নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পাঁচ মাস হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের। এই পাঁচ মাসে নিরাপদ সড়কের জন্য কী পরিবর্তন হয়েছে—বলে প্রশ্ন তুলেছেন ‘নিরাপদ সড়ক চাই’-এর (নিসচা) চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন। তিনি বলেছেন, ‘এই পাঁচ মাসে দুর্ঘটনা কি কমেছে? সরকার কোনো কাজ করে নাই। আমার মুখকাটা, আমি কথা বলতে ভয় পাই না। আমি আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় পাই না।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে নিরাপদ সড়ক আন্দোলন (নিসআ) শিক্ষার্থীদের জন্য ট্রাফিক সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন ইলিয়াস কাঞ্চন।
নিসচার চেয়ারম্যান আক্ষেপ ও ক্ষোভ নিয়ে বলেন, ‘কী করেছেন তাঁরা? যিনি আমাদের তত্ত্বাবধায়ক, যিনি আমাদের সড়কের দায়িত্ব নিয়েছেন—উনি কী করেছেন। সব দায়িত্ব আমাদের ওপর ছেড়ে দেবেন। আমি জীবনের ৩২টা বছর শেষ করেছি। কে আছে পৃথিবীতে? আমার স্বর্ণসময়—আমি একসময় টাকা গোনার সময় পেতাম না। বিছানায় টাকা ফেলে দিতাম, বলতাম গুনে নিতে। সেই সময়ে আমি নিরাপদ সড়ক ক্যাম্পেইন করেছি। এতে কী হয়েছে। কিছুই হয়নি।’
কাঞ্চন বলেন, ‘সরকার কি নাকে তেল দিয়ে ঘুমায়? কী করেছেন উনি (সরকার) পাঁচ মাসে। আছে কোনো ইনিশিয়েটিভ?’ তিনি বলেন, ‘১৯৯৩ সাল থেকে আমি আন্দোলন শুরু করেছি। আজ আপনার যাঁরা নিজেদের তরুণ ভাবছেন, তাঁরা ভাবেন, আমি কেমন তরুণ ছিলাম। আমার তরুণ বয়সটা এখানে কেটেছে। সড়কে চার লেন, হাইওয়ে পুলিশ—এগুলো কিন্তু আমাকে চাইতে হয়েছে। এখানে বুয়েটের যিনি শিক্ষক (সাইফুন নেওয়াজ) আছেন, তাঁকে জিজ্ঞেস করুন, অ্যাকসিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এআরআই) আমার দাবির পরিপ্রেক্ষিতে তৈরি হয়েছে। ২০১০ সালে নিরাপদ সড়ক নিয়ে আইন করার কথা আমি বলেছিলাম। হয়নি। এখন ২০১৮ সালে হয়েছে। আমি যে রাস্তা তৈরি করেছি, সেটা দিয়ে আপনারা হাঁটছেন। এটা ভালো লাগছে।’
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘সরকার ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ছাড়া নিরাপদ সড়ক আন্দোলন সফল করা সম্ভব নয়। আমরা দাবি তুলতে পারি, কিন্তু সেটা সফল করবে সরকার। এখানে বিরোধী দলের কথা সরকার শোনে না। এ জন্য আমাকে ৩২ বছর সংগ্রাম করতে হয়েছে। আমি সবার কাছে গিয়েছি। বলেছি, এটা জাতীয় ইস্যু। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে এসব ইস্যু নিয়ে সবাই এক হয়। আমাদের দেশে এক হতে পারে না। যখন সরকার আইন পাস করে, তখন শ্রমিকনেতাদের সঙ্গে বিরোধী দলেরা সম্পৃক্ত হয়। এই খেলা চলছে।’
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের কাজ কী? তাদের কাজ সড়ক তৈরি করা। তাদের সড়ক ২৪ হাজার। আর স্থানীয় সরকারের আওতায় পৌনে ২ লাখ সড়ক। কই, তারা কি কিছু দেখছে? তারা বসে আছে। সিটি করপোরেশনের দায়িত্ব শহরের সবকিছু দেখা। এখানে কার কী দায়িত্ব, সেটাই জানে না। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাজ কী? তারা কী করছে। কোনো সমন্বয় নেই।’
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) চেয়ারম্যান মো. ইয়াসীন বলেন, ভবিষ্যতে এমন আয়োজন করলে সেসময় মালিকপক্ষ ও শ্রমিকপক্ষকেও উপস্থিত রাখতে হবে। উনারা সঙ্গে থাকুক। যখন বাসে উঠি, তখন স্বাভাবিকভাবেই মনে হয় যে ড্রাইভারটা খারাপ। ওরাও মনে করে যাত্রীরা কম ভাড়া দেবে। সবাই চায় একটা সম্মানজনক সহাবস্থান তৈরি হোক।
তিনি আরও বলেন, তাঁর অফিসে ঘুষ-দুর্নীতি আছে, কিন্তু তিনি সেসব করেন না। আমি কিছু ভলান্টিয়ার চাই, যারা সেবাগুলোকে সহজ করার লক্ষ্যে কাজ করবে। একজন ড্রাইভার লাইসেন্স করতে আসল, সে যেন নির্বিঘ্নে ঝামেলা বা ঘুষ ছাড়াই কাজটা করতে পারে। এ ক্ষেত্রে ভলান্টিয়াররা থাকলে কাজটা অনেক সহজ হবে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক কাজী মো. সাইফুন নেওয়াজ বলেন, ‘এই ক্যাম্পেইনের উদ্দেশ্য হচ্ছে, সড়কে শিক্ষার্থীদের মৃত্যুহার কমানো। কারণ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাবে সড়কে সবচেয়ে বেশি মৃত্যুহার তরুণদের। স্কুল-কলেজগুলোতে অনেক ক্লাব থাকে। এসব ক্লাবের পাশাপাশি নিরাপদ সড়ক নিয়ে ক্লাব করতে হবে। যারা সড়কের সচেতনতা নিয়ে কাজ করবে।’
অনুষ্ঠানে নিরাপদ সড়ক আন্দোলন (নিসআ) থেকে বলা হয়েছে, একটি দেশের সবচেয়ে বড় সেক্টরগুলোর একটি হচ্ছে সড়ক সেক্টর। এই সেক্টরের সঙ্গে দেশের সর্বস্তরের মানুষ জড়িত; সবার নিরাপত্তা জড়িত। তাই কীভাবে সড়কে নিরাপদভাবে চলাচল করা যায়, সুস্থভাবে ঘরে ফেরা যায়, সেই লক্ষ্যে ২০১৮ সালের আন্দোলনকারীদের সমন্বয়ে তৈরি হওয়া প্ল্যাটফর্ম নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের (নিসআ) ‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ’–এর অঙ্গীকার হিসেবে ‘এসো নিরাপদে পথ চলি’ নামক সড়ক সচেতনতা ও শিক্ষামূলক একটি চলমান সেমিনারের আয়োজন করেছে।
নিসআ বলছে, সড়কে সবচেয়ে বেশি হতাহত হয় পথচারীরাই। এ ক্ষেত্রে বেশির ভাগ সময় চালকের অসতর্কতার সঙ্গে সঙ্গে পথচারীদের অসচেতনতাও দায়ী। সড়ক নিরাপদ করতে হলে, পথচারীদেরও সড়কের বিভিন্ন চিহ্ন, প্রতীক ও আইন সম্পর্কে সচেতন হওয়া প্রয়োজন। সড়কে বর্তমানে ব্যক্তিগত গাড়ি, বিশেষ করে বাইক অনেক বেড়েছে। সড়ক দুর্ঘটনার বেশির ভাগই হচ্ছে বাইক সড়ক দুর্ঘটনা।
এ ক্ষেত্রে দেখা যায়, বেশির ভাগ চালক দেশীয় আইনের লেন, গতিসীমা, হেলমেটের ব্যবহার সম্পর্কে অবগত নন বা মানতে চান না। কীভাবে বাইকচালকেরা আইনে মেনে সড়কে চলাচল করবেন, সে জন্য নিসআ এই আয়োজন করেছে।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন নিসআর সভাপতি আবদুল্লাহ মেহেদি দীপ্তি ও সাধারণ সম্পাদক তানজিদ মোহাম্মদ সোহরাব রেজাসহ অন্যরা।
পাঁচ মাস হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের। এই পাঁচ মাসে নিরাপদ সড়কের জন্য কী পরিবর্তন হয়েছে—বলে প্রশ্ন তুলেছেন ‘নিরাপদ সড়ক চাই’-এর (নিসচা) চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন। তিনি বলেছেন, ‘এই পাঁচ মাসে দুর্ঘটনা কি কমেছে? সরকার কোনো কাজ করে নাই। আমার মুখকাটা, আমি কথা বলতে ভয় পাই না। আমি আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় পাই না।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে নিরাপদ সড়ক আন্দোলন (নিসআ) শিক্ষার্থীদের জন্য ট্রাফিক সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন ইলিয়াস কাঞ্চন।
নিসচার চেয়ারম্যান আক্ষেপ ও ক্ষোভ নিয়ে বলেন, ‘কী করেছেন তাঁরা? যিনি আমাদের তত্ত্বাবধায়ক, যিনি আমাদের সড়কের দায়িত্ব নিয়েছেন—উনি কী করেছেন। সব দায়িত্ব আমাদের ওপর ছেড়ে দেবেন। আমি জীবনের ৩২টা বছর শেষ করেছি। কে আছে পৃথিবীতে? আমার স্বর্ণসময়—আমি একসময় টাকা গোনার সময় পেতাম না। বিছানায় টাকা ফেলে দিতাম, বলতাম গুনে নিতে। সেই সময়ে আমি নিরাপদ সড়ক ক্যাম্পেইন করেছি। এতে কী হয়েছে। কিছুই হয়নি।’
কাঞ্চন বলেন, ‘সরকার কি নাকে তেল দিয়ে ঘুমায়? কী করেছেন উনি (সরকার) পাঁচ মাসে। আছে কোনো ইনিশিয়েটিভ?’ তিনি বলেন, ‘১৯৯৩ সাল থেকে আমি আন্দোলন শুরু করেছি। আজ আপনার যাঁরা নিজেদের তরুণ ভাবছেন, তাঁরা ভাবেন, আমি কেমন তরুণ ছিলাম। আমার তরুণ বয়সটা এখানে কেটেছে। সড়কে চার লেন, হাইওয়ে পুলিশ—এগুলো কিন্তু আমাকে চাইতে হয়েছে। এখানে বুয়েটের যিনি শিক্ষক (সাইফুন নেওয়াজ) আছেন, তাঁকে জিজ্ঞেস করুন, অ্যাকসিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এআরআই) আমার দাবির পরিপ্রেক্ষিতে তৈরি হয়েছে। ২০১০ সালে নিরাপদ সড়ক নিয়ে আইন করার কথা আমি বলেছিলাম। হয়নি। এখন ২০১৮ সালে হয়েছে। আমি যে রাস্তা তৈরি করেছি, সেটা দিয়ে আপনারা হাঁটছেন। এটা ভালো লাগছে।’
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘সরকার ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ছাড়া নিরাপদ সড়ক আন্দোলন সফল করা সম্ভব নয়। আমরা দাবি তুলতে পারি, কিন্তু সেটা সফল করবে সরকার। এখানে বিরোধী দলের কথা সরকার শোনে না। এ জন্য আমাকে ৩২ বছর সংগ্রাম করতে হয়েছে। আমি সবার কাছে গিয়েছি। বলেছি, এটা জাতীয় ইস্যু। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে এসব ইস্যু নিয়ে সবাই এক হয়। আমাদের দেশে এক হতে পারে না। যখন সরকার আইন পাস করে, তখন শ্রমিকনেতাদের সঙ্গে বিরোধী দলেরা সম্পৃক্ত হয়। এই খেলা চলছে।’
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের কাজ কী? তাদের কাজ সড়ক তৈরি করা। তাদের সড়ক ২৪ হাজার। আর স্থানীয় সরকারের আওতায় পৌনে ২ লাখ সড়ক। কই, তারা কি কিছু দেখছে? তারা বসে আছে। সিটি করপোরেশনের দায়িত্ব শহরের সবকিছু দেখা। এখানে কার কী দায়িত্ব, সেটাই জানে না। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাজ কী? তারা কী করছে। কোনো সমন্বয় নেই।’
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) চেয়ারম্যান মো. ইয়াসীন বলেন, ভবিষ্যতে এমন আয়োজন করলে সেসময় মালিকপক্ষ ও শ্রমিকপক্ষকেও উপস্থিত রাখতে হবে। উনারা সঙ্গে থাকুক। যখন বাসে উঠি, তখন স্বাভাবিকভাবেই মনে হয় যে ড্রাইভারটা খারাপ। ওরাও মনে করে যাত্রীরা কম ভাড়া দেবে। সবাই চায় একটা সম্মানজনক সহাবস্থান তৈরি হোক।
তিনি আরও বলেন, তাঁর অফিসে ঘুষ-দুর্নীতি আছে, কিন্তু তিনি সেসব করেন না। আমি কিছু ভলান্টিয়ার চাই, যারা সেবাগুলোকে সহজ করার লক্ষ্যে কাজ করবে। একজন ড্রাইভার লাইসেন্স করতে আসল, সে যেন নির্বিঘ্নে ঝামেলা বা ঘুষ ছাড়াই কাজটা করতে পারে। এ ক্ষেত্রে ভলান্টিয়াররা থাকলে কাজটা অনেক সহজ হবে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক কাজী মো. সাইফুন নেওয়াজ বলেন, ‘এই ক্যাম্পেইনের উদ্দেশ্য হচ্ছে, সড়কে শিক্ষার্থীদের মৃত্যুহার কমানো। কারণ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাবে সড়কে সবচেয়ে বেশি মৃত্যুহার তরুণদের। স্কুল-কলেজগুলোতে অনেক ক্লাব থাকে। এসব ক্লাবের পাশাপাশি নিরাপদ সড়ক নিয়ে ক্লাব করতে হবে। যারা সড়কের সচেতনতা নিয়ে কাজ করবে।’
অনুষ্ঠানে নিরাপদ সড়ক আন্দোলন (নিসআ) থেকে বলা হয়েছে, একটি দেশের সবচেয়ে বড় সেক্টরগুলোর একটি হচ্ছে সড়ক সেক্টর। এই সেক্টরের সঙ্গে দেশের সর্বস্তরের মানুষ জড়িত; সবার নিরাপত্তা জড়িত। তাই কীভাবে সড়কে নিরাপদভাবে চলাচল করা যায়, সুস্থভাবে ঘরে ফেরা যায়, সেই লক্ষ্যে ২০১৮ সালের আন্দোলনকারীদের সমন্বয়ে তৈরি হওয়া প্ল্যাটফর্ম নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের (নিসআ) ‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ’–এর অঙ্গীকার হিসেবে ‘এসো নিরাপদে পথ চলি’ নামক সড়ক সচেতনতা ও শিক্ষামূলক একটি চলমান সেমিনারের আয়োজন করেছে।
নিসআ বলছে, সড়কে সবচেয়ে বেশি হতাহত হয় পথচারীরাই। এ ক্ষেত্রে বেশির ভাগ সময় চালকের অসতর্কতার সঙ্গে সঙ্গে পথচারীদের অসচেতনতাও দায়ী। সড়ক নিরাপদ করতে হলে, পথচারীদেরও সড়কের বিভিন্ন চিহ্ন, প্রতীক ও আইন সম্পর্কে সচেতন হওয়া প্রয়োজন। সড়কে বর্তমানে ব্যক্তিগত গাড়ি, বিশেষ করে বাইক অনেক বেড়েছে। সড়ক দুর্ঘটনার বেশির ভাগই হচ্ছে বাইক সড়ক দুর্ঘটনা।
এ ক্ষেত্রে দেখা যায়, বেশির ভাগ চালক দেশীয় আইনের লেন, গতিসীমা, হেলমেটের ব্যবহার সম্পর্কে অবগত নন বা মানতে চান না। কীভাবে বাইকচালকেরা আইনে মেনে সড়কে চলাচল করবেন, সে জন্য নিসআ এই আয়োজন করেছে।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন নিসআর সভাপতি আবদুল্লাহ মেহেদি দীপ্তি ও সাধারণ সম্পাদক তানজিদ মোহাম্মদ সোহরাব রেজাসহ অন্যরা।
ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলায় এক নারীর (৬০) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) বেলা ১টার দিকে উপজেলার গাংগাইল ইউনিয়নের গোপীনাথপুর গ্রামের বেতাই খাল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
২২ মিনিট আগেমৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার লাউয়াছড়ায় রেললাইনের পাশে সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ইঞ্জিনের ধাক্কায় এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে লাউয়াছড়া বনের রেললাইনের লেভেল ক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২৫ মিনিট আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও নিরাপত্তার স্বার্থে সব ভ্রাম্যমাণ ও অবৈধ দোকান সরিয়ে নেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছে রাবি প্রশাসন। আগামী শনিবারের (২১ ডিসেম্বর) মধ্যে এসব দোকান সরাতে বলা হয়েছে। অন্যথায় রোববার (২২ ডিসেম্বর) প্রশাসনের পক্ষ থেকে দোকান উচ্ছেদসহ বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হ
৩৪ মিনিট আগেসিলেট নগরের কয়েকটি এলাকায় উন্নয়নমূলক কাজের জন্য ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না। আগামী শনিবার (২১ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এই বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
১ ঘণ্টা আগে