আমানুর রহমান রনি, ঢাকা
মর্নিং সান-৫ নামের একটি লঞ্চের ধাক্কায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক দুরন্ত বিপ্লব (৫১) নিহত হয়েছেন। লঞ্চটির তিনজন কর্মচারী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে রয়েছে। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানো হতে পারে। তবে পরিবারের সন্দেহ, খুন হয়েছেন দুরন্ত।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ, নৌপুলিশ ও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) একাধিক সূত্র আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। পিবিআই ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার শাফিন মাহমুদও জানিয়েছেন, দুরন্ত বিপ্লব নৌকাডুবিতে নিহত হয়েছেন।
যদিও দুরন্ত বিপ্লবকে হত্যা করা হয়েছে বলে এর আগে সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন নারায়ণগঞ্জ ভিক্টোরিয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক শেখ ফরহাদ। গত রোববার তিনি দুরন্ত বিপ্লবের ময়নাতদন্ত শেষে বলেন, ‘বিপ্লবকে মাথায় ও বুকে আঘাত করে হত্যা করা হয়েছে। তাঁর মাথার পেছনে প্লেইন কোন সারফেস দিয়ে আঘাত করার আলামত পেয়েছি আমরা।’
গোয়েন্দা সূত্রটি জানায়, দুরন্ত বিপ্লব গত ৭ নভেম্বর বিকেল ৪টা ৪৭ মিনিটে কেরানীগঞ্জের বড় বাকতার নিজের খামার থেকে বের হয়ে কদমতলীর সড়কে ওঠেন। নূর ফিলিং স্টেশনের সামনে দিয়ে তিনি সাদা পাঞ্জাবি পরা অবস্থায় পায়ে হেঁটে কোনাখোলা সিএনজিচালিত অটোরিকশা স্ট্যান্ডে যান। নূর ফিলিং স্টেশনের সিসি ক্যামেরার ফুটেজে এ দৃশ্য ধরা পড়েছে। এরপর তিনি ৪টা ৫৫ মিনিটে কোনাখোলা থেকে বিলাল নামে এক চালকের অটোরিকশায় উঠে বসেন। বিলাল তাঁর পূর্বপরিচিত। অটোরিকশাটি নিয়ে তিনি ৫টা ১৭ মিনিটে জিঞ্জিরা ফেরিঘাটে যান। ফেরিঘাটে নেমে তিনি হেঁটে বটতলা ঘাটের দিকে আসেন। বটতলা ঘাট থেকে তিনি শামসু মাঝি (৬৫) নামে একজনের নৌকায় ওঠেন।
নৌকাটিতে আরও চারজন যাত্রী ছিলেন। নৌকাটি বটতলা ঘাট থেকে সোয়ারীঘাট সোজা বুড়িগঙ্গা নদীর দুই-তৃতীয়াংশ আসার পর ঠিক মাগরিবের আজানের আগে ৫টা ২৯ মিনিটে মর্নিং সান-৫ নামের লঞ্চটি নৌকাটিকে ধাক্কা দেয়। নৌকাটি তখন উল্টে যায়। পরে নজরুল, বিলাল ও আলেক নামে কয়েকজন মাঝি মিলে উদ্ধারকাজ চালান। তাঁরা চারজন যাত্রী ও শামসু মাঝিকে নদী থেকে তুলতে সক্ষম হন। তবে আরেকজন যাত্রীকে তাঁরা খুঁজে পাচ্ছিলেন না।
এ ঘটনার পর শামসু মাঝি ভয়ে নৌকা রেখে তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুরের সদরপুরে পালিয়ে যান। এরপর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তাঁকে ফরিদপুর থেকে আটক করে ঢাকায় নিয়ে আসেন। তিনি নৌকাডুবির কথা পুলিশের কাছে স্বীকার করেন।
গোয়েন্দা সূত্রটি জানায়, দুরন্ত বিপ্লবের মরদেহ উদ্ধারের সময় খালি পা ছিল। শামসু মাঝিকে ঢাকায় নিয়ে আসার পর তাঁর নৌকা থেকে দুরন্তর জুতা উদ্ধার করা হয়েছে। জুতাটি দুরন্ত বিপ্লবের ছোট বোন শনাক্তও করেছেন।
নৌকাডুবির পর উদ্ধারকাজে অংশ নেওয়া নজরুল মাঝি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৭ নভেম্বর ঠিক মাগরিবের আগে নৌকাডুবির ঘটনা ঘটে। মর্নিং সান-৫ লঞ্চ শামসুর নৌকাকে ধাক্কা দিলে সেটি উল্টে যায়। পাঁচজন যাত্রী ছিলেন। চারজনকে ওঠানো হয়েছিল। বাকি একজন উঠতে পারেনি শুনছি। তবে তিনি কে, তা আমরা চিনি না। পরে পুলিশ আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল। আমি যা দেখেছি তা-ই বলছি।’
গোয়েন্দারা একটি লঞ্চের পেছনে থাকা সিসি ক্যামেরা এবং এক যাত্রীর মোবাইল ফোনে ধারণ করা ফুটেজ উদ্ধার করেছে। মর্নিং সান-৫ লঞ্চটি ঢাকা-বরিশাল রুটে চলাচল করে।
এদিকে নৌকাডুবির ঘটনায় ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে তা বিশ্বাস করতে চান না দুরন্তের ছোট বোন শাশ্বতী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নৌকাডুবির স্পট যেখানে বলা হচ্ছে, সেখানে আমার ভাইয়ের যাওয়ার কথা না।’
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) জনসংযোগ ও গণমাধ্যম শাখার উপকমিশনার ফারুক হোসেন জানিয়েছেন, এ বিষেয় ডিবি কাজ করছে। শিগগিরই বিস্তারিত জানানো হবে।
দুরন্ত বিপ্লব ১৯৯৪ সালে জাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। বর্তমানে তিনি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির কৃষি ও সমবায়বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। তিনি কেরানীগঞ্জে বন্ধুর জমিতে শেয়ারে কৃষি খামার গড়ে তুলেছিলেন। তিনি পুকুরে মাছ চাষ করতেন, পাশাপাশি বিদেশি ঘাসের চাষ করতেন। দুই বছর ধরে তিনি এই খামারের সঙ্গে যুক্ত।
দুরন্ত বিপ্লবের প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়েছে। সেই সংসারে তার এক মেয়ে রয়েছে। দুরন্তের দ্বিতীয় স্ত্রী সরকারি কর্মকর্তা, তিনি থাকেন রাজধানীর ইস্কাটনে। তাঁর সঙ্গে দুরন্তের সম্পর্কের দূরত্ব রয়েছে। তাঁরা আলাদা থাকেন। দুরুন্ত কেরানীগঞ্জের খোলামোড়ায় একটি ছয়তলা ভবনের পঞ্চম তলায় ভাড়া থাকতেন। তাঁর মা ও ছোট ভাই মোহাম্মদপুরের জাপান গার্ডেন সিটিতে থাকেন।
দুরন্তের মা রোকেয়া আক্তারও সরকারি চাকরি করতেন। বর্তমানে তিনি অবসরে রয়েছেন। তাঁর বাবা মারা গেছেন অনেক বছর আগে। তাঁদের গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনা জেলায়। মা রোকেয়া আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৮ নভেম্বর আমার কাছে আসার কথা ছিল দুরন্তের। কিন্তু সে এল লাশ হয়ে। এভাবে আমি আমার ছেলেকে চাইনি। আমি আমার ছেলে হত্যার বিচার চাই।’
৭ নভেম্বর কেরানীগঞ্জের বাসা থেকে বের হন বিপ্লব। এরপর থেকেই তাঁর মুঠোফোন বন্ধ ছিল। ৯ নভেম্বর এ ঘটনায় ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন তাঁর বোন শাশ্বতী বিপ্লব। ১২ নভেম্বর বুড়িগঙ্গার পানগাঁও এলাকায় এক অজ্ঞাত মরদেহ পাওয়া যায়। পরে পরিবার গিয়ে তাঁর মরদেহ শনাক্ত করে।
মর্নিং সান-৫ নামের একটি লঞ্চের ধাক্কায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক দুরন্ত বিপ্লব (৫১) নিহত হয়েছেন। লঞ্চটির তিনজন কর্মচারী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে রয়েছে। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানো হতে পারে। তবে পরিবারের সন্দেহ, খুন হয়েছেন দুরন্ত।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ, নৌপুলিশ ও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) একাধিক সূত্র আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। পিবিআই ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার শাফিন মাহমুদও জানিয়েছেন, দুরন্ত বিপ্লব নৌকাডুবিতে নিহত হয়েছেন।
যদিও দুরন্ত বিপ্লবকে হত্যা করা হয়েছে বলে এর আগে সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন নারায়ণগঞ্জ ভিক্টোরিয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক শেখ ফরহাদ। গত রোববার তিনি দুরন্ত বিপ্লবের ময়নাতদন্ত শেষে বলেন, ‘বিপ্লবকে মাথায় ও বুকে আঘাত করে হত্যা করা হয়েছে। তাঁর মাথার পেছনে প্লেইন কোন সারফেস দিয়ে আঘাত করার আলামত পেয়েছি আমরা।’
গোয়েন্দা সূত্রটি জানায়, দুরন্ত বিপ্লব গত ৭ নভেম্বর বিকেল ৪টা ৪৭ মিনিটে কেরানীগঞ্জের বড় বাকতার নিজের খামার থেকে বের হয়ে কদমতলীর সড়কে ওঠেন। নূর ফিলিং স্টেশনের সামনে দিয়ে তিনি সাদা পাঞ্জাবি পরা অবস্থায় পায়ে হেঁটে কোনাখোলা সিএনজিচালিত অটোরিকশা স্ট্যান্ডে যান। নূর ফিলিং স্টেশনের সিসি ক্যামেরার ফুটেজে এ দৃশ্য ধরা পড়েছে। এরপর তিনি ৪টা ৫৫ মিনিটে কোনাখোলা থেকে বিলাল নামে এক চালকের অটোরিকশায় উঠে বসেন। বিলাল তাঁর পূর্বপরিচিত। অটোরিকশাটি নিয়ে তিনি ৫টা ১৭ মিনিটে জিঞ্জিরা ফেরিঘাটে যান। ফেরিঘাটে নেমে তিনি হেঁটে বটতলা ঘাটের দিকে আসেন। বটতলা ঘাট থেকে তিনি শামসু মাঝি (৬৫) নামে একজনের নৌকায় ওঠেন।
নৌকাটিতে আরও চারজন যাত্রী ছিলেন। নৌকাটি বটতলা ঘাট থেকে সোয়ারীঘাট সোজা বুড়িগঙ্গা নদীর দুই-তৃতীয়াংশ আসার পর ঠিক মাগরিবের আজানের আগে ৫টা ২৯ মিনিটে মর্নিং সান-৫ নামের লঞ্চটি নৌকাটিকে ধাক্কা দেয়। নৌকাটি তখন উল্টে যায়। পরে নজরুল, বিলাল ও আলেক নামে কয়েকজন মাঝি মিলে উদ্ধারকাজ চালান। তাঁরা চারজন যাত্রী ও শামসু মাঝিকে নদী থেকে তুলতে সক্ষম হন। তবে আরেকজন যাত্রীকে তাঁরা খুঁজে পাচ্ছিলেন না।
এ ঘটনার পর শামসু মাঝি ভয়ে নৌকা রেখে তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুরের সদরপুরে পালিয়ে যান। এরপর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তাঁকে ফরিদপুর থেকে আটক করে ঢাকায় নিয়ে আসেন। তিনি নৌকাডুবির কথা পুলিশের কাছে স্বীকার করেন।
গোয়েন্দা সূত্রটি জানায়, দুরন্ত বিপ্লবের মরদেহ উদ্ধারের সময় খালি পা ছিল। শামসু মাঝিকে ঢাকায় নিয়ে আসার পর তাঁর নৌকা থেকে দুরন্তর জুতা উদ্ধার করা হয়েছে। জুতাটি দুরন্ত বিপ্লবের ছোট বোন শনাক্তও করেছেন।
নৌকাডুবির পর উদ্ধারকাজে অংশ নেওয়া নজরুল মাঝি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৭ নভেম্বর ঠিক মাগরিবের আগে নৌকাডুবির ঘটনা ঘটে। মর্নিং সান-৫ লঞ্চ শামসুর নৌকাকে ধাক্কা দিলে সেটি উল্টে যায়। পাঁচজন যাত্রী ছিলেন। চারজনকে ওঠানো হয়েছিল। বাকি একজন উঠতে পারেনি শুনছি। তবে তিনি কে, তা আমরা চিনি না। পরে পুলিশ আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল। আমি যা দেখেছি তা-ই বলছি।’
গোয়েন্দারা একটি লঞ্চের পেছনে থাকা সিসি ক্যামেরা এবং এক যাত্রীর মোবাইল ফোনে ধারণ করা ফুটেজ উদ্ধার করেছে। মর্নিং সান-৫ লঞ্চটি ঢাকা-বরিশাল রুটে চলাচল করে।
এদিকে নৌকাডুবির ঘটনায় ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে তা বিশ্বাস করতে চান না দুরন্তের ছোট বোন শাশ্বতী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নৌকাডুবির স্পট যেখানে বলা হচ্ছে, সেখানে আমার ভাইয়ের যাওয়ার কথা না।’
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) জনসংযোগ ও গণমাধ্যম শাখার উপকমিশনার ফারুক হোসেন জানিয়েছেন, এ বিষেয় ডিবি কাজ করছে। শিগগিরই বিস্তারিত জানানো হবে।
দুরন্ত বিপ্লব ১৯৯৪ সালে জাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। বর্তমানে তিনি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির কৃষি ও সমবায়বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। তিনি কেরানীগঞ্জে বন্ধুর জমিতে শেয়ারে কৃষি খামার গড়ে তুলেছিলেন। তিনি পুকুরে মাছ চাষ করতেন, পাশাপাশি বিদেশি ঘাসের চাষ করতেন। দুই বছর ধরে তিনি এই খামারের সঙ্গে যুক্ত।
দুরন্ত বিপ্লবের প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়েছে। সেই সংসারে তার এক মেয়ে রয়েছে। দুরন্তের দ্বিতীয় স্ত্রী সরকারি কর্মকর্তা, তিনি থাকেন রাজধানীর ইস্কাটনে। তাঁর সঙ্গে দুরন্তের সম্পর্কের দূরত্ব রয়েছে। তাঁরা আলাদা থাকেন। দুরুন্ত কেরানীগঞ্জের খোলামোড়ায় একটি ছয়তলা ভবনের পঞ্চম তলায় ভাড়া থাকতেন। তাঁর মা ও ছোট ভাই মোহাম্মদপুরের জাপান গার্ডেন সিটিতে থাকেন।
দুরন্তের মা রোকেয়া আক্তারও সরকারি চাকরি করতেন। বর্তমানে তিনি অবসরে রয়েছেন। তাঁর বাবা মারা গেছেন অনেক বছর আগে। তাঁদের গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনা জেলায়। মা রোকেয়া আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৮ নভেম্বর আমার কাছে আসার কথা ছিল দুরন্তের। কিন্তু সে এল লাশ হয়ে। এভাবে আমি আমার ছেলেকে চাইনি। আমি আমার ছেলে হত্যার বিচার চাই।’
৭ নভেম্বর কেরানীগঞ্জের বাসা থেকে বের হন বিপ্লব। এরপর থেকেই তাঁর মুঠোফোন বন্ধ ছিল। ৯ নভেম্বর এ ঘটনায় ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন তাঁর বোন শাশ্বতী বিপ্লব। ১২ নভেম্বর বুড়িগঙ্গার পানগাঁও এলাকায় এক অজ্ঞাত মরদেহ পাওয়া যায়। পরে পরিবার গিয়ে তাঁর মরদেহ শনাক্ত করে।
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৩২ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেবগুড়া সদরের নুনগোলা ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি আবু ছালেককে হত্যায় মামলায় গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় বগুড়া সদরের ঘোড়াধাপ বন্দর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেবিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, রাষ্ট্র ও সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে ছাত্ররা কথা বলছেন, তবে এটি একটি কমিটির মাধ্যমে সম্ভব নয়। এর জন্য সাংবিধানিক বা সংসদের প্রতিনিধি প্রয়োজন। পাশাপাশি, সবার আগে প্রয়োজন সুষ্ঠু নির্বাচন।
২ ঘণ্টা আগে