গাইবান্ধা প্রতিনিধি
সারা দেশের মতো গাইবান্ধায়ও চলছে রেলওয়ের রানিং স্টাফদের কর্মবিরতি। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকায় গাইবান্ধার ট্রেনযাত্রীরা পড়েছেন চরম দুর্ভোগে। কর্মসূত্রে ও পড়াশোনার জন্য যাঁরা প্রতিদিন ট্রেন দিয়ে জেলা থেকে বিভিন্ন এলাকায় যাওয়া-আসা করেন, তারা বেশ ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। ট্রেন বন্ধের বিষয়টি আগে থেকে না জানায় স্টেশনে এসেছেন অনেকে। ট্রেন না চলায় বাধ্য হয়ে বিকল্প পথে গন্তব্যে যেতে হচ্ছে তাদের।
সরেজমিনে গাইবান্ধা স্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, স্টেশন মাস্টারের কক্ষে তালা ঝুলছে। যাত্রীরা স্টেশনে এসে হতাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছেন। রেলস্টেশনে মাস্টার এলেও গার্ড, ট্রেনচালক, সহকারী চালক ও টিকিট পরিদর্শকের (টিটিই) দেখা নেই।
মো. মুলুক মিয়া নামে এক নিয়মিত ট্রেনযাত্রী বলেন, ঈশ্বরদীর আজিমপুর হর্টিকালচারে স্টক লেবার হিসেবে কর্মরত আছেন তিনি। গতকাল লালমনিরহাট এক্সপ্রেস ট্রেনের অনলাইনে টিকিট কেটে রেখেছিলেন। আজ স্ত্রী ও দুই সন্তানকে নিয়ে স্টেশনে এসে দেখেন ট্রেন চলাচল বন্ধ। ফলে গন্তব্যে যাওয়া নিয়ে বিপাকে পড়েছেন তিনি।
আরেক ট্রেনযাত্রী মাজেদুর ইসলাম বলেন, ‘ঢাকায় যাওয়ার জন্য স্টেশনে এসে শুনি ট্রেন বন্ধ। এখন বাসে যেতে হবে।’
বগুড়া জেলায় মেয়ে বাড়িতে যেতে ট্রেনের অপেক্ষায় স্টেশনে বসেছিলেন ৭০ বছরের ইলিয়াস হোসেন। ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে জানেন না তিনি। বলেন, ‘মেয়ে বাড়িতে ট্রেনে যাব। বয়সের কারণে বাস-গাড়ি সহ্য হয় না। তাই ট্রেনে করে মেয়ের বাড়ি যাতায়াত করি।’
শিক্ষার্থী রাফিয়া জ্যোতি বলেন, ‘এভাবে সব ট্রেন বন্ধ রেখে কর্মবিরতি করা ঠিক না। সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে পড়তে হয়। কোনো কিছু হলে ট্রেন বন্ধ রাখার কালচারটা বন্ধ করতে হবে।’
বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিবন্ধনের ভাইভা পরীক্ষা দিতে ঢাকায় যাওয়ার জন্য রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট কিনেছিলেন জীবন চৌধুরী শুভ নামে এক যাত্রী। ট্রেন বন্ধের কথা শুনে টিকিট ফেরত দিতে স্টেশনে এসেছেন তিনি। জানালেন, বিকল্প পথে রাতে ঢাকায় যাবেন।
স্টেশন মাস্টার আবু তাহের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্টাফদের কর্মবিরতির কারণে সকাল থেকে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। স্টেশনে কোনো ট্রেন আসেনি। কোনো ট্রেন যায়নি। কতক্ষণ কর্মবিরতি চলবে জানা নেই। তবে কিছুক্ষণ আগে নির্দেশনা পেয়েছি, যেসব যাত্রীরা আগাম টিকিট কেটেছিলেন, তারা টিকিট দিলেই মূল্য ফেরত দেওয়া হবে।’
গাইবান্ধা রেলওয়ে স্টেশন সূত্র বলছে, গাইবান্ধা স্টেশন রুটে ১২টি ট্রেন চলাচল করে। অফিসগামী, শিক্ষার্থীসহ প্রতিদিন প্রায় ৫ থেকে ৬ হাজার যাত্রী এ পথে যাতায়াত করেন।
সারা দেশের মতো গাইবান্ধায়ও চলছে রেলওয়ের রানিং স্টাফদের কর্মবিরতি। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকায় গাইবান্ধার ট্রেনযাত্রীরা পড়েছেন চরম দুর্ভোগে। কর্মসূত্রে ও পড়াশোনার জন্য যাঁরা প্রতিদিন ট্রেন দিয়ে জেলা থেকে বিভিন্ন এলাকায় যাওয়া-আসা করেন, তারা বেশ ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। ট্রেন বন্ধের বিষয়টি আগে থেকে না জানায় স্টেশনে এসেছেন অনেকে। ট্রেন না চলায় বাধ্য হয়ে বিকল্প পথে গন্তব্যে যেতে হচ্ছে তাদের।
সরেজমিনে গাইবান্ধা স্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, স্টেশন মাস্টারের কক্ষে তালা ঝুলছে। যাত্রীরা স্টেশনে এসে হতাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছেন। রেলস্টেশনে মাস্টার এলেও গার্ড, ট্রেনচালক, সহকারী চালক ও টিকিট পরিদর্শকের (টিটিই) দেখা নেই।
মো. মুলুক মিয়া নামে এক নিয়মিত ট্রেনযাত্রী বলেন, ঈশ্বরদীর আজিমপুর হর্টিকালচারে স্টক লেবার হিসেবে কর্মরত আছেন তিনি। গতকাল লালমনিরহাট এক্সপ্রেস ট্রেনের অনলাইনে টিকিট কেটে রেখেছিলেন। আজ স্ত্রী ও দুই সন্তানকে নিয়ে স্টেশনে এসে দেখেন ট্রেন চলাচল বন্ধ। ফলে গন্তব্যে যাওয়া নিয়ে বিপাকে পড়েছেন তিনি।
আরেক ট্রেনযাত্রী মাজেদুর ইসলাম বলেন, ‘ঢাকায় যাওয়ার জন্য স্টেশনে এসে শুনি ট্রেন বন্ধ। এখন বাসে যেতে হবে।’
বগুড়া জেলায় মেয়ে বাড়িতে যেতে ট্রেনের অপেক্ষায় স্টেশনে বসেছিলেন ৭০ বছরের ইলিয়াস হোসেন। ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে জানেন না তিনি। বলেন, ‘মেয়ে বাড়িতে ট্রেনে যাব। বয়সের কারণে বাস-গাড়ি সহ্য হয় না। তাই ট্রেনে করে মেয়ের বাড়ি যাতায়াত করি।’
শিক্ষার্থী রাফিয়া জ্যোতি বলেন, ‘এভাবে সব ট্রেন বন্ধ রেখে কর্মবিরতি করা ঠিক না। সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে পড়তে হয়। কোনো কিছু হলে ট্রেন বন্ধ রাখার কালচারটা বন্ধ করতে হবে।’
বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিবন্ধনের ভাইভা পরীক্ষা দিতে ঢাকায় যাওয়ার জন্য রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট কিনেছিলেন জীবন চৌধুরী শুভ নামে এক যাত্রী। ট্রেন বন্ধের কথা শুনে টিকিট ফেরত দিতে স্টেশনে এসেছেন তিনি। জানালেন, বিকল্প পথে রাতে ঢাকায় যাবেন।
স্টেশন মাস্টার আবু তাহের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্টাফদের কর্মবিরতির কারণে সকাল থেকে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। স্টেশনে কোনো ট্রেন আসেনি। কোনো ট্রেন যায়নি। কতক্ষণ কর্মবিরতি চলবে জানা নেই। তবে কিছুক্ষণ আগে নির্দেশনা পেয়েছি, যেসব যাত্রীরা আগাম টিকিট কেটেছিলেন, তারা টিকিট দিলেই মূল্য ফেরত দেওয়া হবে।’
গাইবান্ধা রেলওয়ে স্টেশন সূত্র বলছে, গাইবান্ধা স্টেশন রুটে ১২টি ট্রেন চলাচল করে। অফিসগামী, শিক্ষার্থীসহ প্রতিদিন প্রায় ৫ থেকে ৬ হাজার যাত্রী এ পথে যাতায়াত করেন।
কিশোরীকে ধর্ষণের দায়ে এক ব্যক্তিকে (৪৬) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার চুয়াডাঙ্গা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা জজ) সৈয়দ হাবিবুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন। একই সঙ্গে তাঁকে ২ লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে।
২ মিনিট আগেঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার হোসেনগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মতিউর রহমান মতিকে আজ বুধবার ভোরে পীরগঞ্জ গড়গা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মতিউর রহমান হোসেনগাঁও ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পদেও রয়েছেন।
৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার ঘটনায় স্বামীসহ দুজনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই আদালত লাশ গুমের ঘটনায় প্রত্যেক আসামিকে তিন বছর সশ্রম কারাদণ্ড, ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন।
১৩ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসকেরা কর্মবিরতি প্রত্যাহার করেছেন। টানা চার দিন কর্মবিরতি পালনের পর জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের আশ্বাসে আজ বুধবার সকাল থেকে হাসপাতালে সেবা দেওয়া চালু করেছেন চিকিৎসকেরা। হাসপাতালের নারী চিকিৎসককে মারধরের প্রতিবাদে গত শনিবার থেকে তাঁরা কর্মবিরতি শুরু
২৩ মিনিট আগে