নেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
দেশে গত ১৫ বছরে ৮২টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে সরকার। এসব বিদ্যুৎকেন্দ্র শুধু ক্যাপাসিটি চার্জই (কেন্দ্রভাড়া) নিয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার কোটি টাকা। এ ছাড়া বিনা দরপত্রে কেন্দ্র দেওয়ায় বিদ্যুতের দামও পড়েছে বেশি। সেই বাড়তি দাম গিয়ে পড়েছে সাধারণ ভোক্তার কাঁধে।
বাংলাদেশের কাছে বিদ্যুৎ বাবদ পাওনা পরিশোধের জন্য সময় বেঁধে দেওয়ার বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছে আদানি গ্রুপ। ভারতীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিটি বলছে, তারা সাত দিনের মধ্যে পুরোটা পরিশোধের দাবি করেনি। এ বিষয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে খবর প্রকাশ করার পর আদানির পক্ষে জনসংযোগ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই ব্যাখ্
ডলার-সংকটের কারণে ভারতের বৃহৎ শিল্প গ্রুপ আদানিকে বিদ্যুতের বিল পরিশোধ করতে পারছে না বাংলাদেশ। ৮৮৬ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ১০ হাজার ৩৫০ কোটি টাকা) বকেয়া পরিশোধ করতে না পারায় প্রতিষ্ঠানটি এরই মধ্যে বাংলাদেশকে বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেক কমিয়ে দিয়েছে। এ কারণে ভারতের ঝাড়খন্ডে অবস্থিত বিদ্যুৎকেন্দ্রটির দুটি ইউনিটে
বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) পরিচালিত মেমন মাতৃসদন হাসপাতালের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি)। এতে ভোগান্তিতে পড়েছে হাসপাতালের রোগীরা। অস্ত্রোপচারের রোগীদের বেশি সমস্যায় পড়তে হচ্ছে।
ডলার-সংকটের কারণে ভারতীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর ১০০ কোটি ডলারের বেশি বকেয়া পরিশোধে হিমশিম খাচ্ছে বাংলাদেশ। প্রয়োজনীয় বৈদেশিক মুদ্রার জোগান না থাকায় বকেয়া পরিশোধের নানামুখী প্রচেষ্টা সফল হচ্ছে না। সংশ্লিষ্ট সূত্র ও নথির বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর দিয়েছে।
ভারতীয় প্রতিষ্ঠান আদানি পাওয়ারের কাছ থেকে বাংলাদেশ বেশি দামে বিদ্যুৎ কিনছে—এমন সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিল বাংলাদেশের গণমাধ্যমে। তবে সেই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে আদানি পাওয়ার। প্রতিষ্ঠানটি বলেছে, বাংলাদেশে আমদানি করা কয়লায় যেসব বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিচালিত হয়, তাদের চেয়েও কম দামে বিদ্যুৎ দিচ্ছে তারা
পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (আরইবি) সঙ্গে সামিটের বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তি, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) সঙ্গে সামিটের মেঘনাঘাট বিদ্যুৎকেন্দ্রের ক্রয় চুক্তি ও ভারতের আদানির বিদ্যুৎ কেনার চুক্তি বাতিলের দাবি জানিয়েছে কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)।
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড হয়েছে আজ বুধবার রাত ৯টায়। এ সময় ১৬ হাজার ৪৭৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে। আজ বুধবার বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়
এল নিনোর প্রভাবে দেশজুড়ে প্রচণ্ড দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে। গরমে মানুষের যখন হাঁসফাঁস অবস্থা, তখনই বেড়েছে লোডশেডিংয়ের যন্ত্রণা। বেশি ভুগছে গ্রামের মানুষ। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) তথ্য বলছে, সন্ধ্যায় পিক আওয়ারে বিদ্যুতের চাহিদা থাকে ১৭ থেকে সাড়ে ১৭ হাজার মেগাওয়াট।
২২ কোটি টাকা বকেয়া পরিশোধ না করায় দিনাজপুর পৌরসভার বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) বিক্রয় ও বিতরণকারী প্রতিষ্ঠান নেসকো। ফলে জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, ট্রেড লাইসেন্স, পানির বিল, ডিজিটাল সেবা ও স্বাস্থ্য বিভাগের ফ্রিজে রাখা শিশুদের বিভিন্ন প্রকার টিকার অ্যাম্পুল নিয়ে বিড়ম্
বিল বকেয়া থাকায় বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছে ভারতের আদানি গ্রুপ। শিগগির বিল পরিশোধ করা না হলে সামনে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হবে বলেও হুমকি দিয়েছে তারা।
তীব্র গ্যাস-সংকটের কারণে অলস বসে আছে গ্যাসচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর প্রায় অর্ধেক। সামনের দিনগুলোতে গ্যাসের সরবরাহ বাড়ানোর কোনো সম্ভাবনা নেই। কিন্তু বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) আগামী তিন মাসের মধ্যে আরও পাঁচটি গ্যাসচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র উৎপাদনে আনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে।
সংকটে পড়া রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে তহবিল জুগিয়ে সচল রাখে সরকার। কখনো ভর্তুকি, আবার কখনো ধার হিসেবে এই অর্থ দেওয়া হয়। এভাবে অর্থ ঢালতে থাকায় গত বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত রাষ্ট্রায়ত্ত ১৩২টি প্রতিষ্ঠানের কাছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের পাওনা দাঁড়িয়েছে ১ লাখ
চলতি বছরের ৩০ জুনের মধ্যে বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরুর শর্ত পূরণ করতে পারেনি। তারপরও বিশেষ করছাড় সুবিধা পেতে যাচ্ছে দেশি-বিদেশি ছয় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। করছাড় নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক হলেও শেষ পর্যন্ত নানামুখী চাপ ও অসম চুক্তির কারণে ছয় প্রতিষ্ঠানকে এই সুবিধা দিতে বাধ্য হচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর
চলতি বছরের ৩০ জুনের মধ্যে উৎপাদনে যেতে পারলে করছাড়ের সুবিধা পেত দেশি-বিদেশি মালিকানাধীন ছয়টি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। কিন্তু তারা এই শর্ত পূরণ করতে পারেনি। তবে করছাড়ের সুবিধা বহাল রাখতে ২০২৭ সালের জুন পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে সময় দিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্
জনবল নিয়োগের জন্য সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি)। বোর্ডের অধীন রাজস্ব খাতভুক্ত একটি পদে অস্থায়ী ভিত্তিতে ৪৬৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। প্রতিষ্ঠানের ২০তম গ্রেডের এই পদে নিয়োগ পেতে আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে।