্ক করা গেলে কাজ অনেকটা এগিয়ে যায়।
তরমুজ
সোভিয়েত ইউনিয়নের কুবান অঞ্চলের স্কুলপড়ুয়া দুই বন্ধুর নাম মিশাৎকা আর রোদ্কা। গ্রীষ্মকালে ওরা দুজন ঠিক করল তরমুজ ফলাবে। বিপ্লবের পর সে বছর গরম পড়েছিল খুব। মাটি শুকিয়ে খটখটে হয়ে যাচ্ছিল
‘পারুম না’
জাতীয় অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাকের পড়াশোনার পরিধি ছিল মাথা ঘুরিয়ে দেওয়ার মতো। আর যেকোনো বিষয়ে তাঁর সূক্ষ্ম পর্যবেক্ষণ নিয়ে তো আলাদা করে ভাবতে হয়। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে তিনি বলেছেন মাথাভারী।
ঢেউখেলানো কণ্ঠ এক
যে সময়ের কথা বলা হচ্ছে, তখনো রেডিও জনপ্রিয় নয়। জনপ্রিয় হলো রেকর্ড। গান রেকর্ড করার ক্ষেত্রে বাঙালি মুসলমানরা ছিল পিছিয়ে। আবুল কাসেম মল্লিক গান করতে ভালো বাসতেন।
প্রমথ চৌধুরীর স্কুল
যশোরে জন্ম প্রমথ চৌধুরীর। ছেলেবেলায় সেখান থেকে কৃষ্ণনগরে চলে আসেন। কৃষ্ণনগরে এসে প্রথমে তিনি আর বড় ভাই কুমুদনাথ ভর্তি হয়েছিলেন মিশনারি স্কুলে।