বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
জীবন অগাধ
পীরসাহেব
রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের কথা বলতে গেলে ১৯৪৮ সালের ১১ মার্চের প্রতিবাদের কথা শুরুতেই বলতে হবে। ঢাকায় সেই সাধারণ ধর্মঘট সফল হয়েছিল। শওকত আলী, শামসুল হক, শেখ মুজিবুর রহমান, অলি আহাদসহ অনেকেই সেদিন গ্রেপ্তার হয়েছিলেন।
মোহাম্মদ সুলতান ও পুঁথিপত্র
গাজীউল হক যখন আমতলার সভা থেকে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করার কথা বললেন, তখন উত্তাল হয়ে উঠেছিল আমতলা। ১০ জন করে এক একটা মিছিল এগিয়ে যেতে থাকল বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটের দিকে। এই ছাত্রদের নাম লিখে নেওয়ার দায়িত্ব ছিল মোহাম্মদ সুলতানের।
বরকতের মামা
আবদুল মালেককে এমনিতে চেনার কথা নয় কারও। পুরানা পল্টন লেনের বিষ্ণুপ্রিয় ভবনে থাকতেন। আবুল বরকতের মামা তিনি। ঢাকায় আসার পর এই মামার বাড়িতে থেকেই পড়াশোনা করতেন বরকত। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট আবদুল মালেক চাকরি করতেন ইন্ডিয়ান অডিট বিভাগে।
পিয়ারু সরদারের কাছে
ঢাকায় প্রথম শহীদ মিনার তৈরি হয়েছিল বায়ান্নর ২৩ ফেব্রুয়ারি রাতে। যাঁরা মেডিকেল ব্যারাকে ছিলেন, তাঁরা মিলেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ভাষাশহীদদের স্মরণে একটি শহীদ মিনার তৈরি করা দরকার। মূল নকশাটা ছিল বদরুল আলমের করা। সাঈদ হায়দারও একটু হাত লাগিয়েছিলেন।
কারাগারে কালো ব্যাজ
একুশের প্রথম বার্ষিকী কীভাবে পালন হয়েছিল ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে, তার একটা বর্ণনা পাওয়া যায় সরদার ফজলুল করিমের বয়ানে। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে যাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছিল, তাঁদের মধ্যে তখনো যাঁরা নিরাপত্তা বন্দী হিসেবে কারাগারে ছিলেন, তাঁরা হলেন অধ্যাপক অজিত কুমার গুহ, অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী, অধ্যাপক
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো
১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি খণ্ড খণ্ড মিছিল বের হয়েছিল। বেলা ৩টা ২০ মিনিটে পুলিশ মেডিকেল ব্যারাকে ঢুকে গুলি চালিয়েছিল।
তিনি নারী নন, আবদুল হক
১৯৪৭ সালের ২২ ও ২৩ জুন দৈনিক ইত্তেফাকে দুই কিস্তিতে আবদুল হকের ‘বাংলা ভাষাবিষয়ক প্রস্তাব’ প্রবন্ধটি বের হয়। ২৯ জুলাই ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর লেখা ‘পাকিস্তানের ভাষা সমস্যা’ বের হয় আজাদ পত্রিকায়।
মৌন নয়
এ কথা এখন সবাই জানেন যে হাসান হাফিজুর রহমান সম্পাদিত ও মোহাম্মদ সুলতান কর্তৃক পুঁথিপত্র প্রকাশন থেকে প্রকাশিত হয়েছিল একুশের প্রথম সংকলন ‘একুশে ফেব্রুয়ারী’। এই সংকলনে ‘মৌন নয়’ নামে যে গল্পটি বের হয়েছিল, সেটিই ছিল একুশে ফেব্রুয়ারির হত্যাকাণ্ড ও একুশের ঘটনাবলির পরিপ্রেক্ষিতে লেখা প্রথম গল্প। গল্পটি লিখ
গুলি হয়তো চলত না!
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন একটি ছোট পদক্ষেপ নিলেই হয়তো একুশের রক্তপাত এড়ানো যেত। যেদিন গুলি হলো, সেদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরোনো দালানে (যেটা এখন ঢাকা মেডিকেল কলেজ ভবনের দক্ষিণ দিক) ছাত্র-শিক্ষকেরা পরিস্থিতি দেখছিলেন। সেই ভিড়ের মধ্যে উপাচার্যের সঙ্গে দেখা হলো শিক্ষক আবদুর রাজ্জা
মুচলেকা নয়
মমতাজ বেগম ছিলেন নারায়ণগঞ্জের মর্গান হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক। তাঁর সাংগঠনিক তৎপরতা ছিল অকল্পনীয়। ১৯৫১ সালে তিনি মর্গান হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক হিসেবে কাজ শুরু করেছিলেন। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি নারায়ণগঞ্জও ছিল প্রতিবাদমুখর। বিক্ষোভ সমাবেশ, মিছিল নারায়ণগঞ্জকে উত্তাল করে রেখেছিল।
রফিকুলের ক্যামেরা
রফিকুল ইসলামের বাবা ছিলেন ঢাকার রেলওয়ে হাসপাতালের চিকিৎসক। ১৯৪৪ থেকে ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত থাকতেন ফজলুল হক হলের গেটের উল্টোদিকে রেল কোয়ার্টারে। ১৯৪৮ সালের ভাষা আন্দোলনের সময় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের সদর দপ্তর ছিল ফজলুল হক হল। তাই স্কুলের ছাত্র হলেও ভাষা আন্দোলনের উত্তাপ এসে পড়ে রফিকুল ইসলামের ওপর।
‘বিপ্লবের কোদাল দিয়ে…’
একুশে ফেব্রুয়ারির ভয়াবহ গুলিবর্ষণে অন্য অনেকের মতোই হতভম্ব হয়ে যান আলাউদ্দিন আল আজাদ। তিনি তখন অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। হাসান হাফিজুর রহমান ও মুস্তাফা নূরউল ইসলাম পত্রিকার কাগজের মতো বড় একটা পৃষ্ঠায় কয়েকটি লেখা তৈরি করেন।
‘আমার বাড়িতে খবর দেবেন…’
একুশে ফেব্রুয়ারি দুপুর গড়িয়ে বিকেলের দিকে যাচ্ছে সূর্য। কাঁদানে গ্যাস ছোড়ার পালা শেষ। চারদিকে থমথমে ভাব। এদিক-ওদিক ঘাসের ওপর পড়ে আছে টিয়ার গ্যাসের শেল।
‘ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়’
একুশের গান হিসেবে যা এখন সবার হৃদয় ছুঁয়ে গেছে, সে গানটির প্রথম সুরকার ছিলেন আবদুল লতিফ। পরে আলতাফ মাহমুদ গানটির যে সুর করেন, সেটাই বাঙালির হৃদয়ে অক্ষত হয়ে আছে।
১৪৪ ধারা ভঙ্গ
১৯৫২ সালের ২৭ জানুয়ারি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দীন ঘোষণা করেছিলেন, ‘উর্দুই হবে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা।’ পরের দিনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরোনো আর্টস বিল্ডিংয়ের আমতলায় তড়িঘড়ি করে
সারা রাত শুশ্রূষা
ফেব্রুয়ারির ২১ তারিখে যখন গুলি চলল ছাত্রদের ওপর, তখন ডা. জোহরা বেগম কাজী ছিলেন মেডিকেল কলেজের সামনে। খুবই কৃতী এই চিকিৎসক ১৯৩৫ সালে ‘লেডি হার্ডিং ফর উইমেন’ কলেজ থেকে চিকিৎসাশাস্ত্রে
আফছারউদ্দিনের ‘পাডার লোশডো’
বরিশালে অবস্থাপন্ন রায়তদের মধ্যে মামলা-মোকদ্দমা একসময় বিলাসের পর্যায়ে পৌঁছেছিল। কখনো কখনো শোনা যেত, বর্ধিঞ্চু প্রজারা, মানে এখন যাঁদের জোতদার বলা হয়, তাঁরা ফসল ভালো হলে ভীষণ আনন্দিত হয়ে যেতেন