বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
জীবন অগাধ
সামনে নেই দর্শক-শ্রোতা
দর্শক-শ্রোতার সামনাসামনি গান গাইলে তাকাতে হয় তাদের দিকে। রেডিওতে গান করলে তাকানোর বিষয়টি খুব একটা প্রয়োজনীয় নয়; কারণ শ্রোতা দেখতে পাচ্ছে না শিল্পীকে। কিন্তু ১৯৬৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর যখন ঢাকায় এল টেলিভিশন এবং সেই টেলিভিশনে সরাসরি গাইতে হলো গান, তখন কী অবস্থা হয়েছিল ফেরদৌসী রহমানের?
ব্যাখ্যাহীন ঘটনা
বিহারে যখন ভূমিকম্প হয়েছিল, তখন বনফুল পরিবার-পরিজন নিয়ে থাকতেন ভাগলপুরে। স্ত্রী, মেয়ে আর ছেলেকে নিয়ে তাঁর ছোট্ট সংসার। পেশায় চিকিৎসক তিনি। বাড়ির সামনের ঘরে ছিল ল্যাবরেটরি, পেছনে পরিজন নিয়ে থাকতেন।
কবির কান
আমাদের মতো অনেকেই স্কুলে সুনির্মল বসুর একটি কবিতা পড়েছেন এবং অনেকেই সেটা মুখস্থ করেছেন। কবিতাটির নাম ‘সবার আমি ছাত্র’। তার কয়েক ছত্র এমন: ‘আকাশ আমায় শিক্ষা দিল উদার হতে ভাই রে; কর্মী হবার মন্ত্র আমি বায়ুর কাছে পাই রে...’।
দস্তইয়েভ্স্কির ভক্ত
কাম্যুর নামটি শুনলে প্রথমেই ‘দ্য মিথ অব সিসিফাস’ অথবা ‘আউটসাইডার’-এর কথা মনে পড়ে। ‘দ্য প্লেগ’-এর নামটিও মনে আসতে পারে। প্লেগের কাহিনিটা স্মরণ করলে এ সময়ের অতিমারির স্বরূপও উদ্ঘাটিত হবে।
একটি মৃত্যু ও কয়েকজন
নটী বিনোদিনী নামেই তাঁর পরিচয়। দুঃখের সাগর পাড়ি দিয়ে বিনোদিনী দাসী নিজেকে রঙ্গালয়ের পথে প্রস্তুত করেছিলেন। তাঁরই শৈশবের একটি ঘটনা বলছি।
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন
১৯২২ সালে পঙ্কজকুমার মল্লিক ছিলেন কলেজের ছাত্র। সে সময় রবীন্দ্রসংগীত এতটা বিখ্যাত হয়ে ওঠেনি। অল্পস্বল্প গান করতেন পঙ্কজ। একসময় গান গাইতে গিয়ে দুর্গাদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের চোখে পড়েছিলেন তিনি।
‘আপকো লে যায়ে গা’
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ সকালে জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা আর বাসন্তী গুহঠাকুরতা গিয়েছিলেন তাঁদের বাগানে। বাগানের গেটে হলের ছেলেরা লাগিয়েছিল কাগজের পতাকা। সে সময় জ্যোতির্ময় জগন্নাথ হলের প্রাধ্যক্ষ।
সিনেমায় বঙ্গবন্ধু
চাষী নজরুল ইসলাম সিনেমাঅন্তঃপ্রাণ। ফতেহ লোহানীর ‘আসিয়া’ ছবিতে ছোট্ট একটা ভূমিকায় অভিনয় করার কথা ছিল। কিন্তু ফতেহ লোহানীর নির্দেশে তিনি হয়ে গেলেন ছবির সহকারী পরিচালক।
সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড
কারও পরোয়া করতেন না অ্যালেন গিনসবার্গ। বোহিমিয়ান এক জীবনধারায় অভ্যস্ত হয়ে উঠেছিলেন। বিট আন্দোলন তাঁকে তরুণদের কাছে দারুণভাবে জনপ্রিয় করে তুলেছিল। নিউইয়র্কের লোয়ার সাইডে নেশাখোর আর মাতালদের আড্ডাখানা ছিল তাঁর বসবাসের জায়গা।
চিকিৎসা ও মুক্তিযুদ্ধ
১৯৭০ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন সেতারা বেগম। পেশায় চিকিৎসক তিনি। পোস্টিং হয়েছিল কুমিল্লা সেনানিবাসে। ভাই মেজর হায়দার আগে থেকেই পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে কর্মরত ছিলেন।
মাহেন্দ্রক্ষণ
একাত্তর যে শুধু অস্ত্রে অস্ত্রে ঠোকাঠুকি ছিল না, ছিল জনযুদ্ধ, সে কথা এখন সবাই বুঝতে পারে। সামরিক ফ্রন্টের বাইরেও ছিল আরও অনেক ফ্রন্ট। তেমনি একটি ফ্রন্ট ছিল সাংস্কৃতিক ফ্রন্ট। তারেক মাসুদ আর ক্যাথরিন মাসুদের ‘মুক্তির গান’ ছবিতে সেই ফ্রন্টটিকে ভালো করে চেনা যায়।
মাওলানার ফাঁদ
ডা. আলীম চৌধুরী বিশ্বাস করেছিলেন মাওলানা মান্নানকে। একাত্তরের জুলাই মাসে মাওলানা মান্নান এসে ঠাঁই নিয়েছিলেন ডা. আলীম চৌধুরীর বাড়ির নিচতলায়। পিডিএমের মতিন সাহেব এই মাওলানাকে নিয়ে এসেছিলেন।
একজন চিকিৎসক
জন্ম তাঁর ভারতের পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনা জেলার বসিরহাটে। গ্রামের নাম চণ্ডীপুর। বাবা আবদুল মান্নান আল আজহারীকে কলকাতার ক্যাম্পবেল স্কুলের ক্লাস ফোরের ছাত্র থাকাকালে স্কুল থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল।
‘হ্যাঁ, আমি লিখেছি’
রাজনীতি করতেন না তিনি। ছিলেন না বাকপটু। তবে পড়াশোনা করেছিলেন অগাধ। ভেতর থেকে জানতেন সংস্কৃতির গভীরতা। যুক্তি দিয়ে বলতে পারতেন কথা। রবীন্দ্রনাথ যে আমাদের সংস্কৃতির
‘টিংকুর মা, আমাকে নিতে এসেছে’
১১ ডিসেম্বর থমথমে হয়ে গেল ঢাকা শহর। ঢাকা মেডিকেল কলেজের ক্লিনিক্যাল মেডিসিন অ্যান্ড কার্ডিওলজিস্ট অধ্যাপক ফজলে রাব্বী ছিলেন তাঁর কাজের জায়গায়।
‘ভালো থেকো’
রাজনীতি আর সাংবাদিকতা দুটোই তিনি করেছেন নিষ্ঠার সঙ্গে। আর করেছেন সাহিত্য রচনা। তাঁর ‘সারেং বৌ’ কিংবা ‘সংশপ্তক’ উপন্যাসই তো প্রমাণ করে দেয়, কত বড় মাপের লেখক ছিলেন তিনি।
সুমনের ১৩ ডিসেম্বর
সুমনের বয়স তখন আট। ছোট্ট ছেলে। ছোট্ট হলে কী হবে, সে বয়সেই ওকে শুনতে হচ্ছে গুলির শব্দ, কামানের হুংকার।