বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ‘ব্র্যাক’-এর প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদ। তিনি মুক্তিযুদ্ধের পর সুনামগঞ্জের শাল্লায় ধ্বংসস্তূপের মধ্যে বসবাসরত লোকজনকে দেখতে গিয়ে সিদ্ধান্ত নেন সেখানে কাজ করার। ১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে স্বাধীন বাংলাদেশের দরিদ্র, অসহায় মানুষকে সহায়তার জন্য প্রতিষ্ঠ
আমি ১৯৮৭ সালে দিল্লিতে চলে যাই শান্তিনিকেতন থেকে ট্রান্সফার নিয়ে। পণ্ডিত অমরনাথজির কাছে ইন্দোর ঘরানার খেয়াল শিখতে। শ্রীরাম ভারতীয় কলা কেন্দ্রের হোস্টেলে থাকি, মান্ডি হাউসের প্রতিটি কোনায় অডিটরিয়াম এবং সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের মেলা বসে প্রতি সন্ধ্যায়। সংগীত, নৃত্য, অভিনয় প্রতি সন্ধ্যায়ই দেখি, ভ
কবি বিনয় মজুমদার তাঁর বাবার কর্মস্থল মিয়ানমারের মিকটিলা জেলার টোডো শহরে ১৯৩৩ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। সেখানে বাংলায় পড়াশোনার সুযোগ না থাকায় চলে আসেন পৈতৃক বাড়ি ফরিদপুরের বৌলতলী গ্রামে।
মরমি কবি ও সাধক হাসন রাজা। এই নামে পরিচিতি পেলেও তাঁর পুরো নাম কিন্তু দেওয়ান হাসন রাজা চৌধুরী। ১৮৫৪ সালের ২১ ডিসেম্বর বর্তমান সুনামগঞ্জের বিশ্বনাথ উপজেলার সুরমা নদীর তীরের লক্ষ্মণশ্রীর তেঘরিয়া গ্রামের এক জমিদার পরিবারে তাঁর জন্ম।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চাচাতো ভাই গুণেন্দ্রনাথ ঠাকুরের কনিষ্ঠ পুত্র হলেন অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তিনি অবন ঠাকুর নামেও পরিচিত। তাঁকে বলা হয় ভারতবর্ষের আধুনিক চিত্রশিল্পের জনক।
অস্ট্রিয়ান কবি ও ঔপন্যাসিক রাইনার মারিয়া রিলকের পুরো নাম রেনে কার্ল উইলহেম জোহান জোসেফ মারিয়া রিলকে। তৎকালীন অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি সাম্রাজ্যের আওতাধীন প্রাগ শহরে ১৮৭৫ সালের ৪ ডিসেম্বর তাঁর জন্ম।
১৯৪৭ সালে মোহাম্মদ তোয়াহা এ দেশে প্রথম বামপন্থী ছাত্রসংগঠন ‘পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ফেডারেশন’ প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৪৯ সালে তিনি আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ গড়ার অন্যতম কারিগর বলা হয় মুহম্মদ আবদুল হাইকে। এ বিভাগের সিলেবাস তৈরি করা থেকে যোগ্য শিক্ষকদের তিনিই নিয়োগ দিয়েছেন। তাঁর দ্বিতীয় পরিচয়—তিনি বাংলা ভাষার প্রথম বর্ণনামূলক ভাষাবিজ্ঞানী। তিনি কয়েকটি এলাকার উপভাষা ছাড়াও বাংলা ভাষার সংস্কার, বানানরীতি এবং প্রমিত ভাষা নিয়ে
উনিশ শতকে ফ্রান্সের চিত্রকলায় ‘ইমপ্রেশনিজম’ আন্দোলন শুরু হয়। এ ধারার শিল্পীরা ছবি আঁকায় হুবহু বাস্তবতা তুলে ধরার বিরোধী ছিলেন। তখনকার শিল্পজগত তাঁদের এই পরীক্ষা-নিরীক্ষা ভালো চোখে দেখেনি
মীর মশাররফ হোসেন উনিশ শতকের অন্যতম বাঙালি মুসলমান সাহিত্যিক। তিনি সমকালের বিতর্কিত এবং এগিয়ে থাকা একজন লেখক ছিলেন। জমিদার বংশে তাঁর জন্ম, কিন্তু নাটকে তুলে ধরেছেন
বরিশালের ধর্মবর্ণ-নির্বিশেষ মানুষের কাছে শ্রদ্ধার পাত্র ছিলেন অশ্বিনীকুমার দত্ত। তিনি এই সম্মান অর্জন করেছিলেন মানুষের কল্যাণে নিবেদিত হয়ে কাজ করার কারণে।
মনোরমা বসু ছিলেন স্বদেশি আন্দোলনের নেত্রী, বামপন্থী এবং সমাজসেবক। দলমত-নির্বিশেষে সবাই তাঁকে ‘মাসিমা’ বলে ডাকত। ১৮৯৭ সালের ১৮ নভেম্বর বরিশালের বানারীপাড়ার নরোত্তমপুর গ্রামে তাঁর জন্ম। আশৈশব দারিদ্র্যের কারণে শিক্ষার তেমন সুযোগ পাননি। কিন্তু প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা তাঁর কাছে কোনো বাধা হতে পারেনি। এ জন্য
মিশেল ফুকো ছিলেন বিংশ শতাব্দীর ফ্রান্সের সবচেয়ে আলোড়ন সৃষ্টিকারী এক চিন্তাশীল ব্যক্তি। উত্তর আধুনিক চিন্তাধারা, সাহিত্যতাত্ত্বিক হিসেবে তিনি বেশি পরিচিত ছিলেন।
সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ ছিলেন বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কথাসাহিত্যিক। তিনি ১৯৩০ সালের ১৪ অক্টোবর পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদের খোশবাসপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পরিবারে সাহিত্য ও সংস্কৃতিচর্চার সুন্দর পরিবেশ ছিল। সমৃদ্ধ পাঠাগার ছিল তাঁদের বাড়িতে।
বাংলা সাহিত্যের এক নক্ষত্রের নাম সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ। তিনি ছিলেন ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার ও নাট্যকার। ওয়ালীউল্লাহর জন্ম ১৯২২ সালের ১৫ আগস্ট চট্টগ্রামের ষোলশহরে। পিতার চাকরিসূত্রে তিনি দেশের নানা জায়গার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া করেন। তিনি কুড়িগ্রাম হাইস্কুল থেকে ম্যাট্রিক, ঢাকা কলেজ থেকে আইএ এবং আ
জ্যাক দেরিদা ছিলেন বিংশ শতাব্দীর একজন ফরাসি দার্শনিক। তিনি ডিকনস্ট্রাকশন বা বিনির্মাণ তাত্ত্বিক হিসেবে পরিচিত।
অ্যাডগার অ্যালান পো ছিলেন একজন ইংরেজ কবি, ছোটগল্পকার, সাহিত্য সমালোচক এবং ইংরেজি সাহিত্যে প্রথম বিজ্ঞান কল্পকাহিনি ও গোয়েন্দা গল্পের স্রষ্টা।