লালমনিরহাট প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলায় সরকারি চাল আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে খাদ্যগুদাম কর্মকর্তা ফেরদৌস আলমের বিরুদ্ধে। পরে অভিযান চালিয়ে ৩০ টন চাল উদ্ধার করা হয়। অভিযানের পর থেকে লাপাত্তা রয়েছেন কালীগঞ্জ উপজেলার ভোটমারী ইউনিয়নের এই কর্মকর্তা। এ ঘটনা তদন্তে চার সদস্যের কমিটি গঠন করেছেন জেলা প্রশাসক।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কালীগঞ্জ উপজেলার ভোটমারী ইউনিয়নের খাদ্যগুদাম কর্মকর্তা খাদ্য পরিদর্শক (ওসি এলএসডি) ফেরদৌস আলম গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ২৫টি ট্রলিযোগে গুদাম থেকে চাল সরিয়ে ফেলেন। এমন সংবাদের ভিত্তিতে তাৎক্ষণিক গুদামে অভিযান চালান কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জহির ইমাম। এ সময় চালের হিসাবে গরমিল ও গুদাম কর্মকর্তা লাপাত্তা থাকায় গুদাম সিলগালা করা হয়।
আত্মসাৎ হওয়া চাল উদ্ধারে জেলা খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে তখনই অভিযান চালান কালীগঞ্জ ইউএনও জহির ইমাম। এ সময় উপজেলার চলবলা ইউনিয়নের সুকানদিঘী এলাকার চালকল মালিক একরামুল হকের গুদাম থেকে ৩০ টন ওজনের ৬০০ বস্তা চাল উদ্ধার করা হয়। ওই গুদাম মালিককেও পাওয়া যায়নি।
এ ঘটনা তদন্তে আজ সকালে ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেন জেলা প্রশাসক এইচ এম রকিব হায়দার। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে আহ্বায়ক ও জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রককে (ভার) সদস্যসচিব করে গঠিত তদন্ত কমিটিকে আগামী ৫ কর্মদিবসের মধ্যে সুপারিশসহ প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন জেলা প্রশাসক এইচ এম রকিব হায়দার। এ ঘটনায় কালীগঞ্জ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।
কালীগঞ্জ ইউএনও জহির ইমাম বলেন, ‘ট্রলিতে করে রাতের আঁধারে গুদাম থেকে চাল সরানো হচ্ছে, এমন গোপন খবরে রাতেই গুদাম পরিদর্শনে যাই। সেখানে গুদাম কর্মকর্তাকে পাওয়া যায়নি। পরে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পরামর্শে গুদাম সিলগালা করা হয়েছে। পরে সকালে অভিযান চালিয়ে ৬০০ বস্তা চাল উদ্ধার করা হয়েছে। গুদাম কর্মকর্তার সন্ধান পেতে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ। তছরুপকৃত চাল উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক এইচ এম রকিব হায়দার বলেন, ‘গুদামের ২৫০ টন চাল আত্মসাৎ করে নিখোঁজ রয়েছেন গুদাম কর্মকর্তা ফেরদৌস আলম। আমরা অভিযান চালিয়ে ৬০০ বস্তা অর্থাৎ ৩০ টন চাল উদ্ধার করেছি। বাকিটা উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। ঘটনা তদন্তে ৪ সদস্যের তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়েছে। আমি নিজেও গুদাম পরিদর্শন করেছি। তদন্ত প্রতিবেদন পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলায় সরকারি চাল আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে খাদ্যগুদাম কর্মকর্তা ফেরদৌস আলমের বিরুদ্ধে। পরে অভিযান চালিয়ে ৩০ টন চাল উদ্ধার করা হয়। অভিযানের পর থেকে লাপাত্তা রয়েছেন কালীগঞ্জ উপজেলার ভোটমারী ইউনিয়নের এই কর্মকর্তা। এ ঘটনা তদন্তে চার সদস্যের কমিটি গঠন করেছেন জেলা প্রশাসক।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কালীগঞ্জ উপজেলার ভোটমারী ইউনিয়নের খাদ্যগুদাম কর্মকর্তা খাদ্য পরিদর্শক (ওসি এলএসডি) ফেরদৌস আলম গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ২৫টি ট্রলিযোগে গুদাম থেকে চাল সরিয়ে ফেলেন। এমন সংবাদের ভিত্তিতে তাৎক্ষণিক গুদামে অভিযান চালান কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জহির ইমাম। এ সময় চালের হিসাবে গরমিল ও গুদাম কর্মকর্তা লাপাত্তা থাকায় গুদাম সিলগালা করা হয়।
আত্মসাৎ হওয়া চাল উদ্ধারে জেলা খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে তখনই অভিযান চালান কালীগঞ্জ ইউএনও জহির ইমাম। এ সময় উপজেলার চলবলা ইউনিয়নের সুকানদিঘী এলাকার চালকল মালিক একরামুল হকের গুদাম থেকে ৩০ টন ওজনের ৬০০ বস্তা চাল উদ্ধার করা হয়। ওই গুদাম মালিককেও পাওয়া যায়নি।
এ ঘটনা তদন্তে আজ সকালে ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেন জেলা প্রশাসক এইচ এম রকিব হায়দার। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে আহ্বায়ক ও জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রককে (ভার) সদস্যসচিব করে গঠিত তদন্ত কমিটিকে আগামী ৫ কর্মদিবসের মধ্যে সুপারিশসহ প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন জেলা প্রশাসক এইচ এম রকিব হায়দার। এ ঘটনায় কালীগঞ্জ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।
কালীগঞ্জ ইউএনও জহির ইমাম বলেন, ‘ট্রলিতে করে রাতের আঁধারে গুদাম থেকে চাল সরানো হচ্ছে, এমন গোপন খবরে রাতেই গুদাম পরিদর্শনে যাই। সেখানে গুদাম কর্মকর্তাকে পাওয়া যায়নি। পরে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পরামর্শে গুদাম সিলগালা করা হয়েছে। পরে সকালে অভিযান চালিয়ে ৬০০ বস্তা চাল উদ্ধার করা হয়েছে। গুদাম কর্মকর্তার সন্ধান পেতে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ। তছরুপকৃত চাল উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক এইচ এম রকিব হায়দার বলেন, ‘গুদামের ২৫০ টন চাল আত্মসাৎ করে নিখোঁজ রয়েছেন গুদাম কর্মকর্তা ফেরদৌস আলম। আমরা অভিযান চালিয়ে ৬০০ বস্তা অর্থাৎ ৩০ টন চাল উদ্ধার করেছি। বাকিটা উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। ঘটনা তদন্তে ৪ সদস্যের তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়েছে। আমি নিজেও গুদাম পরিদর্শন করেছি। তদন্ত প্রতিবেদন পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান।
২২ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
২ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ সংকটের প্রেক্ষাপটে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আজ শনিবার সিটি গ্রুপের ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানা ও বোতলজাতকরণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ সময় তাঁরা সিটি গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
৩ ঘণ্টা আগে