আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
ভবিষ্যৎ সুরক্ষার কথা ভেবে মানুষ জীবনবিমা করে। তবে বিভিন্ন কারণে গড়ে বছরে সাড়ে ১২ লাখের বেশি বিমা পলিসি তামাদি বা বাতিল হচ্ছে। অর্থাৎ, পলিসির কিছু প্রিমিয়াম বা কিস্তি দেওয়ার পরও মানুষ বিমা থেকে ছিটকে যাচ্ছে। পলিসি তামাদির কারণে গ্রাহকের অকালমৃত্যু হলে নমিনি বা উত্তরাধিকার বিমার সুবিধা পান না। ফলে ভবিষ্যতে দুর্যোগে সহায়তার আশায় করা বিমার সুফল মেলে না। বিষয়টি বিমাশিল্পের জন্য নেতিবাচক।
বিমা খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) সর্বশেষ প্রকাশিত তথ্য এবং গত তিন বছরের আর্থিক প্রতিবেদন বিশ্লেষণে এই তথ্য উঠে এসেছে।
বিশেষজ্ঞ ও খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, দ্বিতীয় বর্ষ থেকে কমিশন হার কম হওয়ায় গ্রাহকের কাছে এজেন্টদের না যাওয়া, গ্রাহকের কাছে ভুল তথ্য প্রদান, প্রিমিয়াম দিতে গ্রাহকের অনীহা, এজেন্টদের যোগ্যতার অভাব ও কোম্পানি পরিবর্তন, বিমার সুফল সম্পর্কে অজ্ঞতা এবং গ্রাহকের আর্থিক অবস্থার অবনতির কারণে বিমা পলিসি তামাদি হচ্ছে।
তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০২০ সালে জীবনবিমার পলিসি তামাদি হয়েছে ১৪ লাখ ২০ হাজার ৯০২টি, ২০২১ সালে ৯ লাখ ২৬ হাজার ৮৫৪টি, ২০২২ সালে ১১ লাখ ৫৩ হাজার ৬৩৬টি এবং ২০২৩ সালে ১৫ লাখ ৪২ হাজার ৮১৫টি। এই চার বছরে মোট পলিসি তামাদি হয়েছে ৫০ লাখ ৪৪ হাজার ২০৭টি। অর্থাৎ গড়ে প্রতিবছর ১২ লাখ ৬১ হাজার ৫২টি পলিসি তামাদি হয়েছে। আর চলতি ২০২৪ সালের প্রথম তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ) ৩ লাখ ৬৪ হাজার ৬২৩টি পলিসি তামাদি হয়েছে।
পলিসি তামাদি হওয়ার বিষয়টি বিমা খাতের ওপর মানুষের চরম আস্থাহীনতার প্রতিফলন বলে মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স বিভাগের অধ্যাপক মাইন উদ্দিন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পলিসি গ্রহণ করার পরও চালিয়ে যাচ্ছে না, এটা আস্থাহীনতার প্রকাশ।’ তিনি বলেন, ‘ভবিষ্যতে ভালো হবে ভেবে অনেকে বিমা করেন। কিন্তু পরে দেখা যায়, বিমা চালিয়ে যাওয়ার আর্থিক সংগতি নেই। একই সঙ্গে সচেতনতার অভাবও রয়েছে।’
পলিসি তামাদি হওয়ার অন্য কারণ হিসেবে অধ্যাপক মাইন উদ্দিন বলেন, বিমা এজেন্টরা অনেক সময় সঠিক তথ্য দেন না। ভুল তথ্য দিয়ে পলিসি বিক্রি করেন। যে কারণে পলিসির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর গ্রাহকের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির মধ্যে বড় ফারাক থাকে। এগুলো গ্রাহকেরা অন্যদের কাছে বলেন। তাঁদের নেতিবাচক অভিজ্ঞতা মানুষকে বিমা থেকে বিমুখ করে।
বিমার প্রিমিয়ামের কিস্তি দেওয়ার নির্দিষ্ট তারিখ অতিবাহিত হলেও গ্রেস পিরিয়ড বা অনুগ্রহকাল হিসেবে ৩০ দিন অতিরিক্ত সময় পান গ্রাহক।
অনুগ্রহকালের মধ্যে গ্রাহকের মৃত্যু হলেও বিমাটি কার্যকর বলে গণ্য হয়। তবে গ্রেস পিরিয়ডের মধ্যে কিস্তি না দিলে ‘বিচ্যুতি’ ঘটেছে বলে বিবেচিত হয়। দুই বছর নিয়মিত কিস্তি দেওয়ার আগে এ রকম বিচ্যুতি ঘটলে ওই তারিখ থেকে বিমা পলিসিটি তামাদি হয়েছে বলে গণ্য হয়।
পলিসি তামাদি বিমা খাতের ‘ক্যানসার’ বলে মনে করেন বিমা কোম্পানির শীর্ষ নির্বাহীদের সংগঠন বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স ফোরামের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এস এম নুরুজ্জামান। তিনি বলেন, পলিসি তামাদির কারণে গ্রাহকের সঙ্গে কোম্পানিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তামাদি পলিসির গ্রাহক টাকা পান না। বিষয়টি অন্যদের মাঝে নেতিবাচক বার্তা দেয়। আর কোম্পানি প্রথম বছরে অনেক বিনিয়োগ করে ফেলে, কিন্তু পরে সেটা আর ফিরে পায় না। পলিসি তামাদি রোধের বিষয়ে তিনি বলেন, গ্রাহকের সঙ্গে কোম্পানির নিয়মিত যোগাযোগ রাখা প্রয়োজন। গ্রাহকের আর্থিক অবস্থা খারাপ হলে পলিসি কাস্টমাইজ করে চালু রাখতে হবে। প্রিমিয়াম জমার ব্যবস্থা ব্যাংক বা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে করা যেতে পারে।
এর থেকে উত্তরণের উপায় হিসেবে অধ্যাপক মাইন উদ্দিন বলেন, সদিচ্ছা নিয়ে কাজ করতে হবে। এখানে অনিয়ম করলে নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। তাহলে এই খাত থেকে টাকা নিয়ে যাওয়া বা তামাশা করার সাহস পাবে না।
আইডিআরএর পরিচালক (উপসচিব) ও মুখপাত্র জাহাঙ্গীর আলম বলেন, দ্বিতীয় বর্ষের প্রিমিয়াম বাড়ানোর জন্য শক্ত নির্দেশনা প্রদান এবং কোম্পানিগুলো পরিদর্শন করছে কর্তৃপক্ষ। নিয়ম করা হয়েছে, প্রথম বছরেই বিমার কমিশন নিয়ে যেতে পারবেন না এজেন্টরা। ১০ শতাংশ জমা রাখতে হবে। দ্বিতীয় বছরে প্রিমিয়াম আদায়ের পরেই এজেন্ট ওই কমিশন পাবেন। তামাদির হার কমানোর জন্য এ রকম পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। তবে আইডিআরএর সরাসরি জনসচেতনতা বাড়ানোর সুযোগ নেই জানিয়ে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত লাইসেন্সধারী এজেন্ট হিসেবে বিমা করাতে পারবেন। তাঁরাই গ্রাহকদের সচেতনতা বাড়াবেন। প্রশিক্ষিত এজেন্ট নিয়োগ না দিলে বিমা কোম্পানির লাইসেন্স বাতিলের মতো কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ভবিষ্যৎ সুরক্ষার কথা ভেবে মানুষ জীবনবিমা করে। তবে বিভিন্ন কারণে গড়ে বছরে সাড়ে ১২ লাখের বেশি বিমা পলিসি তামাদি বা বাতিল হচ্ছে। অর্থাৎ, পলিসির কিছু প্রিমিয়াম বা কিস্তি দেওয়ার পরও মানুষ বিমা থেকে ছিটকে যাচ্ছে। পলিসি তামাদির কারণে গ্রাহকের অকালমৃত্যু হলে নমিনি বা উত্তরাধিকার বিমার সুবিধা পান না। ফলে ভবিষ্যতে দুর্যোগে সহায়তার আশায় করা বিমার সুফল মেলে না। বিষয়টি বিমাশিল্পের জন্য নেতিবাচক।
বিমা খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) সর্বশেষ প্রকাশিত তথ্য এবং গত তিন বছরের আর্থিক প্রতিবেদন বিশ্লেষণে এই তথ্য উঠে এসেছে।
বিশেষজ্ঞ ও খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, দ্বিতীয় বর্ষ থেকে কমিশন হার কম হওয়ায় গ্রাহকের কাছে এজেন্টদের না যাওয়া, গ্রাহকের কাছে ভুল তথ্য প্রদান, প্রিমিয়াম দিতে গ্রাহকের অনীহা, এজেন্টদের যোগ্যতার অভাব ও কোম্পানি পরিবর্তন, বিমার সুফল সম্পর্কে অজ্ঞতা এবং গ্রাহকের আর্থিক অবস্থার অবনতির কারণে বিমা পলিসি তামাদি হচ্ছে।
তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০২০ সালে জীবনবিমার পলিসি তামাদি হয়েছে ১৪ লাখ ২০ হাজার ৯০২টি, ২০২১ সালে ৯ লাখ ২৬ হাজার ৮৫৪টি, ২০২২ সালে ১১ লাখ ৫৩ হাজার ৬৩৬টি এবং ২০২৩ সালে ১৫ লাখ ৪২ হাজার ৮১৫টি। এই চার বছরে মোট পলিসি তামাদি হয়েছে ৫০ লাখ ৪৪ হাজার ২০৭টি। অর্থাৎ গড়ে প্রতিবছর ১২ লাখ ৬১ হাজার ৫২টি পলিসি তামাদি হয়েছে। আর চলতি ২০২৪ সালের প্রথম তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ) ৩ লাখ ৬৪ হাজার ৬২৩টি পলিসি তামাদি হয়েছে।
পলিসি তামাদি হওয়ার বিষয়টি বিমা খাতের ওপর মানুষের চরম আস্থাহীনতার প্রতিফলন বলে মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স বিভাগের অধ্যাপক মাইন উদ্দিন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পলিসি গ্রহণ করার পরও চালিয়ে যাচ্ছে না, এটা আস্থাহীনতার প্রকাশ।’ তিনি বলেন, ‘ভবিষ্যতে ভালো হবে ভেবে অনেকে বিমা করেন। কিন্তু পরে দেখা যায়, বিমা চালিয়ে যাওয়ার আর্থিক সংগতি নেই। একই সঙ্গে সচেতনতার অভাবও রয়েছে।’
পলিসি তামাদি হওয়ার অন্য কারণ হিসেবে অধ্যাপক মাইন উদ্দিন বলেন, বিমা এজেন্টরা অনেক সময় সঠিক তথ্য দেন না। ভুল তথ্য দিয়ে পলিসি বিক্রি করেন। যে কারণে পলিসির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর গ্রাহকের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির মধ্যে বড় ফারাক থাকে। এগুলো গ্রাহকেরা অন্যদের কাছে বলেন। তাঁদের নেতিবাচক অভিজ্ঞতা মানুষকে বিমা থেকে বিমুখ করে।
বিমার প্রিমিয়ামের কিস্তি দেওয়ার নির্দিষ্ট তারিখ অতিবাহিত হলেও গ্রেস পিরিয়ড বা অনুগ্রহকাল হিসেবে ৩০ দিন অতিরিক্ত সময় পান গ্রাহক।
অনুগ্রহকালের মধ্যে গ্রাহকের মৃত্যু হলেও বিমাটি কার্যকর বলে গণ্য হয়। তবে গ্রেস পিরিয়ডের মধ্যে কিস্তি না দিলে ‘বিচ্যুতি’ ঘটেছে বলে বিবেচিত হয়। দুই বছর নিয়মিত কিস্তি দেওয়ার আগে এ রকম বিচ্যুতি ঘটলে ওই তারিখ থেকে বিমা পলিসিটি তামাদি হয়েছে বলে গণ্য হয়।
পলিসি তামাদি বিমা খাতের ‘ক্যানসার’ বলে মনে করেন বিমা কোম্পানির শীর্ষ নির্বাহীদের সংগঠন বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স ফোরামের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এস এম নুরুজ্জামান। তিনি বলেন, পলিসি তামাদির কারণে গ্রাহকের সঙ্গে কোম্পানিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তামাদি পলিসির গ্রাহক টাকা পান না। বিষয়টি অন্যদের মাঝে নেতিবাচক বার্তা দেয়। আর কোম্পানি প্রথম বছরে অনেক বিনিয়োগ করে ফেলে, কিন্তু পরে সেটা আর ফিরে পায় না। পলিসি তামাদি রোধের বিষয়ে তিনি বলেন, গ্রাহকের সঙ্গে কোম্পানির নিয়মিত যোগাযোগ রাখা প্রয়োজন। গ্রাহকের আর্থিক অবস্থা খারাপ হলে পলিসি কাস্টমাইজ করে চালু রাখতে হবে। প্রিমিয়াম জমার ব্যবস্থা ব্যাংক বা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে করা যেতে পারে।
এর থেকে উত্তরণের উপায় হিসেবে অধ্যাপক মাইন উদ্দিন বলেন, সদিচ্ছা নিয়ে কাজ করতে হবে। এখানে অনিয়ম করলে নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। তাহলে এই খাত থেকে টাকা নিয়ে যাওয়া বা তামাশা করার সাহস পাবে না।
আইডিআরএর পরিচালক (উপসচিব) ও মুখপাত্র জাহাঙ্গীর আলম বলেন, দ্বিতীয় বর্ষের প্রিমিয়াম বাড়ানোর জন্য শক্ত নির্দেশনা প্রদান এবং কোম্পানিগুলো পরিদর্শন করছে কর্তৃপক্ষ। নিয়ম করা হয়েছে, প্রথম বছরেই বিমার কমিশন নিয়ে যেতে পারবেন না এজেন্টরা। ১০ শতাংশ জমা রাখতে হবে। দ্বিতীয় বছরে প্রিমিয়াম আদায়ের পরেই এজেন্ট ওই কমিশন পাবেন। তামাদির হার কমানোর জন্য এ রকম পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। তবে আইডিআরএর সরাসরি জনসচেতনতা বাড়ানোর সুযোগ নেই জানিয়ে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত লাইসেন্সধারী এজেন্ট হিসেবে বিমা করাতে পারবেন। তাঁরাই গ্রাহকদের সচেতনতা বাড়াবেন। প্রশিক্ষিত এজেন্ট নিয়োগ না দিলে বিমা কোম্পানির লাইসেন্স বাতিলের মতো কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মোবাইল ফোনের কয়েকটি ট্যাপেই এখন বিদ্যুৎ বিল দেওয়া যায়, গ্রামে মায়ের হাতে টাকা পৌঁছে যায়, শহরের দোকানে কেনাকাটা করা যায়—সবকিছুই সহজ হয়ে গেছে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের কারণে। নগদ টাকা হাতে রাখার প্রয়োজন কমে আসছে, ডিজিটাল লেনদেনে অভ্যস্ত হয়ে উঠছে মানুষ।
১২ ঘণ্টা আগেবিশ্বব্যাপী ভূরাজনৈতিক অস্থিরতার প্রভাব বাংলাদেশেও পড়েছে। এর ফলে দেশে ব্যবসায়িক পরিবেশে অস্থিতিশীলতা দেখা দিয়েছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীরা (এসএমই) বলছেন, আইনশৃঙ্খলার অবনতি, ব্যবসায়িক হয়রানি...
২০ ঘণ্টা আগেজমে উঠেছে বিজিএমইএ নির্বাচন। আগামী ৩১ মে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দেশে তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠনের ২০২৫-২৭ মেয়াদের নির্বাচন। এ উপলক্ষে গতকাল শনিবার উত্তরার কমপ্লেক্সে উৎসবমুখর পরিবেশে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন দুই প্রধান প্যানেল—‘সম্মিলিত পরিষদ’ ও ‘সম্মিলিত ফোরাম’-এর প্রার্থীরা।
২০ ঘণ্টা আগেকর্মসংস্থান ব্যাংকের চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার অঞ্চলের আঞ্চলিক ও শাখা ব্যবস্থাপক এবং মাঠকর্মীদের অংশগ্রহণে শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) বান্দরবানে ‘ব্যবসায়িক উন্নয়ন সভা-২০২৫’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় ব্যাংকের ব্যবসায়িক লক্ষ্যমাত্রা অর্জন এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে আরও জোর দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
১ দিন আগে