রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
ল–র–ব–য–হ
ফুলের মুকুট পরে পাহাড় বেয়ে গরুর মহড়া
সুইস আল্পসের ঢালে গ্রীষ্মে গবাদিপশুর চড়ে বেড়ানো অতি পরিচিত এক দৃশ্য। শীতের ঝড় শুরুর আগে এই গরুরা আল্পসের ঢাল ধরে নেমে আসে প্যারেড বা মহড়া দিয়ে। গলার ঘণ্টার টুংটাং শব্দ তুলে যখন রাজকীয় ভঙ্গিতে চলতে থাকে তখন তাদের মাথায় থাকে ফুলের মুকুট।
সাগরের নিচে এসব জাহাজ, যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ এলো কীভাবে
দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের বুকে প্রবাল প্রাচীর ঘেরা এক ল্যাগুন বা উপহ্রদ চাক অ্যাটোল। এর স্বচ্ছ নীল জলে ডুব দিলে আশ্চর্য এক জগতে চলে আসবেন। যেদিকে তাকাবেন বিভিন্ন ধরনের ধ্বংসাবশেষ। যুদ্ধ জাহাজ, সওদাগরি জাহাজ, যুদ্ধ বিমান, সাবমেরিন কী নেই সেখানে! বর্ণিল প্রবাল এগুলোর শরীরে জড়িয়ে আশ্চর্য এক পরিবেশ তৈরি
হাঁটু পর্যন্ত কাদায় হয় গরুর রেস
ইন্দোনেশিয়ায় পাচু জাওয়ি নামের যে গরু দৌড়ের উৎসব হয় সেটির সঙ্গে মেলানো যাবে না অন্য কোনো কাউ রেসকে। ধান কেটে ঘরে তোলার পর এই গরু দৌড় প্রতিযোগিতা হয়, তবে শুকনো জমিতে নয়, হাঁটু সমান কাঁদার মধ্যে। এ ছাড়াও এই প্রতিযোগিতায় আছে আরও নানা অদ্ভুত নিয়ম।
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গুহার ভেতরে জায়গা হয়ে যাবে চল্লিশতলা দালানেরও
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গুহার দেখা পেতে হলে আপনাকে যেতে হবে ভিয়েতনামের গহিন অরণ্যে। সং ডুং নামের গুহাটি দশ কিলোমিটারের বেশি দীর্ঘ। কোথাও কোথাও এর ছাদ ৬৫০ ফুটের বেশি উঁচু। বুঝতেই পারছেন, একটা চল্লিশতলা দালানও অনায়াসে পুরে দেওয়া যাবে এর ভেতরে।
সাগরের ঢেউগুলো এমন উজ্জ্বল আলো ছড়াচ্ছে কেন
মালদ্বীপের দ্বীপগুলোতে পর্যটকদের মুগ্ধ করার মতো অনেক কিছুই আছে। তবে এদের মধ্যে ভাধু দ্বীপে গেলে রীতিমতো চমকে উঠতে হবে আপনাকে। সাগরের ঢেউগুলো এমন উজ্জ্বল নীল রঙা, যেন জ্বলছে। তারপর এসে আছড়ে পড়ছে তীরের বালুময় সৈকতে। স্বপ্ন দেখছেন ভেবে চোখ কচলে নিতে পারেন বার কয়েক। কিন্তু এই নীল আলো আসে কোথা থেকে?
বিশাল দুটি হাত ধরে রেখেছে যে সেতুকে
দূর থেকে দেখলে চমকে উঠবেন। বিশালাকায় দুটি হাত ধরে রেখেছে একটি সেতুকে। পর্যটকেরা খুশি মনে হেঁটে বেড়াচ্ছেন সেতুটি দিয়ে। বুঝতেই পারছেন এত বড় হাত মানুষ কিংবা অন্য কোনো প্রাণীর হওয়া সম্ভব নয়। তবে কী দিয়ে তৈরি এই হাত?
উষ্ণ প্রস্রবণটি এত রং পেল কোথা থেকে
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েলোস্টোন জাতীয় উদ্যানে গেলে দেখা পাবেন গ্র্যান্ড প্রিজম্যাটিক স্প্রিং নামের এক উষ্ণ প্রস্রবণের। নীল, সবুজ, লালসহ নানা রঙের খেলা একে পর্যটকদের খুব প্রিয় এক গন্তব্যে পরিণত করেছে। কিন্তু উষ্ণ প্রস্রবণটি এত রং পেল কোথা থেকে?
বঙ্গদেশে ভাব ও মূর্তি রক্ষার প্রোপাগান্ডা এত দুর্বল!
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রায়ই দেখা যায় অনেকে কিছু একটা লিখে বলছে, এটা রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, এটা আইনস্টাইন বলেছেন বা কাজী নজরুল বলেছেন। অধিকাংশ সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারী পাঠক তা বিশ্বাস করেন
৬৫ বছর পর লাইব্রেরিতে বই ফেরত দেওয়ার কারণ জানালেন পাঠক
লাইব্রেরি থেকে বই ধার নিয়ে কয়েক যুগ পর ফেরত দেওয়ার ঘটনা তো প্রায়ই শোনা যায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায়, ভুলে যাওয়ার বা আলসেমির কারণে বই ফেরত দেওয়া হয়নি। কিন্তু পাঠক যদি হোন একজন পাঁড় ভক্ত, তখন ব্যাপারটা আলাদা! তার ওপর বইটি যখন জর্জ অরওয়েলের উপন্যাস— ১৯৮৪।
মরুর বুকে বিশাল ‘চোখটি’ এল কীভাবে
বিশাল সাহারা মরুর মাঝখানে ছড়িয়ে আছে প্রায় ৩০ মাইল ব্যাসের ভৌগোলিক এক বিস্ময়। রিচাট স্ট্রাকচার নামে পরিচিত জায়গাটির মাঝখান দিয়ে হেঁটে গেলে এটাকে তেমন আশ্চর্য কিছু বলে মনে নাও হতে পারে আপনার। বিষয়টা মূলত ধরা পড়ে নভোচারীদের চোখে। ওপর থেকে তাঁদের কাছে একে মনে হয় বিশাল এক গোলকার চোখের মতো।
ভয়ালদর্শন গর্তটি কি সাগরের পানি গিলে নিচ্ছে
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অরিগন উপকূলের প্রাকৃতিক ওই গর্তটা দেখলে চমকে উঠবেন। এমনকি ভয়ও পেতে পারেন। চারপাশ থেকে সাগরের জল এতে এসে পড়ছে, তারপর ভেতরে হারিয়ে যাচ্ছে। পানির স্রোত এখানে এতোটাই প্রবল যে আপনার মনে হবে ফুটছে। একই সঙ্গে আরেকটি প্রশ্ন জাগবে মনে। এত এত পানি যাচ্ছে কোথায়?
যেখানে রাতের বেলা রংধনুর দেখা মেলে
বৃষ্টির পর আকাশে রংধনু দেখে মুগ্ধ হই আমরা। আর দিনের বেলায়ই আকাশে সাত রঙা এই সৌন্দর্য দেখার সৌভাগ্য হয় আমাদের। কিন্তু শুনে অবাক হবেন, এর ব্যাতিক্রমও আছে। রাতের বেলায়ও পৃথিবীর কোথাও কোথাও রংধনুর দেখা মেলে। এমন একটি জায়গা আফ্রিকার ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত।
ফেসবুকে ৫ হাজারে কেনা চেয়ার কোটি টাকায় বিক্রি
চেয়ারটির মালিক ছিলেন বয়স্ক এক দম্পতি। তাদের পারিবারিক এক বন্ধুই পুরোনো আসবাবপত্রের সঙ্গে চেয়ারটি বিক্রির বিজ্ঞাপন দিয়েছিলেন। বিক্রির সময় জাস্টিনকে শুধু বলেছিলেন, ‘ঠিক করে নিলে চেয়ারটির দাম সম্ভবত আরও অনেক বেশি হবে।’
বিশাল স্তম্ভগুলো এখানে এল কীভাবে
নর্দার্ন আয়ারল্যান্ডের উত্তর উপকূলে অদ্ভুত ধরনের কিছু পাথরের কাঠামোর দেখা পাবেন। স্তম্ভগুলোর আকৃতি এতটাই নিখুঁত যে দেখে মনে হতে পারে মানুষের তৈরি। আবার এক দানো সাগর পেরোনোর জন্য এগুলো এখানে বসিয়ে দিয়েছে এমন কিংবদন্তিও আছে। কিন্তু আশ্চর্যজনক হলেও এই স্তম্ভগুলো পুরোপুরি প্রাকৃতিকভাবে তৈরি।
আমার ভোট আমি দেব, না পারলে ‘চিৎকার’ দেব
মতিন সাহেবের কথা কি মনে আছে? নাকি চিৎকার করতে করতে তা বেমালুম ভুলে গেছেন। মতিন এখনো ঘুমাতে পারছেন না। তার মাথায় আরও অনেক প্রশ্ন ঘুরছে তো ঘুরছে। বুথের চিৎকার কি সিইসির কান পর্যন্ত যাবে? যদি আমার ভোট আমি দেব এটাই ইসির চাওয়া হয় তাহলে বুথে গিয়ে ভোট দিতে না পারার আশঙ্কা করছেন কেন। প্রতিটা কেন্দ্রে তে ইসি
বিশাল পাথরটি কি রং বদলায়
ধরুন গোটা একটি পাহাড় যদি একটি পাথরে তৈরি হয়, কেমন হবে বলুন তো? ভাবছেন এটা আবার সম্ভব নাকি? কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার উলুরু বা আয়ারস পাথরের বেলায় এটাই সত্যি। অনেকেই একে বিবেচনা করেন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মনোলিথ বা একশিলা স্তম্ভ হিসেবে। আবার দিন গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে আশ্চর্য এই পাথরের রঙেও আসে পরিবর্তন!
আমের কেজি ৩ লাখ টাকা!
শিলিগুড়ির একটি আম উৎসবে দুর্মূল্যের ওই আম প্রদর্শনী করা হয়। পরে ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআই ওই আমের ছবিসহ বিবরণ দিয়ে একটি টুইট করেছে। টুইটের নিচে অনেকেই বিস্ময় প্রকাশ করে মন্তব্য করেছেন। অনেকেই এই আমের স্বাদ গন্ধ কেমন তা জানতে চেয়েছেন।