শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
বেইলি রোডে আগুন
স্বজনেরা পেলেন ৪০ জনের লাশ, ৬ মরদেহ মর্গে
রাজধানীর বেইলি রোডে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে একই পরিবারের পাঁচজনসহ ছয় পরিবারের ১৫ জন রয়েছেন। নিহতদের মধ্যে আজ শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ৪০ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করেছে পুলিশ। বাকি ছয় মরদেহের মধ্যে তিনজনকে শনাক্ত করা যায়নি। বাকি তিনজনের স্বজনেরা এখনো আসেননি
সন্তানকে নতুন জীবন দিয়ে দগ্ধ মা তানজিনা পরপারে
একমাত্র শিশু সন্তানের আবদার রক্ষা করতে আরও চার স্বজনকে নিয়ে রাজধানীর বেইলি রোডে রেস্টুরেন্টে খেতে যান পিরোজপুরের তানজিনা এশা। আগুন লাগলে সন্তান–স্বজনদের বাইরে বের করে বাঁচাতে পারলেও দগ্ধ হয়ে মারা যান তিনি।
অভিশ্রুতির প্রকৃত পরিচয় মিলেছে, কুষ্টিয়ার বাড়িতে শোকের মাতম
সাংবাদিক মেয়ের সঙ্গে কথা বলবেন। তাই হন্যে হয়ে নিজের মোবাইল ফোন খুঁজছেন মা বিউটি বেগম। কখনো ফোনের জন্য চিৎকার করে সারা বাড়ি মাথায় তুলছেন। ফোনকল পেলেই ঢাকায় মেয়ে বৃষ্টি খাতুনের কাছে ছুটে যাবেন। ছোট মেয়ে বর্ষা মাকে শান্ত করার চেষ্টা করছেন। প্রতিবেশীরাও যেন শোকে পাথর হয়ে গেছেন!
পরিবারের স্বামী স্ত্রী সন্তান কেউই বেঁচে থাকল না
‘আমার তো সব শেষ। ছেলে-বউ, নাতি-নাতনি কেউ নাই, আমি অহন কেমনে বাঁচুম। তোমড়া কেউ হেরারে আইন্না দেও’—বুক ফাটা বিলাপ করে কথাগুলো বলছিলেন নিহত ইতালিপ্রবাসী সৈয়দ মোবারক হোসেনের বৃদ্ধা মা হেলেনা বেগম। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার প্রবাসী ওই পরিবারের সব সদস্
সাংবাদিক অভিশ্রুতির পরিচয় নিয়ে বিভ্রান্তি, হস্তান্তর হয়নি লাশ
বেইলি রোডে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতের অগ্নিকাণ্ডে নিহত ৪৬ জনের একজন সাংবাদিক অভিশ্রুতি শাস্ত্রী। সহকর্মীরা জানিয়েছেন, তিনি সম্প্রতি স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার কথা জানিয়েছিলেন। নতুন চাকরিতে যোগ দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়ে আগুনে দগ্ধ হলেন তিনি!
অগ্নিকাণ্ডের পর দায় চাপানোর জন্য ছুতো খোঁজে কর্তৃপক্ষ: এমএসএফ
রাজধানীর বেইলি রোডে বহুতল ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নারী ও শিশুসহ এ পর্যন্ত ৪৬ জনের নিহত হয়েছেন। মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ) এ ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ ও গভীর শোক প্রকাশ করছে। পাশাপাশি অগ্নিকাণ্ডের সঠিক কারণ অনুসন্ধান করে দায়ী সংস্থা ও জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জোর দা
বেইলি রোডে ভবনে আগুনের ঘটনায় আটক ৩
রাজধানীর বেইলি রোডের একটি ভবনে আগুনের ঘটনায় তিনজনকে আটক করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ। আজ শুক্রবার রাজধানী থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
এক পরিবারের পাঁচজনসহ ছয় পরিবারের ১৫ জন নিহত
রাজধানীর বেইলি রোডে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজনসহ ছয় পরিবারের ১৫ জন নিহত হয়েছেন। তাঁদের অধিকাংশই এ ভবনের রেস্টুরেন্টে খাবার খেতে গিয়েছিলেন।
‘তোমরা ভালো থাইকো মা’, মৃত্যুর আগে ভিডিও কলে শান্ত
মাত্র ২৩ বছর বয়সেই পরিবারের দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে রেস্তোরাঁয় চাকরি নিয়েছিলেন শান্ত। প্রবাসে সুবিধা করতে না পেরে কাজ নিয়েছিলেন বেইলি রোডের গ্রিন কজি কটেজ ভবনের একটি রেস্তোরাঁয়। পরিবারের চিন্তা করে নিজের পড়াশোনা বিসর্জন দেওয়া এই যুবক আজ শুক্রবার বাড়ি ফিরেছেন লাশ হয়ে। মায়ের আহাজারি আর প্রতিবেশী ও শান্তর স
পাঁচ মাস আগেই ভবন নিয়ে নির্দেশনা দিয়েছিল ফায়ার সার্ভিস
বেইলি রোডের আগুন লাগা ওই ভবনটি নিয়ে পাঁচ মাস আগেও ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। তবে তা প্রতিপালন হয়নি
তাঁদের খুঁজতে আসেনি কেউ
মাথায় ঝুঁটি, গায়ে অফ হোয়াইট জামা, নীল প্যান্ট, পায়ে গোলাপি মোজা, শান্ত স্তিমিত মুখটা দেখে বোঝার উপায় নেই, দেহে প্রাণ নেই শিশুটির। মনে হচ্ছিল যেন সারা দিনের দুরন্তপনা শেষে ক্লান্ত হয়ে ঘুমাচ্ছে সে। পাশেই পড়ে আছে নিথর এক নারীর মরদেহ। শিশুটির দিকে বাড়ানো একটি হাত, যেন স্নেহের পরশ বুলিয়ে দিতে চাইছে ঘুমন্
সকালে একজন ফোন দিয়ে বলেন, আপনার ছেলের লাশ নিয়ে যান
রাজধানীর বেইলি রোডে একটি ভবনে আগুনের ঘটনায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ডিআইইউ) শিক্ষার্থী তুষার হালদার (২৩) মারা গেছেন। তাঁর বাড়ি ঝালকাঠির কাঁঠালিয়া উপজেলায়। তুষার ডিআইইউ থেকে সাংবাদিকতা বিভাগে সদ্য স্নাতক সম্পন্ন করেন। সমাবর্তনের অপেক্ষায় ছিলেন। তিনি উপজেলার শৌলজালিয়া ইউনিয়নের ৮ নম্বর
বেইলি রোডের সেই ভবনে ফায়ার এক্সিট না থাকায় হতাশ প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীর বেইলি রোডের বাণিজ্যিক ভবনে অগ্নি নির্গমন পথ না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে সৃষ্ট অগ্নিকাণ্ডে এই পর্যন্ত ৪৬ জন নিহত ও বহু আহত হওয়ার খবর পাওয়া পাওয়া গেছে
পুরো ভবন ছিল আবদ্ধ, দেয়ালে দেয়ালে মানুষের হাতের ছাপ
বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনটি ছিল আবদ্ধ। আলো-বাতাসের জায়গা ছিল না। আটকা পড়া ব্যক্তিদের অনেকেই আশ্রয় নিয়েছিলেন তৃতীয় তলার একটি কক্ষে। আপ্রাণ চেষ্টা করেও তাঁরা বের হতে পারেননি। কক্ষ থেকে উদ্ধার হয় ৯ জনের মরদেহ। অধিকাংশই মারা গেছেন ধোঁয়ায়। ধোঁয়া থেকে বাঁচতে জানালা খুঁজেছিলেন তাঁরা। দেয়ালে দেয়ালে রয়
ফাস্ট ফুডের দোকানে চাকরি করতেন মির্জাপুরের মেহেদী
রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনের ‘কাচ্চি ভাই’ রেস্টুরেন্টে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৪৬ জন পুড়ে মারা গেছেন। তাদের মধ্যে টাঙ্গাইরের মির্জাপুরের মেহেদীও (২৮) রয়েছে। তবে এ সময় তার ছোট ভাই ইস্রাফিল ওই ভবনে থাকলেও সে দৌড়ে ভবনের ছাদে উঠে প্রাণে রক্ষা পান।
তিন দিন আগেই চাকরি নিয়েছিলেন বরগুনার নাঈম
‘আব্বা আগুন লাগছে, দোয়া কইরো, আম্মারে বইলো আমার জন্য দোয়া করতে, বাইচ্চা থাকলে দেখা হবে।’ ভবনের ছাদে উঠে বাবাকে ফোনে ঢাকার বেইলি রোডে আগুনের খবর জানিয়েছিল নাঈম। এরপর আর কথা হয়নি। এখন পুত্রশোকে বাকরুদ্ধ বাবা। বিলাপ করতে করতে বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন মা। বাড়িতে পাড়া-প্রতিবেশী, আত্মীয়স্বজনদের ভিড়। গোটা এলা
বেইলি রোডের ওই ভবনের সিকিউরিটি গার্ড ছিলেন সাগর
অভাবী সংসারের হাল ধরতে ঢাকায় সিকিউরিটি গার্ডের চাকরি নিয়েছিলেন বিশ বছরের তরুণ সাগর হোসেন। পরিবারের জন্য টাকাও পাঠাতেন মাঝেমধ্যে। কিন্তু এই যাত্রা আর দীর্ঘায়িত হলো না...