শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
সাহিত্য
বাংলাকে বৈশ্বিক রূপ দিতে সাহিত্য অনুবাদের আহ্বান
বাংলাকে বৈশ্বিক রূপ দিতে এ ভাষার সাহিত্য ব্যাপকভাবে অন্যান্য ভাষায় অনুবাদ করা প্রয়োজন বলে মত দিয়েছেন কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন। এ জন্য বাংলা একাডেমির পাশাপাশি বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে আসারও আহ্বান জানান তিনি। আজ সোমবার গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে আয়োজিত ‘বন্ধুসভার জয়যাত্রা ও সাংস্কৃতিক দুপুর’ শ
লুইজ এলিজাবেথ গ্ল্যিকের একগুচ্ছ কবিতা
লুইজ এলিজাবেথ গ্ল্যিক ১৯৯৩ সালে পুলিৎজার পুরস্কার আর ২০০৩-২০০৪ সালে পোয়েট লোরিয়েট পুরস্কার পেয়েছেন। তাঁর কবিতার উল্লেখযোগ্য দিকগুলোর মধ্যে কেবল বৌদ্ধিক দিকই নয়, বরং কিছু চিত্রাবলি, রূপকল্প কেমন করে যেন খুব নিভৃতেই জায়গা করে নেয় মনে। তিনি যখন মানুষের জীবন নিয়ে কবিতায় চিত্রকল্প ব্যবহার করছেন, আমি ভাবছ
অনন্য অনন্তের পথে লুইজ গ্ল্যিক
২০২০ সালে যখন লুইজ গ্ল্যিককে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হলো তখন বঙ্গ সমাজে এক ‘গেল গেল’ রব উঠল, হায় হায়, এ কাকে পুরস্কার দেওয়া হলো, আমরা তো তাঁকে চিনি না। আমাদের সবার পঠনের সীমানা বিশ্ববিস্তৃত নয়। সবাই যে সবাইকে চিনবেন, এমনও নয়। তবে আমরা না চিনলেও ইউরোপ- আমেরিকাতে লুইজ গ্ল্যিক সে সময়ই পরিচিত ছিলেন।
উৎপাতশূন্যতন্ত্রী
প্রমা-ই জিজীবিষা যেন মনীষা কোন দুর্মতি নয়, অথচ চমকও প্রীতির ঘনিষ্ঠতা অব্যক্ত রাখে না
ডানা ভাঙা চড়ুই
ডিসিপ্লিন জিনিসটা তার বড় পছন্দের; তবু কোনো এক অলৌকিক ইশারায়, জুন মাসের এক সন্ধ্যায় সাংবাদিকতার চাকরিটা ছেড়ে দেয় রাহাত আলম। সন্ধ্যায় বৃষ্টি হচ্ছিল। অফিসে এসি চলছে, সহকর্মীরা ডেস্কে নিবিষ্ট হয়ে কাজ করছে, বাইরে বৃষ্টি; তবু কোথাও একটা অস্বস্তিকর গুমোট হাওয়া সে টের পায়। কাজে কোনোভাবেই মনটা থিতু হয় না। টে
রমা চৌধুরী
দক্ষিণ চট্টগ্রামের প্রথম নারী হিসেবে যিনি স্নাতকোত্তর পাস করেছিলেন, তাঁর নাম রমা চৌধুরী। তাঁর পড়াশোনার বিষয় ছিল ‘বাংলা ভাষা ও সাহিত্য’। জন্মেছিলেন বোয়ালখালী থানার পোপাদিয়া গ্রামে, ১৯৪১ সালের ১৪ অক্টোবর। শুধু এটুকুই তাঁর পরিচয় হতে পারত। কিন্তু তিনি এর চেয়েও বেশি কিছু—একাত্তরের বীরাঙ্গনা, শিক্ষক, লেখক
অনুতাপ
আনিকার কথায় গ্যাব্রিয়েলা জিওভান্নির মুখে হাসি ফুটল কি ফুটল না, ঠিক বোঝা গেল না। কয়েক দিন টানা বৃষ্টির পরে আকাশ যখন পরিষ্কার হতে শুরু করে, তেমন একটি স্মিত ভাব তার চেহারায়। গ্যাব্রিয়েলার নীরবতায় আনিকা চারদিকে শুধু তাকাতে লাগল। এক কোণে একটা টেবিল ল্যাম্পের মৃদু আলো ঘরটাকে ছায়াঘেরা পরিবেশ এনে দিয়েছে। দু
আকাঙ্ক্ষাপত্র
বরই ফুলের পাশে মখমল রোদ উঠেছিল কাল ,আমি আকাশ দেখার লোভে খুলতে চেয়েছিলাম, বৈচিত্র্যের পুঁজি আর মানুষের তৈরি মানববাদ- গাছের স্বত্ব নিয়ে বাড়াবাড়ি করেছিলাম ঢের ,অথচ অনড় থেকেছিলাম পুঁজিবাদের পক্ষে!
অজ্ঞাতে বাঁচা
২০২৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কারজয়ী ইয়ন ফসেকে ‘নতুন ইবসেন’ বলে ডাকা হয়। মূলত নাট্যকার হলেও তিনি সাহিত্যে বহুপ্রজ। তাঁর উপন্যাস, কবিতাও বহু ভাষায় অনূদিত, আলোচিত। ইয়ন ফসে নাটকের ক্ষেত্রে একদম মিনিমালিস্ট। মানে, তিনি নাটকের মেদ, চর্বি সব ঝেড়ে ফেলেছেন। বক্তব্যে, বিষয়ে তিনি ইবসেনের নিকটবর্তী হলেও আঙ্গিক
প্রেমপত্র ভেবে হলুদ খামে গুলতেকিন পান হুমায়ূনের বিচ্ছেদের নোটিশ
প্রথম স্ত্রী গুলতেকিন খানকে ডাকযোগে একটি হলুদ খামে বিবাহবিচ্ছেদের নোটিশ পাঠিয়েছিলেন কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ। প্রায় দুই দশক আগের সেই দিনের ঘটনা এক ফেসবুক পোস্টে তুলে ধরেছেন গুলতেকিন খান।
প্রথমবারের মত চন্দ্রাবতী সাহিত্য পুরস্কার পেলেন যাঁরা
দেশের শীর্ষ স্থানীয় পাঁচ লেখককে গতকাল শুক্রবার (৬ অক্টোবর) চন্দ্রাবতী সাহিত্য পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে বিকেল চারটায় শুরু হওয়া এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কবি কামাল চৌধুরী। অধ্যাপক রফিকউল্লাহ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ
গবেষণার জন্য প্রয়োজন মানবিক মন
দ্য লিটল প্রিন্সের জনক ফরাসি ঔপন্যাসিক আতোঁয়ান দ্যু সান্ত একজুপেরির একটা চমৎকার কথা আছে। তা হলো চোখ দিয়ে যা দেখা যায় না, সঠিকভাবে দেখার ক্ষেত্রে হৃদয় সে কাজটা করে। ভালো গবেষক হওয়া বা ভালো গবেষণার জন্য কী লাগে?
রূপকথার কাগজের খেলনা
রূপকথা শহরে বেড়ে ওঠা মিষ্টি একটা মেয়ে। বয়স এখনো দশের ঘর পার হয়নি। চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ছে। সেই রূপকথার একজন কাকু আছে। তার নাম রুদ্র।
মেডিকেল ক্যামেরা
এক জেব্রা ছিল, নাম তেলনিয়াশকা। জেব্রা তো জেব্রার মতোই হবে। সারাটা দিন কেবল কাঁদত আর কাঁদত। সকাল, বিকেল, রাত শুধু কেঁদেই যেত সে। খাওয়ার আগে, খাওয়ার পরে, দাঁত মাজার সময় এমনকি ঘুমের ভেতরও কাঁদত সে। তাঁর কান্নার শব্দ শুনে মাঝে মাঝে প্রতিবেশী পশুপাখিরা জানালায় এসে বলত, ‘তুমি যদি এভাবে কান্না করতে থাকো, ত
জিনের বাদশাহ
বিকেলে ছোট খালা এলেন। মা আমাকে চুপিচুপি বললেন, ‘খোকা, বাজারে যা। ঘরে তেমন কিছু নেই। তোর খালা দুই দিন থাকবে। আজ হাটবার। বুধবারের আগে আর হাট বসবে না। ভালো দেখে একটা পদ্মার ইলিশ আর কিছু সবজি নিয়ে আয়। মাংস লাগবে না, ঘরের মুরগি দিয়ে চলবে।’
ঝগড়া থেকে বন্ধু
একদিন এক পাখি সুরেলা কণ্ঠে গান গাইছিল। হঠাৎ পাখিটি এক লম্বা জিরাফের সঙ্গে ধাক্কা লেগে নিচের নদীতে পড়ে যায়। ওই সময় একটা ছোট হাতি নদীর ধারে পানি খাচ্ছিল।
আসাদ চৌধুরী: ‘কোথায় পালালো সত্য?’
কবি আসাদ চৌধুরী নেই—তিনি লোকান্তরিত হয়েছেন। খবর পেয়েছিলাম অফিসে বসেই। সংবাদপত্র অফিসে মৃত্যুর খবরগুলো শোক হওয়ার সুযোগ পায় না। কারণ, শোক যাদের ছড়াতে হয়, তাদের শোক করার সময় কোথায়? কিন্তু আসাদ চৌধুরীর মৃত্যু আমার কাছে অত সহজ বিষয় নয়।